শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘সমরেশ বসু সাহিত্য পুরস্কার’ পেলেন ৩০ বিশিষ্ট ব্যক্তি

‘সমরেশ বসু সাহিত্য পুরস্কার-২০২২’ পেলেন বিশিষ্ট কথাসাহিত্যক ও ঢাকাপ্রকাশ-এর প্রধান সম্পাদক মোস্তফা কামালসহ ৩০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি। মোস্তফা কামাল তার ইতিহাসভিত্তিক উপন্যাস ‘১৯৭৫’ এর জন্য এই পুরষ্কারে ভূষিত হন। 

শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে পুরস্কারপ্রাপ্তদের উত্তরীয় ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। বিশাল বাংলা প্রকাশনীর উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

লেখক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্র পরিচালক ও জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার শহীদুল হক খানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাবেক তথ্যসচিব ও বিটিআরসি চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। মিডিয়া পার্টনার ছিল স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা ও এশিয়ান টিভি এবং মাল্টিমিডিয়া নিউজ পোর্টাল ঢাকাপ্রকাশ। 

পুরস্কার গ্রহণ করার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মোস্তফা কামাল বলেন, আমি সত্যি কৃতজ্ঞ। বিশেষ করে শহীদুল হক খানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই যিনি আমার বড় ভাই তূল্য অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন ও প্রিয়ভাজন মানুষ। এই পুরস্কার আমাকে লেখালেখিতে প্রেরণা যোগাবে। 

বিশিষ্ট এই কথাসাহিত্যক ও সাংবাদিক বলেন, আমি আসলে পুরস্কারের জন্য লিখি না। কোথাও এখন পর্যন্ত আমার কোনও বই পুরস্কারের জন্য জমা দেইনি। আমি মনে করি পুরস্কারের জন্য, পুরস্কারের আশায় লেখালেখি করা উচিত না। আমি নিজের তাগিদে, মনের তাগিদে লিখি। এবং লেখা কতটা ভাল, কতটা মান সম্পন্ন সেটা সময়ই বিচার করবে। 

আরও যারা পুরস্কার পেলেন তারা হলেন, প্রখ্যাত কন্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী (জীবনের গান-আত্মজীবনী) ও ফকির আলমগীর (মরণোত্তর), নাট্যজন ম. হামিদ (সেই অন্ধকার), মঞ্জুর-উল আলম চৌধুরী (বিশিষ্ট গীতিকার), শাহজাহান চৌধুরী (আমি, আশনা ও মং প্রু), লায়লা নাজনীন হারুন (যুদ্ধ ও পূর্ণবাসন), আব্দুস সামাদ ফারুক (জল জোছনায় নাজমুল), জামিউর রহমান লেমন (কাশবনের ভূত), হাসনাত লোকমান (রাসেলের জন্য ভালোবাসা-সম্পাদনা), ড. শাহাদাত হোসেন নিপু (নিপু শাহাদাত-সব্বার বন্ধু বঙ্গবন্ধু), মাহবুব আজীজ (কালের খেয়া সম্পাদনা, সমকাল), এ. কে. বাকী বিল্লাহ (সাংবাদিক), গোলাম কিবরিয়া (সচিত্র বাংলাদেশ সম্পাদনা), আলী নিয়ামত (সাংবাদিক), মুহাম্মদ মহিউদ্দিন (গল্পকার-সম্পাদনা),  তাশিক আহমেদ (উপদেষ্টা, অনুষ্ঠান, এটিএন বাংলা), ড. মো. আলমগীর আলম (অণুকবিতা), সুরাইয়া আলমগীর (স্বপ্নের দেশে, দেশে), রাজেন্দ্রচন্দ্র দেব মন্টু (সাংবাদিক ও সংগঠক), রতনচন্দ্র বালো (অনুসন্ধানী প্রতিবেদন), নাজমুল খান (অভিনেতা ও সংগঠক), ফারহানা আহম্মেদ পলি (কবি), মুজতবা সউদ (লেখক), রেজানুর রহমান (বঙ্গবন্ধুর বাড়ি, সাংবাদিক), গাজী ফারুক (অভিনেতা ও নির্দেশক), ড. খলিলুর রহমান সরকার (ক্যান্সার চিকিৎসা), দিলীপ কুমার আগারওয়াল (কলামিস্ট, ডায়মন্ড ওয়াল্ডের কর্ণধার), শহীদুল ইসলাম বিজু (পাঠক সমাবেশ, প্রকাশক) ও সোহানূর রহমান সোহান (চলচ্চিত্র পরিচালনা)।

 

অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের সবাইকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) পরিচালনাা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এবং সভাপতি সাবেক তথ্যসচিব ও বিটিআরসি চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। এসময় পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে ক্রেসও তুলে দেন তারা। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তৃতা করেন বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আব্দুল হাদী; জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন; সাবেক সিনিয়র সচিব, লেখক ও গবেষক আবদুস সামাদ ফারুক; এটিএন বাংলার উপদেষ্টা তাশিক আহম্মেদ; বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান; গীতিকার প্রকৌশলী মনজুর উল আলম চৌধুরী এবং গীতিকার, সুরকার, কণ্ঠশিল্পী ও নির্দেশক জামিউর রহমান লেমন। 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, মানুষকে সবাই সম্মান জানাতে পারে না। কিন্তু করোনার মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে শহীদুল হক খান সেই কঠিন কাজটিই করেছেন। এজন্য তাকে ধন্যবাদ। এখানে এত বিপুল সংখ্যক গুণী মানুষ দেখে আমি সত্যিই অভিভুত। 

 

আরইউ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত