বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পদ্মা সেতু উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা

উদ্বোধন হয়ে গেল স্বপ্নের পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেলা ১১টা ৪৭ মিনিটে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে টোল প্লাজায় নিজ হাতে টোল পরিশোধ করেন। এরপর ১১টা ৫৩ মিনিটে ফলকের কাছে গিয়ে মোনাজাত করেন এবং ১১টা ৫৮ মিনিটে সেতুর ফলক উম্মোচন করে স্বপ্নের সেতুর উদ্বোধন করেন। ফলক উন্মোচনের সময় সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ও সাবেক সেতু সচিব মোশারফ হোসেন ভু্ইয়া পাশে ছিলেন। এসময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও পাশে ছিলেন। মোনাজাত পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। 

এর মধ্য দিয়ে অবসান হলো দীর্ঘ প্রতীক্ষার। খুলল দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ, উন্নয়ন, শিল্পায়নসহ বহুমুখী সম্ভাবনার নতুন দুয়ার। একই সুতোয় পুরো বাংলাদেশ যুক্ত হলো সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্কের আওতায়। সমৃদ্ধির পথে আগাল আরেক ধাপ।

সব ষড়যন্ত্রকে পেছনে ফেলে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াল। স্বাধীনতার ৫১ বছরের মাথায় এসে নিজেদের সক্ষমতার স্পষ্ট জানান দিল বিশ্ববাসীকে। নানান কাঠখড়, ষড়যন্ত্র, প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা, আত্মবিশ্বাস আর জনগণের প্রতি দেওয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নে খরশ্রোতা প্রমত্তা পদ্মার বুকে ৪২টি পিলারের উপর নির্মিত হলো বাংলাদেশের মর্যাদা, অহংকার, গৌরবের প্রতীক পদ্মা সেতু।

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগ দেন মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশে। সকাল সাড়ে ৯টায় গণভবন থেকে বের হয়ে প্রধানমন্ত্রী তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে যান। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে করে রওনা হন মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে। সকাল ১০টায় সেখানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সুধী সমাবেশস্থলে পৌঁছেন।

প্রায় সাড়ে ৩ হাজার অতিথির উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশ মঞ্চে উঠে প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হাত নেড়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানান। এসময় সুধী সমাবেশে উপস্থিত দেশি-বিদেশি অতিথিরা দাঁড়িয়ে তাকে স্বাগত জানান।

সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠানের শুরুতে পদ্মা সেতুর থিমসং পরিবেশেন করেন দেশবরণ্যে শিল্পীরা। এরপর শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সমাবেশ বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

এসময় তিনি পদ্মা সেতু প্রকল্পে জমি দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য জমিদাতাদের প্রতি কৃজ্ঞতা জানান। তিনি পরিচয় করে দেন পদ্মা সেতু প্রকল্পের কর্মযজ্ঞের সঙ্গে যারা যুক্ত ছিলেন সেই প্রকল্প পরিচলক, উপপ্রকল্প পরিচালক, মূল সেতুর প্রকৌশলীসহ অনেককে।

তার বক্তব্যের পর একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। যেখানে ফুটিয়ে তোলা হয় দেশের মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চর ভাষণ, ১৫ আগেস্টের শোকাবহ দিন থেকে শুরু করে নানা ইতিহাস তুলে ধরা হয়। এতে তুলে ধরা হয় পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন চুক্তির পর কথিত দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সেই চুক্তি থেকে সরে যাওয়াসহ পদ্মা সেতুর আদ্যপান্ত।

এরপর সভাপতির বক্তব্য রাখেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আজকে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে আমরা অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছি।

এরপর বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আবেগঘন বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু নির্মাণের গল্প তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এই সেতু শুধু একটা সেতু, একটা রড, সিমেন্ট, পাথরের অবকাঠামো নয়, এটা আমাদের মর্যাদা, সক্ষমতার শক্তি। আমাদের গৌরব, অহংকার। এই সেতু বাংলাদেশের মানুষের অহংকার। তিনি বলেন, নানান প্রতিকূলতা ও ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হই।

বক্তব্য শেষ হওয়ার পর একটি বিশেষ স্মারক ডাক-টিকিট অবমুক্ত করেন। স্যুভেনির শিট, উদ্বোধন খাম ও সিলমোহর প্রকাশ করেন। এসময় ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার ও সচিব উপস্থিত ছিলেন।এরপর প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর ১০০ টাকার স্মারক নোট অবমুক্ত করেন। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির ছিলেন। একই সঙ্গে চায়না মেজর কোম্পানি লিমিটেড পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা উপহার দেয় প্রধানমন্ত্রীকে।

এরপর প্রধানমন্ত্রী নিজেই ১১টা ৪৭ মিনিটে মাওয়াপ্রান্তে টোল প্লাজায় টোল দেন। এরপর পদ্মা সেতুর ফলক উম্মোচন করেন এবং মোনাজাত করেন। পরে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারি গাড়ি বহর রওনা হয় টোল প্লাজায় দিকে। সেখানে পৌঁছে প্রথমে টোল পরিশোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর সেতুর শরীয়তপুরের জাজিরা অভিমুখে রওয়ানা হয়। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যেই তিনি সেখানে পৌঁছে যান। প্রধানমন্ত্রী জাজিরাপ্রান্তে তিনি আরেকদফা সেতুর ফলক উম্মোচন ও মোনাজাত করেন।

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে

ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখছে, তাতে আমরা সন্তুষ্ট। এটা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। তারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে, আদালতের আর কিছু করার নাই। ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে একটি রিট শুনানিকালে হাইকোর্টের এক বিচারক এ কথা বলেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।

গতকাল বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনিরুজ্জামান এই বেঞ্চে ইসকন নিষিদ্ধ চেয়ে আবেদনটি করেন। চট্টগ্রাম ও রংপুরে জরুরি অবস্থা জারির আর্জিও তিনি জানান। আবেদনের শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের মতামত জানতে অ্যাটর্নি জেনারেলকে ডেকে পাঠায় আদালত। পরে এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

এদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জানিয়েছে, বিষয়টি এখন সরকারের ‘টপ প্রায়োরিটি’। এরই মধ্যে এ ঘটনায় তিনটি মামলা হয়েছে। ৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন এ তথ্য জানান।

তারা বলেন, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে।

গতকাল বুধবার ইসকন কি ধরনের সংগঠন, এই সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন আছে কিনা, কারা এই সংগঠনের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা, তা জানতে চান হাইকোর্ট। অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানকে এ তথ্য আদালতে জানাতে বলা হয়। ওইদিন হাইকোর্টের একই বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

Header Ad
Header Ad

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ছবি: সংগৃহীত

নয় দফা দাবিতে আগামী বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন এ পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর।

এ সময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি। দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, “দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।”

দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান। কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।

পূর্বের ন্যায় ১০০% পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।

চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস (বামে) এবং চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন)-এর সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তার কর্মকাণ্ড ও বক্তব্য একান্তই তার নিজস্ব, যার কোনো দায়ভার ইসকন নেবে না।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর স্বামীবাগ আশ্রমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ঘিরে ভারতের মন্তব্যে বা অবস্থানের সঙ্গেও ইসকনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কোনো দেশের কোনো ব্যক্তি চিন্ময়কে নিয়ে কি উদ্যোগ নিলো বা কি বললো তার জন্য ইসকন দায়ী নয়।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম আইনজীবী হত্যায় ইসকনকে অন্যায়ভাবে জড়িয়ে মিথ্যাচার চলছে। একই সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায়ও ইসকন দায়ী নয়। শিশুর সঙ্গে খারাপ কাজসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে অনেক আগেই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২৫ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর বিবৃতি দেয় ইসকন। যেখানে ভারতকে আলোচনা করতে বলা বাংলাদেশের সঙ্গে। পরদিন তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তুললে সেখানে হট্টগোল করে ইসকনের সমর্থকরা। ভাঙচুর চালানো হয় মসজিদে। এ সময় একজন আইনজীবীকে তুলে নিয়ে কুপিয়েও হত্যা করে ইসকন সদস্যরা। যদি এসব বিষয় এখন অস্বীকার করছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা