বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সেতুর কাজে যারা বাধা দিয়েছিল তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজে যারা বাধা দিয়েছিল তাদের কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নাই। কারো বিরুদ্ধে কোনো অনুযোগ নাই। তাদের হয় তো চিন্তায় দৈন্যতা আছে আত্মবিশ্বাসের দৈন্যতা আছে, সেটাই আমি মনে করি। আজ থেকে আমি মনে করি তাদেরও আত্মবিশ্বাস বাড়বে যে না বাংলাদেশ পারে। সেতুর কাজ বন্ধ করতে যারা নানাভাবে ষড়যন্ত্র করেছিল বা বাধা দিয়েছে, তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, তাদের হৃদয়ে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে। দেশের মানুষের প্রতি তারা আরও দায়িত্ববান হবেন।

শনিবার (২৫ জুন) সকালে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মাওয়া প্রান্তের সুধী সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ। যারা বার বার আমাকে সাহস যুগিয়েছেন। আমি বাবা-মা, ভাই সব হারিয়ে এদেশের মানুষের উপর ভরসা রেখেই ফিরে এসেছিলাম। আওয়ামী লীগ আমাকে সভাপতি নির্বাচিত করেছিল বলেই ফিরে এসেছিলাম। অনেক বাধা ছিল। এসেছিলাম একটি লক্ষ্য সামনে নিয়ে। যে দেশ আমার বাবা স্বাধীন করে গেছেন সেই দেশ এভাবে অবহেলিত থাকতে পারে না। এই দেশের জন্য আমাকে কিছু করতে হবে। যে সাহস আমি পেয়েছি, দেশের জনগণ যে সাহস দিয়েছে। আমার মা-বাবার দোয়া সবসময় আমার উপরে ছিল। তাদের আশীর্বাদের হাত আমার মাথায় আছে বলেই এই কাজগুলো করতে পেরেছি।

তিনি বলেন, এই সেতুর কাজ বন্ধ করতে যারা নানাভাবে ষড়যন্ত্র করেছিল বা বাধা দিয়েছে, তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, তাদের হৃদয়ে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে। দেশের মানুষের প্রতি তারা আরও দায়িত্ববান হবেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংক যখন অর্থায়ন বন্ধ করল আমরা থেমে যাইনি। পদ্মা সেতু বানানো নিয়ে দুর্নীতি, এটা আমরা করতে পারি না, করব না। অনেক পানি ঘোলা, অনেক ষড়যন্ত্র অনেক কিছু মোকাবিলা করলাম। এর সঙ্গে যুক্ত হলো আমাদের অনেক স্বনামধন্য, জ্ঞানী অর্থনীতিবিদ তাদেরও মতামত এবং এমন একটা অবস্থা সৃষ্টি হলো যে সত্যি বুঝি দুর্নীতি হয়েছে। যেখানে কোটি টাকা-পয়সা ছাড় হয়নি দুর্নীতি কোথা থেকে এলো। যখন কানাডার আদালত রায় দিলো বিশ্বব্যাংকের সব অভিযোগ মিথ্যা, ভুয়া, কোনো দুর্নীতি এখানেই হয় নাই। তারপর তারা থেমে যায়।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আমাদের দেশ, এদেশ আমার বাবা স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা, কল্যাণ করা এটাকে দায়িত্ব হিসেবে নিয়েছি। যতই অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করুক। একই সঙ্গে আমার বোন রেহানা, আমার ছেলে-মেয়েদের ওপর কম ধকল যায়নি। যখন সকল প্রতিষ্ঠান অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়াল। আমি যখন পার্লামেন্টে ঘোষণা দিয়েছিলাম নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করব। এই ঘোষণার পর দেশবাসীর কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছিলাম, তারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। মানুষের শক্তিটাই হচ্ছে বড় শক্তি। সেই শক্তি নিয়েই এই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করি। অনেকের মতামত ছিল নিজস্ব অর্থায়নে আবার কীভাবে করব। তাদের ধারণা ছিল বাংলাদেশ সারাজীবন পরনির্ভরশীল থাকবে, আর অন্যের দয়ায় চলতে হবে।

তিনি বলেন, জাতির পিতা আমাদের শিখিয়েছেন আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে। বাংলাদেশকে আমরা আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবেই গড়ে তুলতে চাই। এ লক্ষ্য নিয়ে সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে আমরা এগিয়ে চলছি। কৃতজ্ঞতা দেশের জনগণের প্রতি। সেদিন আমার পাশে শুধু দাঁড়ান নাই, অনেকে অর্থ দিয়েছিলেন যে যতটুক পেরেছেন। আমি বলেছিলাম নিজেদের বাজেট থেকে করতে পারব, ওই টাকাও তো জনগণের টাকা। যারা তখন এই কথাগুলো বলেছিলেন এটা হবে না, নিজস্ব অর্থায়নে সম্ভব না, এটা একটা স্বপ্ন মাত্র, এটা কখনই বাস্তবায়ন সম্ভব না। যা হোক আমার কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নাই। কারো বিরুদ্ধে কোনো অনুযোগ নাই। তাদের হয়তো চিন্তায় দৈন্যতা আছে, আত্মবিশ্বাসের দৈন্যতা আছে সেটাই আমি মনে করি। আজ থেকে আমি মনে করি তাদেরও আত্মবিশ্বাস বাড়বে যে না বাংলাদেশ পারে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাবে, মর্যাদা পাবে। আসুন শপথ করি এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলব। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব। বাঙালি জাতি বীরের জাতি। বাঙালির ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে রচিত হয়েছে অনেক ত্যাগ-তীতিক্ষা, অনেক রক্ত ধারা, বার বার আঘাত এসেছে, বাঙালি ঘুরে দাঁড়িয়েছে, উঠে দাঁড়িয়েছে। বাঙালি বার বার আঘাতের পরও সদর্পে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। যতবারেই হত্যা কর জন্মাব আবার, দারুণ সূর্য হব লিখব নতুন ইতিহাস। জয় বাংলা।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এসএম/এসজি/

Header Ad

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ছবি: সংগৃহীত

নয় দফা দাবিতে আগামী বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন এ পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর।

এ সময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি। দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, “দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।”

দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান। কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।

পূর্বের ন্যায় ১০০% পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।

চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।

Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস (বামে) এবং চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন)-এর সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তার কর্মকাণ্ড ও বক্তব্য একান্তই তার নিজস্ব, যার কোনো দায়ভার ইসকন নেবে না।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর স্বামীবাগ আশ্রমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ঘিরে ভারতের মন্তব্যে বা অবস্থানের সঙ্গেও ইসকনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কোনো দেশের কোনো ব্যক্তি চিন্ময়কে নিয়ে কি উদ্যোগ নিলো বা কি বললো তার জন্য ইসকন দায়ী নয়।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম আইনজীবী হত্যায় ইসকনকে অন্যায়ভাবে জড়িয়ে মিথ্যাচার চলছে। একই সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায়ও ইসকন দায়ী নয়। শিশুর সঙ্গে খারাপ কাজসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে অনেক আগেই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২৫ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর বিবৃতি দেয় ইসকন। যেখানে ভারতকে আলোচনা করতে বলা বাংলাদেশের সঙ্গে। পরদিন তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তুললে সেখানে হট্টগোল করে ইসকনের সমর্থকরা। ভাঙচুর চালানো হয় মসজিদে। এ সময় একজন আইনজীবীকে তুলে নিয়ে কুপিয়েও হত্যা করে ইসকন সদস্যরা। যদি এসব বিষয় এখন অস্বীকার করছেন তারা।

Header Ad

ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ

সোহেল তাজ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের প্রতি ইঙ্গিত করে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে গিয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘হত্যা, গুম, খুন, গণহত্যা, নির্যাতন-নিপীড়ন, গণতন্ত্র ধ্বংস করে, দুর্নীতি করে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশটাকে শেষ করে ছাত্র-জনতার ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে যেয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।’

সোহেল তাজ আরও বলেন, ‘কত বড় নির্লজ্জ বেহায়া হলে দেশটাকে এক মুহূর্তের জন্য শান্তিতে থাকতে দিবে না। প্রথমে ডিজিটাল জুডিশিয়াল কু’র চেষ্টা, তারপর একের পর এক অপচেষ্টা আনসার বাহিনী দিয়ে, ব্যাটারি রিকশা, নূর হোসেন দিবসে “ট্রাম্প” কার্ড, ঋণ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে শাহবাগে মানুষের জমায়েত করার চেষ্টা বিভিন্ন কলেজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা আর এবার ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করে লাশের ওপর দিয়ে ক্ষমতায় ফিরে আসার চেষ্টা।’

স্ট্যাটাসটিতে তিনি মতিউর রহমান রেন্টুর লেখা ‘আমার ফাঁসি চাই’ ও ‘অন্তরালে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রী’ বই দুটো সবাইকে পড়তে অনুরোধ করেন।

এ ছাড়া তিনি লেখেন, ‘নীতি আদর্শবিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নাই—আমি আপাদেরকে চিনি। নষ্ট পচা নীতি/আদর্শবিচ্যুত লুটেরা খুনি হত্যা গুম নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলব অনতিবিলম্বে আমার এই ফেইসবুক পেইজটি আনফলো করতে আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মোপলব্ধি আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।’

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম