রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গুজব ছড়ানোর তালিকায় ভারতের ৪৯ গণমাধ্যম

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হন এবং ভারতে আশ্রয় নেন। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৫ বছরের শাসনামলের অবসান ঘটে। এরপর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। এই সময় থেকে গত ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে বাংলাদেশের প্রসঙ্গে একের পর এক ভুয়া খবর প্রচার করা হয়।

আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেক প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে অন্তত ৪৯টি ভারতীয় গণমাধ্যমে ১৩টি ভুয়া খবর শনাক্ত করা হয়েছে। সর্বাধিক ৫টি ভুয়া খবর প্রচার করেছে রিপাবলিক বাংলা। এরপর রয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস, জি নিউজ এবং লাইভ মিন্ট, যারা প্রত্যেকে অন্তত ৩টি করে গুজব প্রচার করেছে। এছাড়া রিপাবলিক, ইন্ডিয়া টুডে, এবিপি আনন্দ এবং আজতক অন্তত ২টি করে ভুয়া খবর ছড়িয়েছে।

৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারানোর পর, তার নামে একটি খোলা চিঠি প্রচারিত হয় যেখানে তিনি নিজের ক্ষমতাচ্যুতির জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছেন বলে দাবি করা হয়। অনুসন্ধানে দেখা যায়, চিঠিটি সম্পূর্ণ ভুয়া। এটি প্রথমে ফেসবুকে ছড়ানো হয় এবং পরে ভারতীয় পত্রিকা ত্রিপুরা ভবিষ্যৎ-এর একটি স্ক্রিনশট আকারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওতে দাবি করা হয়, একজন হিন্দু ব্যক্তি তার নিখোঁজ সন্তানের সন্ধানে মানববন্ধন করছেন। কিন্তু রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা যায়, ব্যক্তি আসলে মুসলিম এবং তার নাম বাবুল হাওলাদার। তিনি ২০১৩ সালে নিখোঁজ হওয়া ছেলের সন্ধানে মানববন্ধন করেছিলেন।

গণমাধ্যমগুলোতে দাবি করা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গুরুতর অসুস্থ হয়ে আইসিইউতে ভর্তি হয়েছেন। তবে ছবিটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটের এবং ড. ইউনূস সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

কিছু গণমাধ্যম দাবি করে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর কিছু নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি মিথ্যা এবং কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্যপ্রমাণ নেই।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের পর দাবি করা হয়, ড. ইউনূস ফ্রান্সে পালিয়ে গেছেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, এটি ভিত্তিহীন এবং ব্যবহৃত ছবি পুরোনো।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়, ১৯৭১ সালে অস্ত্র পরিবহনকারী পাকিস্তানি জাহাজ আবার চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে। রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা যায়, এটি একটি বাণিজ্যিক জাহাজ যা কাঁচামাল ও পণ্য পরিবহন করে।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার এবং আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষ নিয়ে নানা মিথ্যা খবর ছড়ানো হয়। নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে চিন্ময়ের আইনজীবী হিসেবে প্রচার করা হয়, যা ভুল।

একটি ভিডিওতে দাবি করা হয়, বাংলাদেশে হিন্দু মন্দিরে হামলা চালিয়ে প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। কিন্তু ভিডিওটি ভারতের পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রতিমা বিসর্জনের দৃশ্য।

যুক্তরাজ্যের ভ্রমণ সতর্কতা নিয়ে বাংলাদেশে সম্ভাব্য জঙ্গি হামলার দাবি প্রচার করা হয়। কিন্তু এটি বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ সতর্কতার অংশ।

প্রতিবেদনে স্পষ্ট করা হয়েছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর এমন ভুয়া খবর ছড়ানো এক ধরনের পরিকল্পিত অপপ্রচার। রিউমর স্ক্যানার এসব গুজবের ভিত্তিহীনতা তুলে ধরেছে এবং বিষয়গুলো নিয়ে আরও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বব্যাংক এবং এডিবি’র কাছ থেকে বাজেট সহায়তার ১.১ বিলিয়ন (১,১০০ মিলিয়ন) মার্কিন ডলার চলতি ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ও উন্নয়ন কার্যক্রমকে বেগবান করতে বিশ্বব্যাংক ৫০০ মিলিয়ন ডলার এবং এডিবি ৬০০ মিলিয়ন ডলারের দুটি বাজেট সাপোর্ট সহায়তা অনুমোদন করেছে। এই বাজেট সহায়তা চলতি মাসেই পাওয়া যাবে।

এতে বলা হয়, বাজেট সহায়তার পাশাপাশি বিশ্বব্যাংক স্বাস্থ্য ও পুষ্টি খাতে ৩৭৯ মিলিয়ন এবং চট্টগ্রামে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নে ২৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রকল্প সহায়তাও অনুমোদন করেছে।

গত ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) মধ্যে শক্তিশালীকরণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং শাসন কার্যক্রম, উপপ্রোগ্রাম শীর্ষক কর্মসূচির জন্য ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অর্থ বিভাগের উদ্যোগে এ কর্মসূচিটি প্রণয়ন করা হয়।

বিশ্বব্যাংক গত ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশের অনুকূলে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট সহায়তা প্রদানের অনুমোদন দিয়েছে। সবুজ ও জলবায়ু-সহনশীল উন্নয়নে সংস্কার কার্যক্রমগুলো সফলভাবে অর্জন করায় দ্বিতীয় বাংলাদেশ গ্রিন অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট ক্রেডিটের আওতায় বিশ্বব্যাংক এ বাজেট সহায়তা প্রদান করে।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, অর্থনীতিক ও ভূরাজনৈতিক কারণে বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব দিনদিন বাড়ছে। এ কারণেই আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে। এটা এখন সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতার কেন্দ্রবিন্দু করতে চায় সরকার।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ-বিআইআইএসএসে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

‘বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে পুনরায় সংযোগ’ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে বিআইআইএসএস ও ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপিং ইকোনমিকস (আইডিই-জেট্রো)।

সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বঙ্গোপসাগর অঞ্চল অর্থনীতি ও ভূ-কৌশলগত কারণে ফোকাল পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এ কারণে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর এলাকায় বড় বড় শক্তির নজর পড়েছে। এটা এখন সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতার কেন্দ্রবিন্দু।

তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগর যেন সহযোগিতার কেন্দ্রে পরিণত হয় আমরা সেই চেষ্টা করছি, যাতে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কেন্দ্র না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, গত সাত বছরের বেশি সময় ধরে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অবস্থান করছে। রোহিঙ্গাদের অধিকারসহ নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে না পারলে এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বঙ্গোপসাগর এলাকা গড়ে তোলার জন্য স্থিতিশীলতা দরকার। এজন্য রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সব অংশীজনকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানাই।

সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনিরো বলেন, মাতারবাড়ী বন্দর দিয়ে এই অঞ্চলে কানেক্টিভিটি আরও জোরদার হবে আশা করি। এই কানেক্টিভিটি জোরদারে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বোঝাপড়া থাকা দরকার।

সেমিনারের উদ্বোধনী পর্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআইআইএসএসের চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এ এফএম গাওসুল আজম সরকার ও মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইফতেখার আনিস।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যমুনা নদীর ওপরে নির্মিত রেল সেতুর নাম পরিবর্তন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইলকে সংযোগকারী এই রেল সেতুর নাম ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেল সেতু’ পরিবর্তন করে নতুন নামকরণ করা হয়েছে ‘যমুনা রেল সেতু’।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন এ তথ্য জানান।

রেলওয়ের মহাপরিচালক বলেন, যমুনা নদীতে নির্মিত রেল সেতুর নাম বঙ্গবন্ধু রেল সেতু থাকছে না। এটি এখন যমুনা রেল সেতু নামেই উদ্বোধন করা হবে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে এই রেল সেতু উদ্বোধন করা হতে পারে।

আফজাল হোসেন জানান, এখন যমুনার বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতুতে মিটারগেজের যে রেলসংযোগ রয়েছে তাতে সর্বোচ্চ ৪৩ দশমিক ৭০ কিলো-নিউটন/মিটার ওজন বহনের অনুমতি রয়েছে। ট্রেনে বেশি বগি যুক্ত করার সুযোগ নেই, সঙ্গে রয়েছে এক লাইনের সীমাবদ্ধতা।

এই সেতুতে ঘণ্টায় মাত্র ২০ কিলোমিটার গতিতে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার সেতু পার হতে একেকটি ট্রেনের ২৫ মিনিটের মতো সময় লেগে যায়। সেতুর ওপর একটি লাইন হওয়ায় দুই পাড়ের স্টেশনে সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে দীর্ঘসময়। সবমিলিয়ে মাত্র ৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লাগছে এক ঘণ্টার বেশি।

এদিকে, বিকেলে রেল সেতুর প্রধান প্রকৌশলী তানভীরুল ইসলাম জানান, পূর্বের নাম পরিবর্তন করে যমুনা রেল সেতু নামকরণ ও দুই রেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পূর্ব প্রান্তের নাম ইব্রাহীমাবাদ ও পশ্চিম প্রান্তের নাম সয়দাবাদ নামকরণ করেছে সংশ্লিষ্ট অধিদফতর।

এর আগে, গত শুক্রবার ২০ ডিসেম্বর নবনির্মিত ইব্রাহীমাবাদ সেতু পূর্ব ও সেতু পশ্চিম প্রান্তের সয়দাবাদ আধুনিক রেল স্টেশন পরিদর্শনে আসেন রেল সচিব ফাহিমুল ইসলাম। পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, যমুনা রেল সেতু আগামী বছরের জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে উদ্বোধন করা হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পরই ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তবে, ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় কমিয়ে দেওয়া হয় ট্রেনের গতি। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পারাপার হচ্ছে।

এসব সমস্যা সমাধানে বিগত সরকার ২০২০ সালের ৩ মার্চ যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ওই বছর ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি সেতুটি নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এরপর ২০২১ সালের মার্চে রেল সেতুর পিলার নির্মাণে পাইলিংয়ের কাজ শুরু হয়।

প্রথমে প্রকল্পটির নির্মাণ ব্যয় ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা নির্ধারিত হলেও পরবর্তীতে তা ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। এর মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ অর্থায়ন এসেছে দেশীয় উৎস থেকে এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ ঋণ দিয়েছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ