রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫ | ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আমাদের অর্থে আমাদের পদ্মা সেতু’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন সম্পাদিত ‘আমাদের অর্থে আমাদের পদ্মা সেতু’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) সকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে গ্রন্থটির প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ‘চন্দ্রাবতী একাডেমি’ আয়োজিত প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্পিকার গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন।

চন্দ্রাবতী একাডেমি প্রকাশিত বইটিতে শিক্ষাবিদ, প্রকৌশলী, বিশেষজ্ঞ ও নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের ৬৭টি লেখা, গুরুত্বপূর্ণ ছবি, তথ্য উপাত্ত্ব স্থান পেয়েছে।বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে পদ্মা সেতুর স্বপ্নদ্রষ্টা ও মূলরূপকার বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে।

এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বড়ো উদ্যোগে এ ধরনের প্রকাশনা সব সময় প্রয়োজন আছে। পদ্মা সেতুর নির্মানের পেছনের গল্পগুলো সবারই জানা উচিৎ। কি কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এগিয়েছেন, এগুলো জানতে হবে।

আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, যারা হতাশার কথা বলতো, তারা তাদের জবাব পেয়ে গেছে। আমরা নিজেরা যে কিছু করতে পারি, পদ্মা সেতু তারই প্রমাণ। স্বাধীনতা অর্জনের পর পদ্মাসেতু বড় ধরনের একটি মাইলফলক।

মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে বিশ্বব্যাংকের চলে যাওয়া সঠিক ছিল না মন্তব্য করে আনিসুল হক বলেন, সংস্থাটি সে সময় যে ব্যবহার করেছিল, তা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য অসম্মানের। বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবা না, এটা আবারো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মানুষের আত্মমর্যাদা বেড়েছে।দুনীতির অভিযোগ দিয়ে তারা প্রমাণ করতে পারেনি। অভিযোগ সাপে বর হয়েছে নিজেদের টাকায় সেতু বানিয়ে।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, ধার করা অর্থে টেকসই উন্নয়ন হয় না। নিজস্ব অর্থায়নে, নিজেদের জ্ঞান ও বুদ্ধির বদৌলতে এ দেশ অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আমরা আমাদের সক্ষমতা দেখিয়েছি, ভবিষ্যতে এই জ্ঞানকে কাজে লাগানোর কোন বিকল্প নেই।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, পদ্মা সেতুতে রাজনীতি এত বেশি প্রবল ছিল, যে টেকনিক্যাল জটিলতার কথা কেউ দেখার প্রয়োজন বোধ করেননি। দেশি বিশেষজ্ঞরা সব কিছু সামলেছেন। এই সেতু নিয়ে এই আলোচনা বহুদিন চলমান থাকবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সবচেয়ে দুরূহ কাজটি সম্পাদন করা সম্ভব হয়েছে। আমরা অনেক বড় পরনির্ভরশীল ছিলাম। পদ্মা সেতু উন্নত বাংলাদেশের শুরুর বিন্দু। এরপর শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। আমরাও পারি, এটা বুঝতে হবে।

১৩/১৪ টা বিষয়ে পিএইচডি করার মত বিষয় পদ্মা সেতুতে বিকশিত হয়েছে দাবি করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ড্রয়িং ও ডিজাইন চূড়ান্ত করার আগে কোন প্রকল্পের খরচ নির্ধারণ করা যায় না। পদ্মা সেতুতে সেসময় খরচে হিসেব যা দেয়া হয়েছিল, তার হিসেব নিকেষ সঠিক ছিল না। ৩০ হাজার কোটি টাকায় স্থির থাকাটা বড় ধরনের সফলতা।

সভাপতির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব, আত্ম প্রত্যয়ের। বিদেশিরা বললেই, লাফালাফির কিছু নাই। বিদেশিদের সকল পরামর্শ গ্রহণ করার প্রয়োজন নেই। এই শিক্ষা আমরা পদ্মা সেতু থেকে শিখেছি।

বাংলাদেশ সম্পর্কে আমরা সবচেয়ে ভালো জানি, অন্যরা নয় এমন মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঢালাওভাবে দুনীতির অভিযোগ দুঃখজনক। যখন বলা হয়, টাকা পাচার হয় বাংলাদেশ থেকে। তথ্য চাইলে তখন আর তথ্য মিলেনা, গোপনীয়তার দোহাই দিয়ে। দেশের জনগণ এই সেতুর জন্য উজার করে দিয়েছে। পদ্মা সেতু সারাবিশ্বে বাংলাদেশ মর্যাদা বাড়িয়ে চলছে।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন গ্রন্থটির প্রকাশক চন্দ্রাবতী একাডেমির স্বত্ত্বাধিকারী কামরুজ্জামান খন্দকার কাজল। অনুষ্ঠানের শুরুতে পদ্মা সেতু বিষয়ক একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে গ্রন্থটিতে প্রকাশিত প্রবন্ধের লেখকরা, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, বিভিন্ন প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

আরইউ/

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে যৌথ সংবাদ সম্মেলন: চার দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলে চার দফা দাবির বাস্তবায়ন চেয়ে যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করেছে ডিপ্লোমা মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএমএ), ডিপ্লোমা মেডিকেল প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএমপিপিএ) ও ম্যাটস শিক্ষার্থী পরিষদ।

রোববার (৯ মার্চ) টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন টাঙ্গাইল ডিপ্লোমা অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সচিব ডা. আব্দুল বাতেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শিক্ষা পরিসংখ্যান ২০২২ ও বিএমডিসির সর্বশেষ তথ্যমতে দেশে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার এবং বিএমডিসি নিবন্ধিত ডিএমএফ চিকিৎসক ৩০ হাজার। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে ৫৫ হাজার ডিপ্লোমা চিকিৎসক (ডিএমএফ) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে কর্মরত।

ডা. আব্দুল বাতেন বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও ম্যাটস শিক্ষার্থীরা নানা বৈষম্যের শিকার। দীর্ঘ একযুগ ধরে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের দুই হাজারের বেশি শূন্যপদ থাকলেও নিয়োগ বন্ধ রয়েছে। এতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং ম্যাটস পাস করা শিক্ষার্থীরা বেকার হয়ে পড়ছে।

তিনি আরও বলেন, এসএসসি পাস করার পর চার বছর মেয়াদি মেডিকেল ডিপ্লোমা কোর্স (ম্যাটস) করা শিক্ষার্থীদের পুনরায় স্কুল নামের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হয়, যা অসংগতিপূর্ণ। সাধারণত স্কুলের পর কলেজে ভর্তি হওয়ার নিয়ম থাকলেও দেশের ১৬টি সরকারি ও ২০০টি বেসরকারি ম্যাটসের শিক্ষার্থীদের স্কুল পাসের পর আবার স্কুলে ভর্তি হতে বাধ্য করা হচ্ছে।

ম্যাটস শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি
১. শূন্যপদে নিয়োগ প্রদান এবং কমিউনিটি ক্লিনিকসহ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নতুন পদ সৃষ্টি।
২. প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে কারিকুলাম সংশোধন ও ইন্টার্নশিপ লগবুক প্রণয়ন।
৩. বিএম অ্যান্ড ডিস স্বীকৃত ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ প্রদান।
৪. অ্যালাইড হেলথ প্রফেশনাল বোর্ডের পরিবর্তে 'মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড' নামকরণ ও সংশোধনী বাস্তবায়ন।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিডিএম’র টাঙ্গাইল শাখার উপদেষ্টা ডা. দেলোয়ার হোসেন, প্রাক্তন সভাপতি ডা. সিআর দাস, বিডিএম’র কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ডা. আশরাফুজ্জামান, ডা. মোতালেব হোসেন, ডা. শিপলু, ডা. সোহেল রানা এবং ছাত্র প্রতিনিধি সৈকত জাহান আকাশ। এছাড়া বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন।

ম্যাটস শিক্ষার্থীরা তাদের ন্যায্য অধিকার ও কর্মসংস্থানের দাবি আদায়ে প্রয়োজনে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের সদস্য বা তার সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, নৌবাহিনীর ৩টি, বিমানবাহিনীর ৩টি, সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের ১টি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১টিসহ মোট ৮টি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

যেসব স্থাপনার নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-

১. চট্টগ্রাম নিউ মুরিংয়ের বানৌজা বঙ্গবন্ধুর নাম পরিবর্তন করে বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ;

২. ঢাকার খিলক্ষেত নামাপাড়ায় বানৌজা শেখ মুজিবের নাম পরিবর্তন করে বানৌজা ঢাকা;

৩. কক্সবাজারের পেকুয়ায় বানৌজা শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে বানৌজা পেকুয়া;

৪. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি, বঙ্গবন্ধু–এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীর উত্তম একে খন্দকার।

৫. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টারের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার।

৬. যশোরের বিএএফ একাডেমিতে বিএএফএ বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে বিএএফএ কমপ্লেক্স।

৭. ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে ডিএসসিএসসি কমপ্লেক্স।

৮. ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণভবন কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের নাম পরিবর্তন করে প্রতিরক্ষা জাদুঘর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ

কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে জিপিএ পদ্ধতির কারণে তৈরি হওয়া বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়ার কাছে শিক্ষার্থীরা এই স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে ভর্তিচ্ছুরা জানান, কৃষি গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ পদ্ধতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে বৈষম্য তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য আমাদের এ উদ্যোগ। করোনা মহামারির পর বিভিন্ন ব্যাচের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসায় তাদের জিপিএ নির্ধারণের পদ্ধতিতেও পার্থক্য দেখা গেছে। ২০২২ ব্যাচ যেখানে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে, সেখানে ২০২৩ ব্যাচ সম্পূর্ণ ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নেয়, আর ২০২৪ ব্যাচের কিছু বিষয়ের নম্বর এসএসসি থেকে নেওয়া হয়েছে, ফলে তাদের জিপিএ তুলনামূলক বেশি হয়েছে। এতে আগের ব্যাচগুলোর তুলনায় ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিশেষ সুবিধা পাবে, যা অন্যদের প্রতি অবিচার।

এছাড়া, বোর্ডভিত্তিক প্রশ্নপত্রের মানের পার্থক্যের কারণে শিক্ষার্থীদের নম্বরে তারতম্য থাকে, কিন্তু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সবাইকে একই নিয়মে জিপিএ নম্বর দেওয়া হয়, যা কিছু শিক্ষার্থীর প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করলেও তাদের এসএসসি ও এইচএসসি নম্বর কম থাকার কারণে পিছিয়ে পড়ে এবং মেধাতালিকায় স্থান পায় না। চতুর্থ বিষয় গণনার অসঙ্গতির কারণেও কিছু শিক্ষার্থী অন্যদের তুলনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।'

তারা আরও জানান, এই সমস্যার সমাধানে ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকা শুধুমাত্র পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে তৈরি করা উচিত। যদি জিপিএ নম্বর যুক্ত করতেই হয়, তাহলে তা সর্বোচ্চ ১০ বা ২০ নম্বরে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত এবং ঢাবি, চবি, জাবির মতো গ্রেড পয়েন্টের ভিত্তিতে নম্বর নির্ধারণ করা যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে এই বৈষম্য দূর করে একটি ন্যায়সঙ্গত ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করার জন্য উপাচার্যের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এসময় ময়মনসিংহের নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী কাওসার জানান, একই ভর্তি পরীক্ষায় কেউ ৬৮ নম্বর পেয়ে সুযোগ পাচ্ছে, অথচ কেউ ৭২ নম্বর পেয়েও বঞ্চিত হচ্ছে। তার অন্যতম কারণ জিপিএ গ্রেড সিস্টেমের পরিবর্তে নাম্বার সিস্টেমের ব্যবহার। আমরা ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা চাই, কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রেড সিস্টেম অনুসরণ করেই মূল্যায়িত হোক।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে যৌথ সংবাদ সম্মেলন: চার দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ
ধর্ষণ-নিপীড়ন ইস্যুতে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা, গ্রেপ্তার শিক্ষক বললেন ‘শয়তানের প্ররোচনায়’
বনশ্রীতে স্বর্ণ ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার আমিনুল ছাত্রলীগের নেতা
সাবেক এমপির বাড়িকে পাগলাগারদ বানানো হলো না ‘সমন্বয়কের’(ভিডিও)
ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে সিএমএইচে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
কুমিল্লায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা