শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজায় নিহত ছাড়াল ৩০ হাজার

ত্রাণের লাইনে গুলি করে ৮১ জনের প্রাণ কাড়ল ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ শহর গাজায় দিনের পর দিন অনাহারে থেকে মৃতপ্রায় বহু মানুষ গিয়েছিলেন ত্রাণ নিতে। ত্রাণ নিয়ে আর ফিরতে পারেননি তাদের অনেকেই। ইসরায়েলি বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালিয়ে বৃহস্পতিবার তাদের মধ্যে অন্তত ৮১ জনকে হত্যা করেছে।

প্রাণ কেড়ে নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি বর্বর ইসরায়েলি সেনারা। মৃতদেহের ওপর ট্যাঙ্ক চালিয়ে দিয়েছে। গাজা শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি গোলচত্বরে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় অন্তত ৭০০ জন আহত হয়েছে।

এই প্রাণহানির মাধ্যমে ১৪৬ দিনের ইসরায়েলি আগ্রাসনে উপত্যকায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবেই ৩০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বাস্তবে এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে। ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হওয়া ভবনগুলোর ভেতরে এখনও আটকে পড়ে আছেন বহু ফিলিস্তিনি। তাদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা ক্ষীণ।

ইসরায়েলি হামলার পর মৃতদেহ মাটিতে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আরও ইসরায়েলি হামলার আশঙ্কায় উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারেনি।

আলজাজিরা জানায়, কয়েকদিন ধরে উত্তর গাজার বাসিন্দারা খাদ্যের সন্ধানে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ক্রমবর্ধমান অপুষ্টি ও অনাহারের মধ্যে অনেকে হেঁটে দক্ষিণের দিকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন।

এদিকে গতকাল গাজার নুসাইরাত, বুরেইজ এবং খান ইউনিস ক্যাম্পে ইসরায়েলি বিমান হামলা ও গোলাগুলিতে অন্তত ৩০ জন নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৩০ হাজার ৩৫ জন নিহত এবং ৭০ হাজার ৪৫৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ২১ হাজারের বেশি নারী ও শিশু।

দাতব্য সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন বলেছে, গাজায় ‘শিশুদের ধীরগতির হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী বিশ্ব।’ গাজার ২৩ লাখ জনসংখ্যার প্রায় ১.৩% শতাংশ গত ৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে।

গাজায় ত্রাণপ্রার্থীদের ওপর হামলাকে ‘নজিরবিহীন যুদ্ধাপরাধ’ বলে মন্তব্য করেছে হামাস। বিবৃতিতে দলটি বলেছে, এই হামলা ফিলিস্তিনিদের তাদের ভূমি থেকে সম্পূর্ণভাবে বাস্তুচ্যুত করার এবং ফিলিস্তিনি আন্দোলনকে ‘নিশ্চিহ্ন’ করার জন্য ইসরায়েলের প্রচেষ্টার অংশ। আরব দেশগুলো এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে জরুরিভিত্তিতে গাজায় গণহত্যা এবং জাতিগত নির্মূল বন্ধ করার জন্য কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে প্রতিরোধ গোষ্ঠীটি।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস বলেছে, ফিলিস্তিনি বেসামরিক গণহত্যার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে বাইডেন প্রশাসন ‘সম্পূর্ণ দায়ী’।

একবিংশ শতাব্দীতে বেশ কয়েকটি বড় যুদ্ধ দেখেছে বিশ্ব। এর মধ্যে রয়েছে ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইউক্রেনে বিদেশি শক্তির আগ্রাসন ও ধ্বংসযজ্ঞ। তবে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞের হার এসব যুদ্ধকে ব্যাপক ব্যবধানে পেছনে ফেলেছে।

ব্রিটেনভিত্তিক দাতব্য সংস্থা অক্সফাম জানুয়ারির শুরুতেই বলেছে, ইসরায়েলের আগ্রাসনে ফিলিস্তিনে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা একুশ শতকের অন্য যে কোনো বড় সংঘাতকে ছাড়িয়ে গেছে। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী যুদ্ধের শুরুতে প্রতিদিন গড়ে ২৫০ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে; যা সাম্প্রতিক বছরগুলোর যে কোনো বড় যুদ্ধে দৈনিক মৃত্যুর চেয়ে বেশি।

রাশিয়ার মধ্যস্থতায় হামাস-ফাতাহ বৈঠক: হামাস এবং ফাতাহসহ ফিলিস্তিনের সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা গতকাল রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে মিলিত হন। গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসনের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ ফিলিস্তিনি সরকার গঠনের বিষয়ে আলোচনা করবেন তারা।

আলজাজিরা বলছে, বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে ব্যাপক ‘অনিশ্চয়তা’ থাকলেও দলগুলো একটি সম্মিলিত কৌশল প্রণয়নের জন্য তিন দিন আলোচনা চালাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি এই ধরনের চতুর্থ বৈঠক। স্পষ্টতই রাশিয়া ফিলিস্তিনি দলগুলোর মধ্যে পুনর্মিলন ঘটাতে মধ্যস্থতা করছে। তবে বৈঠকের আগে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ মালকি বলেছেন, তিনি বৈঠক থেকে ‘অলৌকিক’ কিছু আশা করেন না।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এই আলোচনার আয়োজক ও মধ্যস্থতাকারী হিসেবে রাশিয়ার ভূমিকা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। মস্কো ইউক্রেনে অগ্রযাত্রার মধ্যেই মধ্যপ্রাচ্যে তার প্রভাব বিস্তার করতে চাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।

 

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার