সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘চলমান সংকট নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে’

বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে দেশে জ্বালানি ও আমদানি পণ্যে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে অতিরঞ্জিত কথা বলে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে বলে মনে করেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। তারা এই অতিরঞ্জিত লেখার বিপক্ষে ইতিবাচক লেখা বেশি করে প্রচার ও প্রকাশ করার পক্ষে মতামত দিয়েছেন।

বুধবার (১০ আগস্ট) দুপুরে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।

বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে উদ্ভুত বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জসমূহ ও তা উত্তরণের উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশকেও বিকল্প হিসেবে রাখার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হয়।

সেক্ষেত্রে আফ্রিকা, ইরান, মালয়েশিয়া, ভারতসহ যেসকল দলে ভোজ্যতেল, জ্বালানি বা খাদ্য পণ্য পাওয়া যায় সেসব দেশের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে তাগিদ দিয়েছে সংসদীয় কমিটি।

এ ছাড়া সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রাপ্তিতে জটিলতা নিয়ে আলোচনা হয় এবং দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র প্রাপ্তি সহজীকরণের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।

কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটি সদস্য পররাষ্ট্র মন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, গোলাম ফারুক খন্দ. প্রিন্স, মো. হাবিবে মিল্লাত, নাহিম রাজ্জাক ও নিজাম উদ্দিন জলিল (জন) অংশগ্রহণ করেন।

এ ছাড়া, পররাষ্ট্র সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। ছবি: সংগৃহীত

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, যারা সংঘবদ্ধভাবে মব পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, যারা চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি করছে, যারা ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে, বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

সোমবার (১০ মার্চ) ভোরে রাজধানীর তেজগাঁও, ধানমন্ডি, শাহবাগ ও নিউমার্কেট থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি। এ সময় বিভিন্ন অপরাধ ও আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারী কার্যক্রম রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরও কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, রমজানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে প্রায় শতাধিক তল্লাশিচৌকি বসানো হয়েছে ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় টহল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এসব চেকপোস্ট এবং টহল দলের রাত্রিকালীন কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়মিত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, যারা সংঘবদ্ধভাবে মব পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, যারা চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি করছে, যারা ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে, বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) ফয়সল হাসান জানান, থানাগুলো পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা থানার অভ্যর্থনা কক্ষ, হাজতখানাসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনা ঘুরে দেখেন। ডিউটি অফিসারসহ কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্ব পালনে আরও তৎপর, সজাগ ও সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন।

পথিমধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে স্থাপিত কয়েকটি চেকপোস্ট পরিদর্শন করেন এবং দায়িত্বরতদের সঙ্গে কথা বলেন। একইসঙ্গে তিনি যৌথ বাহিনীর কয়েকটি টহল দলের কার্যক্রমও মনিটরিং করেন।

Header Ad
Header Ad

গ্যারি বেকারের বিয়ে তত্ত্ব

একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ

ছবি: সংগৃহীত

অসংখ্য শিক্ষিত নারীদের মধ্যে বাড়ছে একা থাকার অভ্যাস। হঠাৎ একা থাকা কিংবা বিয়ে করার হার কমছে কেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ গ্যারি বেকারের বিয়ের তত্ত্ব গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

বেকার তার তত্ত্বে বিয়েকে একটি ‌‘বাজার’ হিসেবে দেখিয়েছিলেন যেখানে মানুষ নিজেদের লাভ-ক্ষতির হিসাব করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা দেখে বিয়ের মাধ্যমে তাদের আর্থিক স্থিতিশীলতা, সঙ্গ এবং সন্তান পালনের সুযোগ কতটা বৃদ্ধি পাবে। যদি ক্ষতির চেয়ে বিয়েতে লাভ বেশি হয় তবে তারা বিয়েতে আগ্রহী হয়।

একজন আদর্শ নারীর উদাহরণ হলো- তরুণ, শিক্ষিত এবং উপার্জনক্ষম। তবে পুরুষের তুলনায় তার উপার্জন বেশি হওয়া চলবে না। এই ধাঁচ ‘ডক্টর বউ’ নামে পরিচিত। তবে পাকিস্তানের স্বাধীন ও উচ্চশিক্ষিত নারীরা যারা হয়তো দেশের বাইরে থাকেন এবং পুরুষদের চেয়ে বেশি উপার্জনক্ষম, বেকারের তত্ত্বকে মানতে নারাজ। পুরোনো প্রথাগত ধারণা অনুযায়ী- নারীরা ঘরের কাজ সামলাবে আর পুরুষেরা বাইরের কাজে পারদর্শী হবে। কিন্তু যদি নারী নিজেই উভয় ক্ষেত্রেই দক্ষ হন, তখন বিয়ের প্রথাগত অর্থনৈতিক লাভের ধারণা আর কাজ করে না।

এই পরিস্থিতিতে একজন স্বাধীন নারীর কাছে প্রশ্ন জাগে, বিয়ে কি আদৌ প্রয়োজনীয়? তার জন্য বিয়ে লাভজনক হতে পারে কেবল সঙ্গীর আকাঙ্ক্ষা। মানুষ সামাজিক প্রাণী এবং একাকীত্বের থেকে সঙ্গের প্রয়োজন অনেক সময় বেশি গুরুত্ব পায় তার কাছে। কিন্তু যদি শুধুই সঙ্গ পাওয়া বিয়ের মূল উদ্দেশ্য হয়, তাহলে সঠিক সঙ্গী খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায় অনেক ক্ষেত্রে। বেকারের তত্ত্ব প্রাসঙ্গিক এখানেই যে, নারীরা সাধারণত তাদের সমপর্যায়ের বা তাদের চেয়ে উচ্চতর স্তরের সঙ্গী খোঁজেন। যদি একজন নারী স্নাতক ডিগ্রিধারী হন তবে তার জন্য সমান শিক্ষিত বা কর্মজীবী সঙ্গী খোঁজাই যুক্তিযুক্ত হয়ে ওঠে।

বেকার এই প্রক্রিয়াকে ‘‘পজিটিভ অ্যাসারটেটিভ মেটিং’’ বলে অভিহিত করেছেন, যেখানে সমপর্যায়ের মানুষরা একে অপরের সঙ্গে বিয়ে করেন। পাকিস্তানের এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষিত নারীরা এখন সঙ্গী নির্বাচনে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও মূল্যবোধকে বেশি গুরুত্ব দেন। অন্যদিকে, “প্রসপেক্ট থিওরি” অনুসারে, নারীরা বিয়ের সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং ক্ষতিগুলির ওপর বেশি গুরুত্ব দেন। বিশেষ করে আর্থিকভাবে স্বাধীন নারীরা অনেক সময় সম্পর্কের ঝুঁকি এড়িয়ে চলেন, কারণ তাঁদের কাছে একাকীত্ব অনেক নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়।

বিখ্যাত মার্কিন ম্যাগাজিন ‘The Atlantic-এ ‘The People Who Quit Dating’ শিরোনামের একটি আলোচিত প্রবন্ধে বলা হয়েছে যে অনেকেই সঙ্গীর সন্ধান ছেড়ে দিয়েছেন। তবে অর্থনীতির দৃষ্টিকোণ থেকে, এটি কোনও 'ক্ষতি' নয়, বরং একটি “অনিশ্চয়তা”। সঠিক সময়ে সঠিক সঙ্গী খুঁজে পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। তবে শেষ পর্যন্ত, মানুষের সিদ্ধান্ত একটাই- সেই সঙ্গীকে বেছে নেওয়া, যিনি জীবনে মূল্যবোধ যোগ করবেন, যাতে জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় টিসিবি ও ভিজিএফ ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলামকে (৪৮) কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিহতের স্ত্রী নাহিদা খাতুন মুক্তির দায়ের করা মামলায় রোববার পৃথক তিনটি স্থান থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার তিনজন হলেন, দর্শনা থানাধীন হুলিয়ামারি মিয়া পাড়া গ্রামের মৃত শরীফ উদ্দিনের ছেলে ও এজাহারে বর্ণিত ৪নং আসামি তসলিমুজ্জামান সাগর মেম্বার, গিরিসনগর বাজার পাড়ার আ. খালেক ত্রিপুরার ছেলে এজাহারে বর্ণিত ৬ নং আসামি বিল্লাল হোসেন এবং গিরিসনগর মোল্লা পাড়ার মৃত সাহেব আলীর ছেলে এজাহারে বর্ণিত ৩৭ নং আসামি আছের উদ্দিন মান্দার মেম্বার।

চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) কনক কুমার দাস, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা এবং দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদ তিতুমীরের নেতৃত্বে দর্শনা থানা পুলিশ ও ডিবির যৌথ অভিযানে শনিবার দিনগত রাত সাড়ে তিনটার সময় গিরিসনগর মাঠ থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এসময় গ্রেপ্তার তিন ঘাতকের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ১টি চাইনিজ কুড়াল, ৩টি রামদা ও ৫টি বাঁশের লাঠি উদ্ধার করা হয়। এর আগে শনিবার রাতে নিহতের স্ত্রী নাহিদা আক্তার মুক্তা তার স্বামীকে হত্যার দায়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ সহ অজ্ঞাত আরো ২০-২৫ জনকে আসামি করে দর্শনা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।‌ মামলা নং ০৭, তারিখ ০৯/০৩/২০২৫।

দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদ তিতুমীর জানান, চাঞ্চল্যকর রফিকুল হত্যা মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। খুব শীঘ্রই তারা গ্রেপ্তার হবে।

উল্লেখ্য, ভিজিএফ ও টিসিবি'র কার্ডের তালিকা করা নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে স্থানীয় বিএনপির দু'গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত রফিকুল ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের পর শনিবার রাতেই তিতুদহ কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর  
অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য ৯ নির্দেশনা হাইকোর্টের  
বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ  
কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য দুঃসংবাদ দিলো ইউটিউব  
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের ইমাম গ্রেপ্তার
ধর্ষণ-নিপীড়ন: আজ সারা দেশে ছাত্রদলের মানববন্ধন  
কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি  
সমন্বয়ক পরিচয়ে আ’লীগ নেতার বাড়ী দখলের অভিযোগে সেই মিস্টি গ্রেফতার
রংপুরে মশাল মিছিল: ধর্ষণের একমাত্র শাস্তি ফাঁসি কার্যকরের দাবি
সাবেক ৬৪ সচিবের আমলনামা যাচাই করবে সরকার  
আছিয়ার ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডের দাবিতে উত্তাল কুবি
কুয়েতকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করল ভারত
বায়ুত্যাগের শব্দ শুনে আ. লীগ নেতাকে ধরল পুলিশ
কাল থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে ইউরোপের নয়টি দেশের ভিসা প্রসেসিং
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মাস শেষের আগেই বেতন পাবেন সরকারি কর্মচারীরা
অবশেষে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলাবাসী পেল ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি