বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দীর্ঘমেয়াদী বায়ুদূষণে কমছে গড় আয়ু: ইপিআইসি’র গবেষণা

বাংলাদেশকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষণের শিকার দেশ বলছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোর এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউটের (ইপিআইসি) গবেষকরা। একইসঙ্গে তারা বলছেন,দীর্ঘমেয়াদী বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের আয়ু কমছে গড়ে সাত বছর করে।  

ইপিআইসি প্রবর্তিত এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেক্স (একিউএলআই) নির্ণয়ে গবেষকেরা বাতাসে পিএম২.৫ (ক্ষতিকর ভাসমান কণা যা ফুসফুসের ক্ষতি করে) এর মাত্রা হিসাব করতে স্যাটেলাইট তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেছেন। মঙ্গলবার (১৪জুন) এই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে ইপিআইসি।

বায়ু দূষণের এই সূচকের হিসাবে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দূষণের শিকার পাঁচটি দেশের মধ্যে চারটিই হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ায়। আর বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত রাজধানী হচ্ছে ভারতের নয়া দিল্লি।

ইপিআইসি’র গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ু দূষণের কারণে বৈশ্বিক গড় আয়ু মাথাপিছু দুই বছর এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গড় আয়ু পাঁচ বছর করে কমছে।

ওই গবেষণা প্রতিবেদন নিয়ে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের ৯৭ শতাংশ মানুষ এমন এলাকায় বসবাস করছে, যেখানে বায়ু দূষণের মাত্রা সহনীয় সীমা ছাড়িয়ে গেছে। আর তা মানুষের গড় আয়ু কমার ক্ষেত্রে যে ভূমিকা রাখছে, তা ধূমপান, এইডস কিংবা সন্ত্রাসী হামলায় মৃত্যুর চেয়ে অনেক বেশি।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যদি বাংলাদেশে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বেঁধে দেওয়া বায়ু দূষণের সীমা (দূষণকারী কণার পরিমাণ প্রতি ঘনমিটারে ৫ মাইক্রোগ্রাম) প্রয়োগ করে হিসাব করা হয়, তাহলে দেশে মাথাপিছু গড় আয়ু ৬ বছর ৯ মাস করে কমছে। আর কিছু এলাকায় দূষণের মাত্রা এতই বেশি যে সেখানে গড় আয়ু কমার পরিমাণ ৯ বছর। বায়ু দূষণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নিজেদের নির্ধারিত সীমা (প্রতি ঘনমিটারে দূষণকারী কণার উপস্থিতি ১৫ মাইক্রোগ্রাম) এবং ডব্লিউএইচওর সীমা - দুটোই অতিক্রম করে গেছে।

ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোর এই বায়ু দূষণ জীবনকাল সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশে সবচেয়ে দূষিত শহর ঢাকার বাসিন্দারা গড়ে ৮ বছর করে আয়ু হারাচ্ছেন। চট্টগ্রামে আয়ু কমছে সাড়ে ছয় বছর করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের ৬৪ জেলার সবক’টিতেই বাতাসে দূষণকারী কণার উপস্থিতি ডব্লিউএইচওর সহনীয় সীমার বেশি।

দক্ষিণ এশিয়ার বিপুল জনসংখ্যা এবং জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে এই অঞ্চলের গড় আয়ু হ্রাসের পরিমাণ বিশ্বের মোট আয়ুষ্কালের ৫২ শতাংশ এবং এটা হচ্ছে কারণ এখানকার বাতাসে ডব্লিউএইচওর নির্দেশিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে দূষণকারী কণা উপস্থিতি।

গবেষণা প্রতিবেদনে ভারতের কয়েকটি এলাকায় সবচেয়ে বেশি দূষিত বায়ুর উপস্থিতি শনাক্ত করা হলেও সার্বিকভাবে সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষণকারী দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ।

স্যাটেলাইটের নতুন তথ্যউপাত্ত অনুযায়ী বাংলাদেশে ২০২০ সালে প্রতি ঘনমিটার বাতাসে পিএম২.৫ এর উপস্থিতি ছিল ৭৮ দশমিক ৮ মাইক্রোগ্রাম। কোভিড-১৯ মহামারীকালে লকডাউন চলার সময়েও এই দূষণকারী কণার উপস্থিতি বেড়েছে ১৩ দশমিক ১ শতাংশ।

তবে এই বৃদ্ধি ‘অস্বাভাবিক’ নয় যেহেতু গত এক দশক ধরেই এদেশের বাতাসে দূষণকারী কণার উপস্থিতি ডব্লিউএইচওর নির্ধারিত সীমার চেয়ে ১২ থেকে ১৫ গুণ বেশি রয়েছে। ২০১৯ সালে প্রতি ঘনমিটার বাতাসে পিএম২.৫ এর পরিমাণ ছিল ৬৭ মাইক্রোগ্রাম এবং গত এক দশকে তা ৬৩ থেকে ৭৭ মাইক্রোগ্রামের মধ্যে ওঠানামা করেছে।

গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, বায়ু দূষণের পেছনে গত দুই দশকে এই অঞ্চলে শিল্পায়ন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জনসংখ্যার বৃদ্ধি বড় ভূমিকা রেখেছে।

ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিপুল পরিমাণে জীবাশ্ম জ্বালানির চাহিদা। শুধু ভারত ও পাকিস্তানের রাস্তায় ২০০০ এর শুরু থেকে এই পর্যন্ত মোটরগাড়ি বেড়েছে চারগুণে। আর বাংলাদেশে ২০১০ থেকে ২০২০ এর মধ্যে মোটরযান তিন গুণ বেড়েছে।

এছাড়া বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৯৯৮ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে বেড়ে তিন গুণ হয়েছে।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বজুড়ে জনস্বাস্থ্যের জন্য বায়ু দূষণের হুমকিকে খাটো করে দেখা হয়েছে এবং এই সঙ্কট মোকাবেলায় পর্যাপ্ত তহবিলও বরাদ্দ করা হয় না।

এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বায়ু দূষণ রোধে আশা করা যাচ্ছে বাংলাদেশ তাদের পর্যবেক্ষণ সক্ষমতা বাড়াবে। বর্তমানে চার শহরে চালু থাকা তাৎক্ষণিক পরিমাপ ব্যবস্থা বাড়িয়ে আট শহরে বিস্তৃত করার হবে।

প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ঢাকার ৬০ শতাংশ দূষণের জন্য এসব ইটভাটা দায়ী। এছাড়া ২০২৫ সালের মধ্যে সরকার ইটের পরিবর্তে কংক্রিট ব্লক ব্যবহারের লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করছে, যা বায়ু দূষণ কমানো এবং জমির উপরিভাগের মাটি সংরক্ষণে সহায়ক হবে।

গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়, 'অবশ্য এই নীতিগুলোর আদৌ সফল হয়েছে কি না, তা বোঝা যাবে বাতাসে দূষণকারী কণা কমেছে কি না সেটা নিণর্য়ের মাধ্যমে। এজন্য আসন্ন বছরগুলোতে এসব দেশের বাতাসের মান বিষয়ক তথ্যউপাত্তের গণনাভিত্তিক মূল্যায়ন দরকার হবে আমাদের।'

ইপিআইসির এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেক্সের পরিচালক ক্রিস্টা হাসেনকফ বলেন, “দূষণের প্রভাব সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়া বাড়ায় এখন সরকারগুলোর জন্য জরুরি ভিত্তিতে নীতি বদলানোর পক্ষে একটি শক্তিশালী কারণ উপস্থাপন করা সম্ভব হবে।”

 

এনএইচবি/এমএমএ/

 

 

Header Ad

গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় সর্বশেষ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন ১৩৪ জন।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে এ তথ্য। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মঙ্গলবারের হতাহতের ঘটনার গাজায় মোট নিহত ও আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৪৪ হাজার ২৮২ জনে এবং ১ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জনে।

তবে নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও হাজার হাজার মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের হামলায় গাজার সকলেই এখন খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে রয়েছেন।

২০২৩ সালে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।

জিম্মিদের মুক্ত করতে ওইদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানিয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।

Header Ad

বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী

ফাইল ছবি

বঙ্গোপসাগরের মিয়ানমার বর্ডারে মাছ ধরার সময় মিয়ানমার নৌবাহিনীর গুলিতে এক বাংলাদেশি জেলে আহত হয়েছেন।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরের দিকে সেন্টমার্টিন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসারে এ ঘটনা ঘটে।

আহত জেলের নাম মোহাম্মদ এরশাদ (৪০), তিনি সেন্টমার্টিন গলাচিপার বাসিন্দা। তবে তার গ্রামের বাড়ি খাগড়াছড়ি এলাকায়।

এসব তথ্য নিশ্চিত করে সেন্টমার্টিনের এক ইউপি সদস্য বলেন, সেন্টমার্টিন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরের মিয়ানমারের কিছুটা অংশে দেশটির নৌবাহিনীর সদস্যরা জেলেদের ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে জেলেদের ওপর গুলি চালায়। এতে এক জেলে গুলিবিদ্ধ হন।

দ্বীপের এক বাসিন্দা জানান, সেন্টমার্টিন সংলগ্ন সাগরে মাছ শিকারকালে মিয়ানমার নৌবাহিনীর একটি জাহাজ থেকে জেলেদের ওপর গুলি চালায়। এতে এক জেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তার ডান হাতে গুলি লাগে।

এ বিষয়ে টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের (ভারপ্রাপ্ত) অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ ইশতিয়াক মুর্শেদ বলেন, ভুলক্রমে মিয়ানমার নৌবাহিনী ওই জেলেকে গুলি করেছে। পরে তারা আহত জেলেকে চিকিৎসা দিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দেয় বলে বিষয়টি জেনেছি।

Header Ad

সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা

ছবি: সংগৃহীত

ঝালকাঠির নলছিটিতে ৮ দিন ধরে বাবাকে কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে মেয়েদের বিরুদ্ধে।

বিষয়টি নলছিটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নজরুল ইসলাম জানতে পেরে তাকে ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে। এসময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) সমাপ্তি রায় উপস্থিত ছিলেন।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের সরই গ্রাম থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধা
মোশাররফ হোসেন তালুকদার ওই এলাকার বাসিন্দা।

মোশাররফ হোসেন তালুকদার বলেন, আমার স্ত্রী মারা যাওয়ার পরে আমি আমার মেয়েদের অনুমতিতে বিবাহ করি। আমার স্ত্রীকে নিয়ে নলছিটিতে বাসা ভাড়া থাকি। গত ১৯ নভেম্বর আমাকে ধরে এনে মেয়ের বাড়িতে তালাবদ্ধ করে রেখেছে। জোর করে জায়গা জমি দলিল করিয়ে নিতে চেয়েছে। পরে আমার স্ত্রী জানতে পেরে ইউএনও স্যারকে জানায়। তিনি এসে আমাকে উদ্ধার করে।

এ বিষয়ে মোশাররফ হোসেনের মেয়ে, রেবা আক্তার, লাকি আক্তার বলেন, তিনি আমাদের জন্মদাতা পিতা। তিনি আমাদের সবকিছু থেকে বঞ্চিত করছেন। তাই তাকে আটকে রাখা হয়েছে। আমাদের সবকিছু দিতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, মোশাররফ হোসেন তালুকদারের স্ত্রীর অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। সেখানেই গিয়ে ভুক্তভোগী নিজেই আমাদের লিখিত দিয়েছেন যে তাকে আটকে রেখেছেন। পরে তাকে উদ্ধার করা হয় এবং ওই মুক্তিযুদ্ধোকে বলা হয়েছে তার মেয়েরা যাতে বঞ্চিত না হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট