বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন? আপনি গ্যামোফোবিয়ায় আক্রান্ত নয়তো

প্রতীকী ছবি

বিয়ে করতে ভয় পাওয়াও এক ধরনের ফোবিয়া। এই রোগের নাম হচ্ছে গ্যামোফোবিয়া। গ্যামোফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষের মাঝে বিবাহিত জীবন নিয়ে এক ধরনের ভীতি কাজ করে থাকে সব সময়। নিজের ব্যক্তি স্বাধীনতা খর্ব হতে পারে চিন্তায় মগ্ন থাকেন এই ধরনের ফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষেরা। যাদের গ্যামোফোবিয়া হয়, তারা সাধারণত সম্পর্কের ব্যাপারে বেশ উদাসীন থাকেন। বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো আলোচনা তারা অপছন্দ করেন। তারা মনে করেন সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়াটা হয়ত ভুল সিদ্ধান্ত হবে।

ডিজএ্যাবল্ড চাইল্ড ফাউন্ডেশনের মনোবিজ্ঞানী এবং প্রকল্প সমন্বয়কারী নাঈমা ইসলাম অন্তরা জানান, গ্যামোফোবিয়া হলো প্রতিশ্রুতির ভয়, বিশেষ করে সম্পর্ক এবং বিয়ের ক্ষেত্রে। এই ফোবিয়া দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি বা বিয়ের ধারণার সাথে সম্পর্কিত। যারা এ ফোবিয়ায় আক্রান্ত তারা অমূলক ও অযৌক্তিক ভয়ে ভীত হয়ে পড়েন।

গ্যামোফোবিয়ার কারণ:

১. অতীতের আঘাত, অতীতের সম্পর্কের নেতিবাচক অভিজ্ঞতা, অবিশ্বাস বা বেদনাদায়ক বিচ্ছেদের কারণে অনেকে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পান।

২. ব্যক্তির পারিবারিক ইতিহাসে যদি অস্বাস্থ্যকর সম্পর্ক, বিচ্ছেদ ও এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলেও বিয়ে ভীতি হতে পারে।

৩. ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্যও গ্যামোফোবিয়ার কারণ হতে পারে। যেমন অনেকে স্বাভাবিকভাবেই খুব উদ্বিগ্ন থাকেন, আবার তারা প্রচুর স্বাধীনতা চান। এ ধরনের ব্যক্তিরা মনে করেন বিয়ে করলে স্বাধীনভাবে, নিজের ইচ্ছেমতো বাঁচা যাবে না। তাই বিয়ে ভীতিতে ভীত হন।

৪. সাংস্কৃতিক বা সামাজিক চাপ যেমন বিয়ের বিষয়ে সামাজিক প্রত্যাশা, চাপ, উদ্বেগও ভয়ের কারণ হতে পারে।

যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি এ রোগে আক্রান্ত: আপনার মধ্যে যদি কাউকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ার ভয় কাজ করে, একজনের সঙ্গে জীবন কাটাতে হবে এ ভয়ে যদি সম্পর্ক থেকে পালাতে চান, বিয়ের পর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ হবে ভেবে ভয় পান, সম্পর্ককে উদ্বেগ ও বিষণ্নতার কারণ মনে করেন তাহলে আপনি গ্যামোফোবিয়ায় আক্রান্ত। ভয় ও উদ্বেগ থেকে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে, ঘাম, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হতে পারে।

গ্যামোফোবিয়া কাটিয়ে ওঠার উপায়: গ্যামোফোবিয়া থেকে মুক্তি পেতে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন। বিশেষজ্ঞ ছাড়া পাড়া-প্রতিবেশী কিংবা বন্ধুদের কাউন্সেলিং নিলে যথেষ্ট হবে না। বিশেষজ্ঞরা কগনিটিভ-বিহেভিয়ারাল থেরাপি বা সিবিটি দিয়ে থাকেন। এছাড়াও আপনার রোগের তীব্রতা বুঝে চিকিৎসা দেবেন।

এর পাশাপাশি মেডিটেশন, ব্যায়াম ইত্যাদি চালিয়ে যেতে পারেন। গ্যামোফোবিয়ায় আক্রান্তদের কোনো গ্রুপ থাকলে সেখানে যুক্ত হতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যেখানে একই ধরনের ভয়ের কথা অনেকে শেয়ার করেন, পাশাপাশি ভয় কাটিয়ে ওঠার পরামর্শ পাওয়া যায়, সেখান থেকে উপকার পাওয়া যেতে পারে। সঙ্গী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ভয় ও উদ্বেগ নিয়ে খোলাখুলি কথা বলুন।

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা ময়দানে জূবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে নিহত ৩

হসপিটালে কাতরাচ্ছেন আরও অনেকে।। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব ইজতেমা ময়দান দখলকে কেন্দ্র করে জূবায়ের ও সাদপন্থিদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩জন নিহত ও প্রায় শতাধিক মুসল্লি আহত হয়েছে। এদিকে ইজতেমা ময়দান সাদপন্থিদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করে ভিডিও বক্তব্য দিচ্ছে তারা।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ভোররাত সোয়া ৩টার দিকে এই সংঘর্ষ শুরু হয়।

নিহতরা হলেন, কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু গ্রামে আমিরুল ইসলাম বাচ্চু (৭০), ঢাকার দক্ষিণ খানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল (৬০), বগুড়ার তাজুল ইসলাম (৭০)।

স্থানীয়রা জানিয়েছে, রাত ৩টার দিকে সাদপন্থিরা তুরাগ নদীর পশ্চিম তীর থেকে কামারপাড়া ব্রীজসহ বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করতে থাকে। এ সময় ময়দানের ভেতর থেকে জূবায়েরপন্থিরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। জবাবে সাদপন্থিরাও পালটা হামলা চালায়। এক পর্যায়ে সাদপন্থিরা ময়দানে প্রবেশ করলে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে ৩জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাদপন্থিদের মুরুব্বী মুয়াজ বিন নূর এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, আমরা এখন ইজতেমা ময়দানের নিয়ন্ত্রণে আছি। জুবায়েরপন্থিদের আক্রমনে আমাদের এক ভাই শহিদ হয়েছেন। ময়দানে অনেক জুবায়েরপন্থি চাকু ও ছোঁড়াসহ আটক হচ্ছে বলে নূরের দাবি।

এদিকে ইজতেমা ময়দানে সংঘর্ষের আহতদের টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।

টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্মরত হাফিজুল ইসলাম জানান, এ পর্যন্ত একজন নিহত ও অসংখ্য লোক আহত হয়েছে। আহতরা হাসপাতালে আসছে।

টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স চালক আশরাফুল ইসলাম যুগান্তরকে জানান, ঢাকায় নেওয়ার পথে বেলাল নামে একজন মারা গেছেন। তার বাড়ি ঢাকার বেড়াইদ।

তৃতীয় ব্যক্তির মৃত্যু নিশ্চিত করেন সাদপন্থিদের মিডিয়া সমন্বয়ক মো. সায়েম। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। হতাহতদের ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

২৭ রানের জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

ছবি: সংগৃহীত

জয় দিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু। এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জয়ের সুযোগ আসে বাংলাদেশের সামনে। আর সেই সুযোগ শতভাগ কাজে লাগালো লিটন দাসের দল। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৭ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সেন্ট ভিনসেন্টে টস জিতে টাইগারদের ব্যাটিংয়ে পাঠান ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েল। মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকের আলির ছোট্ট ক্যামিওর সঙ্গে শেষ দিকে শামিম পাটোয়ারীর ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১২৯ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ।

মিরাজ ২৫ বলে ২৬ ও জাকের ২০ বলে ২১ রান করেন। এছাড়া ১৭ বলে ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন শামিম। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে গুড়াকেশ মোতেই নেন ২টি উইকেট।

১৩০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৯ রানের মধ্যে জোড়া উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্রান্ডন কিং বলে ৮ ও রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান আন্দ্রে ফ্লেচার। দুজনকেই আউট করেন তাসকিন।

এরপর ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন মেহেদী। ১২ বলে ১৪ রান করে জনসন চার্লস ও ৮ বলে ৫ রান করে নিকোলাস পুরান আউট হন। দ্রুতই আরও জোড়া উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে অনেকটা ছিটকে যায় ক্যারিবিয়ানরা। পাওয়েল ৭ বলে ৬ ও রোমারিও শেফার্ড রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান।

 

Header Ad
Header Ad

ফোনে ‘আপা আপা’ বলা সেই জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানের চাপে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তার দেশত্যাগের পর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার বেশ কিছু কথোপকথন ফাঁস হয়ে যায়, যা নিয়ে দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ফাঁস হওয়া ফোনালাপগুলোর মধ্যে একটি বিশেষ ফোনালাপ ভাইরাল হয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়। ওই ফোনালাপে আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবিরকে শেখ হাসিনাকে বারবার ‘আপা আপা’ বলে সম্বোধন করতে শোনা যায়।

সম্প্রতি জাহাঙ্গীর কবিরকে একটি মামলায় হাইকোর্টে জামিন চাওয়া হলে আদালত তা মঞ্জুর করেননি। এ ঘটনায় নতুন করে আলোচনায় উঠে এসেছেন এই নেতা। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন আবেদন খারিজ করে দেন।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হেমায়েত উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ২০১৬ সালের এক চাঁদাবাজির মামলায় বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছিলেন। সেই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট আসেন জাহাঙ্গীর কবির। এ মামলায় তিনি ১ নম্বর আসামি।

জাহাঙ্গীর কবির বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। গত ১৪ আগস্ট ভোরে বরগুনায় নিজ বাসভবন আমতলার বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর তার সঙ্গে ফোনে কথা বলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের দিন বরগুনা সদর থানার ওসি একেএম মিজানুর রহমান জানিয়েছিলেন, ঢাকা থেকে পুলিশের একটি টিম এসে তাকে গ্রেপ্তার করে। ধারণা করা হচ্ছে, শেখ হাসিনার সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার পর বিশৃঙ্খলা ও ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাহাঙ্গীর কবিরের ফোনে কথোপকথন ভাইরাল হওয়ায় রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় ৯ অক্টোবর আদালতে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

১২ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলেন আওয়ামী লীগের এই নেতা। তিন মিনিটের ফোনালাপে শেখ হাসিনা জাহাঙ্গীর কবীরকে বলেন, আপনারা শৃঙ্খলা মেনে দলীয় কার্যক্রম চালাবেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসকে যথাযথভাবে পালন করবেন। মো. জাহাঙ্গীর কবীর শেখ হাসিনাকে বলেন, আপা আপনি ঘাবড়াবেন না। (মনোবল হারাবেন না)। আপনি ঘাবড়ালে আমরা দুর্বল হয়ে যাই। আমরা শক্ত আছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি ঘাবড়াবো কেন। আমি ভয় পাইনি। আপনারা দেখছেন, আমাদের পুলিশ বাহিনীকে মেরে কীভাবে ঝুলিয়ে রেখেছে। আমাদের কর্মীদের মেরেছে। বোরকা পরে মেরেছে। এ দেশটা রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। আপনারা যেভাবে আছেন থাকেন।

এদিকে জাহাঙ্গীর কবিরের বিরুদ্ধে আরও দুটি মামলা রয়েছে। সেসব মামলায় তিনি বরগুনা জেলহাজতে রয়েছেন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হেমায়েত উল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, এ আসামি আইনের ৬০ দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর হাইকোর্টে জামিন চেয়েছিলেন। তা যথাযথ না হওয়ায় তাকে জামিন দেননি হাইকোর্ট।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইজতেমা ময়দানে জূবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে নিহত ৩
২৭ রানের জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
ফোনে ‘আপা আপা’ বলা সেই জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ে বাতিল হলো যেসব বিধান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল জনগণের আরেক বিজয়: জামায়াত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০
অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল
চীনে ১০ দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়াই অবস্থানের সুযোগ
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ
জনসমর্থনের কারণে বিএনপি অনেকের হিংসার কারণ: তারেক রহমান
পূর্বাচলের লেক থেকে অজ্ঞাত তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে অধ্যক্ষ বহিষ্কার
শেখ হাসিনার সেই পিয়নের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হয় ৬২৬ কোটি টাকা
আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে ভারতীয় মিডিয়া: উপদেষ্টা নাহিদ
ডিবি হারুন ও তার স্ত্রী-ভাইয়ের বিরুদ্ধে দুদকের ৩ মামলা
বিরামপুরে নূরানী কোরআন একাডেমির অভিভাবক সমাবেশ ও পুরস্কার বিতরণ
স্বাধীন রাষ্ট্রে গুম ও আয়নাঘরের অস্তিত্ব লজ্জাজনক: ধর্ম উপদেষ্টা
দোয়া করবেন ভাই, বোবা হয়ে আছি: পলক