বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কনডেম সেলের বন্দিদের তথ্য না দেওয়ায় হাইকোর্টের অসন্তোষ

ছবি : সংগৃহীত

কনডেম সেলে থাকা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সব বন্দির তথ্য দাখিল না করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট। কনডেম সেলে তাদের বন্দি রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা রিটের শুনানিতে আজ রবিবার (৫ ডিসেম্বর) এই অসন্তোষ প্রকাশ করে আদালত।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে যাদের মামলা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হওয়ার আগে কনডেম সেলে বন্দি আছেন তাদের এই নথি তলব করেছিল আদালত।

বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। আর রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন বন্দির পক্ষে গত ২ সেপ্টেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. শিশির মনির। রিটকারী তিন আসামি হলেন- চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম।

তাদের আপিল হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট ভার্চুয়াল বেঞ্চে আবেদনটি শুনানির জন্য ছিল।

রিট আবেদনে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে আবদ্ধ রাখা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। এ রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় আবেদনকারীদের কনডেম সেল থেকে স্বাভাবিক সেলে স্থানান্তরের আবেদন করা হয়েছে।

সেই সঙ্গে দেশের সব জেলের কনডেম সেলে থাকা সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের রাখার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে (সুযোগ-সুবিধা) কারা মহাপরিদর্শককে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

রিটে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইনসচিব, আইজিপি, আইজি প্রিজন্স, চট্টগ্রাম, সিলেট ও কুমিল্লার সিনিয়র জেল সুপারকে বিবাদী করা হয়েছে।

আইনজীবী মো. শিশির মনির জানান, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত কোনো বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করতে কয়েকটি আবশ্যকীয় আইনগত ধাপ অতিক্রম করতে হয়।

প্রথমত, ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা মতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হবে। সেই সঙ্গে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪১০ ধারা অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগে আপিল দায়েরের বিধান রয়েছে।

দ্বিতীয়ত, হাইকোর্ট বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখলে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি সাংবিধানিক অধিকারবলে আপিল বিভাগে সরাসরি আপিল দায়ের করতে পারেন।

তৃতীয়ত, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০৫ অনুযায়ী আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের আইনগত সুযোগ রয়েছে।
সর্বোপরি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৯-এর অধীন রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইতে পারেন। রাষ্ট্রপতি ক্ষমার আবেদন নামঞ্জুর করলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আইনগত বৈধতা লাভ করে। কিন্তু বাংলাদেশে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নির্জন কনডেম সেলে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে বন্দি রাখা হয়।

শিশির মনির আরও জানান, গত ১৮ জুন একটি দৈনিক পত্রিকায় ‘ডেথ রেফারেন্স জটে বছরের পর বছর কনডেম সেলে আসামিরা’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তাতে দেখা যায়, হাইকোর্ট বিভাগে চলতি বছর ২০১৫ ও ২০১৬ সালে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি চলছে।

অর্থাৎ ২০২১ সালে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানি হবে ২০২৬ সালে। ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন ডেথ রেফারেন্সের সংখ্যা ৭৭৫টি। এ সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের তিনটি বেঞ্চ ডেথ রেফারেন্স মামলার শুনানি করছে। দেশের কারাগারগুলোতে বর্তমানে দুই হাজার পাঁচ জন ফাঁসির আসামি কনডেম সেলে বন্দি।

এমএ/টিটি

Header Ad
Header Ad

সাবেক এমপি বাহারের জমি-বাড়ি জব্দ, ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

কুমিল্লা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ.ক.ম. বাহাউদ্দিন বাহার। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ.ক.ম. বাহাউদ্দিন বাহারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে এবার বড় পদক্ষেপ নিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আদালতের আদেশে জব্দ করা হয়েছে তার একটি বাড়ি ও ১৫ শতক জমি। পাশাপাশি অবরুদ্ধ করা হয়েছে তার এবং সংশ্লিষ্টদের ২৯টি ব্যাংক হিসাব।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এই আদেশ দেন। দুদকের করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন সংস্থার জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম।

দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, কুমিল্লার মনোহরপুর এলাকায় অবস্থিত জব্দ হওয়া বাড়িটির নির্মাণে আনুমানিক ১৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। পাশাপাশি ওই এলাকার ১৫ শতক জমির মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৩৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

দুদক দাবি করেছে, আ.ক.ম. বাহাউদ্দিন বর্তমানে পলাতক অবস্থায় রয়েছেন এবং তিনি তার স্থাবর সম্পদ বিক্রির পাশাপাশি ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন। এমন প্রেক্ষাপটে মামলার সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করতে সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আবেদন জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরণের বাণিজ্যযুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যিক সম্পর্কে সম্প্রতি যে টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে, তার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে দুই প্রতিবেশী দেশ। তবে নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে—বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরণের বাণিজ্যযুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া-র এক প্রতিবেদনে এই বিষয়টি উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সম্প্রতি ভারতীয় সুতা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, যা ভারতের কূটনৈতিক মহলে কিছুটা নেতিবাচক বার্তা হিসেবেই ধরা পড়েছে। অন্যদিকে ভারত দাবি করেছে, তারা ২০২০ সালে বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্স-শিপমেন্ট সুবিধা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে শুধুমাত্র নিজেদের বন্দর ও বিমানবন্দরের চাপ কমাতে।

ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে, এই সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশ থেকে নেপাল ও ভুটানে রপ্তানির উপর কোনও প্রভাব পড়বে না।

সম্প্রতি ব্যাংককে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনুসের বৈঠকেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মোদী স্পষ্টভাবে আহ্বান জানিয়েছেন, যেন উস্কানিমূলক বক্তব্য ও কঠোর সিদ্ধান্ত এড়িয়ে চলা হয়—যাতে দুই দেশের সম্পর্কের পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

ভারতের অভিযোগ, ট্রান্স-শিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের আগেই বাংলাদেশ একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে যা তাদের দৃষ্টিতে সীমাবদ্ধতামূলক। এর মধ্যে রয়েছে—মার্চে ভারতীয় সুতা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা, তিনটি স্থলবন্দর বন্ধ এবং জানুয়ারিতে বেনাপোল কাস্টমসে কড়াকড়ি নজরদারি।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা ইতিমধ্যে সরকারকে সতর্ক করেছেন—ভারত থেকে সুতা আমদানি পুরোপুরি বন্ধ হলে তা দেশের অর্থনীতির জন্য আত্মঘাতী হতে পারে। কারণ দেশের পোশাকশিল্প এখনও বহুলাংশে ভারতীয় সুতার ওপর নির্ভরশীল।

এই পরিস্থিতিতে যখন বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক কঠোর করছে, তখন একই সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি বাণিজ্যিক সম্পর্ক আবার চালু করেছে ঢাকা। ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের ট্রেডিং কর্পোরেশন থেকে ৫০ হাজার টন চাল কেনার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।

এদিকে, বাংলাদেশে বাড়তে থাকা ধর্মীয় উগ্রপন্থার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। ইসলামাবাদকে বরাবরই সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে দেখে এসেছে নয়াদিল্লি।

জানা গেছে, পাকিস্তান এখন বাংলাদেশে তাদের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে আগ্রহী। এমনকি দুই দেশের মধ্যকার উচ্চ পর্যায়ের কূটনৈতিক সম্পর্ক আবার সচল হয়েছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ খুব শিগগিরই ঢাকা সফর করবেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইশহাক দারও আগামী সপ্তাহে আসছেন।

Header Ad
Header Ad

বিজ্ঞানীদের সফলতা: ইমপ্লান্ট নয়, নতুন করে গজাবে ক্ষয়ে যাওয়া দাঁত!

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

এবার মানুষের দাঁতের পুনর্জন্ম নিয়ে বাস্তব স্বপ্ন দেখছেন গবেষকেরা। একাধিকবার দাঁত গজানো সম্ভব হলেও মানুষের ক্ষেত্রে দাঁত হারালে আর ফিরে পাওয়ার সুযোগ একবারই। তবে এই বাস্তবতা বদলে যেতে চলেছে বলে মনে করছেন লন্ডনের কিংস কলেজের গবেষকরা।

সম্প্রতি তারা পরীক্ষাগারে কৃত্রিম উপায়ে দাঁত গজাতে সক্ষম হয়েছেন, যা দন্তচিকিৎসায় এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। যদিও এখনই এই পদ্ধতি মানুষের মুখে প্রয়োগ হচ্ছে না, তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন—এই অগ্রগতি ভবিষ্যতের চিকিৎসাব্যবস্থায় একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।

কিংস কলেজের রিজেনারেটিভ ডেন্টিস্ট্রির পরিচালক ডা. আনা অ্যাঞ্জেলোভা ভলপনি বলেন, “জৈবিকভাবে দাঁত গজানোর চিন্তাই আমাকে এই গবেষণায় টেনেছে। আমরা পরীক্ষাগারে দাঁত গজিয়ে দীর্ঘদিনের জ্ঞানগত ঘাটতি পূরণে এগিয়ে যাচ্ছি।”

বর্তমানে অনেকেই নিখুঁত দাঁতের আশায় ইমপ্লান্ট বা ব্রেসের ওপর নির্ভরশীল হলেও, ইমপ্লান্ট সবসময় ঝুঁকিমুক্ত নয়। অস্ত্রোপচার, জটিলতা এবং দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা–সব মিলিয়ে এটি রোগী ও চিকিৎসক, উভয়ের জন্যই একটি চ্যালেঞ্জ।

ডা. আনা অ্যাঞ্জেলোভা ভলপনি এবং গবেষক জুয়েচেন ঝাং

এই প্রেক্ষাপটে দাঁত গজানোর নতুন পদ্ধতিটি হয়ে উঠতে পারে এক বিকল্প সমাধান। কিংস কলেজের পিএইচডি গবেষক জুয়েচেন ঝাং জানান, “ল্যাবে তৈরি দাঁত প্রাকৃতিকভাবে গজাবে এবং চোয়ালের সঙ্গে একীভূত হবে। এটি হবে অধিক টেকসই, শরীরবান্ধব এবং কার্যকর।”

গবেষক দল কিংস কলেজ ও ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনের যৌথ প্রচেষ্টায় এমন একটি উপাদান তৈরি করেছেন যা কোষগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এই সংযোগ দাঁতের কোষ তৈরির সংকেত পাঠাতে সক্ষম—ফলে প্রাকৃতিকভাবে দাঁত গজানোর পরিবেশ অনুকরণ করা সম্ভব হয়।

গবেষণাটি এখনো পরীক্ষাগারের স্তরে থাকলেও, গবেষকেরা দুটি সম্ভাব্য পথ দেখছেন—এক, দাঁতের কোষ সরাসরি মুখে প্রতিস্থাপন করে তা গজানো; দুই, ল্যাবে দাঁত তৈরি করে তা মুখে স্থাপন করা।

বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ দাঁত হারানোর সমস্যায় ভুগছেন, যা শুধু দৈনন্দিন কার্যকলাপ নয়, বরং মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলে। দাঁতের ক্ষয়জনিত জীবাণু রক্তপ্রবাহে প্রবেশ করে হৃদরোগের ঝুঁকি পর্যন্ত বাড়াতে পারে।

এই প্রযুক্তিকে দন্তচিকিৎসার ভবিষ্যৎ বলেই মনে করছেন ক্লিনিক্যাল লেকচারার ও প্রস্থোডন্টিক্স বিশেষজ্ঞ সাওরশে ও’টুল। তিনি বলেন, “এটি আমার চিকিৎসাজীবনে পুরোপুরি বাস্তবায়িত হবে কিনা জানি না, তবে আমার সন্তানেরা হয়তো এই প্রযুক্তির সুফল দেখতে পাবে, এবং তাদের সন্তানেরা এটি নিয়মিত ব্যবহার করবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক এমপি বাহারের জমি-বাড়ি জব্দ, ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরণের বাণিজ্যযুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত
বিজ্ঞানীদের সফলতা: ইমপ্লান্ট নয়, নতুন করে গজাবে ক্ষয়ে যাওয়া দাঁত!
নওগাঁয় বাসায় ঢুকে তরুণকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
অবশেষে আসছে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন-৫’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ফোনের চার্জ দ্রুত শেষ? জেনে নিন ১০টি কার্যকর সমাধান
সংস্কারের নাম উচ্চারণের আগেই খালেদা জিয়া ভিশন ২০৩০ দিয়েছেন: বিএনপি
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা, ১০ দফা দাবি পোল্ট্রি খামারিদের
গাজায় এক মাসে গৃহহীন প্রায় ৫ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
বাংলাদেশি জন্মসনদ পাচ্ছেন কানাডিয়ান তারকা সামিত সোম, মাঠে অভিষেক জুনে!
পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলায় আলোচিত আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
সাকিবের নির্বাচন কভারের ছবি ভাইরাল, ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
ঋণ পরিশোধে সময় দিল রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
হার্ভার্ড একটি তামাশার জায়গা, এটি ঘৃণা ও মূর্খতা শেখায়: ট্রাম্প
ঢাকা মহানগর আ.লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে ধানক্ষেতে মিললো প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ
রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে ১৬ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে আর্সেনাল
প্রতারণার মামলায় মডেল মেঘনা আলম গ্রেপ্তার