বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পাকিস্তানে বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে

পাকিস্তানে জলবায়ুগত পরিবর্তন ও ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যায় কৃষি, অর্থনীতি ও অবকাঠামোজনিত ক্ষতি এক হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে। সংকটাপন্ন দেশটির মন্ত্রী ও একাধিক কর্মকর্তা এ দাবি করেছেন।

পাকিস্তানের পরিকল্পনামন্ত্রী আহসান ইকবাল আনুমানিক এ ক্ষতির হিসাব প্রকাশ করেন। তিনি সিএনএনকে বলেন, 'পাকিস্তান ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বকে পাকিস্তানের সহায়তায় আসতে হবে।'

পাকিস্তান এ নজিরবিহীন বন্যার কারণে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে লড়াই করছে। বন্যা ও তীব্র বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৩৩ মিলিয়ন (৩ কোটি ৩০ লাখ) মানুষ, যা ২২ কোটি জনসংখ্যার ১৫ শতাংশেরও বেশি। এমনটিই জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি (আইআরসি)।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সোমবার দক্ষিণ এশীয় এ দেশটির ঋণের বাধ্যবাধকতা এড়ানোর জন্য ১ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার বেলআউট তহবিল ছেড়েছে।

পাকিস্তানের ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (এনডিএমএ) বলেছে, বন্যায় ৩৮৬ জন শিশুসহ কমপক্ষে ১ হাজার ১৩৬ জন নিহত হয়েছেন। জুনের মাঝামাঝি থেকে ১ হাজার ৬৩৪ জন আহত হয়েছেন। অবিরাম বৃষ্টির কারণে আরও প্রাণহানির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলেও জানায় সংস্থাটি। এনডিএমএ অনুসারে, বন্যায় ১৩০টিরও বেশি সেতু এবং প্রায় অর্ধ মিলিয়ন বাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে।

দেশটির জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী শেরি রেহমান এ পরিস্থিতিকে ‘মহাকাব্যিক পর্যায়ের জলবায়ুজনিত মানবিক সংকট’বলে অভিহিত করেছেন।

শেরি রেহমান বৃহস্পতিবার তুর্কি নিউজ আউটলেট টিআরটি ওয়ার্ল্ডকে বলেছেন, বৃষ্টি শেষ হলেও পাকিস্তানের এক চতুর্থাংশ বা এক তৃতীয়াংশ পানির নিচে রয়ে গেছে। গবেষকরা ও সাহায্যকারী গোষ্ঠীগুলো বলছে, বন্যার আগেও পাকিস্তান জলবায়ু সংকটের কারণে অসামান্য সংকটে ভুগছিল।

গত বছর অলাভজনক গ্রুপ জার্মানওয়াচের গ্লোবাল ক্লাইমেট রিস্ক ইনডেক্সে, ২০০০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় পাকিস্তানের অবস্থান ছিল অষ্টম।

সোমবার এক বিবৃতিতে আইআরসি’এর পাকিস্তান কান্ট্রি ডিরেক্টর শবনম বালোচ বলেছেন, 'দেশটি বিশ্বের কার্বন ফুটপ্রিন্টের এক শতাংশেরও কম উৎপাদন করা সত্ত্বেও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে বিশ্বের নিষ্ক্রীয়তার পরিণতি ভোগ করছে। স্বাস্থ্যবিধি সুবিধা ও বিশুদ্ধ পানীয় জলের অভাব প্লাবিত এলাকায় রোগ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়িয়েছে। প্রায় ২০ হাজার মানুষের গুরুতর খাদ্য সরবরাহ ও চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন।'

তিনি বলেন, 'আমাদের পর্যবেক্ষণ মূল্যায়ন করে দেখা গেছে, আমাদের মধ্যে ইতিমধ্যে ডায়রিয়া, ত্বকের সংক্রমণ, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য অসুস্থতা ছড়িয়ে পড়ছে। আমরা অবিলম্বে দাতাদের সমর্থন বাড়াতে এবং আমাদের জীবন বাঁচাতে সাহায্য করার জন্য অনুরোধ করছি।'

এদিকে আইএমএফের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এবং অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের কারণে প্রতিকূল বাহ্যিক পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আইএমএফ অতীতে ঋণগ্রহণকারী দেশগুলোর উপর কঠোরতা আরোপ করার জন্য সমালোচিত হয়েছে, সরকারগুলোকে সামাজিক কর্মসূচি কমাতে এবং জাতীয় শিল্প বেসরকারিকরণে বাধ্য করেছে। একই সঙ্গে আইএমএফ’এর নির্ধারিত শর্তগুলো আকাশচুম্বী মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে বিদ্যুতের শুল্ক বৃদ্ধি ও জ্বালানির দাম দ্বিগুণ করার মতো অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে পাকিস্তান সরকারকে বাধ্য করেছে।

২০১০ সালের বন্যার চেয়েও এ বছরের বন্যা আরও ভয়াবহ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ওই বছর বন্যায় মৃতের সংখ্যা দুই হাজারের বেশি ছিল, যা এই বছর অতিক্রম করতে পারে বলে শঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।

পাকিস্তানের জিও নিউ টেলিভিশনকে ইসমাইল বলেন, 'আমরা ভারত থেকে সবজি আমদানির কথা বিবেচনা করতে পারি।'

পাশাপাশি তুরস্ক ও ইরানসহ খাদ্যের অন্যান্য উৎসগুলোও বিবেচনায় রাখা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

বন্যার কারণে ফসল নষ্ট হওয়ায় ও সড়ক যোগাযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পাকিস্তানে এরইমধ্যে খাদ্য পণ্যের দাম অনেক বেড়ে গেছে।

পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সাহায্যের জন্য আবেদন জানিয়েছে এবং এরই মধ্যে কয়েকটি দেশ ত্রাণ সরবরাহ ও উদ্ধারকারী দল পাঠিয়ে সাড়া দিয়েছে।

সোমবার চীন সরকার জানিয়েছে, তারা অতিরিক্ত মানবিক ত্রাণ হিসেবে আরও ৩ লাখ ডলার নগদ অর্থ ও ২৫ হাজার তাঁবু পাঠাচ্ছে। এর আগে পাকিস্তানকে ৪ হাজার তাঁবু, ৫০ হাজার কম্বল ও ৫০ হাজার ত্রিপল পাঠিয়েছে চীন।

সোমবার কানাডার সরকারও পাকিস্তানের বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ৫০ লাখ ডলার মানবিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র ৩ কোটি ডলারের মানবিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা করেছে।

টিটি/

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ