সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘আওয়ামী লীগকে কোথাও খুঁজে পাবেন না’

দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান কোন পথে। সামনে আরও কঠিন পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে কি না? আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পেতে কি কি শর্ত পালন করতে হবে-ঢাকাপ্রকাশ-এর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক শাহজাহান মোল্লাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব বিষয়ে কথা বলেছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া। তিনি মনে করেন পরবর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতে সরকার ইচ্ছে করে ঋণ নিচ্ছে। দুই পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ থাকছে শেষ পর্ব।

ঢাকাপ্রকাশ: চলমান বৈশ্বিক সংকটে অস্থির পুরো বিশ্ব। আমরাও তার বাইরে নয়। বাংলাদেশের সামনে কী আরও গভীর সংকট আসতে পারে?

ড. রেজা কিবরিয়া: এই সরকার যাওয়ার সময় সব ফুরিয়ে যাবে। অর্থনীতিকে শেষ করে যাবে। এমন কিছু কাজ করছে তারা, যে কারণে সামনে যারা আসবে তাদের অর্থনীতি পরিচালনা করতে অসুবিধা হবে। এটা তারা ইচ্ছাকৃতভাবে করছে। এতে জনগণ কষ্ট পাচ্ছে, এটা তারা বোঝে না। এই সরকার বেশিদিন থাকলে এবং আমরা যদি শ্রীলঙ্কার অবস্থায় পড়ি তখন এটা থেকে উত্তোরনের মেয়াদ হয়তো ১৫-২০ বছর লেগে যাবে। এই সরকার তো সারাক্ষণ মিথ্যা কথা বলে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বিরাট মিথ্যাচার চালিয়েছে। বৈদেশিক রিজার্ভ নিয়ে খুবই সন্দেহ হচ্ছে। বৈদেশিক রিজার্ভের পরিসংখ্যান যদি ঠিক হয় তাহলে তো আইএমএফ এর কাছে যাওয়ার কথা নয়। আইএমএফ এর হাতে দেশটা ঠেলে দিচ্ছে। এটা খুশির খবর না। একটা দেশের খুবই খারাপ অবস্থা না হলে আইএমএফ এর কাছে যায় না। তাদের শর্ত মেনে নেওয়ার মতো সামর্থ্য আছে কি না জানি না।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে আপনার কাছে কি মনে হয়েছে সরকার বিদায় নিতে যাচ্ছে?

ড. রেজা কিবরিয়া: তাদের কাজ দেখে তাই মনে হয়। তারা এমন লোন নিয়েছে যেটা সামনের সরকারের জন্য একটা বিরাট বিপদ। তারা যদি ভাবত তারা নিজেরা ক্ষমতায় থাকবে তাহলে এই ধরনের লোন তারা নিত না। অকার্যকর প্রজেক্টগুলো তারা নিত না। তারা এসব নিয়েছে সামনের সরকারের উপর মাথা ব্যথা করার জন্য। তারা জানে তারা বেশিদিন নেই। যা পারি দেশটাকে ক্ষতি করে যাই। যেন সামনের সরকারের অসুবিধা হয়। এটা আওয়ামী লীগের স্ট্র্যাটেজি হতে পারে, শেখ হাসিনা ওয়াজেদের স্ট্র্যাটেজি হতে পারে।

ঢাকাপ্রকাশ: যে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিল, সেই আওয়ামী লীগ দেশ ধ্বংস করবে আপনি বিশ্বাস করেন?

ড. রেজা কিবরিয়া: হ্যাঁ, আমি করি। আওয়ামী লীগের পতন হলে ইতিহাসের পাতায় তাদের খুঁজতে হবে। আর কোথাও তাদের পাবেন না। মুসলিম লীগের মতো হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: সরকার কি কোনো ভুল পদক্ষেপ নিয়েছে?

ড. রেজা কিবরিয়া: নিশ্চয়ই। তারা তো কথায় কথায় মিথ্যা কথা বলে।

ঢাকাপ্রকাশ: এই সংকট থেকে বের হওয়ার উপায় কী?

ড. রেজা কিবরিয়া: সরকারের ভেতরের অবস্থা জানা নেই। তারা নিশ্চয়ই খুবই দুরবস্থায় আইএমএফকে ডেকেছে। অনেক কিছু তারা মিথ্যা বলেছে। না হলে তারা আইএমএফ-এ যেত না। সেজন্য যে পরিসংখ্যান তারা দিচ্ছে সেটাতে মনে হয় না আইএমএফ এর কাছে যাওয়া এই মুহূর্তে দরকার ছিল। সরকারের এই সিদ্ধান্তে দেশে-বিদেশে ভাবমূর্তিতে একটা খারাপ প্রভাব পড়বে; কোনো সন্দেহ নাই। আইএমএফ বেল-আউট এটার অর্থনীতি বিপদে পড়ে গেছে। ওরা (সরকার) দেশের অর্থনীতি ঠিক মতো চালাতে পারে না। তাদের হাতে অর্থনীতি থাকলে আমরা বিপদে পড়ব, এটা অনেক আগে থেকেই জানি।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে আপনি বলছেন আইএমএফ টাকা দেবে না?

ড. রেজা কিবরিয়া: আমি সেটা জানি না। তবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমি আইএমএফ-এ কাজ করেছি আমার অভিজ্ঞতা আছে। আইএমএফ কাগজপত্র স্টাফরা তৈরি করবে। আইএমএফ বোর্ডে তিন থেকে ৫ মাস পরে সেটা তারা উপস্থাপন করবে। তাদের প্রস্তাবনাটা ৩০ দিন সার্কুলেট করবে। তারপর প্রস্তাবটার উপরে ভোট হবে, সেই ভোটে যদি হ্যাঁ ভোট পড়ে ৫০ শতাংশ তাহলে আমরা লোনটা পাব। তাও কিস্তিতে পাব। একবারে পাব না। দিল্লী দূর আছে।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনি যেহেতু আইএমএফ-এ কাজ করেছেন তাহলে একটু বলবেন ‘আইএমএফ’ এর কোন কোন শর্ত যেটা দেশের মানুষের ক্ষতি হতে পারে?

ড. রেজা কিবরিয়া: দেশের মানুষকে কষ্ট করতে হবে। এই বিপদে সরকার ফেলেছে কষ্ট তো করতেই হবে। আইএমএফ দেশকে ক্ষতি করার জন্য করবে না। আইএমএফ চাইবে গ্রোথ রেট কমানো, চাকরির বাজার কঠিন হয়ে যাবে। গ্রোথ রেট কমালে আমদানি বাধাগ্রস্ত হয়। আমদানি রপ্তানিতে প্রভাব পড়বে। অর্থনীতি তাদের (সরকারের) হাতে থাকা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। তারা ব্যাংকিং খাতে দুর্নীতি কমাতে বলবে। এই সরকার তো দুর্নীতির উপরে চলে। তারা এই শর্ত মানতে পারবে না। আইএমএফও তাদের কথা বিশ্বাস করবে না। খরচ কমাতে বলবে, কর বাড়াতে বলবে। অর্থনৈতিক সংকট থেকে উঠে আসতে কিছু আত্মত্যাগ করতে হয়। এই মুহূর্তে আইএমএফ তাদের (সরকারকে) ধরতেও চায় না। সংস্কার না করলে লোন দিতে চায় না। আলোচনাতেই নামতে চায় না, তারা বলছে প্রথমে সংস্কার করেন। সরকার তো সংস্কার করবে না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেশ ঝামেলায় আছে, তার কারণে দেশটা ১০০ থেকে ৭০-এ চলে গেছে।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার কাছে কোনো তথ্য আছে সরকারের কেউ টাকা পাচার করেছে?

ড. রেজা কিবরিয়া: আমার কাছে সেই কাগজগুলো নেই। সরকারে গেলে কাগজগুলো পাব। দেশকে বাঁচাতে এই সরকারকে সরাতে হবে। যদি এই সরকারকে আরও দেড় দুই বছর রাখেন, শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হলে ২০ বছর লাগবে সেখান থেকে ফিরে আসতে।

ঢাকাপ্রকাশ: দীর্ঘক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ড. রেজা কিবরিয়া: আপনার মাধ্যমে ঢাকাপ্রকাশ-এর সকলকে ধন্যবাদ।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা