মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫ | ৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কোনো মুক্তিযোদ্ধা মানবেতর জীবনযাপন করবে না: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে কোনো মুক্তিযোদ্ধা মানবেতর জীবনযাপন করবে না।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘বীর নিবাস’ হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে পাঁচ জেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পাঁচ হাজার বাড়ির চাবি হস্তান্তর করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী যাদের ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে তরুণ প্রজন্মের সামনে তা তুলে ধরতে এবং বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস জানাতে সারাদেশের অনাবিস্কৃত বধ্যভূমিগুলো খুঁজে বের করে সেগুলো সংরক্ষণের জন্যও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

পাশাশাপাশি এই বাংলাদেশের ওপর আর কারও কাল থাবা যেন না পড়ে সেজন্য দেশবাসীকে সকর্ত থাকারও আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একজন মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষা করবে বা রিকশা চালাবে বা মানবেতর জীবনযাপন করবে, অন্তত আমি জাতির পিতার কন্যা ক্ষমতায় থাকতে এটা কখনো হতে পারে না।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অসচ্ছল প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্মিত ঘর ‘বীর নিবাস’-এর চাবি হস্তান্তরের এই অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, গাজীপুর, মাদারীপুর ও নড়াইল জেলা এর সাথে যুক্ত ছিল।

আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার ব্যবস্থা করার পাশাপাশি তা এখন ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের ঘর-বাড়ি নাই এবং মানবেতর জীবনযাপন করছিল সেটা আমাদের জন্য লজ্জার ব্যাপার। তাই আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ঘর-বাড়ি তৈরি করে তাদের জীবন-জীবিকা এবং চিকিৎসা-যাতায়াতসহ নানা সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

তিনি বলেন, আজ ‘বীর নিবাস’ প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। আমি আশা করি আরও যারা মুক্তিযোদ্ধা বাকি আছেন তাদের সকলের জন্যই এই ঘর তৈরি করে দেওয়া হবে। সাধারণ গৃহহীণ-ভূমিহীন মানুষের জন্যও সরকার ঘর করে দিচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে আজ ৫ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার মাঝে বীর নিবাস হস্তান্তর করা হচ্ছে। বর্তমানে ১৭ হাজার ৬৬০টি বীর নিবাসের কাজ বিভিন্ন পর্যায়ে চলমান রয়েছে। আশা করি এ বছরের মধ্যে ৩০ হাজার বীর নিবাস নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। যদিও করোনা মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও স্যাংশনের কারণে আমাদের খুবই হিসেব করে চলতে হচ্ছে।’

বিশ্ব মন্দার অভিঘাত থেকে বাঁচতে দেশবাসীকে বিদ্যুৎ, পানি ও জ্বালানি ব্যবহারে মিতব্যয়িতা অবলম্বনের পাশাপাশি প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর দেশবাসীর প্রতি তার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন ।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া।

প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, গাজীপুর, মাদারীপুর ও নড়াইলের জেলা প্রশাসকরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ‘বীর নিবাস’-এর চাবি হস্তান্তর করেন।

মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান এমপি। অনুষ্ঠানে ‘বীর নিবাস’ এর উপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।

দুটি শয়নকক্ষ, একটি বসার ঘর, একটি রান্নাঘর এবং একটি করিডোরসহ একতলা বিশিষ্ট প্রতিটি ‘বীর নিবাস’ ১৪ দশমিক ১০ লাখ টাকায় নির্মিত এবং দেশের জাতীয় পতাকার রঙ লাল-সবুজে করা।

এ ছাড়া রান্নাঘরের পাশে একটি সিমেন্টের উঠান, একটি নলকূপ, একটি বাথরুম এবং গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগির শেড রয়েছে।

এর আগে ২০২১ সালের ১৬ মার্চ সরকার আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ ও প্রয়াত যুদ্ধ বীরদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ৩০ হাজার বাড়ি নির্মাণের জন্য ৪,১২৩ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। কেউ আর থামাতে পারবেনা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশ গড়ে উঠবে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আমরা গড়ে তুলব। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে একটি চীনা নাগরিকদের পরিচালিত কল সেন্টারে স্থানীয় জনতার তাণ্ডবের ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) যখন ইসলামাবাদের সেক্টর এফ-১১ এলাকায় এই অবৈধ কল সেন্টারে অভিযান চালাচ্ছিল, তখন স্থানীয় জনতা সেখানে ঢুকে পড়ে এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির তথ্য অনুযায়ী, ওই কল সেন্টারটি সম্পূর্ণ অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছিল এবং কোনো বৈধতা ছাড়াই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। এফআইএর অভিযানের সময়ই স্থানীয়রা ভেতরে প্রবেশ করে এবং যা কিছু পায় তা লুট করে নিয়ে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, তরুণ থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তিরা পর্যন্ত যে যেভাবে পারছে, সেভাবেই ল্যাপটপ, মনিটর, ডেস্কটপ, কিবোর্ড, এক্সটেনশনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ বের করে নিয়ে যাচ্ছে। এমনকি কেউ কেউ ফার্নিচার, থালা-বাসন ও চামচ পর্যন্ত নিয়ে চলে যাচ্ছেন। ভিডিওটি মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স-এ শেয়ার করে একজন মন্তব্য করেছেন, “ইসলামাবাদে চীনাদের পরিচালিত একটি কল সেন্টারে লুটপাট করেছে পাকিস্তানিরা। পবিত্র রমজান মাসে শত শত ল্যাপটপ ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশসহ আসবাবপত্র চুরি হয়েছে।”

 

এই অভিযানে এফআইএ মোট ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে, যাদের মধ্যে চীনা নাগরিক ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশের নাগরিক রয়েছেন। তবে অভিযানের সময় বেশ কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন।

স্থানীয়দের এমন তাণ্ডব নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে। অনেকেই বলছেন, পবিত্র রমজান মাসে এমন লুটপাট অনুচিত এবং অনৈতিক। কর্তৃপক্ষ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার কথা জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি(ভিডিও)

দায়িত্ব ও সেবায় রাস্তায় দাঁড়িয়েই তাদের ইফতার। ছবি:ঢাকাপ্রকাশ

রোজা রেখে দিনভর প্রচণ্ড রোদে রাজধানীর পথে পথে দায়িত্ব পালন করতে হয় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের। ইফতারের পর্ব সেরে নিতে হয় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই। একই সঙ্গে চলে যানবাহনের চাপ ও গতি সামলানোর গুরুদায়িত্ব।

নগরবাসী যাতে সঠিক সময়ে বাসায় বা গন্তব্যে পৌঁছে পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ইফতারি করতে পারেন, সেজন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয় তাদের। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইফতারি করার সুযোগ হয়ে ওঠে না তাদের।

নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে সড়কেই ইফতারি সেরে নিতে হয় ট্রাফিক পুলিশকে। রাস্তায় যানবাহনের চাপ সামলানোর কারণে কয়েক মিনিট বসার সুযোগও মেলে না। তাই দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের করতে হয় ইফতারি।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ট্রাফিক পুলিশের ইফতারের এমন চিত্র চোখে পড়ে।

ট্রাফিক সদস্যরা জানান, সাধারণ মানুষ যাতে নিরাপদে ঘরে গিয়ে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে ইফতারি করতে পারে, সেই লক্ষ্যে সব সময় কাজ করতে হয়। ইফতারের আগ মুহূর্তে অনেক সময় পানি হাতে দাঁড়িয়ে থাকি, আজান দেওয়ার পর ইফতারি সেরে নিই। কারণ আমাদের কাছে দায়িত্বটা অনেক বড় বিষয়।

দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য বিদ্যুত হোসেন বলেন, নগরবাসী যাতে সঠিক সময়ে বাসায় বা গন্তব্যে পৌঁছে পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ইফতারি করতে পারেন সেজন্য আমাদের কর্তব্য বেড়ে যায়।  ইফতারের সময় আমরা রাস্তা ভাগ করে নিয়ে কাজ করি। অনেক সময় সবাইকে দাঁড়িয়েই ইফতারি করতে হয়। কিছু কিছু সময় ট্রাফিক সদস্যদের পুলিশ বক্সে পাঠিয়ে দিয়ে আমিসহ দু-একজন রাস্তায় দাঁড়িয়েই ইফতারি করি।

প্রতিদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ইফতারি করেন, খারাপ লাগে কি? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেবা করাই আমাদের লক্ষ্যে। মানুষের সেবাটা আগে দেখতে হয়। তবে কিছু কিছু সময় পরিবার থেকে যখন ফোন করে জানতে চায়, তখন মন খারাপ লাগাটা খুবই স্বাভাবিক।

জানা গেছে, সরকারিভাবে ইফতারে তাদের একেক জনের জন্য একটি বেগুনি, একটি পেঁয়াজু, খেজুর সঙ্গে কিছু ছোলা আর মুড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়। অবশ্য নিজেদের উদ্যোগে আরও বেশ কয়েকটি ইফতারির আইটেম যুক্ত করে থাকেন তারা। কারওয়ানবাজার ট্রাফিক বক্সের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক ট্রাফিক সদস্য জানান, ডিএমপি থেকে মাথাপিছু ১টি করে ইফতারের প্যাকেট বুঝিয়ে দেওয়া হয় দায়িত্বরত ট্রাফিক বক্সের কর্মকর্তাদের কাছে। 

আর এভাবেই নগরবাসী যাতে সঠিক সময়ে বাসায় বা গন্তব্যে পৌঁছে স্বজন-পরিবারের সঙ্গে ইফতারের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারে সেজন্য তাদের এমন নিরলস প্রচেষ্ঠা আমাদের কাছে সহমর্মিতার বার্তা দেয়।

 

 

 

 

Header Ad
Header Ad

যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব

ছবি: সংগৃহীত

যমুনা রেলসেতু নির্মাণে কোনো ধরনের দুর্নীতি হলে তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব এম ফাহিমুল ইসলাম। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুপুরে সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদ রেল স্টেশনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

রেলপথ সচিব বলেন, আগে যমুনা বহুমুখী সেতু পার হতে ট্রেনের ২০ মিনিট সময় লাগত। এখন যমুনা রেলসেতু দিয়ে মাত্র ৩ মিনিটে ট্রেন চলাচল করতে পারবে। ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পার হওয়া সম্ভব হবে, যা সময় সাশ্রয়ে সহায়ক হবে। পুরনো সেতুতে ট্রেন উঠার আগে অপেক্ষা করতে হতো এবং বিপরীত দিক থেকে ট্রেন পাস করার জন্য ট্রেন থামিয়ে রাখতে হতো।

তিনি আরও বলেন, রেলসেতুতে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের সুবিধা থাকায় এই অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। সেতুটি ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজ হওয়ায় দুই পাশে থাকা ট্রেনকে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না।

ট্রেন চলাচলের সুবিধা বৃদ্ধির ফলে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে উল্লেখ করে সচিব জানান, আগে ঢাকা-রাজশাহী রুটে ট্রেন ভাড়া ছিল ৪০৫ টাকা, যা বাড়িয়ে এখন ৪৫০ টাকা করা হয়েছে। নতুন ভাড়া আগামীকাল (১৯ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

উত্তরের রেলপথ সিঙ্গেল হওয়ায় এই সেতুর সুফল কতটা পাওয়া যাবে—এমন প্রশ্নের উত্তরে সচিব বলেন, ঈশ্বরদী থেকে রেলসেতু পর্যন্ত ৭১ কিলোমিটার এবং রাজশাহী থেকে আব্দুলপুর পর্যন্ত ৪৩ কিলোমিটার মিলে মোট ১১৪ কিলোমিটার রেলপথ সিঙ্গেল লাইন রয়েছে। এটি ডাবল লাইনে রূপান্তরের জন্য প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে এবং এটি অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় রয়েছে।

এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক এম আফজাল হোসেন সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি এবং জাপানের বৈদেশিক উন্নয়ন সংস্থা জাইকার দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক ইতো তেরুয়ুকি। প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসুদুর রহমান স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!
নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি(ভিডিও)
যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব
এবার খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ খান, থাকছেন আল্লু অর্জুন!
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬
আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!
টিসিবির জন্য রাইস ব্রান তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
শেখ হাসিনা ও রেহানার পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ
ফেসবুক স্টোরি থেকেও আয়ের সুযোগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীনে একাধিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান
নতুন দলের নিবন্ধন বিষয়ে ইসির জারিকৃত গণবিজ্ঞপ্তি হাইকোর্টে স্থগিত
সাবেক আইজিপি সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মারা গেছেন
বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র
‘যমুনা রেল সেতু’র উদ্বোধন সম্পন্ন, হুইসেল বাজিয়ে ছুটল উদ্বোধনী ট্রেন
বকেয়ার বেতন ও ঈদের ছুটি বাড়ানোর দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় মদদ, জাবি উপাচার্যের পেনশন বাতিল
‘কবজি কাটা’ গ্রুপের সদস্য পানি রুবেল গ্রেপ্তার