শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আজ হাগ ডে, প্রিয় মানুষকে নিবিড় আলিঙ্গন করার দিন

ছবি সংগৃহিত

দেখতে দেখতে চলেই এল প্রেম দিবস। এবার ১৪ ফেব্রুয়ারিতে একই সঙ্গে সরস্বতী পূজা ও ভ্যালেন্টাইনস ডে। আর দিনটি সব যুগলের কাছেই বিশেষ একটি দিন।

ফ্রেব্রুয়ারি মাস এলেই যেন বাড়তি হাওয়া লাগে প্রেমের পালে। এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষ দিন অর্থাৎ বুধবার বিশ্ব মাতবে প্রেমে। ভালোবাসা দিবস ছাড়াও এই মাসে প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য রয়েছে আরও কিছু দিবস। আর ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তো উদযাপিত হচ্ছে ভ্যালেন্টাইন উইক বা ভালোবাসার সপ্তাহ।

ভালোবাসার সপ্তাহের প্রতিটি দিনেই প্রেমিক যুগলের জন্য রয়েছে কোনো না কোনো দিবস। তারই ধারাবাহিকতায় আজ অর্থাৎ ১২ ফেব্রুয়ারি পালিত হচ্ছে “হাগ ডে”অর্থাৎ আলিঙ্গন দিবস।

পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসার আদান-প্রদানের অন্যতম মাধ্যম আলিঙ্গন। তবে, আলিঙ্গন যে শুধু ভালোবাসার মানুষকেই করতে হবে তেমনটা নয়; পরিবারের সদস্য, বন্ধুবান্ধব সবার সঙ্গেই আলিঙ্গন করা উচিত। কারণ, আলিঙ্গেনের কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারও রয়েছে।

বিভিন্ন মনস্তাত্ত্বিক গবেষণায় দেখা গেছে, স্নেহপূর্ণ আলিঙ্গনসহ অন্যান্য সহানুভূতিশীল অযৌন শারীরিক স্পর্শ আমাদের মানসিক উত্তেজনা, উদ্বেগ, ভীতি, অবসন্নতা ইত্যাদি কমাতে সাহায্য করে।

যখন কারও মন খারাপ থাকে বা কেউ কোনো মানসিক পীড়ার মধ্যে থাকে, তখন তার একটু বেশি সহানুভূতি ও ভালোবাসার প্রয়োজন হয়। সহানুভূতি প্রকাশের ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই অন্যকে আলিঙ্গন করে থাকি। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে অনেক সময় খুব সাধারণ একটি আলিঙ্গন বহু দিনের পুরনো কষ্ট এবং হতাশা দূর করে দেয়।

মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, আলিঙ্গনের এমন প্রভাব রয়েছে যা একজন ব্যক্তির মানসিক অবস্থায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। হতাশা এবং কষ্ট ভুলিয়ে মনকে শান্ত করে দিতে পারে।

আলিঙ্গন একজন মানসিকভাবে বিচলিত মানুষের নার্ভাস সিস্টেমকে ধীরে ধীরে শান্ত হতে সহায়তা করে। আলিঙ্গন এক ধরনের সাইকোথেরাপির মত কাজ করে যা আমাদের পূর্ণতা এবং সন্তুষ্টির অনুভূতি দেয়। আলিঙ্গন একজন মানুষকে যেকোনো ধরনের মানসিক ও শারীরিক পীড়ার ক্ষেত্রে যত্নশীলতার অনুভূতি দেয়। ছোট থেকে বড় সব বয়সী মানুষের মনের ওপর এই প্রতিক্রিয়া দেখতে পাওয়া যায়।

প্রিয় মানুষকে আলিঙ্গন করার সময় নিম্নের উক্তিগুলি জনপ্রিয়:

১) তোমার শুদ্ধ, সুন্দর, উষ্ণ ও ভালোবাসাপূর্ণ আলিঙ্গন আমায় জীবন দিয়েছে। কামনা করি আমাদের এই পুরো বছর ভালোবাসায় ভরে থাকুক।

২) অনেক ভালবাসা ও যত্ন দিয়ে তোমায় জানাই হ্যাগ ডে-এর শুভেচ্ছা। সারাজীবন এভাবেই আমার পাশে থেকো, আমার সঙ্গে থেকো।

৩) এসে গিয়েছে ভ্যালেন্টাইন্স ডে। তার আগে আজকের দিনটি বিশেষ। যে দিনে কখনও ভাষার দরকার নেই, শুধু আলিঙ্গনের উষ্ণতাই ভালোবাসার সংজ্ঞা বলে দেয়।

৪) তোমাকে আলিঙ্গন করলে নিজেকে খুব নিরাপদ মনে হয়। মন থেকে সমস্ত ভয়ও দূর হয়ে যায়।

৫) আজ, তোমার হাসির কারণ হতে চাই। জেনে রেখ, তোমার কথাই ভাবছি।

৬) ভালোবাসার আলিঙ্গন মোটেই রূপ দেখে করা যায় না, মন থেকে আসে পুরোটা।

৭) কখনও কখনও একটা উষ্ণ আলিঙ্গন হাজার শব্দ না বলেই প্রকাশ করতে পারে যা ভাষায় বোঝানো যায় না।

৮) ক্লান্তিমাখা দিনের শেষে তোমার একটা আলিঙ্গন আমার কাছে মিঠে বাতাসের মতো।

৯) সারাদিন যতই খারাপ কাটুক না কেন, সময় যতই খারাপ হয়ে যাক না কেন, তোমার একটু জড়িয়ে ধরলেই আমার সমস্ত দুঃখ-কষ্ট একেবারেই দূর হয়ে যায়।

১০) আমি সব সময় তোমার হাত ধরতে চাই, তোমার সঙ্গে থাকতে চাই, দিনরাত তোমায় নিয়ে থাকতে চাই।

১১) তুমি আমার কাছেই থাকো, আমি তোমার বন্ধু, তুমি আমার নদী, তোমার ভালবাসা আমার প্রয়োজন জীবন, তাই আমরা আমাদের হাত বাড়িয়েছি একে অপরের দিকে।

১২) মনের মধ্যে শুধু একটাই বাসনা আছে, সেই শেষ কবে তোমায় জড়িয়ে ধরেছি তা আজও মনে আছে। আজ জানাই তোমায় ভালোবাসা।

ভালোবাসার সপ্তাহ জুড়ে প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশতো চলবেই। তবে আলিঙ্গনের বিষয়টি যেহেতু কিছুটা সংবেদনশীল সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই ভালোবাসার সেই মানুষের অনুমতি ছাড়া কিছু করা যাবে না। মনে রাখতে হবে ভালোবাসার মানুষের সম্যান এবং স্বাচ্ছন্দ্যকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত