শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-২০

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

অঞ্জন একটি রিকশা নিয়ে উঠে পড়ে। মেডিকেল কলেজ থেকে দোয়েল চত্বর পেরিয়ে সামনে এগোলে কুকড়ি হাততালি দিতে দিতে বলে, কী সুন্দর পাখি। আমি বড় হলে পাখি পুষব। আমি অনেক পাখি পুষব।

– পাখি পুষে কী করবি কুকড়ি?

– জানি না। বলতে পারব না।

কথা শেষ করে ও অঞ্জনের বুকে মাথা রাখে। অঞ্জন ওর মাথায় হাত দিয়ে রাখে। রিকশা দ্রুত এগোয়। কুকড়ি মাথা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চারদিক তাকায়। শহর দেখার আনন্দে অভিভূত হয়ে থাকে। একসময় বাড়ির কাছে এসে থামে রিকশা।

খালিদা আর তোজাম্মেল বিছানা ছেড়েছে। দু’জন দু’জনের দিকে কয়েক মুহূর্ত তাকিয়ে থাকে। উপভোগের মাত্রায় ভিন্ন প্রত্যাশা দু’জনকে প্রভাবিত করে। তোজাম্মেল বলে, মনে করো, সন্তান আসবে। খালিদা হঠাৎ করে উচ্ছ্বসিত হতে পারে না। ও ধরে নিয়েছে আসবে না। আসলে তো আগেই আসত। সন্তানের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যৌনমিলন করলেই সন্তান আসবে এমন আশাবাদ মনে রাখা ঠিক না। তাহলে দুঃখ বেশি হবে। কিন্তু তোজাম্মেলকে কিছু বলে না। চুপ করে থাকে।

–কী হলো তুমি এমন চুপসে গেছ কেন? বিছানায় তো অনেক সুন্দর ছিলে।

– যদি সন্তান না আসে এই ভাবনায় চুপসে গেছি।

– থাক, এসব আর ভাবতে হবে না।

তখন দরজায় বেল বাজায় অঞ্জন। একটু আগে ও কুকড়িকে জারুল ফুলগাছ দেখিয়েছে। বলেছে, দেখো কী সুন্দর ফুল ফুটেছে।

কুকড়ি হাসতে হাসতে বলেছে, এমন গাছ আমি অনেক দেখেছি রাস্তায়। কী সুন্দর ফুল ফুটে থাকে গাছে। আমি কখনও ফুল ছিঁড়ি না। ফুল ছিঁড়লে মা রেগে যায়।

– হ্যাঁ, ফুল ছেঁড়া উচিত না। ফুল গাছে থাকাই সুন্দর।

তখন দরজা খোলে খালিদা। কুকড়িকে দেখে বিস্ময়ে বলে, কী রে বাবা, এই বাচ্চাটি কে?

– বাচ্চাটি পথশিশু মা। এই মাকে সালাম কর।

কুকড়ি উপুড় হয়ে খালিদার পায়ের ওপর মাথা ঠেকায়। তারপর উঠে দাঁড়িয়ে বলে, আমি তোমাকে মা ডাকব। তুমি আমার মা।

– বাব্বা, মেয়েটি তো খুব চালু।

অঞ্জন হাসতে হাসতে বলে, ও চালু না মা। ও মেধাবী।

– তোরা ঘরে আয়।

ওরা ঘরে ঢুকলে খালিদা দরজা বন্ধ করে। শোবার ঘর থেকে বেরিয়ে আসে তোজাম্মেল। অঞ্জন ওকে বলে, বাবাকে সালাম কর।

কুকড়ি একই রকম ভঙ্গিতে বলে, তোমাকে আমি বাবা ডাকব। তুমি আমার বাবা।

বাবার পা জড়িয়ে ধরে রাখে ও।

– আয় মা, আমার কোলে আয়।

– না, আমি কোলে চড়ব না। আমার গা ময়লা।

– অঞ্জন ওকে বাথরুমে নিয়ে যা। গোসল করুক।

– বাবা-মা আমি তোমাদের বলি আমি ওকে বাড়িতে রাখব কয়দিন।

– হ্যাঁ, থাকবে। যতদিন থাকতে চায় ততদিন থাকবে। কি রে থাকবি তো কুকড়ি?

– হ্যাঁ, মা থাকব। আদর চাই, ভাত চাই।

অঞ্জন হো-হো করে হাসে। খালিদা-তোজাম্মেলও হাসিমুখে ওর দিকে তাকিয়ে থাকে।

– তোকে আমরা সব দেব রে সোনা-মেয়ে।

– বাবা, বাবা, তুমি আমার আপন বাবা। আমি আর কাউকে বাবা ডাকিনি।

ও ছুটে এসে পায়ের ওপর গড়িয়ে পড়ে। তোজাম্মেল ওকে দু’হাতে ধরে বলে, ওর কাপড়-চোপড় নোংরা। বাথরুমে নিয়ে যা গোসল করতে দে।

– আয় তোকে বাথরুমে ঢোকাই। আমার তোয়ালে তোকে দেব। গোসল করে ওটা পরে থাকবি। আর জামা ধুয়ে দিবি। বাথরুমে সাবান আছে। পারবি না?

– পারব।

– মা ওকে একটা-দুটো জামা কিনে দিতে হবে।

– আমি টাকা দেব। তুই ওকে সামনের দোকানে নিয়ে যাস।

– হ্যাঁ, ঠিক আছে। এই চল। বাথরুমে ঢোক।

অঞ্জন ওকে বাথরুমে ঢুকিয়ে বাইরে থেকে দরজা টেনে দিয়ে নিজের ঘরে গিয়ে ঢোকে। খালিদা আর তোজাম্মেল পরস্পরের দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসে। দু’জনের অনুভবে একই রকম মাত্রা আঁচড় কাটে। তোজাম্মেল বলে, চলো ঘরে গিয়ে বসি।

– কী বলবে আমি জানি।

খালিদা মৃদু হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে।

– তোমার হাসিতে একই ভাবনা ফুটে উঠেছে।

দু’জনে হাসতে হাসতে ডাইনিং টেবিলের চেয়ার টেনে বসে। বাবা-মাকে বসতে দেখে অঞ্জন এসে বসে। তারপর কুকড়িকে কীভাবে আনল সে ঘটনা বাবা-মাকে খুলে বলে। দু’জনে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা না করে একটানা শুনে যায়। শেষে বলে, হাসপাতালে ওর মায়ের যে অবস্থা দেখে এলামা মনে হচ্ছে বাঁচবে কিনা বোঝা গেল না। জ্ঞান হারিয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।

– খোঁজ রাখিস। জ্ঞান ফিরলে মেয়েটাকে দেখতে চাইতে পারে।

– ঠিক বলেছ মা। আমি কলেজে গিয়ে খোঁজ রাখব। রোজই একবার দেখতে যাব।

চলবে....

এসএ/

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৯

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৮

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৭

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৬

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১০

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৯

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৮

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৭

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৬

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

Header Ad
Header Ad

২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো

লিওনেল মেসি। ছবি: সংগৃহীত

কাতার বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকেই প্রশ্ন উঠছে—লিওনেল মেসি কি খেলবেন ২০২৬ সালের বিশ্বকাপে? বারবারই আশাব্যঞ্জক ইঙ্গিত দিয়েছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা। এবারও তার কথায় সেই সম্ভাবনার ইঙ্গিত মিলেছে।

সম্প্রতি ‘সিম্পিলিমেন্টে ফুটবল’ নামক এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, তিনি ২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে ভাবছেন এবং দলে থাকতে চান। তবে সিদ্ধান্ত নেবেন নিজের শারীরিক ও মানসিক ফিটনেস বিবেচনা করে।

“নিজের প্রতি সৎ থাকতে হবে আমাকে। আমি যদি দেখি যে বিশ্বকাপে খেলার মতো ফিট আছি, দলকে সাহায্য করতে পারব—তবেই সিদ্ধান্ত নেব। আমি কোনোভাবেই দলের বোঝা হতে চাই না।” — বললেন মেসি।

আগামী জুনে ৩৮ বছরে পা রাখবেন তিনি, আর ২০২৬ বিশ্বকাপে বয়স হবে ৩৯। এমন বয়সে বিশ্বকাপ খেলাটা সহজ নয়। তাই মেসি বলছেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে যাচাই করে এগোচ্ছেন।

সাক্ষাৎকারে তিনি ফিরেছেন ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের কথায়ও, যেখানে আর্জেন্টিনা হেরে গিয়েছিল জার্মানির কাছে। এ প্রসঙ্গে কিলিয়ান এমবাপ্পের সঙ্গে নিজের একটি তুলনা টেনেছেন তিনি।

“এমবাপ্পে ২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনালে চার গোল করেও জিততে পারেনি। এটা অনেকটা আমার ২০১৪ সালের অনুভূতির মতো। যদিও তার কাছে ২০১৮ সালের একটি বিশ্বকাপ শিরোপা আছে, সেটা একটা সান্ত্বনা। কিন্তু ওই হার আমার জন্য মানসিকভাবে খুবই কষ্টদায়ক ছিল। এখনো ভাবলে মনে হয়, আমারও দুটি বিশ্বকাপ থাকতে পারত।”

তবে কাতারে বিশ্বকাপ জয়ের পর মেসি নিজেকে পরিপূর্ণ মনে করছেন। তিনি বলেন, “আমার আর কিছু চাওয়ার নেই। ফুটবলে যা কিছু অর্জন করা সম্ভব, আমি তা পেয়েছি। বিশ্বকাপটাই শুধু ছিল না, সেটাও এখন আছে। ঈশ্বরের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ—তিনি আমাকে সব দিয়েছেন।”

Header Ad
Header Ad

পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

পশ্চিমবঙ্গে সংশোধিত ওয়াকফ আইন নিয়ে সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশের উদ্বেগ প্রকাশের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লি থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ মন্তব্যকে ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছে।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বলেন, পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যে মন্তব্য এসেছে, তা ভিত্তিহীন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের শামিল।

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর যে নিপীড়ন চলে আসছে, তার প্রতি ভারতের দীর্ঘদিনের উদ্বেগের সঙ্গে এই বিষয়টির তুলনা টানার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা একেবারেই অসৎ প্রচেষ্টা। এমনকি যেসব অপরাধী ওইসব ঘটনায় জড়িত, তারা আজও বিচার এড়িয়ে চলেছে।”

এর আগে ৮ এপ্রিল, ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যালঘু মুসলিমদের সুরক্ষা নিশ্চিতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে আমরা ভারতের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

এই মন্তব্যকেই ‘হস্তক্ষেপমূলক’ ও ‘অযৌক্তিক’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।

এদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও এই সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশকে দায়ী করেছেন। গত ১৬ এপ্রিল নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে এক সভায় তিনি বলেন, “বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একসঙ্গে ষড়যন্ত্র করে পশ্চিমবঙ্গে অশান্তি ছড়িয়েছেন।”

প্রসঙ্গত, নতুন ওয়াকফ আইনের বিরোধিতায় মালদা, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হুগলি জেলায় ব্যাপক বিক্ষোভ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে। আগুন লাগানো, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও সড়ক অবরোধের মতো ঘটনাও ঘটেছে বলে জানা গেছে।

এই ইস্যু শুধু পশ্চিমবঙ্গেই সীমাবদ্ধ নয়—উত্তর প্রদেশসহ ভারতের আরও কিছু রাজ্যেও সংশোধিত ওয়াকফ আইন নিয়ে সংখ্যালঘু মুসলিমদের মধ্যে অসন্তোষ এবং নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।

Header Ad
Header Ad

দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টে ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত পুলিশ কনস্টবল শামীম হোসেন (৩০) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সহকর্মীরা শয়নকক্ষের জানালা দিয়ে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।

নিহত শামীম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে। তার কনস্টবল নং ৫৩২।

চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এসআই রমজান আলী জানান, শামীম হত অক্টোবরে দর্শনা ইমিগ্রেশনে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই গত ৬ মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের ২য় তলার একটি কক্ষে বাস করে আসছিলেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।

খবর পেয়ে সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, সহকারী পুলিশ সুপার দামুড়হুদা -জীবননগর) সার্কেল জাকিয়া সুলতানা, দর্শনা থানার ওসি শহীদ তিতুমীর ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর বেলা ১১ টায় মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা। তবে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

পুলিশ কনস্টেবল শামীম হোসেন ২০১৫ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট