শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গল্প/ কুড়ি টাকার ন্যাতানো নোট!

সেই নোট হাতে নিলেই আমার নাকে পাঁট পচার গন্ধ আসে। গন্ধ আসার কারণ কুড়ি টাকার নোটজুড়ে জাঁক দেয়া পচা পাঁটের ছবি। আমি কুড়িটাকার সেই নোটের দিকে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে রইলাম। আম্মা বললেন, 'কুড়িটাকা সবটাই খরচ কইরা আহিস না, টাকাপয়সা হাতে নিলেতো হুঁশ থাকেনা'।

আমি অবাক হয়ে আম্মার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম, কুড়িটাকা! মাত্র কুড়িটাকা দিয়ে আম্মা কি বলছে এসব! একটা পিস্তলের দাম ৮টাকা, ১টাকা করে বারুদ। একটা বাঁশি দুইটাকা, একটা প্ল্যাস্টিকের চশমা ৫টাকা। তারপর? ট্রলারখান কেনা হবেনা! সে ভারি দাম, অতি দরাদরি করলেও ১৮টাকার নিচে কুলাবে না। কিন্তু বাদবাকি জিনিস কেনার পর আমার হাতে থাকবে সাকুল্যে ৪টাকা! তাহলে? তাহলে কি, সব বাদ দিয়ে শুধু ট্রলারখান কিনে ফেলব?'

এই ভাবনায় ডুবতে ডুবতে ঈদের জামাত লোকারণ্য হয়। আমি আনমনে হাটি। কঠিন হিসেব। কি কিনব? শুধু ট্রলার? না কি বাকি সব! শুধু ট্রলার কিনলে আমার যে আর কোমড়ে পিস্তল গুঁজে, চশমা চোখে, বাঁশি ফুইয়ে গাঁয়ের আর সবার সঙ্গে চোর-পুলিশ খেলা হবেনা! কিন্তু যদি এসব কিনি, তাহলে ট্রলার! ইশ, গতবার ঈদে পাশের বাড়ির ছালেক ট্রলার কিনেছিল। ওদের পুকুর নেই, আমাদের উঠোন পেড়িয়ে পুকুর। ও সেখানে ট্রলার ছেড়ে ছিল। টিনের ছোট্ট সেই ট্রলারের মাঝখানে কেরোসিনে ভেজানো সলতে, সেখানে আগুন জ্বালিয়ে দিলেই ভটভট শব্দে ট্রলারখানা পুকুরজুড়ে ঘুরে বেরাল, ইশ! কী যে সুন্দর! কী যে সুন্দর!! আমার বুকের ভেতর ছটফট করে, প্রবল তেষ্টায় বুক ফেটে যায়! দম বন্ধ হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায়, আমি শ্বাস নিতে পারি না।

শেষঅবধি পিস্তল, বাঁশি আর চশমা কিনেই বাড়ি ফিরছি, কিন্তু মাঠের পাশে হরিহরণ চক্কোত্তির খোলা খেলনার দোকানের সামনে থেকে আর পা নড়াতে পারলামনা। ঠায় দাঁড়িয়ে রইলাম। ট্রলারগুলো দুমদাম করে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে! আমার বুকের ভেতর প্রবল আতংক, আর মাত্র ছটা! কমে যাচ্ছে, কমে যাচ্ছে, পাঁচ, চার, তিন, দুই...শেষ হয়ে যাচ্ছে, শেষ হয়ে যাচ্ছে. ওহ! শেষ হয়ে যাচ্ছে। এই জগতের অসহায়তম চোখজোড়া নিয়ে আমি তাকিয়ে আছি, তাকিয়েই আছি!

সব শেষ! একখানা ট্রলার মোটে বাকী! শেষঅবধি সেখানাও বিক্রি হয়ে গেল! আমি ছলছল চখের সকল আকুতি নিয়ে, কান্না নিয়ে তাকিয়ে রইলাম। হরিহরন চক্কোত্তির ছেলে ট্রলারখানা কাগজে মুড়ে ক্রেতাকে দিল। টাকা নিল।

হরিহরন বনিক হঠাৎ বলল, ‘ও শংকর, ওইখান বেচিস না’।
শংকর বলল, ‘কেন’?

হরিহরন বনিক বলল, ‘ওইখান বেচা হইয়া গেছে’।

শংকর বলল, ‘কার কাছে বেচলা’?

হরিহরন বনিক আমাকে ডাকলেন, কাগজে মোড়ানো ট্রলারখানা আমার হাতে তুলে দিতে দিতে বললেন, ‘এই যে, এর কাছে’।

শংকর বলল, ‘এর কাছে? কখন বেচলা? কই, টাকা কই’?

হরিহরন বনিক বলল, ‘সব বেচায় টাকা লাগে না রে বাপ! সব যেমন টাকা দিয়া কেনন যায় না, তেমনে বেচনও যায় না...’

শংকর তার বাবার কথার মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝল না, আমিও না। আমরা দুজনই অবাক চোখ মেলে তাকিয়ে রইলাম হরিহরন বনিক নামের পৈতা গলায় চামড়া ভাঁজ হয়ে যাওয়া মানুষটার দিকে। সে আমাদের দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না, কাজ করছে। তার অনেক কাজ! আমরা কিছুই বুঝিনি, কিছুই না।

তবে এতটুকুন ছোট্ট এক বুকের সবটুকু শূন্যতা ভাসিয়ে দিয়ে এক মহাশূন্যের সবটা আকাশ নিয়ে সেই কিশোর ছেলেটা সেদিন বাড়ি ফিরেছিল। সেই আকাশভর্তি এই জগতের সকল আনন্দ, উচ্ছ্বাস, প্রাপ্তি!

সেই প্রাপ্তির মূল্য এই জগতে নেই। কারণ, এই জগত সকল কিছুর মূল্য জানে না।

জানে না এই জগতের মানুষেরাও। তারা জানে না, কারো কারো জন্য একটা গোটা আকাশ কেনা কত সহজ, কত সহজ!

 

 

Header Ad

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত তিন শিক্ষার্থী হলেন- মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৪), মোস্তাকিম রহমান মাহিন (২২) ও জোবায়ের আলম সাকিব (২২)।

জানা গেছে, শনিবার সকালে গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রায় ৪৬০ জন শিক্ষার্থী বিআরটিসির ৬টি ডাবল ডেকার বাস ও ৩টি মাইক্রোবাসে করে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামীণ আঞ্চলিক সড়ক ধরে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় উত্তর পেলাইদ গ্রামের উদয়খালী বাজারে পৌঁছালে বিআরটিসির ডাবল ডেকার একটি বাস পল্লী বিদ্যুতের তারের স্পর্শে আসে। এ সময় বাসটি বিদ্যুতায়িত হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তিনজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা জরুরি বিভাগে যাচ্ছি।

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ