শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫ | ২১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সারা জেরীন তাসপিয়া

সেলিনা হোসেনের উপন্যাস: জীবনের অন্যতর আলোর সন্ধান

বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের লেখালেখির প্রেরণার মূলে প্রকৃতি ও মানুষ এবং মানুষের লড়াই-সংগ্রাম। উপন্যাসে বিষয় ও চরিত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরিচয় মেলে তার ব্যতিক্রম সৃষ্টিভাবনা। তিনি বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ থেকে শুরু করে মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্যের জগৎ ছুঁয়ে আধুনিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গভীরে প্রবেশ করেছেন অবলীলায়। এ ছাড়াও প্রান্তিক মানুষের সুখদু:খ, জীবনের টানাপোড়েন, মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস ও বাঙালির গৌরবগাথা তিনি মেলে ধরেছেন বহুমাত্রিক নানা রচনায়।

সেলিনা হোসেনের ভিন্নমাত্রিক এক উপন্যাস ‘গাছটির ছায়া নেই’ উপন্যাসটি। এ উপন্যাসের বিষয় একটি দূরারোগ্য অসুখ। সঙ্গে রয়েছে ব্যক্তির প্রেমের টানাপোড়ন এবং প্রেমের পরিণতিতে জীবনের ছোঁয়া। মূলত এইচআইভি এইডস নামক অসুস্থতাকে কেন্দ্র করে বইটি গড়ে উঠেছে দুই মহাদেশের কতিপয় মানুষের গল্প। লেখক বইটির শুরুতেই পাঠকদের জানিয়েছেন, দেশ এবং বিদেশে এইচআইভি এইডস আক্রান্ত যেসব মানুষের সঙ্গে তার পরিচয় হয়েছে তাদের নিয়েই এই উপন্যাসের গল্প। এ উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে জীবনেরই জয়গান এবং যাপিতজীবনে অন্যতর আলোর সন্ধান।

এ উপন্যাসের নায়িকা চরিত্র অনামিকা। সে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করে। এইচআইভি/এইডস তার কাজের ক্ষেত্র। সে তার নারী জীবনের ধূসর কালপর্ব কাটিয়ে দেখতে পায় অন্যতর আলো। সে অন্যান্য অসহায় নারীদের প্রতি তার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। এ পথেও তাকে অনেক বাঁধা ডিঙ্গোতে হয়। এ নারী চরিত্রটি একটি নারীর একার লড়াইয়ের গল্প কিংবা জয়ের গল্প। ব্যক্তি জীবনের খুঁটিনাটি বিষয় খুব সুক্ষ্মভাবে উপস্থাপন করেছেন লেখক। আবার নাগরিক জীবনের মনস্তত্ত্ব পর্যবেক্ষণ করেছেন কাহিনির বিভিন্ন গতিসূত্রে। এ উপন্যাস নারীর-পুরুষের সুন্দর ও স্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক স্থাপনে সচেতন হতে শেখাবে। এটি এইডস প্রতিরোধ কিংবা সুস্থ জীবন যাপনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সেলিনা হোসেন তার ‘গাছটির ছায়া নেই’ উপন্যাসের বিভিন্ন অসংগতি কিংবা সামঞ্জস্যহীনতাও তুলে ধরেছেন। শুরুতেই পরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার খামখেয়ালিপনা লক্ষ্য করা যায়। নারীর প্রতি অত্যাচার, কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণে নারীকে দোষারপ করা। যৌন নির্যাতন, কন্যা সন্তানকে অগ্রাহ্য করা, ধর্ষণ কিংবা প্রশাসনের প্রতি অসহায় মানুষদের অনাস্থার বিষয়গুলোও রয়েছে। বর্তমান সমাজের বাস্তব প্রতিচ্ছবিই যেন বইটি।

গ্রামীণ জনজীবনের আনন্দ, বেদনা, বেচে থাকার স্বপ্ন কিংবা লড়াইয়ের গল্প উঠে এসেছে বইটিতে। তিনি এক একটি বাক্যের মধ্য দিয়ে পাঠকদের সমাজ, সংস্কৃতি, দেশ ও দেশের সম্পদ রক্ষায় সচেতন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। পথের একটি স্বপ্ন বালকের ছোট্ট একটি ইচ্ছে, নোংরা বুড়িগঙ্গা নদীটির সুন্দর একটি নাম ও রূপ দেয়া। আমাদের নদীগুলোর এ খারাপ সময়য়ে বাক্যটি পাঠকদের জন্য দেশের সকল নদী রক্ষায় অনেক বড় একটি বার্তা।

সেলিনা হোসেন তার লেখার মাধ্যমে জীবনের কথাই বলেন; জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়া নয়। বর্তমানে স্বপ্ন দেখানোর মানুষের দেখা মেলা ভার, হতাশার বিস্তার চারদিকে। এ সময়ে সেলিনা হোসেনের কথাসাহিত্য মানব জীবনের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির বিজয় হিসেবে ধরা যায়। ‘গাছটির ছায়া নেই’ বইটি তেমনি জীবনের কথা বলেছে। সমাজের যা কিছু মন্দ যা কিছু অন্ধকার তা রুখে দিতে আহ্বান করেছে। নারীকে আরও দৃঢ় ও শক্তিশালী হয়ে ওঠার গল্প এটি।

সেলিনা হোসেন বলে থাকেন, তার শৈশবটি ছিল একটি আশ্চর্য সোনালী শৈশব। মাঠেঘাটে, বনে-জঙ্গল ঘুরে বেড়ানোর এক অবাধ স্বাধীনতা ছিল তার। যে কারণে সাধারণভাবেই বিচিত্র মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক দেখার সুযোগ হয়েছিল। আর এই সুযোগটিই তার লেখালেখিতে আসার প্রেরণা যুগিয়েছে। ‘গাছটির ছায়া নেই’ তার বিচিত্র গল্পভাবনা ও অভিজ্ঞতার নির্যাস পাওয়া যায়।

একজন সাহিত্যিকের জীবনের মৌল বিষয় হচ্ছে মানবতার পক্ষে থাকা, মানুষের অধিকারের পক্ষে থাকা, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন মানবতার পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। তিনি তার সৃষ্টিকর্মে পাঠকদের কাছে মানবতার বার্তাটিই তুলে ধরেছেন। সর্বোপরি, এ উপন্যাসটি নারীকে তার অধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে শেখাবে। পাশাপাশি শেখাবে মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস ও শক্তি।

 

গাছটির ছায়া নেই
লেখক: সেলিনা হোসেন
প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ
প্রকাশক: ইত্যাদি গ্রন্থপ্রকাশ
দাম: ৩০০

 

 

Header Ad
Header Ad

সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত হলেন সেনাপ্রধান

পদক গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনালের ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্ট পদে ভূষিত করা হয়েছে। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের জনগণের সার্বিক উন্নয়নে, বিশেষ করে চিকিৎসা খাতে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদানকে স্বীকৃতি প্রদান করেই তাকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক সফর শেষে আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান। সফরকালে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশি কন্টিনজেন্টসমূহ ও বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে সেনাবাহিনী প্রধানকে অবহিত করা হয়। এ সময় তিনি তাঁর মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সেনাবাহিনী প্রধান স্পেশাল রিপ্রেজেনটেটিভ অব দ্য সেক্রেটারি জেনারেল ভ্যালেন্টাইন রুগাবিজা এবং ফোর্স কমান্ডার লে. জেনারেল হামফ্রে নায়নির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।

ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনী প্রধান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক্যান ফোর্স (এফএসিএ) এর প্রধান জেনারেল মামাদু জেফিরিনের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক এবং সেনাবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক শান্তিরক্ষী মিশনের অধীনে বেসামরিক লোকদের সহায়তার অংশ হিসেবে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক এ নির্মিত তোয়াদেরা কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্বোধন করেন। এছাড়া সেনাবাহিনী প্রধান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্ট ফসটিন আরচেঞ্জ তৌদেরার সঙ্গে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের জনগণের সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশেষ করে চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রেসিডেন্ট সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাবাহিনী প্রধানকে সম্মানসূচক রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত করেন।

এছাড়া সেনাবাহিনী প্রধান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের বাংগি এলাকায় নিয়োজিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কন্টিনজেন্টসমূহ পরিদর্শন করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের এ সফর সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদারের পাশাপাশি সেখানে অবস্থিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে বলে আশা করা যায়।

উল্লেখ্য, সেনাবাহিনী প্রধান গত ৩ মার্চ সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক সফরে যান।

Header Ad
Header Ad

তৃতীয় বিয়ে করলেন অভিনেতা মিলন, পাত্রী কে?

অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলন ও তার স্ত্রী শিপা। ছবি: সংগৃহীত

আবারও বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন ছোট ও বড়পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলন। প্রায় এক মাস আগেই ভালোবাসার মাস ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে সারেন এ অভিনেতা।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। মিলন ও তার স্ত্রীকে দেখতে অভিনেতার বাড়ি থেকে ৫টি ছবি পোস্ট করেন তিনি।

পোস্ট করা ছবির ক্যাপশনে বিবাহিত জীবনের জন্য শুভকামনাও জানান চয়নিকা। শুধু যে চয়নিকা নব দম্পতিকে দেখতে গিয়েছিলেন এমন নয়। ছোট পর্দার অনেক অভিনয়শিল্পীই আজ মিলনের বাড়ি হাজির হন নতুন বউ দেখতে।

জানা যায়, মিলনের স্ত্রীর নাম শিপা। গত ৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগামে দুই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।

উল্লেখ্য, অভিনেতার প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল লুসি গোমেজ। ১৯৯৯ সালে তাদের বিয়ে হয়। ২০১৩ সালে তাদের দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে। এরপর দ্বিতীয় স্ত্রী পলির সঙ্গে মিলনের বিয়ে ও চার বছরের সংসার জীবনের গুঞ্জন শোনা গেলেও তা অস্বীকার করে আসছিলেন অভিনেতা।

তবে ২০১৩ সালের অক্টোবরে শ্রীলঙ্কায় স্ত্রী-পুত্র সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ছবি প্রকাশ করেন আনিসুর রহমান মিলন। সেই ছবি থেকে জানা যায়, তার স্ত্রীর নাম পলি আহমেদ এবং সন্তানের নাম মিহ্রান।

এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী পলি আহমেদকে বিয়ে করেন। যিনি ২০২২ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

Header Ad
Header Ad

ইউপি চেয়ারম্যানের অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা লেনদেন, দুদকের মামলা

ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাক মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন ও প্রায় ৫৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাক মিয়া ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে দুদক কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে এদিন দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক সোহানুর রহমান বাদি হয়ে লাক মিয়ার নামে মামলা করেন।

মামলার এজহারে বলা হয়, লাক মিয়া চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক ঘুস ও দুর্নীতির মাধ্যমে তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৫৫ কোটি ২৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৯৫১ টাকা মূল্যের সম্পত্তির মালিকানা অর্জনপূর্বক দখলে রাখে।

তার নামে ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লক্ষ ৫২ হাজার ৫০১ টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করে। যার কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪(৩) ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

এদিকে একই অভিযোগে লাক মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধেও মামলা করেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান।

মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে করা মামলার এজহারে বলা হয়, স্বামীর সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৪ কোটি ৫০ লক্ষ ২৩ হাজার ১৯৭ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা অসাধু উপায়ে অর্জনপূর্বক দখলে রেখে এবং ১৪টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ৪৬১ কোটি ১৬ লক্ষ ৮৬ হাজার ১৪৬ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রুপান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত হলেন সেনাপ্রধান
তৃতীয় বিয়ে করলেন অভিনেতা মিলন, পাত্রী কে?
ইউপি চেয়ারম্যানের অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা লেনদেন, দুদকের মামলা
লাইফ সাপোর্টে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক
যশোর সীমান্ত থেকে ৫ কোটি ১২ লাখ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
অনেক কো-আর্টিস্ট, ডিরেক্টর তখন আমার সঙ্গে কাজ করতে চাইতেন না: প্রভা
ভয়াবহ দাবানলের কবলে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া, ২০ স্থানে ছড়িয়েছে আগুন (ভিডিও)
নাগরিক পার্টি ছাড়লেন আবু হানিফ, ফিরে গেলেন গণ অধিকার পরিষদে
প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরে চীন যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোজায় বেড়েছে আনারসের চাহিদা, দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
সন্তানের জন্য ‘ডন থ্রি’ সিনেমা থেকে সরে দাঁড়ালেন কিয়ারা
অস্থিরতার কারণে এ বছর নির্বাচন কঠিন হবে: রয়টার্সকে নাহিদ ইসলাম
চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
বিয়ে বাড়িতে প্রবেশের আগমুহূর্তে বরের মৃত্যু
মুশফিক অযু ছাড়া ব্যাট-বল স্পর্শ করতেন না: মুশফিকের স্ত্রী
বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচকে ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও ভালো উন্নতি বাংলাদেশের
ছাত্র-জনতা কোথাও অভিযান চালাতে পারে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফ্রান্সে মুসলিম খেলোয়াড়দের রোজায় নিষেধাজ্ঞা
স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আবরার ফাহাদসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি
রাবিতে সভাপতি নিয়োগ নিয়ে দুই পক্ষের ধস্তাধস্তি