বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সারা জেরীন তাসপিয়া

সেলিনা হোসেনের উপন্যাস: জীবনের অন্যতর আলোর সন্ধান

বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের লেখালেখির প্রেরণার মূলে প্রকৃতি ও মানুষ এবং মানুষের লড়াই-সংগ্রাম। উপন্যাসে বিষয় ও চরিত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরিচয় মেলে তার ব্যতিক্রম সৃষ্টিভাবনা। তিনি বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ থেকে শুরু করে মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্যের জগৎ ছুঁয়ে আধুনিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গভীরে প্রবেশ করেছেন অবলীলায়। এ ছাড়াও প্রান্তিক মানুষের সুখদু:খ, জীবনের টানাপোড়েন, মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস ও বাঙালির গৌরবগাথা তিনি মেলে ধরেছেন বহুমাত্রিক নানা রচনায়।

সেলিনা হোসেনের ভিন্নমাত্রিক এক উপন্যাস ‘গাছটির ছায়া নেই’ উপন্যাসটি। এ উপন্যাসের বিষয় একটি দূরারোগ্য অসুখ। সঙ্গে রয়েছে ব্যক্তির প্রেমের টানাপোড়ন এবং প্রেমের পরিণতিতে জীবনের ছোঁয়া। মূলত এইচআইভি এইডস নামক অসুস্থতাকে কেন্দ্র করে বইটি গড়ে উঠেছে দুই মহাদেশের কতিপয় মানুষের গল্প। লেখক বইটির শুরুতেই পাঠকদের জানিয়েছেন, দেশ এবং বিদেশে এইচআইভি এইডস আক্রান্ত যেসব মানুষের সঙ্গে তার পরিচয় হয়েছে তাদের নিয়েই এই উপন্যাসের গল্প। এ উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে জীবনেরই জয়গান এবং যাপিতজীবনে অন্যতর আলোর সন্ধান।

এ উপন্যাসের নায়িকা চরিত্র অনামিকা। সে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করে। এইচআইভি/এইডস তার কাজের ক্ষেত্র। সে তার নারী জীবনের ধূসর কালপর্ব কাটিয়ে দেখতে পায় অন্যতর আলো। সে অন্যান্য অসহায় নারীদের প্রতি তার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। এ পথেও তাকে অনেক বাঁধা ডিঙ্গোতে হয়। এ নারী চরিত্রটি একটি নারীর একার লড়াইয়ের গল্প কিংবা জয়ের গল্প। ব্যক্তি জীবনের খুঁটিনাটি বিষয় খুব সুক্ষ্মভাবে উপস্থাপন করেছেন লেখক। আবার নাগরিক জীবনের মনস্তত্ত্ব পর্যবেক্ষণ করেছেন কাহিনির বিভিন্ন গতিসূত্রে। এ উপন্যাস নারীর-পুরুষের সুন্দর ও স্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক স্থাপনে সচেতন হতে শেখাবে। এটি এইডস প্রতিরোধ কিংবা সুস্থ জীবন যাপনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সেলিনা হোসেন তার ‘গাছটির ছায়া নেই’ উপন্যাসের বিভিন্ন অসংগতি কিংবা সামঞ্জস্যহীনতাও তুলে ধরেছেন। শুরুতেই পরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার খামখেয়ালিপনা লক্ষ্য করা যায়। নারীর প্রতি অত্যাচার, কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণে নারীকে দোষারপ করা। যৌন নির্যাতন, কন্যা সন্তানকে অগ্রাহ্য করা, ধর্ষণ কিংবা প্রশাসনের প্রতি অসহায় মানুষদের অনাস্থার বিষয়গুলোও রয়েছে। বর্তমান সমাজের বাস্তব প্রতিচ্ছবিই যেন বইটি।

গ্রামীণ জনজীবনের আনন্দ, বেদনা, বেচে থাকার স্বপ্ন কিংবা লড়াইয়ের গল্প উঠে এসেছে বইটিতে। তিনি এক একটি বাক্যের মধ্য দিয়ে পাঠকদের সমাজ, সংস্কৃতি, দেশ ও দেশের সম্পদ রক্ষায় সচেতন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। পথের একটি স্বপ্ন বালকের ছোট্ট একটি ইচ্ছে, নোংরা বুড়িগঙ্গা নদীটির সুন্দর একটি নাম ও রূপ দেয়া। আমাদের নদীগুলোর এ খারাপ সময়য়ে বাক্যটি পাঠকদের জন্য দেশের সকল নদী রক্ষায় অনেক বড় একটি বার্তা।

সেলিনা হোসেন তার লেখার মাধ্যমে জীবনের কথাই বলেন; জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়া নয়। বর্তমানে স্বপ্ন দেখানোর মানুষের দেখা মেলা ভার, হতাশার বিস্তার চারদিকে। এ সময়ে সেলিনা হোসেনের কথাসাহিত্য মানব জীবনের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির বিজয় হিসেবে ধরা যায়। ‘গাছটির ছায়া নেই’ বইটি তেমনি জীবনের কথা বলেছে। সমাজের যা কিছু মন্দ যা কিছু অন্ধকার তা রুখে দিতে আহ্বান করেছে। নারীকে আরও দৃঢ় ও শক্তিশালী হয়ে ওঠার গল্প এটি।

সেলিনা হোসেন বলে থাকেন, তার শৈশবটি ছিল একটি আশ্চর্য সোনালী শৈশব। মাঠেঘাটে, বনে-জঙ্গল ঘুরে বেড়ানোর এক অবাধ স্বাধীনতা ছিল তার। যে কারণে সাধারণভাবেই বিচিত্র মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক দেখার সুযোগ হয়েছিল। আর এই সুযোগটিই তার লেখালেখিতে আসার প্রেরণা যুগিয়েছে। ‘গাছটির ছায়া নেই’ তার বিচিত্র গল্পভাবনা ও অভিজ্ঞতার নির্যাস পাওয়া যায়।

একজন সাহিত্যিকের জীবনের মৌল বিষয় হচ্ছে মানবতার পক্ষে থাকা, মানুষের অধিকারের পক্ষে থাকা, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন মানবতার পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। তিনি তার সৃষ্টিকর্মে পাঠকদের কাছে মানবতার বার্তাটিই তুলে ধরেছেন। সর্বোপরি, এ উপন্যাসটি নারীকে তার অধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে শেখাবে। পাশাপাশি শেখাবে মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস ও শক্তি।

 

গাছটির ছায়া নেই
লেখক: সেলিনা হোসেন
প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ
প্রকাশক: ইত্যাদি গ্রন্থপ্রকাশ
দাম: ৩০০

 

 

Header Ad
Header Ad

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন

শেখ ফজলে নূর তাপস (বামে) এবং হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীরা অনেকেই দেশ ছেড়েছেন। পরিস্থিতি আরো তীব্র হওয়ার আগেই পালিয়ে গিয়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তাদের মধ্যে ছিলেন শেখ পরিবারের সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

তাপসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ রয়েছে, যা তাকে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। বর্তমানে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন, কী করছেন—এই বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতূহল রয়েছে। তার অবস্থান নিয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য দিয়েছেন আরেক বিতর্কিত ও পালাতক সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ।

কানাডার নাগরিক টিভির বার্তা প্রধান নাজমুস সাকিব সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন সম্প্রচার করেন, যেখানে হারুন অর রশিদের একটি কল রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। ওই কল রেকর্ডে জানা যায়, সাবেক মেয়র শেখ তাপস বর্তমানে সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন এবং সেখানে তিনি ভিসা ছাড়াই রয়েছেন।

জানা গেছে, শেখ তাপস ৩ আগস্ট, ২০২৩-এ ঢাকা ছাড়েন। সেদিন বিমানবন্দরে তাকে আটক করা হলেও তিনি তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে পাঠিয়ে দেন এবং রাতের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর চলে যান।

এদিকে, হারুন অর রশিদও বর্তমানে পালাতক অবস্থায় আছেন। তার অবস্থান পরিষ্কার নয়, তবে জানা গেছে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের লং আইল্যান্ডে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্টের পর তিনি সেখানে পালিয়ে যান।

তাপসের মতো, হারুনও সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের মুখে ছিলেন, এবং তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জনমনে বেশ আলোচিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়

টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে নামাজ আদায় করেছেন বিক্ষুব্ধরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বনবিভাগের লোকজন সুমাইয়া নামে এক নওমুসলিম নারীর ঘর ভেঙে দেয়। এতে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫ টায় টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার পঁচিশ মাইল এলাকায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

এর পর প্রশাসনের আশ্বাসে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে অবরোধটি তুলে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। এর আগে সকালে বন বিভাগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ওই নওমুসলিম নারীর বাড়ি-ঘর ভেঙে দেয়।

জানা যায়, উপজেলার গাছাবাড়ী এলাকায় এক খৃষ্টধর্মীয় গারো নারী কয়েক বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে সুমাইয়া শেখ নামের ওই নারী পঁচিশ মাইল এলাকায় ফারুক হোসেন নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে বিনা ভাড়ায় বসবাস করে আসছেন।

স্থানীয়রা ওই নারীর প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে অর্থ দিয়ে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডের কাছে বসতিপূর্ণ এলাকায় ৩ শতাংশ জমির দখলস্বত্ব কিনে দিয়ে ঘর নির্মাণ করে দেন। সেই ঘরটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি।

এর মধ্যেই বুধবার সকালে বন বিভাগ সুমাইয়ার ঘরটি ভেঙে দেয়। পর স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হরে আছরের নামাজের পর থেকেই জলছত্র থেকে পঁচিশ মাইল এলাকায় ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে মাগরিবের নামাজ আদায় করে। পরে পঁচিশ মাইল বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।

সমাবেশে বক্তব্য দেন- বিএডিসি মসজিদের ইমাম ইব্রাহীম তকী, মুফতি আরিফ আদনান, পঁচিশ মাইল জামে মসজিদের খতিব আব্দুল বাছেদ, মুফতি মাসুম বিল্লাহ, ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ, আব্দুস সামাদ খান, আবু হানিফ, হাফেজ সোহাইল আহমেদ প্রমুখ।

ভুক্তভোগী নওমুসলিম সুমাইয়া শেখ জানান, ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আমি এখন অসহায়। বর্তমানে এক ব্যক্তির বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছি। স্থানীয়রা অনুদান ও যাকাতের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করায় ঘর নির্মাণ করতেছি, এখনো কাজ শেষ হয়নি।

তিনি আরও বলেন- ঘরটি সরিয়ে নিতে আমাকে কোন প্রকার নোটিশ দেওয়া হয়নি। হঠাৎ করেই আমার ঘর ভেঙে দিয়েছে বনবিভাগ। অথচ চারদিকে শতশত বাড়ি ঘর, সেগুলো ভেঙে ফেলেনি। ঘরটি ভেঙে ফেলায় থাকার জায়গা আর রইল না।

উপজেলার গাছাবাড়ী বিটের বন কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুছ জানান, রেঞ্জ অফিস থেকে আমাকে বলেছে তাই আমি উচ্ছেদ অভিযানে গিয়েছি। আমি নতুন এসেছি, তাই বেশি কিছুই জানি না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন এবং স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান

ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ এপ্রিল) অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে খলিলুর রহমানকে এই নতুন দায়িত্ব দেয়ার কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের রুটিন দায়িত্বে থাকা সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) জাহেদা পারভীন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে খলিলুর রহমানের পদবি হবে ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ’। এর পাশাপাশি তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত দায়িত্ব পালনেও সাহায্য করবেন।

গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিয়োগ পান খলিলুর রহমান। খলিলুর রহমান উপদেষ্টার মর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন বলে সেদিন এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল। আজ তার নতুন পদায়নের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সেই প্রজ্ঞাপনের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক মেয়র তাপসের সন্ধান দিলেন ডিবি হারুন
টাঙ্গাইলে ঘর ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধদের নামাজ আদায়
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন ড. খলিলুর রহমান
ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ নারী
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
২১ এপ্রিল কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
১৬২ জনকে নিয়োগ দেবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর
বিমানে সহযাত্রীর শরীরে মূত্রত্যাগ করলেন ভারতীয় মাতাল যাত্রী!
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান ও ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
আওয়ামী লীগের বিচার এবং নিবন্ধন বাতিলে একমত হেফাজত ও এনসিপি
দুর্বল শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করা হবে: গভর্নর
গুলশানের এক কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করল ডিএনসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশের জবাবে ৮৪ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করল চীন
মুজিববর্ষে ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়, শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
১৫ কোটি বাজেটের ‘বরবাদ’-এ শাকিবের পারিশ্রমিক ১ কোটি ২০ লাখ টাকা
‘অতি গোপনীয় অভিযোগ’ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
ডিসেম্বরের আগে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ চাওয়া হবে: সালাহ উদ্দিন
ঈদযাত্রায় সড়কে ৩১৫ দুর্ঘটনায় ৩২২ জন নিহত: যাত্রী কল্যাণ সমিতি
উদ্ধার করা সওজের জমি দখলে নিল সমন্বয়করা!
নবাব শেখের ভাইরাল সেই ‘চলমান-খাট’ নিয়ে গেছে পুলিশ