বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সম্ভাবনার নতুন দুয়ার পদ্মা সেতু-১৪

সোনালী সম্ভাবনার হাতছানি বরগুনাবাসীর সামনে

উপকূলের জেলা বরগুনার মানুষকে 'পদ্মা সেতু' স্বপ্ন দেখাচ্ছে সোনালি সম্ভাবনার। সেতু তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দেবে- সেই আশায় মুখিয়ে আছেন পুরো জনপদের মানুষ। সামুদ্রিক মাছের আঁধার হিসেবে পরিচিত বরগুনার মানুষের মধ্যে এখন উৎসবের আমেজ। দক্ষিণাঞ্চলের অন্য জেলাগুলোর মতই উপকূলের এই জেলাও উন্নয়নের পথে হাঁটতে শুরু করবে পদ্মা সেতুর কল্যাণে। তাই বরগুনাবাসীর কাছে আর্শীবাদের আরেক নাম হচ্ছে 'পদ্মা সেতু'।

বরগুনার রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষ সবাই বলছেন, সেতু শুধু রাজধানী ঢাকার সঙ্গে তাদের যোগাযোগই সহজ করবে না, এই সেতুর কারণে বদলে যাবে বরগুনার মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থা। পাল্টে যাবে জীবনযাত্রার মান। মৎস্য, কৃষি ও পর্যটন ব্যবসায় নিয়ে আসবে আরও নতুন নতন সম্ভাবনা। বাড়বে ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান। দূর হবে অভাব-অনটন। ছোয়া লাগবে আধুনিকতার। গড়ে উঠবে নতুন শিল্পকারখানা বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প।

আগামী ২৫ জুন বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতীক ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরদিন অর্থাৎ ২৬ জুন থেকে সেতুটি খুলে দেওয়ার হবে যানবাহন চলাচলের জন্য। যার মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের সঙ্গে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপন হবে। ঘুচবে দীর্ঘ দীনের আক্ষেপ।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে নতুন নতুন পরিকল্পনা, ভাবনায় ব্যস্ত বরগুনার মানুষ। তারা বলছেন, পদ্মা সেতু দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য ঢাকায় আসা-যাওয়া সহজ করার পাশাপাশি অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটাবে। বিশেষ করে ইলিশসহ বরগুনায় যে সামুদ্রিক মাছ আহরণ করা হয় তা সহজেই পাঠানো রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অন্তত ৪০টি জেলায়। উপকৃত হবেন জেলে, আড়ৎদার ,পাইকার এবং বিভিন্ন পর্যায়ের মাছ ব্যবসায়ীরা।

জানা যায়, বরগুনায় দেড় লাখ জেলে সহ মৎস্যের উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠির সংখ্যা প্রায় ৬ লাখ। আর পাথরঘাটার মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) হচ্ছে দেশের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। এখানকার মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনে বিক্রিত প্রতি ১০০ টাকার মাছ থেকে এক টাকা রাজস্ব পায় সরকার।

এখানকার মৎস্যজীবীরা বলছেন, পদ্মা সেতুর ফলে তাজা সব মাছ সরবরাহ করা যাবে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে। কম টাকায় সামুদ্রিক মাছ খেতে পারবে সবাই। আর মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, পদ্মা সেতুতে যান চলাচল শুরু হলে এখানকার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে রাজস্ব আয়ের পরিমানও বাড়বে।

পাথরঘাটা মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের আড়ৎদার কামাল হোসেন বলেন, 'যে টাকা দিয়ে জেলেদের থেকে মাছ ক্রয় করি তা ঢাকায় পাঠাতে প্যাকিং, বরফ ও পরিবহনে প্রায় সমপরিমান খরচ হয়। মাছ নিয়ে যাওয়ার সময় মাওয়া ঘাটে ফেরীর সিরিয়ালের জন্য ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিতে হয়। এর পুরো প্রভাবটা পড়ে মাছের উপরে। এ কারণে মাছের দামও বাড়তি থাকে বছর জুড়ে। এবার আমাদের সেই সমস্যার সমাধান হতে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু উদ্ভোধনের পর আর ঘাটের চাঁদা দিতে হবে না। সারাদেশে কম দামে মাছ বিক্রি করতে পারবেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা।'

বাংলাদেশ মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, 'এখন পাথরঘাটা মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনে মাছ ক্রয় করতে আসা পাইকারদের বেশিরভাগ উত্তরাঞ্চলের। মাওয়া ফেরীর কারনে ঢাকার পাইকার ও বড় বড় ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম থেকে মাছ ক্রয় করে। কিন্তু পদ্মা সেতু উদ্ভোধনের আগেই ঢাকার বড় বড় মৎস্য ব্যবসায়ীরা এখনই আমাদের সাথে মাছ ক্রয়ের চুক্তি করতে যোগাযোগ শুরু করেছে।'

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) পাথরঘাটা'র ব্যবস্থাপক লে. মো. লুৎফর রহমান (বি এন) বলেন, 'যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ থাকায় বরগুনার অনেক ট্রলার চট্টগ্রাম ও খুলনা অঞ্চলে গিয়ে মাছ বিক্রি করতো। কিন্তু পদ্মা সেতু চালু হলে চট্টগ্রাম, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও নোয়াখালীর জেলেরাও মাছ শিকার শেষে পাথরঘাটা অবতরণ কেন্দ্রে এসে মাছ বিক্রি করবে। এতে করে বিপুল পরিমানে অর্থ রাজস্ব পাবে সরকার।'

বরগুনা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, 'প্রক্রিয়াজাতকরণের তেমন কোন ব্যবস্থা না থাকায় এ অঞ্চলের মৎস্য ও কৃষি সামগ্রী ঢাকায় পৌঁছানো যেত না। পদ্মা সেতুর কারনে এ অঞ্চলে গড়ে উঠবে প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প। ফলে প্রক্রিয়াজাত সামগ্রী দ্রুত ঢাকাসহ সারাদেশে পৌঁছানো যাবে, সরাসরি বিদেশেও পাঠানো যাবে।'

এমও/এনএইচবি/এএজেড

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ