মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডিসি পদ নিয়ে হট্টগোলের ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন ১৭ উপসচিব

ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদ নিয়ে হট্টগোলের ঘটনায় ১৭ জন উপসচিবকে শাস্তি দেওয়ার সুপারিশ করেছে এ ঘটনায় গঠিত কমিটি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান।

তিনি বলেন, ডিসি নিয়োগ নিয়ে গত ১০ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হট্টগোলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৭ জনকে চিহ্নিত করেছে তদন্ত কমিটি। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকার বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

এর আগে গত (১১ সেপ্টেম্বর) জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদে নিয়োগ দিয়ে জারি করা দুটি প্রজ্ঞাপন পুরোপুরি বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বিক্ষোভ ও হট্টগোল করেন নিজেদের বঞ্চিত দাবি করা কর্মকর্তারা। তারা জনপ্রশাসন সচিবের কাছে দাবি করেন, নতুন ডিসিরা যাতে সংশ্লিষ্ট জেলায় না যান।

বিক্ষোভকারী কর্মকর্তারা দাবি করেন, তারা জনপ্রশাসন সচিবের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়ে সন্ধ্যায় সচিবালয় ত্যাগ করেন।

তার আগে, অন্তর্বর্তী সরকার গত ৯ সেপ্টেম্বর দেশের ২৫ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেয়। এর একদিন পর ১০ সেপ্টেম্বর আরও ৩৪ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মোট ৫৯ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে যারা ডিসি হতে পারেননি, তারা এই দুটি প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে এর পরদিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে হট্টগোল করেছিলেন। দিনভর বিক্ষোভের পর ওই দিন সন্ধ্যায় তারা দেখা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের সঙ্গে। সেদিনও প্রজ্ঞাপন দুটি বাতিলের আশ্বাস পেয়ে তারা চলে যান।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন দুটি পুরোপুরি বাতিল না করে আট জেলায় নতুন ডিসির নিয়োগ বাতিল করে। এ ছাড়া চার ডিসির জেলা পরিবর্তন করা হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এ আদেশে সন্তুষ্ট হতে পারেননি নিজেদের বঞ্চিত দাবি করা এবং ডিসি হতে আগ্রহী কর্মকর্তারা। সেদিন তারা আবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে বিক্ষোভ ও হট্টগোল শুরু করেন।

ঘটনাস্থল থেকে দেখা যায়, বিকেলের দিকে জনপ্রশাসন সচিব মোখলেসুর রহমান ওই মন্ত্রণালয়ের দোতলায় এক অনুষ্ঠান শেষে বের হলে তাকে ঘিরে ধরেন ৩০ থেকে ৪০ জন কর্মকর্তা। তখন জনপ্রশাসন সচিব তাদের বলেন, ‘আমি কি সরকার? আমি কি এ প্রজ্ঞাপন বাতিল করতে পারি?’ এ কথা বলে তিনি ভবনের নিচতলায় নেমে যান।

পরে ডিসি থেকে আগ্রহী কর্মকর্তারা নিচতলায় গিয়ে জনপ্রশাসন সচিবকে আবারও ঘিরে ধরেন। এ সময় তারা সচিবকে বলেন, ডিসি পদে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধাভোগী ও তাদের আশীর্বাদপুষ্ট। কেউ কেউ আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। অন্যদিকে তারা (বিক্ষোভকারী) আগের সরকারের সময়ে বঞ্চিত। এবারও ডিসি পদে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়নি।

জনপ্রশাসন সচিবকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভকারী কর্মকর্তারা অবশিষ্ট ৫১ জেলায় ডিসির নিয়োগ বাতিলের দাবি জানান। তখন জনপ্রশাসন সচিব তাদের বলেন, বিষয়টি তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে জানাবেন। এ কথা বলে তিনি সচিবালয় ত্যাগ করেন।

Header Ad

আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা

ছবি: সংগৃহীত

গত কয়েক মাস যাবৎ ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিম আক্তার ( ১৭) নামের এক গৃহবধুর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ছড়াচ্ছিলেন হেলাল উদ্দিন সরদার নামের ( ২৭) এক যুবক।

আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় ৪নভেম্বর (সোমবার ) রাতে অভিমান করে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে মিম আক্তার। পরে তাকে উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টার দিকে মারা যায় মিম। মীম আক্তার নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার মালশন গ্রামের আসাদুল প্রামানিক এর মেয়ে। আর অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন সরদার একই এলাকার আঁকনা গ্রামের মকলেছুর রহমান সরদার এর ছেলে।

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আঁকনা গ্রামের মকলেছুর রহমান সরদারের ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী হেলাল উদ্দিন সরদার এর সাথে একই এলাকার মালশন গ্রামের আসাদুল প্রামানিক এর মেয়ে মিম আক্তারের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের ৭মাসের মাথায় পারিবারিক কলহের জেরে গত ৭জুলাই দু’জনের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তার পর থেকেই হেলাল “মিম আক্তার” শিরোনামে একটি ফেসবুক আইডি খুলে সেখানে মিমের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও পোষ্ট করতে থাকে। শুধু ফেসবুকই নয় হোয়াইটস অ্যাপস সহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে মিমের অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও পোষ্ট করে। এমনকি মিমের হোয়াইস আ্যপে এসব ছবি ও ভিডিও পাঠিয়ে তাকে উত্যক্ত করে হেলাল । পরে মিম তার ব্যবহৃত ফোনটি ভেঙ্গে ফেলে। ঘটনাটি পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে অভিমান করে সোমবার রাত ৮টার দিকে বিষ পান করে (পোকামাকড় নিধনের বিষ) আত্নহত্যা করার চেষ্টা করে। পরে পরিবারের লোকজনসহ স্থানীয়রা উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টার দিকে মারা যায় মিম।

মিমের বাবা আসাদুল প্রামানিক বলেন, আমার মেয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার পর থেকেই হেলাল নানাভাবে বিরক্ত ও উত্যক্ত করে আসছিল। তার নামে ফেসবুক আইডি খুলে নানা রকম ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতো। আমার মেয়েকেও হোয়াইটস অ্যাপে সেসব দিয়ে ভয়ভূতি ও হুমকি দিয়ে বলতো তোর জীবন শেষ করে দিবো। এসব জানাজানি হলে আমার মেয়ে সবার অজান্তে ঘরে বিষ খায়। হাসপাতালে নিয়ে আসার পর মেয়েটা মারা যায়। এসব ছবি-ভিডিও ছড়িয়ে আমার মেয়েকে আত্নহত্যা করতে বাধ্য করা হয়েছে। অপমান ও অভিমানে মেয়েটা আত্নহত্যা করেছে। হেলালসহ যারাই জড়িত থাক,তাদের সবার কঠিণ শাস্তি চাই। আমরা থানায় মামলা করবো।

এদিকে ঘটনার পর থেকেই গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন সরদারের পরিবারের লোকজন। গ্রামের বাড়ি আঁকনাতে গিয়েও তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। অভিযুক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসী হেলাল এর সাথেও যোগাযোগ করার চেষ্টাও তা সম্বব হয়নি।

নওগাঁ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ফজলুল হক নয়ন বলেন, মিম বিষ পান করার পর বেশ কয়েক ঘন্টা পর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। আমরা আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা প্রদান করেছি। পরবর্তীতে রাজশাহী বা বগুড়া নিয়ে যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছিলাম। তবে এখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থান মারা যায়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রাণীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি ) তারিকুল ইসলাম বলেন, মালশন গ্রামের মিম আক্তার নামের একজন বিষপান করে। পরবর্তীতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবস্থান মারা গেছেন। যেতেতু নওগাঁ সদর হাসপাতালে মারা গেছেন যার কারনে সদর থানা পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করবো।

Header Ad

সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী মহাসম্মেলন শেষে পুরো ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন করেছে তাবলিগ জামাতের স্বেচ্ছাসেবীরা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ শেষে মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) তারা এই পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সম্মেলনের কারণে বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পলিথিন, কাগজ, বোতলসহ অন্যান্য আবর্জনা পরিষ্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়।

স্বেচ্ছাসেবী ইমরান জানান, “সম্মেলনে ব্যাপক জনসমাগমের কারণে প্রথম দিকে কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, তবে আমরা উদ্যোগ নিয়ে সম্মেলনের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে পরে থাকা আবর্জনা পরিষ্কার করার জন্য কাজ শুরু করি। আমাদের দেখে অন্য স্বেচ্ছাসেবীরাও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে যোগ দেন।”

এই উদ্যোগটি শিক্ষার্থীদের কাছেও প্রশংসিত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশরেফা খাতুন তার ফেসবুক প্রোফাইলে পরিষ্কার কার্যক্রমের কিছু ছবি শেয়ার করে লেখেন, “তাবলিগের ছেলেরা ক্যাম্পাস পরিষ্কার করছে। তাদের দায় এড়িয়ে না যাওয়ার বিষয়টি প্রশংসনীয়। সমাবেশ শেষ হবার পরপরই তারা কাজ শুরু করেছে।”

অন্যদিকে, মুহাম্মদ ইয়াসিন হাসান শাকিল তার মতামত ব্যক্ত করে লেখেন, “এই সুন্দর উদ্যোগটি ইসলামের দাওয়াহ হিসেবে কাজ করতে পারে। সুন্দর আচরণ এবং কাজ ইসলামের প্রতি মানুষের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে।”

‘দ্য বিউটি অব ডিইউ ক্যাম্পাস’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি ফেসবুক পেইজ থেকেও এই পরিষ্কার কার্যক্রমের কিছু ছবি পোস্ট করা হয়। সেখানে ক্যাপশনে বলা হয়, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাবলিগের সাথীরা সেন্ট্রাল লাইব্রেরি, টি.এস.সি., কলা ভবন, কার্জন হল এবং আশেপাশের এলাকা পরিষ্কার করেছে।”

পোস্টটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই তা শেয়ার করে স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশংসা করেন।

Header Ad

বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। দীর্ঘদিন ধরেই তাকে জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছিল, তবে নানা কারণে বিষয়টি এতদিন বাস্তবায়িত হয়নি।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পর তার কোচ হয়ে আসার গুঞ্জন আবারও জোরালো হয়। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান টেস্ট ম্যাচের সময় বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, দেশের অভিজ্ঞ কাউকে সহকারী কোচ হিসেবে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

মঙ্গলবার বিসিবি কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সভাপতি ফারুক আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন সালাউদ্দিন। এই বৈঠকের পরই চূড়ান্ত হয় যে, আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। সালাউদ্দিনের এই নিয়োগ জাতীয় দলের অভিজ্ঞতা এবং কোচিং দক্ষতায় নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে আশাবাদী বিসিবি।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেছেন সালাউদ্দিন। এছাড়া বিকেএসপি এবং বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের প্রধান কোচ হিসেবেও তার সফলতার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা
বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন
আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন
হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী