বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাবেক সিইসি-ইসিরা মনে করেন

সকল দলের সমর্থন ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সকল দলের সমর্থন প্রয়োজন। আর বিএনপি না আসলে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। এছাড়া নির্বাচন প্রার্থী ভিত্তিক না করে দলভিত্তিক আয়োজনের ব্যবস্থা করা উচিত।

রবিবার (১২ জুন) নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আয়োজিত সংলাপে অংশ নিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনাররা।

ড. এটিএম শামসুল হুদা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এনআইডির কোনো বিকল্প নাই। কিন্তু সেটা নিয়ে কেউ কথা বলে না। নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। সামনে নির্বাচনে কী করবো-ফান্ডমেন্টাল কিছু করতে যায়েন না। আইন-টাইন পরিবর্তন ইত্যাদি করে কিছুই করতে পারবো। আইন কানুন যা আছে, তা দিয়ে সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করা সম্ভব। সেই দিয়েই আমরা তো সুষ্ঠু নির্বাচন করেছি।

এক-এগার সময়কার এই সিইসি বলেন, ইসির কর্মকর্তকারে রিটার্নিং অফিসার করবেন। তবে বাস্তবতার প্রেক্ষিতে করতে হবে। আমি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সব জায়গায় পারিনি। সব জায়গায় উপযুক্ত লোকবল নাই, প্রশিক্ষিত লোকবল দরকার। বেছে বেছে করেছি, বাকিদের করতে পারিনি। বাকিদের ডিসিদের নিয়োগ করেছি। সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ইসি কর্মকর্তাদের নিয়োগ একেবারে বাদ দেওয়া ঠিক হবে না।

তিনি আরো বলেন, এবারে নির্বাচনে সব দল না আসলে গ্রহণযোগ্য হবে না। কীভাবে আনবেন, সেটা উপরে নির্ভর করবে। আমার সময় অনেক সময় লেগেছে বিএনপির আত্মবিশ্বাস আনতে। বর্তমানে উনারা যা বলছেন, কারেন্ট পরিস্থিতিতে তারা নির্বাচনে যেতে রাজী নন। রাজনৈতিক দল যে দেশে গণতন্ত্র আছে ও নির্বাচন আছে, বেশিদিন নির্বাচনের বাইরে থাকতে পারে না। আমরা যদি পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি অবশ্যই আসবে।

তিনি কমিশনের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, এখন পর্যন্ত কার্যকলাপ আপানাদের যা দেখেছি, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে না কেউ। এটা যদি বজায় রাখতে পারেন, যেসব কর্মকর্তা আছে তাদের নিয়ে ভাল নির্বাচন করতে পারবেন। আমরা চাই একটা সুন্দর নির্বাচন হোক। সবাই চায়।

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বলেন, আমাদের নির্বাচন কমিশন ৭২ সালে থেকে ধীরে ধীরে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে সুসংহত করার চেষ্টা করছে। আমাদের নির্বাচনি সংস্কৃতি অন্য দেশের সঙ্গে মেলালে হবে না। ৭৫ পর্যন্ত একব রকম ছিল। পরে আরেক রকম ছিল। সব নির্বাচন ইসিকেই করতে হয়েছে। ৯১ এর পরে একরকম নির্বাচন আবার পরবর্তীতে এক রকম হয়েছে। অর্থাৎ বারবার পরীক্ষামূলক অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছে। যখন যে রাজনৈতিক অবস্থান ছিল ইসি সেই অবস্থার আলোকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য চেষ্টা করেছেন।

তিনি বলেন, কাজী রকিব উদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের সময় শতশত লোক নিহত হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নষ্ট করা হয়েছে, পরিস্থিতি ব্যাপক সহিংস হয়েছে। সেই অবস্থার মধ্যেও কষ্ট করে নির্বাচন করতে হয়েছে। ড. শামসুল হুদা সাহেবেরে সময় একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপট ছিল। তাদেরকে ধন্যবাদ দিই সেই সময় ভাল ভাল কিছু আইন হয়েছে। এই যে ভবন, এগুলোর পেছনে তার অবদান ছিল। তখন রাজনেতিক সরকার ছিল না। সিদ্ধান্ত সহজ ছিল। এখন যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে ছয় মাস সময় লেগে যায়। সুতরাং কেউ কম ভোগেনি। এখন যে পরিস্থিতি অনেক উন্নত পরিস্থিতি। আমাদের সময় দু’বছর করোনার কারণে কাজই করতে পারিনি। অনেকগুলো সংস্কারের বিষয় ছিল হাত দিতে পারিনি। কাজেই প্রত্যেকেই আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে। বর্তমান কমিশনও চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

কেএম নূরুল হুদা বলেন, নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বাংলাদেশের নির্বাচনে যেভাবে মোতায়েন করা হয়, পৃথিবীর তা বিরল। বন্দুক দিয়ে যুদ্ধের মতো অবস্থা হয়। এগুলোর আসলে প্রয়োজন নেই। সেনাবাহিনীর একেবারেই প্রয়োজন নেই। নির্বাচন পরিচালনায় তারা কাজে আসবে বলে মনে হয় না। সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্ব নিয়োজিত একটি বাহিনীকে নির্বাচনে দায়িত্ব দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।

তিনি আরো বলেন, নির্বাচনে ৭৫ শতাংশ অর্থ আইন শৃঙ্খলা রক্ষার পেছনে ব্যয় হয়। এখন আর্মি, এয়ার ফোর্স, র্যাব, বিজিবি নামে। একটা কেন্দ্রে যে পরিমাণ সশস্ত্র ফোর্স থাকে, তা একটা থানার সমান।
সাবেক এই সিইসি বলেন, ব্যালট বাক্স রেখে গেলাম লোকজন এসে ভোট দিয়ে যাবে এমনও পরিস্থিতি নেই। এক্ষেত্রে আমি ইভিএমের কথার বলি। এতে বাক্স নেওয়া যায় না, একজনের ভোট আরেকজন দেওয়া যায় না। কেন্দ্রেই ভোটের ফলাফল ঘোষণা হয়। অভিজ্ঞাতায় দেখেছি ৯৫ শতাংশ লোকবল চেষ্টা করে নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য। কিছু কিছু লোক তো থাকেই।

তিনি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা জন্য ডিসি না ইসি অফিসার, তা নিয়ে কথা হচ্ছে। আমি মনে করি আমার সময় স্থানীয় সকল নির্বাচন ইসির কর্মকর্তারা করেছে। কোনো অসুবিধা হয় নাই।
আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও প্রস্তাব থাকবে যারা যোগ্য তারা থাকুক। তাহলে একটা তুলনামূলক দেখা যাবে। সারাজীবন জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যাবে না। এছাড়া ইসির কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হলে দায়বদ্ধতা থাকবে। ডিসিদের নির্বাচনের পর আর ধরা যায় না।

নূরুল হুদা বলেন, নির্বাচন নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে আমাদের দেশে। রাতারাতি পরিবর্তন করা সম্ভব হয় না। বিশ্বাস করি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। তবে এজন্য প্রয়োজন হবে সব দলের সমর্থন।

সাবেক সিইসি বিচারপতি আব্দুর রউফ বলেন, রাজনীতিকরা মাঠ ছেড়ে চলে গেছেন। নতুন রাজনীতিক পাওয়া দুস্কর। যে অবস্থা বিরাজ করছে… জাতীয় নির্বাচন আসলেই ২০ কোটি খরচ করবো। ভোটের পার হলেও ২০০ কোটি আয় করবো। সোজা হিসাব।

তিনি এ সময় প্রার্থী ভিত্তিক না হয়ে দলভিত্তিক নির্বাচনের কথা বলেন। এতে যে দল যতটি আসনে প্রার্থী দেবে এবং যত সংখ্যক ভোট পাবে, তার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট দলের আসন সংখ্যা নির্ধারণ হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংলাপে অন্যদের মধ্যে সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ, আবু হাফিজ ও মাহবুব তালুকদার, সাবেক ইসি সচিব ড. সাদিক ও মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, অতিরিক্ত সচিব জেনমিন টুলী ও মোখলেছুর রহমানসহ, বর্তমান নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনার এ সময় নির্বাচনে জেলা প্রশাসকদের পরিবর্তে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রতি জোর দেন। এছাড়া প্রায় সকলেই ইভিএমে নির্বাচন করার পক্ষে মতামত দেন।

 

এসএম/

 

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ