শিশুদের ভালোবাসা কতটা জরুরী?

মানুষের একেবারে শুরুর দিকের জীবন নিয়ে গবেষকরা জানিয়েছেন, ছোট্ট শিশুদের প্রতি সহমর্মিতা, তাদের যত্ন করা এবং একে-অপরের সঙ্গে সুখ, দুঃখ ভাগাভাগি আগামী জীবনে এই অনুভূতিগুলোর বীজবপন করে।
১. একেবারে শুরু থেকে তাদের প্রতি ভালোবাসা ও যত্ন নেওয়ার জীবনটি শুরু করতে হয়। যেকোনো শিশুর পূর্ণ জীবনের জন্য অনুভূতিগুলো একান্তভাবে প্রয়োজনীয়।
২. ভালোবাসা, যত্ন, সহানুভূতি ও আদর লাভ করা যেকোনো শিশুর মৌলিক অধিকার। এগুলো পালন করতে হয়।
৩. এই মৌলিক ভালো অনুভূতিগুলো তাদের শেখাতে হয়। তারাও অন্যের প্রতি অনুভূতিগুলোর চর্চা করতে পারে বড় হয়ে।
৪. ভালোভাবে যারা বেড়ে ওঠে তারা জীবনে বেশি সুখী হয় ও সাফল্য বেশি লাভ করে।
৫. তাদের সারাজীবনে বেশি ভালো সম্পর্কগুলোতে জড়াতে ও থাকতে পারে।
৬. শক্তিশালী সম্পর্ক মানুষের জীবনে মানসিকভাবে ভালো থাকার জন্য সবচেয়ে ভালো।
৭. এই সম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল হয়ে মানুষের কর্মজীবনেও অন্যের সঙ্গে ভালোভাবে সহযোগিতার চর্চা করা এবং তার জীবনের সাফল্য নির্ভর করে।
৮. যেসব শিশুরা সহানুভূতিশীল এবং সামাজিক তারা বড় হয়ে অন্যের সঙ্গে বেশি সহযোগিতাময় সম্পর্কে থাকে।
ওএফএস।
