মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫ | ৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

৮৭ শতাংশ গৃহকর্মী সাপ্তাহিক ছুটি পান না: গবেষণা

প্রায় ৮৭ শতাংশ গৃহকর্মীর সাপ্তাহিক ছুটি কাটানোর কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে তাদের মধ্যে একটি ছোট অংশ প্রায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ অর্জিত ছুটি, প্রায় ৩ শতাংশ বেতনসহ মাতৃত্বকালীন ছুটি ও প্রায় ৬ শতাংশ বিনা বেতনে মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়ে থাকেন। দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ে জরিপকৃত গৃহকর্মীর প্রায় ৯৯ শতাংশ কোনো ধরনের দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ পায়নি।

রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি, জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তন, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকায় শোভনকাজ ও কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার সহিংসতা: বাংলাদেশের নারী গৃহকর্মীর উপর পরিচালিত গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

গৃহকর্মী্দের অধিকার, মর্যাদা ও সুরক্ষায় বিল্স, ‘সুনীতি’ (সিকিউরিং রাইটস অফ উইমেন ডমেস্টিক ওয়াকার্স ইন বাংলাদেশ) প্রকল্পের উদ্যোগে শোভনকাজ ও কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার সহিংসতা: বাংলাদেশের নারী গৃহকর্মীদের উপর পরিচালিত এই গবেষনা কার্যক্রমটি বিল্স-সুনীতি প্রকল্পের পক্ষে ডিনেট সম্পন্ন করে।

৪৫৬ জন আবাসিক, ৩৭০ জন খণ্ডকালীন ও ১৫০ জন নিয়োগকর্তার পরিমাণগত এবং গুণগত উভয় পদ্ধতির তথ্য ব্যবহার করে এবং গুণগত তথ্য প্রাসঙ্গিক স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল এ গবেষণার জন্য।

তবে প্রায় ৮৫ শতাংশ নিয়োগকর্তা মনে করেন যে, জীবন দক্ষতা সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিলে তাদের মাঝে অধিকার সচেতনতা ও কাজের স্বীকৃতি বৃদ্ধি পাবে। প্রায় ৯৯ শতাংশ গৃহকর্মী্দের কোনো ধরনের পেশাকালীন ঝুঁকি বা বিপদকালীন সুরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ করা হয় না।

গৃহকর্মী্রা বিবিধ সামাজিক সুরক্ষা যেমন: চাকরি থেকে বহিষ্কার, বহিষ্কার পরবর্তী সুবিধাদি দান, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রাচুইটি, পেনসন, দুর্ঘটনা সম্পর্কিত সুবিধাদি, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি কখনো পান না।

১০০ শতাংশ গৃহকর্মীর নিয়োগের আনুষ্ঠানিক চুক্তিপত্র নেই। তাদেরকে নিয়োগকর্তা মৌখিক চুক্তিপত্রের মাধ্যমে তাদের নিয়োগ দিয়েছে। অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, প্রায় ২৬ শতাংশ গৃহকর্মীর কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতি কিংবা বিলম্বের কারণে বেতন কাটা হয়েছে। বাসায় থাকা গৃহকর্মীর ক্ষেত্রবিশেষে দৈনিক ১০ থেকে ১৪ ঘন্টা করতে হয়। অন্যদিকে দৈনিক গৃহকর্মী্রা কাজের চুক্তি অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের গৃহকর্মী্দের সাপ্তাহিক কিংবা উৎসবকালীন ছুটি কাটানোর প্রচলন নেই।

শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালক বিল্লাল হোসেন শেখ বলেন, ‘গৃহকর্মী্দের সুরক্ষার জন্য সুনির্দিষ্ট আইন যেমন থাকতে হবে, তেমনি সাজাও থাকতে হবে। শুধু সচেতনতা দ্বারা আসলে খুব বেশি কাজ হয় না।’

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ এর উপপরিচালক সুস্মিতা পাইক বলেন, ‘ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সহ সমাজের পিছিয়ে পড়া সবার কথা ভাবি কিন্ত গৃহকর্মীর কথা ভাবি না আমরা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে কাউকে পেছনে না ফেলে এদেরকে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে।’

ডিনেটের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক এম শাহাদাৎ হোসাইন বলেন, ‘গবেষণার ফলাফল বলছে, বাংলাদেশে গৃহকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এখনো অনেক কিছু করতে হবে। তাদের অনানুষ্ঠানিক থেকে আনুষ্ঠানিক খাতে স্থানান্তর করার জন্য সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকার এক্ষেত্রে তা নিশ্চিত করতে ভূমিকা পালন করতে পারে।’

কর্মশালায় উপস্থিত সকলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হিসেবে ছিলেন বিলস-এর যুগ্ম মহাসচিব ডা ওয়াজেদুল ইসলাম খান, অক্সফাম বাংলাদেশ এর প্রকল্প সমন্বয়কারী তারেক আজিজ, আই এল ও এর জাতীয় প্রকল্প সমন্বয়কারী এনি দ্রং, লেবার রাইটস সাংবাদিক ফোরামের সাধারন সম্পাদক আতাউর রহমান, চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর গবেষক ও প্রধান নির্বাহী মো. জাকির হোসেন খান, গ্লোবাল অ্যাফেয়ারস কানাডার সিনিয়র ডেভেলপমেন্ট অ্যাডভাইজার সিলভিয়া ইসলাম, গ্লোবাল অ্যাফেয়ারস কানাডার হেড অব করপোরেশন জো গুডিংস, বিশ্ব ব্যাংকের পরামর্শক এ বিএম খোরশেদ সহ আরও অনেকে।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে একটি চীনা নাগরিকদের পরিচালিত কল সেন্টারে স্থানীয় জনতার তাণ্ডবের ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) যখন ইসলামাবাদের সেক্টর এফ-১১ এলাকায় এই অবৈধ কল সেন্টারে অভিযান চালাচ্ছিল, তখন স্থানীয় জনতা সেখানে ঢুকে পড়ে এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির তথ্য অনুযায়ী, ওই কল সেন্টারটি সম্পূর্ণ অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছিল এবং কোনো বৈধতা ছাড়াই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। এফআইএর অভিযানের সময়ই স্থানীয়রা ভেতরে প্রবেশ করে এবং যা কিছু পায় তা লুট করে নিয়ে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, তরুণ থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তিরা পর্যন্ত যে যেভাবে পারছে, সেভাবেই ল্যাপটপ, মনিটর, ডেস্কটপ, কিবোর্ড, এক্সটেনশনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ বের করে নিয়ে যাচ্ছে। এমনকি কেউ কেউ ফার্নিচার, থালা-বাসন ও চামচ পর্যন্ত নিয়ে চলে যাচ্ছেন। ভিডিওটি মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স-এ শেয়ার করে একজন মন্তব্য করেছেন, “ইসলামাবাদে চীনাদের পরিচালিত একটি কল সেন্টারে লুটপাট করেছে পাকিস্তানিরা। পবিত্র রমজান মাসে শত শত ল্যাপটপ ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশসহ আসবাবপত্র চুরি হয়েছে।”

 

এই অভিযানে এফআইএ মোট ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে, যাদের মধ্যে চীনা নাগরিক ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশের নাগরিক রয়েছেন। তবে অভিযানের সময় বেশ কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন।

স্থানীয়দের এমন তাণ্ডব নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে। অনেকেই বলছেন, পবিত্র রমজান মাসে এমন লুটপাট অনুচিত এবং অনৈতিক। কর্তৃপক্ষ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার কথা জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি(ভিডিও)

দায়িত্ব ও সেবায় রাস্তায় দাঁড়িয়েই তাদের ইফতার। ছবি:ঢাকাপ্রকাশ

রোজা রেখে দিনভর প্রচণ্ড রোদে রাজধানীর পথে পথে দায়িত্ব পালন করতে হয় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের। ইফতারের পর্ব সেরে নিতে হয় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই। একই সঙ্গে চলে যানবাহনের চাপ ও গতি সামলানোর গুরুদায়িত্ব।

নগরবাসী যাতে সঠিক সময়ে বাসায় বা গন্তব্যে পৌঁছে পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ইফতারি করতে পারেন, সেজন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয় তাদের। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইফতারি করার সুযোগ হয়ে ওঠে না তাদের।

নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে সড়কেই ইফতারি সেরে নিতে হয় ট্রাফিক পুলিশকে। রাস্তায় যানবাহনের চাপ সামলানোর কারণে কয়েক মিনিট বসার সুযোগও মেলে না। তাই দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের করতে হয় ইফতারি।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ট্রাফিক পুলিশের ইফতারের এমন চিত্র চোখে পড়ে।

ট্রাফিক সদস্যরা জানান, সাধারণ মানুষ যাতে নিরাপদে ঘরে গিয়ে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে ইফতারি করতে পারে, সেই লক্ষ্যে সব সময় কাজ করতে হয়। ইফতারের আগ মুহূর্তে অনেক সময় পানি হাতে দাঁড়িয়ে থাকি, আজান দেওয়ার পর ইফতারি সেরে নিই। কারণ আমাদের কাছে দায়িত্বটা অনেক বড় বিষয়।

দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য বিদ্যুত হোসেন বলেন, নগরবাসী যাতে সঠিক সময়ে বাসায় বা গন্তব্যে পৌঁছে পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ইফতারি করতে পারেন সেজন্য আমাদের কর্তব্য বেড়ে যায়।  ইফতারের সময় আমরা রাস্তা ভাগ করে নিয়ে কাজ করি। অনেক সময় সবাইকে দাঁড়িয়েই ইফতারি করতে হয়। কিছু কিছু সময় ট্রাফিক সদস্যদের পুলিশ বক্সে পাঠিয়ে দিয়ে আমিসহ দু-একজন রাস্তায় দাঁড়িয়েই ইফতারি করি।

প্রতিদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ইফতারি করেন, খারাপ লাগে কি? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেবা করাই আমাদের লক্ষ্যে। মানুষের সেবাটা আগে দেখতে হয়। তবে কিছু কিছু সময় পরিবার থেকে যখন ফোন করে জানতে চায়, তখন মন খারাপ লাগাটা খুবই স্বাভাবিক।

জানা গেছে, সরকারিভাবে ইফতারে তাদের একেক জনের জন্য একটি বেগুনি, একটি পেঁয়াজু, খেজুর সঙ্গে কিছু ছোলা আর মুড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়। অবশ্য নিজেদের উদ্যোগে আরও বেশ কয়েকটি ইফতারির আইটেম যুক্ত করে থাকেন তারা। কারওয়ানবাজার ট্রাফিক বক্সের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক ট্রাফিক সদস্য জানান, ডিএমপি থেকে মাথাপিছু ১টি করে ইফতারের প্যাকেট বুঝিয়ে দেওয়া হয় দায়িত্বরত ট্রাফিক বক্সের কর্মকর্তাদের কাছে। 

আর এভাবেই নগরবাসী যাতে সঠিক সময়ে বাসায় বা গন্তব্যে পৌঁছে স্বজন-পরিবারের সঙ্গে ইফতারের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারে সেজন্য তাদের এমন নিরলস প্রচেষ্ঠা আমাদের কাছে সহমর্মিতার বার্তা দেয়।

 

 

 

 

Header Ad
Header Ad

যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব

ছবি: সংগৃহীত

যমুনা রেলসেতু নির্মাণে কোনো ধরনের দুর্নীতি হলে তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব এম ফাহিমুল ইসলাম। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুপুরে সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদ রেল স্টেশনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

রেলপথ সচিব বলেন, আগে যমুনা বহুমুখী সেতু পার হতে ট্রেনের ২০ মিনিট সময় লাগত। এখন যমুনা রেলসেতু দিয়ে মাত্র ৩ মিনিটে ট্রেন চলাচল করতে পারবে। ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পার হওয়া সম্ভব হবে, যা সময় সাশ্রয়ে সহায়ক হবে। পুরনো সেতুতে ট্রেন উঠার আগে অপেক্ষা করতে হতো এবং বিপরীত দিক থেকে ট্রেন পাস করার জন্য ট্রেন থামিয়ে রাখতে হতো।

তিনি আরও বলেন, রেলসেতুতে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের সুবিধা থাকায় এই অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। সেতুটি ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজ হওয়ায় দুই পাশে থাকা ট্রেনকে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না।

ট্রেন চলাচলের সুবিধা বৃদ্ধির ফলে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে উল্লেখ করে সচিব জানান, আগে ঢাকা-রাজশাহী রুটে ট্রেন ভাড়া ছিল ৪০৫ টাকা, যা বাড়িয়ে এখন ৪৫০ টাকা করা হয়েছে। নতুন ভাড়া আগামীকাল (১৯ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

উত্তরের রেলপথ সিঙ্গেল হওয়ায় এই সেতুর সুফল কতটা পাওয়া যাবে—এমন প্রশ্নের উত্তরে সচিব বলেন, ঈশ্বরদী থেকে রেলসেতু পর্যন্ত ৭১ কিলোমিটার এবং রাজশাহী থেকে আব্দুলপুর পর্যন্ত ৪৩ কিলোমিটার মিলে মোট ১১৪ কিলোমিটার রেলপথ সিঙ্গেল লাইন রয়েছে। এটি ডাবল লাইনে রূপান্তরের জন্য প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে এবং এটি অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় রয়েছে।

এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক এম আফজাল হোসেন সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি এবং জাপানের বৈদেশিক উন্নয়ন সংস্থা জাইকার দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক ইতো তেরুয়ুকি। প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসুদুর রহমান স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!
নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি(ভিডিও)
যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব
এবার খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ খান, থাকছেন আল্লু অর্জুন!
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬
আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!
টিসিবির জন্য রাইস ব্রান তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
শেখ হাসিনা ও রেহানার পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ
ফেসবুক স্টোরি থেকেও আয়ের সুযোগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীনে একাধিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান
নতুন দলের নিবন্ধন বিষয়ে ইসির জারিকৃত গণবিজ্ঞপ্তি হাইকোর্টে স্থগিত
সাবেক আইজিপি সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মারা গেছেন
বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র
‘যমুনা রেল সেতু’র উদ্বোধন সম্পন্ন, হুইসেল বাজিয়ে ছুটল উদ্বোধনী ট্রেন
বকেয়ার বেতন ও ঈদের ছুটি বাড়ানোর দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় মদদ, জাবি উপাচার্যের পেনশন বাতিল
‘কবজি কাটা’ গ্রুপের সদস্য পানি রুবেল গ্রেপ্তার