মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ

স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ। ছবি: সংগৃহীত

স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ ৬ ডিসেম্বর। দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে গণ-অভ্যুত্থানের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পতন ঘটে তৎকালীন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের। এদিন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে বাধ্য হন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তার পদত্যাগের পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হন এবং জাতীয় সংসদ বাতিল হয়।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে প্রাণ হারান নূর হোসেন, সেলিম, দেলোয়ার, তাজুল, ডা. মিলন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অনেকে। দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দল বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।

‘গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্র এখনো নানাভাবে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না-গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে এই হোক আমাদের সুদৃঢ় প্রত্যয়।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ছিনিয়ে এনেছিল মহান স্বাধীনতা। সদ্য স্বাধীন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যখন সোনার বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রামে নিয়োজিত, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধী চক্র তাকে পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যসহ হত্যা করে। ইতিহাসের এ বর্বরতম হত্যার মাধ্যমে অসাংবিধানিক ও অবৈধ সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধ্বংস করা হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নব্বই-পরবর্তী সময় থেকে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে আওয়ামী লীগ। ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে শক্তিশালী করতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দেশে সব সময় গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে। দেশে গণতন্ত্র আরো সুসংহত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অব্যাহত আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী শাসক গণআন্দোলনের কাছে নতিস্বীকার করে পদত্যাগে বাধ্য হয়। বহু শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের অধিকার। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় জাতি সব শহীদের অবদান শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

তিনি গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে আহ্বান জানান, আসুন, সবাই মিলে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী সব চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করি। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি।

Header Ad

মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী

মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

অপেক্ষার পালা শেষ করে শুরু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৭টা থেকে শুরু ভোটগ্রহণ। চলমান এই নির্বাচনে আবারও লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত ছয় প্রার্থী। আগে থেকেই যেসব নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন, স্টেটের বিভিন্ন আইন সভায় তারাই আবার দাঁড়িয়েছেন। এবার নতুন কোনো প্রার্থীর খবর পাওয়া যায়নি।

টানা চতুর্থ মেয়াদে সিনেটর হওয়ার দৌঁড়ে আছেন জর্জিয়ার ডিস্ট্রিক্ট-৫ থেকে কিশোরগঞ্জের সন্তান শেখ এম রহমান। একই স্টেটের ডিস্ট্রিক্ট-৭ থেকে পুনরায় লড়ছেন নোয়াখালীর সন্তান নাবিলা ইসলাম।

কানেক্টিকাট ডিস্ট্রিক্ট-৪ থেকে সিনেটর হওয়ার লড়াইয়ে আছেন চাঁদপুরের মাসুদুর রহমান। ভার্জিনিয়ায় সিনেট ডিস্ট্রিক্ট-৩৭ থেকে ভোটযুদ্ধে রয়েছেন নোয়াখালীর সন্তান সাদ্দাম সেলিম। তারা সবাই ডেমোক্র্যাট প্রার্থী।

নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ পদে রকিংহ্যাম ডিস্ট্রিক্ট-২০ থেকে ষষ্ঠ মেয়াদে লড়ছেন পিরোজপুরের সন্তান আবুল বি খান। তিনি রিপাবলিকান প্রার্থী।

এর বাইরে পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, নিউ জার্সিসহ অন্যান্য স্টেটে কয়েকজন বাংলাদেশি-আমেরিকান রয়েছেন কাউন্টি ও অন্যান্য পর্যায়ে। নিউ জার্সি প্লেইন্স বরো টাউনশিপ থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলম্যান ড. নুরুন নবী টানা ১৪ বছর ধরে এই পদে রয়েছেন। এবারও জয়ের আশাবাদী এই ডেমোক্র্যাট প্রার্থী।

Header Ad

শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি

শাকিব খান ও পূজা চেরি। ছবি: সংগৃহীত

ব্যক্তিজীবনে অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীকে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়ক শাকিব খান। যদিও বিচ্ছেদের পর এখন আলাদা পথে হাঁটছেন তিনজনই। তবে এর বাইরে পূজা চেরির সঙ্গেও প্রেমের গুঞ্জন ওঠে শাকিবের।

মূলত একটি সিনেমায় একসঙ্গে তারা কাজ করার পরই প্রায় অর্ধবয়সী চিত্রনায়িকা পূজা চেরির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন শোনা যায়। এতদিন এ নিয়ে নানা চর্চা থাকলেও এবার বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কথা বললেন পূজা চেরি। ‘দহন’ খ্যাত এ অভিনেত্রী জানান, তার অভিনীত সিনেমা নিয়ে যদি বলতে হয়, তাহলে সেসব নিয়ে নিখুঁতভাবে কথা বলতে পারবেন।

শাকিব খান ও পূজা চেরি। ছবি: সংগৃহীত

পূজা চেরি বলেন, গুঞ্জন সব সময়ই গুঞ্জনই। কিছুদিন পর আবার দেখা যায় সে সবই মিথ্যা। সত্যতা কখনও আসলে চাপিয়ে রাখা যায় না। যতই আমরা একটা সত্যকে মিথ্যা বলার চেষ্টা করি না কেন সত্য সব সময় সত্যই থেকেই যায়। এক সময় ঠিকই সত্যিটা বেরিয়ে আসে।

তিনি আরও বলেন, গুঞ্জনটা যদি সত্যই হতো তাহলে এতদিনে সেটা বেরিয়ে আসতো। যেহেতু বের হচ্ছে না তাহলে বুঝতে হবে সেটা গুঞ্জনই ছিল। শোবিজে কাজ করতে গেলে এ রকম গুঞ্জন বা কন্ট্রোভার্সি থাকবেই। এটা খুবই স্বাভাবিক।

উল্লেখ্য, অনেকেরই ধারণা এ নায়কের সঙ্গে ‘গলুই’ সিনেমা করতে গিয়ে প্রেমের সম্পর্ক হয় পূজা চেরির। এমনটাও চর্চা ছিল, সেই সম্পর্কের কারণে নাকি শাকিব খানের দ্বিতীয় স্ত্রী শবনম বুবলীর সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছিল পূজার। যদিও এসবের পক্ষে কখনো কোনো জোরালো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

এদিকে নির্মাতা রায়হান রাফীর পরিচালনায় নতুন কাজে যুক্ত হচ্ছেন পূজা চেরি। এবার এ নির্মাতার ওয়েব সিরিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী। হয়তো হঠাৎ শাকিব খানের সঙ্গে কাজের খবরও চলে আসবে বলে জানিয়েছেন পূজা চেরি।

Header Ad

মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতন হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। যে আন্দোলনের শুরুটা ছিল কোটা সংস্কার ঘিরে। শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান-নাতি-নাতনিদের জন্য বরাদ্দ করা ৩০ শতাংশ কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিলেন। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা।

অথচ অভ্যুত্থানের তিন মাস না পেরোতেই মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা বহাল রেখে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আন্দোলনের উৎপত্তিস্থল ঢাবিতে পুনরায় কোটা ফিরে আসায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

ঢাবির ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আবেদনের পঞ্চম ধাপে আবেদনকারী পরবর্তী পাতায় প্রদর্শিত ছবি-৫ এ অনুরূপ ফরমে তার পরীক্ষা কেন্দ্রের বিভাগীয় শহর বেছে নেবে এবং শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কোটার তথ্য জানাবে। আবেদনকারী শিক্ষার্থী যদি কোটার জন্য নির্ধারিত আসনে আবেদন করতে চায় তবে প্রযোজ্য কোটার ঘরে ক্লিক করে নিচের কাজ করবে এক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নম্বর দেবে ও মুক্তিযোদ্ধা সনদ আপলোড করবে।

অন্যদিকে মেধা তালিকায় স্থান পাওয়ার পরের ধাপের বিজ্ঞপ্তিতে ‘ঙ’ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান (সন্তান না থাকলে নাতি/নাতনি) কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক ইস্যু করা সনদপত্র অথবা ১৯৯৭ সন থেকে ২০০১ সন পর্যন্ত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অধীনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রতিস্বাক্ষরিত মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্রসহ আবেদন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৫ শতাংশ, ওয়ার্ড/পৌষ্য কোটায় ১ শতাংশ, উপজাতি/ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটায়, হরিজন ও দলিত সম্প্রদায় কোটায় ১ শতাংশ, প্রতিবন্ধী (দৃষ্টি, বাক, শ্রবণ, শারীরিক, নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার্স/হিজড়া) কোটায় ১ শতাংশ শিক্ষার্থীকে ভর্তি করানো হত। এর পাশাপাশি গত বছর খেলোয়াড় কোটায় ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি নেয় বিশ্ববিদ্যালয়। এবারো থাকছে খেলোয়াড় কোটা।

সোমবার (৪ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

সার্বিক বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে একাধিকবার কল করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার
গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩
মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা
আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
বদলগাছিতে মাইক্রোবাস থেকে ককটেল নিক্ষেপ, ৬টি উদ্ধার
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে আগ্রহী আওয়ামী লীগ: ড. হাছান মাহমুদ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বন্ধ, বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ৪০ হাজার কোটি ঋণ পরিশোধ
টাঙ্গাইলে ৩৫০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গণপিটুনিতে সাবেক প্রতিমন্ত্রীর ভাগ্নে নিহত
মেগা চুরির জন্য আওয়ামী লীগকে আরেকবার দরকার: নির্মাতা ফারুকী