শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাহাড়ে বাঙালিদের নেওয়া হয়েছে খারাপ উদ্দেশ্যে: বিচারপতি নাসিম

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে এক আলোচনা সভায় বিচারপতি মো: নিজামুল হক নাসিম বলেছেন, পার্বত্য চুক্তিতে ৪ টি খন্ড ও ৭২ টি ধারা। এই ২৫ বছরে তার কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে তার প্রেক্ষিতে দুটি পক্ষের বক্তব্যের মধ্যে পার্থক্য আছে। সরকার বলছে এই চুক্তির অধিকাংশ ধারায় বাস্তবায়ন হয়েছে। অপরদিকে জনসংহতি সমিতি বলছে পার্বত্য চুক্তির ৭২ টি ধারার মধ্যে এ পর্যন্ত মাত্র ২৫ টি ধারা সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হয়েছে এবং ১৮ টি ধারা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে। অবশিষ্ট ২৯ টি ধারা সম্পূর্ণ অবাস্তবায়িত অবস্থায় রয়েছে। কাজেই এই দুই বক্তব্যের মধ্যে বিরাট পার্থক্য আছে।

শনিবার (৮ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হল রুমে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নে দেশবাসীর দায় ও করণীয়’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন এর আয়োজনে উক্ত প্লাটফর্মের যুগ্ম সমন্বয়কারী ও মানবাধিকার কর্মী জাকির হোসেন এর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল, এএলআরডি’র নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, কবি ও সাংবাদিক সোহরাব হাসান, ডাকসু’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. মুশতাক হোসেন প্রমুখ। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন এর যুগ্ম সমন্বয়কারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. খায়রুল ইসলাম চৌধুরী।

বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম বলেন, পার্বত্য চুক্তির (ক) খন্ডের ৪ ধারায় বলা হয়েছে যে, এই চুক্তি উভয়পক্ষ কর্তৃক সম্পাদিত ও সই করবার তারিখ হতে বলবৎ থাকবে। বলবৎ হবার তারিখ হতে এই চুক্তি অনুযায়ী উভয়পক্ষ হতে সম্পাদনীয় সকল পদক্ষেপ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এই চুক্তি বলবৎ থাকবে। কাজেই এই চুক্তির মৌলিক বিষয়সমূহ যেহেতু এখনো বাস্তবায়িত হয় নাই, কাজেই এই চুক্তি এখনও বলবৎ আছে।

তিনি বলেন, আমি মনে করি, পার্বত্য চুক্তি নিয়ে পাহাড়ের মানুষ ঐক্যবদ্ধ। পার্বত্য চুক্তি নিয়ে পাহাড়ের মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গি এখনও তাই। এই চুক্তি নিয়ে তাদের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ থাকলেও মৌলিক কোনো বিভেদ নাই। পাহাড়ের সকল মানুষ চুক্তি বাস্তবায়ন চায়।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭৯ সাল থেকে পাহাড়ে যে বাঙালি সেটলারকে নেয়া হয়েছে, তাদেরকে কার জায়গায় বসানো হয়েছিল। পাহাড়ীদের জায়গা ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু যাদেরকে নেওয়া হয়েছে তার পেছনে উদ্দেশ্যই ছিল খারাপ। উদ্দেশ্য ছিল পাহাড়ীদের নাম্বার কমিয়ে দিয়ে বাঙালিদের নাম্বার বাড়িয়ে দেয়া।

তিনি আরও বলেন, আমি আমার বন্ধু আনোয়ারুল হক (পার্বত্য ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের চেয়ারম্যান)কে জিজ্ঞেস করেছিলাম কমিশনের খবর কী। তিনি বলেছিলেন, পাহাড়ে তো যেতেই পারি না। গেলেই হরতাল ডাকে, অবরোধ দেয়। আমি তাকে পরামর্শ দিয়েছিলাম অন্তত মিটিংগুলো যেন ঢাকায় করে। আমি জানিনা, তারা করতে পারবে কী না।

অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ বলেন, আমরা যে এটাকে শান্তি চুক্তি বলেছি, তার মানে এর আগে একটা অশান্তি ছিল। কেন অশান্তি ছিল কারণ তৎকালীন সরকার পাহাড়ে বাঙালিদের মেজোরিটি বানিয়ে সেখানে পাহাড়ীদেরকে প্রান্তিক করে দুই জনগোষ্ঠীর মধ্যে একটা সংঘাত বাধিয়ে দেওয়া। এই সংঘাত থেকে মুক্তির জন্য যে চুক্তি হয়েছিল তা এখনও বাস্তবায়িত হয়নি।

অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যাটা শুধু পাহাড়ের সমস্যা নয়। এটা একটা জাতীয় সমস্যা, এই সমস্যার নিষ্পত্তি রাজনৈতিকভাবে করতে হবে। তার জন্য স্বাক্ষরিত পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। এর জন্য যদি নাগরিকদের মধ্যে তাড়না তৈরী করা না যায় তাহলে এই চুক্তির বাস্তবায়নে চাপ তৈরী হবে না।

এএলআরডি’র নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা বলেন, জাতিসংঘের একটি পরিসংখ্যান আছে যে, পুরো পৃথিবীতে ৫ ভাগ আদিবাসী। এই ৫ ভাগ আদিবাসীই পুরো পৃথিবীর ৮০ ভাগ জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। কাজেই পুরো পৃথিবী রক্ষার জন্য এই আদিবাসীদেরকে রক্ষা করতে হবে।

পাহাড়ে যত বেশি আর্মি ক্যাম্প ও ক্যান্টনমেন্ট কমবে তত বেশি শান্তি ফিরবে দাবী করে তিনি আরো বলেন, পাহাড়ে সিভিল প্রশাসন কাজ করতে পারে না। পাহাড়ে কাজ করে সামরিক প্রশাসন। এটা শুধু অন্যায় না। এটা অসাংবিধানিক এবং অঘোষিত।

কবি ও সাংবাদিক সোহরাব হাসান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির মৌলিক শর্তগুলোয় বাস্তবায়ন হয়নি। বলা হয়েছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল ‘উপজাতি’ অধ্যুষিত অঞ্চল হবে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রাম এখন বাঙালি সংখ্যা গরিষ্ঠ হয়ে গেছে। কাজেই চুক্তি করে যারা চুক্তি ভঙ্গ করেছে তাদের বিরুদ্ধে এই ধরণের মত বিনিময় সভা করে খুব একটা লাভ হবে না।

তিনি আরও বলেন, পাহাড়ের প্রধান সমস্যা ভূমি। এই সমস্যা সমাধানের জন্য একটি ভূমি কমিশন গঠিত হয়েছে। কিন্তু এই কমিশন একটি সভা করতে পারে না। সভা ডাকলে হরতাল, অবরোধ ডাকা হয়। কাজেই বুঝতে হবে, সরকার চুক্তি বাস্তবায়নে তার দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে সরে গেছে। কেন শুধুমাত্র আমলাদের দায়ী করব। পাহাড়ে কত বুদ্ধিজীবি, পেশাজীবি, রাজনৈতিক নেতা জমি কিনে ভূমি দখল করছে তারও তালিকা করা জরুরী। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলেও মনে করেন তিনি।

ডাকসু’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, পাহাড়ে চুক্তি হয়েছে। কিন্তু পাহাড়ে ভূমি হারানো আদিবাসীরা কেন তাদের জমি ফেরত পাবে না। সেখানে কেন পাহাড়ীদেরকে উচ্ছেদ করে বাঙালিদেরকে প্রতিস্থাপন করা হবে। আমার টাকা থাকলে যে ইচ্ছামত জমি কিনতে পারবো তা কীভাবে হবে। কুমিল্লার মানুষ যদি বরিশালের সমস্ত জায়গা কিনে নেয় তখন কী বরিশালের মানুষ মেনে নেবে? পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন না করে যদি আরো বিভেদ তৈরী করা হয় তবে সংকট আরো ঘনীভূত হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশের জনমতকে যদি চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে না পারি তাহলে চুক্তি বাস্তবায়ন করাটা কঠিন বলেও মনে করেন ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

ফাইল ছবি

এবার ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। তবে, যদি আবহাওয়া অনুকূলে না থাকে, তাহলে ঈদের জামাত সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে।

সম্প্রতি ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।

সভায় জানানো হয়, যদি আবহাওয়া ভাল থাকে, তবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের প্রধান জামাত আয়োজন করা হবে। কিন্তু, যদি আবহাওয়া প্রতিকূল থাকে, তাহলে ঈদ জামাত বায়তুল মোকাররমে সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়া, যদি আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ হয়ে ওঠে, তবে ঈদের জামাতের স্থান পরিবর্তন করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হবে। এই কমিটি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের নেতৃত্বে, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, এসএসএফ, ডিএমপি কমিশনার, আবহাওয়া অধিদপ্তর, স্পারসো এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে।

কমিটি নির্ধারিত সময়ের আগে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে প্রধান জামাত বায়তুল মোকাররম মসজিদে স্থানান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেবে।

এছাড়া, এবার প্রধান জামাতের প্রথম কাতারটি গত বছরের তুলনায় দীর্ঘ করা হবে যাতে ভিআইপিরা প্রথম কাতারে দাঁড়াতে পারেন। ঈদগাহ মাঠে আসা মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বছর চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৩১ মার্চ অথবা ১ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সন্‌জীদা খাতুনের শেষ ইচ্ছা: চিকিৎসা গবেষণার জন্য দেহ দান

সন‌্জীদা খাতুন। ছবি: সংগৃহীত

বাঙালি সংস্কৃতির প্রখর আলো ছড়িয়ে যাওয়ার এক অমূল্য প্রতীক, ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সভাপতি সন‌্জীদা খাতুন তার জীবনাবসানের পরও বাঙালির জন্য এক মহান দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তার শেষ ইচ্ছা ছিল দেহ দান, যা অঙ্গ প্রতিস্থাপন এবং গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হবে।

তার মৃত্যুর পর, সন‌্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ জানিয়েছেন, “এটি ছিল সন‌্জীদা খাতুনের ২৭ বছর আগের সিদ্ধান্ত। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা, তার পরিবার, মরদেহ দান করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছি এবং আজকের দিনে (বৃহস্পতিবার) মরদেহ দান করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।”

এমন একজন কিংবদন্তি, যিনি বাঙালির সাংস্কৃতিক পরিচয় ও ঐতিহ্যের জন্য কাজ করেছেন, সন‌্জীদা খাতুন ছিলেন এক আলোকবর্তিকা। গানে গানে, সুরে সুরে তিনি বাঙালির আত্মপরিচয়ের সন্ধান দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন সন‌্জীদা খাতুন। মৃত্যুর পর, সেদিন রাতে তার মরদেহ রাখা হয় হাসপাতালের হিমঘরে। পরের দিন, বুধবার দুপুরে তার কফিন ছায়ানট ভবনে নেওয়া হয়, যেখানে গানে গানে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানান ছায়ানটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

এরপর, তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে, যেখানে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরবর্তীতে, সন‌্জীদা খাতুনের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয় এবং সেখানে শিল্পী, সংস্কৃতিকর্মী ও সর্বস্তরের মানুষ তাকে শেষ বিদায় জানান।

বৃহস্পতিবার, সন‌্জীদা খাতুনের পরিবার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে গিয়ে তার মরদেহ দান করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। এটি তার শেষ মহৎ কর্ম, যা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এক অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

Header Ad
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জের কামদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুল গ্রেফতার

গ্রেফতার জাকিরুল। ছবি: সংগৃহীত

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কামদিয়া ইউনিয়ন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) দুপুরে গোবিন্দগঞ্জ বন্দর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

জাকিরুল গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বইল গ্রামের বাসিন্দা মতিয়ার আলীর ছেলে। তিনি কামদিয়া ইউনিয়নে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এই গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, জাকিরুলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে, এবং তিনি বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশের নজরে ছিলেন।

গ্রেফতারের বিষয়ে জানতে চাইলে গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল বলেন, "জাকিরুলকে আজ গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তবে, তাকে কোন মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য জানাতে পারছি না। এ ঘটনায় আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
সন্‌জীদা খাতুনের শেষ ইচ্ছা: চিকিৎসা গবেষণার জন্য দেহ দান
গোবিন্দগঞ্জের কামদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুল গ্রেফতার
কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাকরি হারানোর অভিযোগ এক নারী পোশাককর্মীর
লাইলাতুল কদরের সন্ধানে ইবাদতে মশগুল ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা
৫ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়লো
চুয়াডাঙ্গায় যুবকের কোমরে মিলল ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার স্বর্ণ
জীবন-মৃত্যু আল্লাহর হাতে: বিষ্ণোইয়ের হুমকি প্রসঙ্গে সালমান খান
গুলশানে কয়েদির বেশে দেখা মিলল আফরান নিশোর
বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এখন থেকে ‘শহীদ আবরার ফাহাদ এভিনিউ’
পিএসএলে খেলার ছাড়পত্র পেলেন লিটন-নাহিদ-রিশাদ
দেশের ইতিহাসে রেকর্ড সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো মার্চে
ব্যাটারিচালিত ভ্যানে শোডাউন দিয়ে নিজ এলাকায় আখতার হোসেন
আশরাফুল আলম খোকন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
এবার এমপি পদ ফেরত চাইলেন হিরো আলম
মেসিকে বিশ্বকাপ নিয়ে বিরক্ত না করার অনুরোধ স্কালোনির
স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মেয়র হিসেবে শপথ নেব কি না, সেটা দলীয় বিষয়: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের বডিগার্ড পরিচয়ে চাঁদা দাবি, গ্রেফতার ১
ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও জুনে চলে যায় কীভাবে, প্রশ্ন রিজভীর