শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নির্বাচনে জিততে ‘জুতা পেটা’ খেয়ে আশীর্বাদ নেন এক নেতা (ভিডিও)

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচনে জিততে মানুষ কত কৌশলই না অবলম্বন করেন। তবে এবার যা ঘটল, তা এককথায় অবিশ্বাস্য। ভারতের মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে জিততে ‘জুতা মারা’ খেয়ে এক বৃদ্ধ ফকিরের আশীর্বাদ নিলেন স্থানীয় এক কংগ্রেস নেতা।

রোববার ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। শুধু তাই নয়- এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও-ও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

 

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে- এক ফকিরের কাছে ‘জুতা পেটা’ খেতে সানন্দে গাল বাড়িয়ে দিচ্ছেন ওই নেতা। এক গালে জুতার বাড়ি খাওয়ার পর সাগ্রহে তাকে আর এক গাল বাড়িয়ে দিতে দেখা যায়। পরপর বৃদ্ধের কাছ থেকে জুতার বাড়ি খাচ্ছেন কংগ্রেস প্রার্থী। তিনি নাকি শুনেছেন ফকিরের কাছ থেকে ‘জুতা মারা’ খাওয়া আশীর্বাদ।

কংগ্রেসের ওই প্রার্থী নাকি দাবি করছেন, এ জুতার বাড়ি যে সে জুতার বাড়ি নয়! এ আশীর্বাদ স্বরূপ। এই বৃদ্ধ এলাকার জনপ্রিয় ফকিরবাবা। দূরদূরান্ত থেকে মানুষ তার আশীর্বাদ নিতে আসেন। জুতার বাড়ি মেরেই নাকি সকলকে আশীর্বাদ করেন তিনি।

ওই প্রার্থীর নাম পরেশ সাকলেচা। গত ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিধানসভা ভোটে বিজেপির বিধায়ক চেতন কাশ্যপের বিরুদ্ধে লড়েছেন তিনি। এর আগে ২০০৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াই করে সাকলেচা রাতলম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয় পান। তবে ২০১৩ সালে ওই আসন থেকে কাশ্যপের কাছে হেরে যান তিনি। ২০১৮ সালেও এই আসন থেকে জয় পেয়েছিলেন সাকলেচা।

ওই বৃদ্ধ ফকির সম্পর্কে পরেশ সাকলেচা আরো বলেন, উনি এলাকার জনপ্রিয় ফকির বাবা। স্থানীয়রা তাকে আব্বা নামেই চেনে। মোহ রোডে এক দরগায় থাকেন তিনি। খুবই শ্রদ্ধেয় এক ব্যক্তি। বহু মানুষই মাঝেমধ্যেই নিজের থেকে তাকে লুঙ্গি, জুতাসহ বিভিন্ন উপহার দিতে যান তার আশীর্বাদ পেতে। তবে খুব কম মানুষের থেকেই সেসব গ্রহণ করেন ওই ফকির। বাকিদেরটা ছুড়ে ফেলে দেন।

সূত্র জানিয়েছে, ভোটের আগের দিন সাকলেচা ফকির বাবার কাছে আশীর্বাদ নিতে যান এক জোড়া জুতা উপহার হিসেবে নিয়ে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ফকির বাবা আমার দেয়া জুতা জোড়া গ্রহণ করেছেন। আমার গালে জুতা মেরে আসলে উনি আমাকে আশীর্বাদ করতে চেয়েছেন। তার এটাই আশীর্বাদের ধরন। কোনো মানুষের উপর যদি অশুভ ছায়া থাকে তবে এভাবেই তিনি তা দূর করে দেন। আমাকেও তেমনটাই করেছেন।’

Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

সভা শেষে একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিন্ডিকেট সদস্য জানান, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত উপাচার্য লাউঞ্জে একটি জরুরি সিন্ডিকেট মিটিং হয়। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আরেকজন সিন্ডিকেট সদস্য জানান, একটি বিষয়ে আজকের অ্যাজেন্ডা ছিল, ছাত্র রাজনীতি। পরে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে যুক্ত করে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরবর্তীতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের নিয়ে কমিটি করে এটিকে কোন ফরম্যাটে রাখা হবে—সেটির ভিত্তিতে ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির সিদ্ধান্ত নির্ধারণ করা হবে।

কমিটির নেতৃত্বে সহ–উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ থাকতে পারেন বলে জানা গেছে।

উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, উপাচার্যের আমন্ত্রণে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সিন্ডিকেট সদস্যরা।

সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত আলাদা ছয়টি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী, বেসিক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল)।

অপসারণ করা ব্যাংক এমডিরা হলেন- সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. আফজাল করিম, জনতা ব্যাংকের এমডি মো. আবদুল জব্বার, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মো. মুরশেদুল কবীর, রূপালী ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, বেসিক ব্যাংকের এমডি মো. আনিসুর রহমান এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) এমডি মো. হাবিবুর রহমান গাজী।

ছয়টি ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে এমডির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। তবে নতুন করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী

সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব নিলুফা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দুই সাংবাদিকের নামের পাশে সহকারী প্রেস সচিব পদে অন্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে প্রধান উপদেষ্টার মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ এর গ্রেড-১ ভুক্ত ৫৩,০৬০ টাকা নির্ধারিত বেতনে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো।’

বলা হয়েছে, এই নিয়োগের অন্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা
সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী
৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন
ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইবে বাংলাদেশ: আসিফ নজরুল
সালমান শাহ এক অকৃত্রিম ভালোবাসার নাম: শাবনূর
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মানুষটার শরীর দেখে বারবার আবরারের কথা মনে পড়েছে: সারজিস
দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরে বেড়াচ্ছেন পার্কে
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেই আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও বাংলাদেশের অবস্থান কত?
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ শিক্ষার্থী আটক
সৌদি আরবে হতে পারে আইপিএলের নিলাম
নিউইয়র্কে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত : শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট
জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট সূচকে বাংলাদেশের উন্নতি
আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জনের মৃত্যু
ঢাবি ও জাবিতে পিটিয়ে হত্যা দুঃখজনক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাড়ে ২০ লাখ টাকা খরচে চালু হচ্ছে কাজিপাড়া স্টেশন
এস আলম গ্রুপের তথ্য চেয়েছে সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা