শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশে বন্যার জন্য ভারত দায়ী নয়: নয়াদিল্লি

ছবি: সংগৃহীত

ত্রিপুরার বাঁধ থেকে পানি ছাড়ার কারণে বাংলাদেশে বন্যা হয়নি বলে দাবি করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, ত্রিপুরার গোমতী নদীর উপরে তৈরি ডুম্বুর বাঁধ থেকে পানি ছাড়ার কারণে বন্যা হয়েছে, এ তথ্য সঠিক নয়।

সম্প্রতি বাংলাদেশে ভারী বৃষ্টির জেরে একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সিলেট, কুমিল্লা, ফেনী, লক্ষ্মীপুরসহ পূর্ব সীমান্ত লাগোয়া জেলাগুলি প্লাবিত হয়েছে। ওই বন্যা নিয়েই বিভিন্ন বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমে অভিযোগ তোলা হয় যে ভারতের ডুম্বুর বাঁধ থেকে পানি ছাড়ার কারণেই এই বন্যা হয়েছে। তবে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো ভারত সরকার।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ত্রিপুরার গোমতী নদীর উজানে ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তের জেলাগুলোতে বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশে এমন খবর প্রচারে আমরা উদ্বিগ্ন। এটি সঠিক নয়। আমরা উল্লেখ করতে চাই, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদীর ক্যাচমেন্ট এলাকায় গত কয়েক দিন ধরে এই বছরের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। বাংলাদেশে বন্যা মূলত বাঁধের নিচের দিকের এই বৃহৎ ক্যাচমেন্টের পানির কারণে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ডুম্বুর বাঁধটি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে বেশ দূরে অবস্থিত। বাংলাদেশ থেকে এটি ১২০ কিলোমিটার দূরে উজানে অবস্থিত। এটি একটি কম উচ্চতার (প্রায় ৩০ মিটার) বাঁধ যা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। এখান থেকে বাংলাদেশও ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পায়। প্রায় ১২০ কিলোমিটার নদীপথে আমাদের অমরপুর, সোনামুড়া এবং সোনামুরা ২-এ তিনটি জলস্তর পর্যবেক্ষণ সাইট রয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী সমগ্র ত্রিপুরা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে গত ২১ আগস্ট থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। ভারী প্রবাহের ক্ষেত্রে বাঁধগুলোতে স্বয়ংক্রিয় রিলিজ পরিলক্ষিত হয়েছে। অমরপুর স্টেশন একটি দ্বিপাক্ষিক প্রটোকলের অংশ যার অধীনে আমরা বাংলাদেশে বাস্তব সময়ের বন্যার তথ্য প্রেরণ করছি।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২১ আগস্ট ভারত সময় দুপুর ৩টা পর্যন্ত বাংলাদেশকে ক্রমবর্ধমান বন্যার প্রবণতার ডেটা সরবরাহ করা হয়েছে। এদিন ভারত সময় সন্ধ্যা ৬টায় বন্যার কারণে, বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়েছে যার ফলে যোগাযোগের সমস্যা হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অভিন্ন নদীতে বন্যা একটি যৌথ সমস্যা যা উভয় পক্ষের জনগণের জন্য দুর্ভোগ সৃষ্টি করে এবং এর সমাধানের জন্য ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। যেহেতু দুটি দেশের ৫৪টি দেশে অভিন্ন আন্তঃসীমান্ত নদী রয়েছে, তাই নদীর পানি নিয়ে সহযোগিতা আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পৃক্ততার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা দ্বিপাক্ষিক পরামর্শ ও প্রযুক্তিগত আলোচনার মাধ্যমে পানি সম্পদ এবং নদীর পানি ব্যবস্থাপনার সমস্যা ও পারস্পরিক উদ্বেগ সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

Header Ad

আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের গত আট মাসে সারাদেশে বজ্রপাতে এখন পর্যন্ত ২৯৭ জন মানুষ মারা গেছে। যার মধ্যে শুধু কৃষি কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন ১৫২ জন কৃষক। গত ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আট মাসের ব্যবধানে বজ্রপাতে এসব প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সেভ দ্যা সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম (এসএসটিএএফ)।

শনিবার (০৫ অক্টোবর) রাজধানীর তোপখানা রোডে সংগঠনটির কার্যালয়ে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

সংগঠনটি জানায়, এ বছরের ৮ মাসে শুধু কৃষি কাজের সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ১৫২ জন কৃষকের। এছাড়া গরু আনতে গিয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, মাছ ধরার সময় ৫২ জেলের মৃত্যু হয়েছে। আম কুড়ানোর সময় ১১ জন, ফাঁকা রাস্তায় চলাচলের সময় ১৫, ঘরে থাকাকালীন ২৭, পাথর উত্তোলনের সময় ৩, বাড়ির আঙ্গিনায় খেলার সময় ১৪ শিশু-কিশোর ও গাড়িতে থাকাকালীন ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সংগঠনটি জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১১ শিশু ও ৫৫ জন নারী রয়েছে। নারীর মধ্যে ৬ জন কিশোরী। এছাড়া, মোট মৃত্যুর মধ্যে ২৪২ জনই পুরুষ। পুরুষের মধ্যে কিশোরের সংখ্যা ১৭ জন। এছাড়া এই আট মাসে বজ্রাঘাতে আহত হয়েছেন আরও ৭৩ জন মানুষ।

সংগঠনটি আরও জানায়, ফেব্রুয়ারি মাসে বজ্রপাতে মারা গেছে ১ জন। মার্চ মাসে মারা হয়েছে ৯ জন। এর মধ্যে ৮ জন পরুষ ও ১ নারী রয়েছে। মার্চে আহত হয়েছেন ৬ জন। এর মধ্যে ৬ জনই পুরুষ। এপ্রিল মাসে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১১ নারী ও ১ শিশু এবং ২ জন কিশোরী রয়েছে। এপ্রিলে আহত হয়েছেন ১ জন পুরুষ। মে মাসে মৃত্যু হয়েছে ৯৬ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৭৯ জন, নারী ১৭, শিশু ২ এবং কিশোর ২ ও কিশোরী ১ জন। মে মাসে ২৮ জন আহত হয়েছেন। তার মধ্যে পুরুষ ২৩, নারী রয়েছে ৫ জন। জুন মাসে মৃত্যু হয়েছে ৭৭ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৬১ জন, নারী ১৬ জন, শিশু ৫, পুরুষের মধ্যে কিশোর রয়েছে ৭ জন। এ মাসে আহত হয়েছেন ১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২, নারী ২ জন।

জুলাই মাসে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। এর মধ্যে নারী ১ এবং ১৮ জনই পুরুষ। এ মাসে আহত হয়েছে ১০ জন। এর মধ্যে ১ জন নারী এবং ৯ জনই পুরুষ রয়েছে। আগস্টে বজ্রপাতে মোট ১৭ জন মারা গেছে। এর মধ্যে ৩ জন নারী ও ১৪ জন পুরুষ। এর মধ্যে ১ শিশু, ১ কিশোর ও ১ কিশোরী। এছাড়া এ মাসে আহত হয়েছেন ২ জন পুরুষ। এছাড়া সেপ্টেম্বর মাসে বজ্রপাতে মোট ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৪১ জন পুরুষ ও ৬ নারী রয়েছে। নারী ও পুরুষের মধ্যে ২ শিশু রয়েছে। পুরুষের মধ্যে ৪ জন কিশোর ও নারীর মধ্যে ২ কিশোরী রয়েছে। এ মাসে আহত হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে ১০ পুরুষ ও ২ জন নারী রয়েছে।

বজ্রপাতে কোন জেলায় কত মৃত্যু?

এ বছর সবচেয়ে বেশি মারা গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৩ জন, ফেনী ১২, কক্সবাজারে ১০, জয়পুরহাটে ১৩, হবিগঞ্জে ১৩ এবং গাইবান্ধায় ১০ জন। ধান কাটা, ঘাস কাটা, গরু আনা ও নানান ধরনের কৃষি কাজের সময় বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সকালে বঙ্গভবনে গিয়ে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সাক্ষাৎকালে সেনাপ্রধান বাহিনীর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। সেনাপ্রধান জানান, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য দেশব্যাপী সেনাবাহিনীর ইউনিটসমূহ কাজ করে যাচ্ছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সেনাবাহিনী দেশের মানুষের কল্যাণে এবং জান-মালের নিরাপত্তা প্রদানে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, ভবিষ্যতেও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ দেশ ও জনগণের যে কোনো প্রয়োজনে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থাকবে।

Header Ad

ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক

বক্তব্য রাখছেন রেজাউল করিম মল্লিক। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেছেন, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে থাকবে না আর কোনো আয়না ঘর। ডিবি অফিসের কলঙ্কিত অধ্যায় শেষ করে পূর্ণপবিত্র-পরিষ্কার করা হবে, যেখানে মানুষ ন্যায় বিচার পাবে। থাকবে না কোনো ভাতের হোটেল।

শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের অত্যন্ত সংকটকালে আমি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিবি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। এজন্য আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি এবং ডিএমপি কমিশনারকে কৃতজ্ঞতা জানাই।

তিনি আরও বলেন, বিগত সময়ে উচ্চাভিলাসী কিছু পুলিশ কর্মকর্তা সমগ্র পুলিশ বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়। এর ফলে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ও বিগত সরকারের পতনকে ঘিরে সংঘর্ষ-সহিংসতায় পুলিশের মনোবল ভেঙে পড়ে। এই ধরনের ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখে পুলিশ বাহিনী কখনো দাঁড়ায়নি। এমন পরিস্থিতিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে আইজিপি ও পুলিশর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কর্মতৎপরতায় ডিএমপির সব থানা ও ডিবির কার্যক্রম পুরোদমে সচল হয়েছে।

ডিবি প্রধান বলেন, আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা আফিসে আর কোনো আয়নাঘর থাকবে না। ডিবির কলঙ্কিত অধ্যায় শেষ করে সেটিকে পবিত্র করা হবে, যেখানে মানুষ ন্যায় বিচার পাবে। সেখানে কোনো নায়ক-নায়িকা বা সেলিব্রেটিদের সময় কাটানোর জায়গা হবে না। থাকবে না কোনো ভাতের হোটেল। আসামি যেই হোক না কেন, সে বিচার পাবে। গ্রেফতারকৃত আসামিদেরও নির্যাতন করা হবে না। ডিবি অফিসের নাম শুনে আর যেনো কেউ আতঙ্কিত না হয়, শুধু আসামিরাই যেনো ভয় পায়।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, আমি যতদিন ডিবি প্রধানের দায়িত্ব পালন করবো, ততদিন ন্যায়-নীতি, পেশাদারিত্ব ও সত্যতার মধ্য দিয়ে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করবো। যারা ভুক্তভোগী ও অসহায় তাদের কথা শুনবো। তাদের কিভাবে আইনগত সহযোগিতা করা যায় সেটি দেখবো। ডিবিকে মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার স্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে ডিবি অফিস অফিস হবে ভুক্তভোগীদের ভরসাস্থল।

আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, ডিবির কোনো সদস্য যদি কোন ধরনের অনৈতিক ও অপেশাদার কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত হয় তাদেরও বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

রাজধানীবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, কয়েকদিন পরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। ৮ অক্টোবর থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। পূজা উপলক্ষে সবাইকে শারদীয় অগ্রীম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দুর্গাপূজা উপলক্ষে সারাদেশের মতো ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায়ও নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা শহরের প্রতিটি পূজা মন্ডপে নিরাপত্তা ও পূজার উৎসবে পুলিশের পাশাপাশি ডিবির টিম সাদা পোশাকে দায়িত্ব পালন করবে। আপনাদের (নগরবাসী) প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ, কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজে কেউ যেনো অংশগ্রহণ না করেন। সবাই আইন ও বিধি মেনে চলবেন। ডিবি সব সময় আপনাদের পাশে আছে। আমাদের ওপর আস্থা রাখুন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল
এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু!
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু
এক মাঘে শীত যায় না, গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে- শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস
সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দিলেন স্পিকার ও তিন এমপি
আবারও চট্টগ্রাম বন্দরে তেলবাহী জাহাজে আগুন, নিহত ১
সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী মারা গেছেন
টাঙ্গাইলে অনলাইন জুয়া নিয়ে সালিশি বৈঠকে যুবক খুন, আহত ৬
পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর
সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ঝরনায় ডুবে দুই পর্যটকের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জের সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়: জামায়াতের আমির
আটকে থাকা ১৮ হাজার শ্রমিকের বিষয়ে সহায়তার আশ্বাস দিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র ৭ দিনের রিমান্ডে