শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের গণতন্ত্র আজ নিরাপদ: রাষ্ট্রপতি

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, গত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার সব যোগ্যতা অর্জন করেছে। তারই নেতৃত্বে দেশের গণতন্ত্র আজ নিরাপদ ও সুরক্ষিত। বর্তমানে জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত প্রতিনিধি ছাড়া অন্য কোনো গোষ্ঠী বা অসাংবিধানিক শক্তির রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের সুযোগ নেই।

শুক্রবার (৭ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের ৫০ বছর উপলক্ষে সংসদে দেওয়া এক বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন। এসময় সংসদে প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা, বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদসহ অধিকাংশ সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে হয়েছিল আমার রাজনীতির হাতেখড়ি ও প্রথম উত্থান আর ১৯৯৬ তে দ্বিতীয় উত্থান ঘটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতেই এবং তার উদ্যোগেই। বঙ্গবন্ধুর অপার স্নেহ আর তার দূরদর্শিতার কারণেই আমি আজকে এই অবস্থানে পৌঁছেছি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে নয় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতে আমি বেশি গর্ব বোধ করি।’

রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সেদিন আমাকে ডেপুটি স্পিকারের পদমর্যাদা না দিলে হয়তো বা কিশোরগঞ্জ ঘিরে আমার রাজনীতি আবর্তিত হতো।

তিনি বলেন, ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার পরিচয়। আমি তখন কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল কলেজের ছাত্র। পরিচয় থেকেই বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শের অনুসারী হয়ে যাই। মাঝে মাঝে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো অনেক সময় তিনি নিজেও ডেকে পাঠাতেন। সে সময় বঙ্গবন্ধু ছিলেন আমার একমাত্র ধ্যান-ধারণা তার নীতি, আদর্শ ও নির্দেশনাই আমার কাছে সবচেয়ে বেশি অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় বিষয় ছিল।

আবদুল হামিদ বলেন, ‘শুধু আমি কেন ওই সময় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অনেক যুবকের কাছে বঙ্গবন্ধু ছিলেন একমাত্র আদর্শ, যার পিঠে একবার বঙ্গবন্ধুর হাত পড়েছে বা স্নেহের ছোঁয়া লেগেছে তার পক্ষে বঙ্গবন্ধুকে ভুলে যাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’

রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৪ এপ্রিল। রাষ্ট্রপতি হামিদ ৮বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ডেপুটি স্পিকার এবং স্পিকারের দায়িত্ব ও পালন করেছেন।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি গণতন্ত্রের উন্নয়নকেও সমান গুরুত্ব দিতেন। তাই ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক মুক্তির কথা বলেছেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘স্বাধীন বাংলাদেশে গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল ঢাকার তেজগাঁওস্থ সংসদ ভবনে শুরু হয়। গণপরিষদে ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর আমাদের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ থেকে তা কার্যকর হয়। স্বাধীনতার এত অল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান প্রণয়ন নিঃসন্দেহে গণতন্ত্রকামী যেকোনো দেশের জন্য গর্বের। এই সংবিধানে প্রথম স্বাক্ষরকারী আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’

তিনি বলেন, ‘আমি স্বাক্ষর করি ৭১ নম্বরে। এ সংবিধানের আওতায় প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ। এর ঠিক এক মাস পর একই বছরের ৭ এপ্রিল প্রথম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে। আজ মহান জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে।’

তিনি ৫০ বছর আগে জাতীয় সংসদের প্রথম সংসদের প্রথম অধিবেশনে সংসদ নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নবনির্বাচিত স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারকে অভিনন্দন জানিয়ে দেওয়া বক্তব্যের স্মৃতিচারণ করেন।

রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, ‘সেদিন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আপনার কর্তব্যপালনে সংসদের সদস্যরা সবসময় আপনার সঙ্গে সহযোগিতা করবেন। আমি আশা করব, যে ট্র্যাডিশন পার্লামেন্টারি সিস্টেমে আছে, আপনি সেটার প্রতি লক্ষ্য রেখে নিরপেক্ষভাবে আপনার কার্য পরিচালনা করবেন। আমাদের কাছ থেকে আপনি সাহায্য ও সহযোগিতা পাবেন। এই সংসদের মর্যাদা যাতে রক্ষা পায়, সেদিকে আপনি খেয়াল রাখবেন, কারণ আমরা যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছি, সে ইতিহাসে যেন খুঁত না থাকে।’

বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘দুনিয়ার পার্লামেন্টারি কনভেনশনে যে সব নীতিমালা আছে, সেগুলো আমরা মেনে চলতে চাই। সঙ্গে সঙ্গে যেন এমন একটি সংসদীয় পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারি, যাতে দুনিয়া আমাদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এখানে কোনো দল বা মতের নয়- এখানে এই দেখব যে, প্রত্যেক সদস্য যেন যার যে অধিকার আছে, সে অধিকার ব্যবহার করতে পারেন। সেদিকে আপনিও খেয়াল রাখবেন বলে আমি আশা পোষণ করি।

তিনি বলেন, ‘এ সম্পর্কে আপনি আমাদের পূর্ণ সহযোগিতা পাবেন। পার্লামেন্টারি ট্রেডিশন পুরোপুরি ফলো করতে আমরা চেষ্টা করব।’

রাষ্ট্রপতি বলেন, গণপরিষদে কোনো বিরোধী দল না থাকলেও সংসদ অধিবেশন হতো প্রাণবন্ত। যুক্তিতর্ক ও মতামত উপস্থাপন ছিল খুবই আকর্ষণীয়। ন্যাপ থেকে নির্বাচিত একমাত্র গণপরিষদ সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত পার্লামেন্টে বক্তৃতা করার সুযোগ চাইলে সবসময়ই সুযোগ পেতেন। স্পিকার মাঝে মধ্যে তাকে মাইক দিতে না চাইলেও বঙ্গবন্ধু বলতেন, ‘ওকে সুযোগ দেন, বিরোধী পক্ষের কথা আগে শুনতে হবে।’

সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে কমিটি গঠন প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘শুধু যে আমাদের দলীয় সদস্য থেকে কমিটি করব তা নয়, দল-মত নির্বিশেষে সবার সঙ্গে আলোচনা করা হবে, জনগণকে যাতে তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী একটা সুষ্ঠু সংবিধান দেওয়া যায়, এই উদ্দেশ্যে সবার মতামত চাইব, এই সংবিধানে মানবিক অধিকার থাকবে, যে অধিকার মানুষ চিরজীবন ভোগ করতে পারবে।’

বঙ্গবন্ধু সংসদ কার্যক্রমের পাশাপাশি দলীয় শৃঙ্খলাকে অগ্রাধিকার দিতেন উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রথম অধিবেশনের প্রথম কার্যদিবসেই বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি মাননীয় সংসদ সদস্যদের আর একটা কথা মনে করিয়ে দিতে চাই যে, কোনো প্রস্তাব আনার আগে পার্টিতে তা আলোচনা করে তারপর উপস্থাপন করবেন। তা না হলে এর দ্বারা পার্টির শৃঙ্খলা নষ্ট হবে।’

আবদুল হামিদ বলেন, সংসদ সদস্যদের অভাব-অভিযোগ, সুখ-দুঃখ সবকিছুর খবর রাখতেন বঙ্গবন্ধু এবং প্রয়োজনে তাদের জন্য সম্ভাব্য সবকিছুই করতেন। রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর শিষ্টাচার ও পরমত সহিষ্ণুতার কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, পার্লামেন্টে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে স্পিকার অনেক সময় বিব্রত হতেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধু হতেন না।

রাষ্ট্রপতি বলেন, রাজনৈতিক মতাদর্শের যত অমিলই থাকুক না কেন বঙ্গবন্ধু বিরোধী দলের নেতাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে কথা বলতেন। আসলে রাজনীতিতে শিষ্টাচার ও পরমত সহিষ্ণুতার কোনো বিকল্প নেই। সূত্র: বাসস

এসজি

Header Ad

লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় মঞ্চ মাতাতে এসেছিলেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। তবে কনসার্টের স্টেজে ওঠার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মাথায় লোডশেডিংয়ের কারণে কনসার্ট বন্ধ হয়ে যায়।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) রাতে আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ম্যাজিক্যাল নাইট ২.০’ কনসার্টে এ ঘটনা ঘটেছ।

জানা গেছে, এদিন দর্শকদের গান শোনাতে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটের দিকে স্টেজে ওঠেন আতিফ আসলাম। এরপর সংগীত পরিবেশন শুরুর মাত্র ১০ সেকেন্ডের মাথায় বিদ্যুৎ চলে গিয়ে কনসার্ট বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনার প্রায় ২০ মিনিট পর ফের কনসার্ট শুরু হয়।

এর আগে ‘ম্যাজিকেল নাইট ২.০’ কনসার্টে অংশ নিতে উপলক্ষ্যে গত ২৮ নভেম্বর বিকেলে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন আতিফ আসলাম।

কনসার্টে আতিফ ছাড়াও আরও পারফর্ম করবেন পাকিস্তানি তরুণ শিল্পী আবদুল হান্নান, বাংলাদেশের তাহসান খান ও ব্যান্ড কাকতাল। এ ছাড়া এই কনসার্টে বিশেষ চমক থাকবে, যা এখনই প্রকাশ করছে না আয়োজক কমিটি।

Header Ad

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের আলোচিত পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এই মুহূর্তে টাকা গণনার কাজ চলছে। মসজিদে ১১টি লোহার দানবাক্স রয়েছে। ৩ মাস ১৪ দিন পর শনিবার সকাল ৭টায় এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৩৫০ জনের একটি দল এই ২৯ বস্তা টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছে। এবার দানবাক্স খোলার সময় পার হয়ে যাওয়ার অতিরিক্ত একটি টিনের বাক্স বাড়ানো হয়েছে।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মিজাবে রহমত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীর উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ ছাড়াও এ সময় বিপুলসংখ্যক সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, এবার তিন মাস ১৪ দিন পর শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়েছে। এতে ২৯ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার তিন মাস ১৪ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। এবারও তাই একটি টিনের ট্রাঙ্ক বাড়ানো হয়েছিল। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

টাকা গণনার কাজে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এটিএম ফরহাদ চৌধুরি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষক ও আইসিটি) মহুয়া মমতাজ, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজ প্রমুখ অংশ নিয়েছেন।

Header Ad

বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি রোগী ভর্তি বন্ধ করেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতা মানিকতলা এলাকার জেএন রায় হাসপাতাল। বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননা ও হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলার অপবাদ তুলে ঘটনার প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জেএন রায় হাসপাতাল অধিকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত শুক্রবার সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে জানান, বাংলাদেশে যে ভাবে ভারতের জাতীয় পতাকাকে অবমাননা করা হয়েছে তার প্রতিবাদে সেদেশের রোগীদের সমস্ত রকম পরিষেবা দেওয়া বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।

এর আগে বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে বাংলাদেশি রোগী দেখা বন্ধ করেছিলেন খ্যাতিমান স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল সাহা। তার পথ অনুসরণ করে এমন সিদ্ধান্ত নিল কলকাতার মানিকতলার জে এন রায় হাসপাতাল।

তারা স্পষ্ট করে জানিয়েছে, দেশের ওপরে কিছু নেই। তাই আপাতত জে এন রায় হাসপাতালে বাংলাদেশি রোগীদের সব রকম চিকিৎসা বন্ধ থাকবে।

সবার ওপরে দেশ উল্লেখ্য করে জেএন রায় হাসপাতাল অধিকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত বলেন, ‘সবার ওপরে দেশ। দেশের ওপরে কিছু হতে পারে না। চিকিৎসা একটি মহান পেশা। কিন্তু দেশের মর্যাদা সবার ওপরে। যেভাবে বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা হয়েছে, তার প্রতিবাদ করে অন্যান্য চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানেরও এই পথে হাঁটা উচিত।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননার একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘বুয়েটের প্রবেশপথে ভারতীয় জাতীয় পতাকা বিছিয়ে রাখা! চেম্বারে বাংলাদেশের রোগী দেখা আপাতত বন্ধ রাখছি। আগে দেশ, পরে রোজগার। আশা রাখব সম্পর্ক স্বাভাবিক না হওয়া অবধি অন্য চিকিৎসকরাও তা-ই করবেন।’

এ ছাড়া গতকাল শুক্রবার বিকেলে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একই দাবি জানান রাজ্যের বিজেপি নেতা ও বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম
পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া
‘আইনজীবী সাইফুলের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়া হচ্ছে’
ইসকনের নামে আওয়ামী লীগ নতুন করে আসার চেষ্টা করছে: হেফাজতে ইসলাম
ঢাকায় আজ মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
বিক্ষোভের দায়ে গ্রেপ্তার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত