বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫ | ১২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জানানোর সময় ‘গো ব্যাক চুপ্পু’ স্লোগান

ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের মনোনীত রাষ্ট্রপতির অপসারণ দাবিতে কয়েক মাস আগে ব্যাপক আন্দোলন হয়েছে। এবার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় ‘গো ব্যাক চুপ্পু’ স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা।

এছাড়া বিক্ষোভ থেকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ, শেখ হাসিনার ফাঁসি ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আট দিন ধরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণঅবস্থানরত ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখান।

মিছিলটি শামসুন্নাহার হলের সামনের ব্যারিকেড অতিক্রম করে শহিদ মিনারের কাছে শিববাড়ী মোড়ে পৌঁছায়। সেখানে বিপুল সংখ্যক পুলিশের বাধার মুখে মিছিলটি আটকে যায়। তখন ছাত্র-জনতা সেখানে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন।

বিক্ষোভ থেকে ‘শহিদ আবু সাঈদ জিন্দাবাদ’, ‘জুলাই বিপ্লব জিন্দাবাদ’, ‘ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি করো বিপ্লবী সরকার গড়ো’ ‘অবৈধ রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর পদত্যাগ চাই’, ‘রাষ্ট্রপতির ঠিকানা শহিদ মিনারে হবে না’, ‘খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’, ‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করো’ স্লোগান দেওয়া হয়।

বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের রাজনৈতিক প্রধান মো. আনিছুর রহমান, সদস্য সচিব হাসান মোহাম্মদ আরিফ, সহকারী সদস্য সচিব আব্দুস সালাম ও গালীব ইহসান, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাজু আহমেদ, তৌহিদুল ইসলাম ও কায়েস আহমেদ; বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মোহাম্মদ হিযবুল্লাহ, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ ও সদস্য সচিব ফজলুর রহমান, সিনিয়র সহকারী সদস্য সচিব ইশতিয়াক আহমেদ ইফাত, সহকারী সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহবায়ক গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ; ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মেহেদি হাসান মাহি ও যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ সাকিব, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম ও সদস্য সচিব মো. ফরহাদ আহমেদ আলী প্রমুখ।

রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিক্ষোভ দেখিয়ে রাজু ভাস্কর্যের গণঅবস্থানে ফিরে আসেন ছাত্র-জনতা। এ সময় তারা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজু ভাস্কর্যে তারা এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে মিলিত হবেন। এতে বিগত আওয়ামী লীগ রেজিমের ফ্যাসিস্টদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

বড় বড় কথা বলা রাফিনিয়াদের মাঠেই চুপ করিয়ে দিলো আলভারেজরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মাঠে নামার আগেই বিশ্বকাপের টিকিট পেয়ে যায় আর্জেন্টিনা। যা এক প্রকার অনুমেয়ই ছিল। বলিভিয়া-উরুগুয়ে ম্যাচটা গোল শূন্য ড্র হওয়ায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা সবার আগে দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চল থেকে নিশ্চিত করেছে মূল পর্ব। এমন সুখবরের পর পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিধ্বস্ত করেছে আর্জেন্টিনা। ব্রাজিলকে হারিয়েছে ৪-১ গোলে।

আগের ম্যাচে ব্রাজিল কলম্বিয়াকে ২-১ গোলে হারাতে পারলেও এই ম্যাচে শুরু থেকেই ছিল আর্জেন্টিনার দাপট। বুয়েন্স এইরেসের মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে কিক অফের চতুর্থ মিনিটের মাথায় জাল কাঁপান হুলিয়ান আলভারেজ। প্রাণভোমরা লিওনেল মেসি ও লাউতারো মার্তিনেজকে ছাড়াই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আক্রমণে অনেক এগিয়ে ছিল তারা। তাই ব্যবধান বাড়তেও সময় লাগেনি। ব্রাজিলের রক্ষণের ভুলের সুযোগ কাজে লাগিয়ে স্কোর ২-০ করেন এনজো ফার্নান্দেস। তাতে সেলেসাওদের ওপর চাপ বাড়তে থাকে আরও। ২৬ মিনিটে কুনহা একটি গোল শোধ দিয়ে ব্রাজিল শিবিরে আশার সঞ্চার করেছিলেন। কিন্তু তার পর আরও ক্ষুরধার হয়ে যায় আলবিসেলেস্তেদের পারফরম্যান্স। ৩৭ মিনিটে দুই গোলের অগ্রগামিতা পুনরুদ্ধার করেন ম্যাক অ্যালিস্টার। ফার্নান্দেসের ক্রস থেকে জাল কাঁপান তিনি।

বিরতির পর ব্রাজিল নিজেদের গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলেও রক্ষণটা ছিল নড়বড়ে। তাই ধারালো আক্রমণে হানা দেওয়া অব্যাহত রাখতে পারে আলভারেজরা। ৭১ মিনিটে তারই ধারাবাহিকতায় চতুর্থ গোলটি করেন কোচ ডিয়েগো সিমিওনের ছেলে গুইলিয়ানো সিমিওনে। দুরূহ কোণ থেকে দলের স্মরণীয় জয় নিশ্চিত করেন তিনি।

ব্রাজিলের ভাগ্য ভালো, আর্জেন্টিনা বেশ কিছু সুযোগ নষ্ট করেছে। নাহলে পরাজয়ের ব্যবধান আরও বাড়তে পারতো। এই ম্যাচ জয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা আর্জেন্টিনার সংগ্রহ ১৪ ম্যাচে ৩১ পয়েন্ট। চারে থাকা ব্রাজিলের সংগ্রহ ২১ পয়েন্ট।

 

Header Ad
Header Ad

শ্রদ্ধার ফুলে বীর সন্তানদের স্মরণ    

ছবিঃ সংগৃহীত

৫৫তম স্বাধীনতা দিবসে ফুলেল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করা হয়েছে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। দেশের জন্য আত্মদানকারী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল নামে।। ৭১ এর বীর সেনানীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শহিদের চরণে ভালোবাসার ফুল দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও উপদেষ্টামণ্ডলী।

রক্তিম সূর্য স্বাধীন বাংলাদেশের বুকে। মনে করিয়ে দেয় ৫৪ বছর আগের ২৫ মার্চের বিভীষিকাময় কালরাত পার করে স্বাধীনতার প্রদীপ্ত উচ্চারণে বলিষ্ঠ জাতির কথা। বিশ্বের বুকে যাদের পরিচয় হার না মানা জাতি হিসেবে।

৭১ এর উত্তাল মার্চে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয় এই দিনেই। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রক্ত দিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনা বীর সেনানীদের প্রতি ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি। এরপরই স্মৃতির মিনারে ভালোবাসার ফুল দেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মাদ ইউনূস। পিনপতন নীরবতায় স্মরণ করেন জাতির সূর্য সন্তানদের। সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর চৌকস দল জানায় রাষ্ট্রীয় সালাম। এ সময় বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।

এরপর শ্রদ্ধা জানান বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

শ্রদ্ধা জানান উপদেষ্টামণ্ডলী ও বিদেশি কূটনীতিকরাও।

এরপরই স্মৃতিসৌধ খুলে দেওয়া হয় সর্বসাধারণের জন্য। সর্বস্তরের মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয় ৮৪ একরের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। ফুলে ফুলে ভরে ওঠে মূল বেদি।

৭১ এর বীর সেনানীদের উত্তরসূরি ২৪ এর ছাত্র জনতা রক্তের বিনিময়ে বিদায় ঘণ্টা বাজিয়েছে স্বৈরশাসকের। লাল সবুজের পতাকাকে দিয়েছে অনন্য উচ্চতা। তাইতো, শহিদদের চরণে ভালোবাসার ফুল দিতে আসা মানুষের প্রত্যাশা, আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন। লাখো প্রাণের দামে কেনা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রেখেই বীরদর্পে এগিয়ে যাবে লাল সবুজের পতাকা, প্রিয় বাংলাদেশ।

Header Ad
Header Ad

ডিএসসিসির রাজস্বে ভাটা, আদায় বাড়াতে ঈদের পর অভিযান

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) রাজস্ব আদায় কমে গেছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর মেয়র ও কাউন্সিলররা দেশত্যাগ করায় জনপ্রতিনিধিদের স্থলে আমলাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে নগর ভবনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনিয়মিত বদলি ও পদোন্নতি অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা কর্মকর্তাদের রুমে রুমে গিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছেন। এই পরিস্থিতির মধ্যে ডিএসসিসির রাজস্ব আদায় তলানিতে পৌঁছেছে। তাই রাজস্ব আদায় বাড়াতে আসন্ন ঈদুল ফিতরের পর নগরীতে লিফলেট বিতরণ এবং বকেয়া আদায়ে কঠোর অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

বকেয়া আদায়ের জন্য এবার কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্রোকি পরোয়ানা জারি করে বাসা বা স্থাপনার আসবাবপত্র জব্দ করে নিলামে বিক্রি করা হবে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বকেয়া পৌরকর, কর্পোরেশনের মালিকানাধীন দোকানের ভাড়া এবং ট্রেড লাইসেন্স ফি সমন্বয় করা হবে।

ডিএসসিসির রাজস্ব আয়ের খাতওয়ারী দাবি ও আদায়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩–২৪ অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা, কিন্তু আদায় হয়েছে মাত্র ৫৪৬ কোটি টাকা। ২০২৪–২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা হলেও জানুয়ারি পর্যন্ত আদায় হয়েছে মাত্র ৪৯৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ, গত বছরের তুলনায় এ বছর ৪৮ কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে।

সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, রাজস্ব আদায় বাড়াতে ঈদের পর লিফলেট বিতরণ এবং অভিযান পরিচালনা করা হবে। লিফলেটে জানানো হবে যে, সিটি করপোরেশন একটি স্ব-শাসিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। করদাতাদের প্রদেয় পৌরকর, দোকান ভাড়া, ট্রেড লাইসেন্স এবং অন্যান্য ফি-এর মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ও নগর উন্নয়নের কাজ পরিচালিত হয়।

লিফলেটে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বকেয়া কর পরিশোধ না হলে নগরের উন্নয়ন ও পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম ব্যাহত হয়। তাই, বকেয়া কর আদায়ে অভিযান জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ক্রোকি পরোয়ানা জারি করে সম্পত্তি জব্দ ও নিলামের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করা হবে। তাই নগরবাসীকে দ্রুত বকেয়া পরিশোধের আহ্বান জানিয়েছে ডিএসসিসি।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের পর রাজস্ব আদায়ে কিছুটা ভাটা পড়েছে। অনেকে দীর্ঘদিনের হোল্ডিং ট্যাক্স, পৌরকর ও ট্রেড লাইসেন্সের ভাড়া বকেয়া রেখেছেন। প্রথমে লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে, এরপর রাজস্ব আদায়ে অভিযান পরিচালিত হবে। প্রয়োজনে সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করেও বকেয়া পৌরকর সমন্বয় করা হবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বড় বড় কথা বলা রাফিনিয়াদের মাঠেই চুপ করিয়ে দিলো আলভারেজরা  
শ্রদ্ধার ফুলে বীর সন্তানদের স্মরণ    
ডিএসসিসির রাজস্বে ভাটা, আদায় বাড়াতে ঈদের পর অভিযান
সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তাসনিম জারা
ভারতকে কাঁপিয়েও গোল মিসের মহড়ায় ড্রয়ের আফসোস বাংলাদেশের
চুয়াডাঙ্গা শহরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা ২২ হাজার টাকা
এভারকেয়ারে নেওয়া হলো তামিম ইকবালকে
সাবেক আইনমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ চেয়ারম্যান মানিক গ্রেফতার
ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের গোপন সামরিক পরিকল্পনা ফাঁস হলো যেভাবে
জাতির উদ্দেশে ভাষণ: রমজানে দ্রব্যমূল্য কমেছে, জনগণ স্বস্তি পেয়েছে – ড. ইউনূস
গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করার সুযোগ এসেছে: তারেক রহমান
৫৩ বছরেও দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি: তারেক রহমান
অবৈধ স্যাটেলাইট পে-চ্যানেল বন্ধে বিটিআরসির নির্দেশ
ওয়াসিম হত্যা মামলায় নওফেল-নাসিরসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বুধবার ভোরে সাভার-নবীনগর সড়কে যান চলাচল বন্ধ
৯০ দিনের মধ্যে দেশে স্টারলিংক চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন তামিম ইকবাল
অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জিএম সুবক্তগীন এর কর্মদক্ষতায় রেলের পূর্বাঞ্চলে বইছে সুবাতাস