শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫ | ২২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিশুর কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডার (বিশৃঙ্খল আচরণ)

শিশুরা তাদের সমস্যাগুলো সাধারণত আচরণের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করে থাকে। যা বাবা-মায়ের জন্য অনেক দুশ্চিন্তার কারণ হয়। দেখা যায়, অনেক সময় অভিভাবকরা তাদের সন্তানের আচরণ নিয়ে ভীষণ সমস্যায় পরে যান। যেমন— সন্তান তাদের কথা শুনছে না, মিথ্যা কথা বলছে, ঘর থেকে জিনিসপত্র চুরি করছে, স্কুল পালাচ্ছে, অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া দীর্ঘ সময় বাইরে থাকছে।

ধীরে ধীরে সমস্যাগুলো আরও বাড়ছে। বড় হওয়ার মধ্য দিয়ে তাদের আচরণের ভিন্নতা দেখা যায়। যেমন— মারামারি করা, নিয়ম না মানা, বুলি করা, অন্যকে ভয় দেখানো। এ সব কারণে বাবা-মাকে নালিশ শুনতে হয়। দেখা যায়, এই সব সমস্যার জন্য বাচ্চার মধ্যে কোনো অনুশোচনা দেখা যায় না।

এ সব আচরণগুলো দেখলে বুঝতে হবে আপনার সন্তান হয়ত কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডার জনিত সমস্যায় ভুগছে।
কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডার এ আচরণের চারটি গ্রুপে সমস্যা দেখা যায়—

আগ্রাসী আচরণ: মারামারি করা, বুলি করা, অন্যকে ভয় দেখানো, অসদাচরণে অন্যকে বাধ্য করা।

ধ্বংসাত্মক আচরণ: জিনিসপত্র ভাঙচুর করা, আগুন লাগানো।

প্রতারনামূলক আচরণ: মিথ্যা বলা, চুরি করা, কর্তব্যবিমুখতা।

নিয়ম ভঙ্গ করা: স্কুল পালানো, অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া দীর্ঘ সময় বাড়ির বাইরে থাকা।

উপরোক্ত আচরণগুলো কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডারে বেশি দিন ধরে থাকলে শিশুর পারিবারিক, সামাজিক এবং তার পড়াশোনা ও সম্পর্কের অবনতি হয়ে থাকে।

কারো কারো আচরণ আরও সিরিয়াস হয়। যেমন— সিগারেট খাওয়া, মদ-গাঁজা বা অন্য নেশা করা, অল্প বয়সে সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার এ জড়িয়ে পড়া।

এই সমস্যা বাচ্চার মধ্যে একদিনে তৈরি হয় না। ১০ থেকে ১২ বছরের স্কুলপড়ুয়া ছেলেদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা দিতে পারে। মেয়েদের মধ্যে আর পরে ১৪-১৬ বছরে দেখা যায়। তুলনামূলকভাবে মেয়েদের চাইতে ছেলেদের মধ্যে কন্টাক্ট ডিসঅর্ডার বেশি দেখা যায়।

বিশেষ করে যে সব বাচ্চাদের সঙ্গে পরিবারের সদস্য বা সমবয়সীদের সম্পর্ক খারাপ থাকে, অথবা যারা আইনি জটিলতায় জড়িয়ে গেছে তাদের মধ্যে সুইসাইড করার প্রবণতাও দেখা যায়।

বিভিন্ন কারণে এই সমস্যা তৈরি হতে পারে—

১. শিশুর প্রতি বাবা মায়ের রুঢ আচরণ, বিশৃঙ্খল বাড়ির পরিবেশ, বিবাহ বিচ্ছেদ শিশুর ভেতর আগ্রাসী আচরণ তৈরি করতে পারে।
২. পরিবারের আর্থিক অস্বচ্ছলতা শিশুর আচরণের উপর প্রভাব পড়ে থাকে।

৩. শিশু যখন বিশৃঙ্খলা ও অবহেলায় বড় হয়, তখন শিশুর অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ অস্বাভাবিক হয়। তারা সাধারণত রাগী হয়, পাশাপাশি হতাশা ও অবসাদে ভোগে।

৪. শিশুরা যখন খুব অল্প বয়স থেকে পরিবারের অথবা অন্য কোনো জায়গায় ভায়োলেন্ট ব্যবহার দেখে এবং শারীরিক ও সেক্সুয়াল অ্যাবিউজের শিকার হয়, তখন তাদের মধ্যে এই ধরনের আচরণ দেখা দিতে পার।

৫. ব্রেইনের frontal lobe এর কাজে বিঘ্ন ঘটলে শিশুরা নেতিবাচক অভিজ্ঞতা থেকে কিছু শেখা, পরিকল্পনা করা, নিজের নিরাপত্তা বজায় রাখতে পারে না।

৬. কঠিন মেজাজের (difficult temperament) শিশুরা কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডারের জন্য হাই রিস্ক থাকে।

৭. literature review তে দেখা গেছে violent game এর সঙ্গে শিশুদের শারীরিক অস্থিরতা, আগ্রাসী মনোভাব এবং ব্যবহারের সম্পর্ক আছে।

শিশুদের কিছু মানসিক সমস্যার সঙ্গে কন্ডাক্ট ডিজঅর্ডার ডেভেলপ করার প্রবণতা থাকে। যেমন— মুড এবং অ্যাংজাইটি, পিটিএসডি, সাবস্টেন্স অ্যাবিউজ, এডিএসডি, লার্নিং ডিসঅর্ডার।

পরিবারে কোনো শিশু যদি এই সমস্যায় ভোগে। অভিভাকরা দেরি না করে অবশ্যই মানসিক চিকিৎসক/কাউন্সিলরের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।

এই সমস্যা প্রতিরোধ করার জন্য অভিভাবকরা ‘পজেটিভ প্যারেন্টিং’ শিখবেন। তাহলে বাবা মায়ের সঙ্গে শিশুর ভালো সম্পর্ক তৈরি হবে এবং পরিবারে শিশুর জন্য নিরাপদ ও স্থিতিশীল পরিবেশ গড়ে উঠবে।

লেখক: অ্যাডাল্ট অ্যান্ড চাইল্ড সাইকিয়াট্রিস্ট, এভার কেয়ার হাসপাতাল

আরএ/

Header Ad
Header Ad

সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত হলেন সেনাপ্রধান

পদক গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনালের ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্ট পদে ভূষিত করা হয়েছে। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের জনগণের সার্বিক উন্নয়নে, বিশেষ করে চিকিৎসা খাতে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদানকে স্বীকৃতি প্রদান করেই তাকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক সফর শেষে আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান। সফরকালে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশি কন্টিনজেন্টসমূহ ও বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে সেনাবাহিনী প্রধানকে অবহিত করা হয়। এ সময় তিনি তাঁর মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সেনাবাহিনী প্রধান স্পেশাল রিপ্রেজেনটেটিভ অব দ্য সেক্রেটারি জেনারেল ভ্যালেন্টাইন রুগাবিজা এবং ফোর্স কমান্ডার লে. জেনারেল হামফ্রে নায়নির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।

ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনী প্রধান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক্যান ফোর্স (এফএসিএ) এর প্রধান জেনারেল মামাদু জেফিরিনের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক এবং সেনাবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক শান্তিরক্ষী মিশনের অধীনে বেসামরিক লোকদের সহায়তার অংশ হিসেবে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক এ নির্মিত তোয়াদেরা কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্বোধন করেন। এছাড়া সেনাবাহিনী প্রধান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্ট ফসটিন আরচেঞ্জ তৌদেরার সঙ্গে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের জনগণের সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশেষ করে চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রেসিডেন্ট সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাবাহিনী প্রধানকে সম্মানসূচক রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত করেন।

এছাড়া সেনাবাহিনী প্রধান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের বাংগি এলাকায় নিয়োজিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কন্টিনজেন্টসমূহ পরিদর্শন করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের এ সফর সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদারের পাশাপাশি সেখানে অবস্থিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে বলে আশা করা যায়।

উল্লেখ্য, সেনাবাহিনী প্রধান গত ৩ মার্চ সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক সফরে যান।

Header Ad
Header Ad

তৃতীয় বিয়ে করলেন অভিনেতা মিলন, পাত্রী কে?

অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলন ও তার স্ত্রী শিপা। ছবি: সংগৃহীত

আবারও বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন ছোট ও বড়পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলন। প্রায় এক মাস আগেই ভালোবাসার মাস ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে সারেন এ অভিনেতা।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। মিলন ও তার স্ত্রীকে দেখতে অভিনেতার বাড়ি থেকে ৫টি ছবি পোস্ট করেন তিনি।

পোস্ট করা ছবির ক্যাপশনে বিবাহিত জীবনের জন্য শুভকামনাও জানান চয়নিকা। শুধু যে চয়নিকা নব দম্পতিকে দেখতে গিয়েছিলেন এমন নয়। ছোট পর্দার অনেক অভিনয়শিল্পীই আজ মিলনের বাড়ি হাজির হন নতুন বউ দেখতে।

জানা যায়, মিলনের স্ত্রীর নাম শিপা। গত ৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগামে দুই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।

উল্লেখ্য, অভিনেতার প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল লুসি গোমেজ। ১৯৯৯ সালে তাদের বিয়ে হয়। ২০১৩ সালে তাদের দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে। এরপর দ্বিতীয় স্ত্রী পলির সঙ্গে মিলনের বিয়ে ও চার বছরের সংসার জীবনের গুঞ্জন শোনা গেলেও তা অস্বীকার করে আসছিলেন অভিনেতা।

তবে ২০১৩ সালের অক্টোবরে শ্রীলঙ্কায় স্ত্রী-পুত্র সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ছবি প্রকাশ করেন আনিসুর রহমান মিলন। সেই ছবি থেকে জানা যায়, তার স্ত্রীর নাম পলি আহমেদ এবং সন্তানের নাম মিহ্রান।

এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী পলি আহমেদকে বিয়ে করেন। যিনি ২০২২ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

Header Ad
Header Ad

ইউপি চেয়ারম্যানের অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা লেনদেন, দুদকের মামলা

ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাক মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন ও প্রায় ৫৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাক মিয়া ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে দুদক কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে এদিন দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক সোহানুর রহমান বাদি হয়ে লাক মিয়ার নামে মামলা করেন।

মামলার এজহারে বলা হয়, লাক মিয়া চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক ঘুস ও দুর্নীতির মাধ্যমে তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৫৫ কোটি ২৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৯৫১ টাকা মূল্যের সম্পত্তির মালিকানা অর্জনপূর্বক দখলে রাখে।

তার নামে ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লক্ষ ৫২ হাজার ৫০১ টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করে। যার কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪(৩) ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

এদিকে একই অভিযোগে লাক মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধেও মামলা করেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান।

মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে করা মামলার এজহারে বলা হয়, স্বামীর সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৪ কোটি ৫০ লক্ষ ২৩ হাজার ১৯৭ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা অসাধু উপায়ে অর্জনপূর্বক দখলে রেখে এবং ১৪টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ৪৬১ কোটি ১৬ লক্ষ ৮৬ হাজার ১৪৬ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রুপান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত হলেন সেনাপ্রধান
তৃতীয় বিয়ে করলেন অভিনেতা মিলন, পাত্রী কে?
ইউপি চেয়ারম্যানের অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা লেনদেন, দুদকের মামলা
লাইফ সাপোর্টে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক
যশোর সীমান্ত থেকে ৫ কোটি ১২ লাখ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
অনেক কো-আর্টিস্ট, ডিরেক্টর তখন আমার সঙ্গে কাজ করতে চাইতেন না: প্রভা
ভয়াবহ দাবানলের কবলে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া, ২০ স্থানে ছড়িয়েছে আগুন (ভিডিও)
নাগরিক পার্টি ছাড়লেন আবু হানিফ, ফিরে গেলেন গণ অধিকার পরিষদে
প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরে চীন যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোজায় বেড়েছে আনারসের চাহিদা, দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
সন্তানের জন্য ‘ডন থ্রি’ সিনেমা থেকে সরে দাঁড়ালেন কিয়ারা
অস্থিরতার কারণে এ বছর নির্বাচন কঠিন হবে: রয়টার্সকে নাহিদ ইসলাম
চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
বিয়ে বাড়িতে প্রবেশের আগমুহূর্তে বরের মৃত্যু
মুশফিক অযু ছাড়া ব্যাট-বল স্পর্শ করতেন না: মুশফিকের স্ত্রী
বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচকে ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও ভালো উন্নতি বাংলাদেশের
ছাত্র-জনতা কোথাও অভিযান চালাতে পারে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফ্রান্সে মুসলিম খেলোয়াড়দের রোজায় নিষেধাজ্ঞা
স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আবরার ফাহাদসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি
রাবিতে সভাপতি নিয়োগ নিয়ে দুই পক্ষের ধস্তাধস্তি