শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিশু আচরণগত পরিবর্তন ঘটাতে কী করবেন

ইতিপূর্বে আলোচনা করা হয়েছে বাচ্চাদের সমস্যা সংক্রান্ত আচরণবিধি কিভাবে প্যারেন্টসরা পরিবর্তন করতে পারেন। আজকের আলোচনার বিষয়বস্তুতে মৃদু শাস্তির প্রক্রিয়াগুলো বিশ্লেষণ করা হলো।

খারাপ ব্যবহার শোধরানোর জন্য মৃদু শাস্তি হিসেবে যেসব পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়-

১. টাইম আউট-টাইম আউট বলতে বোঝায় স্বল্প সময়ের জন্য শিশুকে তার পরিচিত environment থেকে দূরে সরিয়ে ঢাকা । টাইম আউট পদ্ধতির লক্ষ্য হলো শিশুর খারাপ আচরণ বিভিন্ন পদ্ধতির মধ্য দিয়ে অপসারণ করতে সাহায্য করা। সবচেয়ে কার্যকরি হাল্কা শাস্তি হল Time out. ২ থেকে ১২ বৎসর বয়সের শিশুদের জন্য এই পদ্ধতি প্রযোজ্য।

২. তিরস্কার করা এবং অনুমোদন না করা। বাচ্চারা যখন কোন অন্যায় করে থাকে তখন তাকে তা বুঝিয়ে বলা এবং অন্যায় কে প্রশ্রয় না দেয়া।

৩. খারাপ ব্যবহারের স্বাভাবিক (natural) পরিনতি। বাচ্চাদের খারাপ আচরণ কি কিভাবে স্বাভাবিক ভাবে আমরা বুঝিয়ে বলতে পারি তার একটি উদাহরণ দেয়া হলো। যেমন- একটি বিড়ালকে বেশি চাপাচাপি করলে আঁচড় খেতে হবে, তেমনি কোনো অন্যায় করলে তার জন্য শাস্তি পেতে হবে।

৪. খারাপ ব্যবহারের যৌক্তিক (logical) পরিনতি-এই পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যুক্তিগত ব্যাখ্যার মাধ্যমে বাচ্চাকে বুঝিয়ে বলা হয়। যেমন–শাকসবজি না খেলে মিষ্টি খেতে পাবে না।

৫. নিয়ম ভঙ্গের জন্য প্রদত্ত শাস্তি ( Behavior penalty): বাচ্চারা যখন কোন নিয়মের মধ্যে না থাকে, প্যারেন্টস হয় তখন তাদেরকে মৃদু শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারেন। যেমন–মা বাবার সাথে মিথ্যা কথা বললে, একদিন টিভি দেখা বন্ধ।

শিশুকে শাস্তি দিতে হবে সুচিন্তিত ( rationally) এবং নন অ্যাগ্রেসিভ ভাবে।

টাইম আউট যেহেতু খুব কার্যকরী পদ্ধতি,তাই এটা নিয়ে কিছু আলোচনা করব।
কোন খারাপ ব্যবহার করলে শিশুকে কোন রকম আনন্দ পাওয়া থেকে সরিয়ে রাখা হলো টাইম আউট ।

টাইম আউটের জন্য উপযুক্ত জায়গা


-একটি নিরানন্দময় জায়গা বেছে নিন

-পরিবারের কোন সদস্য কাছে থাকবে না ( খুব ছোট শিশুর নিরাপত্তার জন্য দৃষ্টির মধ্যে রাখবেন)।

- খেলনা, টিভি, বই, পোষা প্রাণী বা সৌখিন কোন কিছু শিশুর কাছে থাকবে না।

-স্থানটি হবে নিরাপদ,আলোকিত এবং ভীতিকর হবে না।

-শিশুকে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে ঐ জায়গায় নেয়া যাবে।

২ থেকে ৪ বৎসরের শিশুদের জন্য পিঠ সোজা বড় চেয়ার ভালো টাইম আউটের জায়গা।

চেয়ারটি আপনার কাছাকাছি রাখবেন যাতে আপনার দৃষ্টির মধ্যে থাকে, কিন্তু শিশুর চোখের দিকে তাকাবেন না। শিশুর চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে চেয়ারটি নরম কার্পেটের উপর রাখতে পারেন। শিশু চেয়ারে বসে থাকবে, দাঁড়াবে না বা লাফাবে না। শিশু চেঁচামেচি, কান্নাকাটি করলেও তার সাথে কোন কথা বলবেন না।

এদের জন্য মেঝের একটি কোনাও ব্যবহার করা যেতে পারে।

৫ থেকে ১২ বৎসরের শিশুর জন্য টাইম আউটের জায়গা-

বাথরুম, লন্ড্রিরুম, আপনার শোওয়ার ঘর, হল ওয়ে বা উটিলিটি রুম টাইম আউটের জন্য ভাল জায়গা হতে পারে। কখনই শিশুর শোবার ঘর ব্যবহার করবেন না।

অনাকাঙ্খিত ব্যবহার করলে-

১. শিশুকে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে টাইম আউট নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে যান। ১০ টার বেশি কথা বলবেন না।

২. টাইমার শিশু শুনতে পায় এমন জায়গায় রাখুন, প্রতি বৎসরের জন্য ১ মিনিট হিসাব করুন।

৩. টাইমার বাজার জন্য অপেক্ষা করুন এবং শিশুকে কোন মনযোগ দিবেন না।

৪. টাইমার বাজার পর শিশুকে টাইম আউটের কারন জিজ্ঞাসা করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত বাচ্চার কাছ থেকে পাওয়া উত্তরে আপনি সন্তুষ্ট না হবেন ততক্ষণ পর্যন্ত টাইম আউট প্রক্রিয়াটি চালাতে থাকবেন। বাচ্চা যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাইম আউট এর কোন নিয়ম নীতি ভঙ্গ করে থাকে তাহলে পুনরায় শুরু থেকে আবার টাইম আউট প্রক্রিয়াটি আরম্ভ করতে হবে।

একটি শিশুর আচরণ গড়ে ওঠে তার সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে। যা শিশুর নিজস্ব মেজাজ এবং আচরণ তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বিহেভিয়ার অ্যাপ্রোচে দেখা যায় যে, শিশুদের ভালো এবং খারাপ ব্যবহার পরিবর্তন করা যায় বিহেভিয়ার মেথড ব্যবহার কর। (US and other countries) দেখা গিয়েছে, বিভিন্ন বিহেভিয়ার মেথড ব্যবহার করে শিশুদের অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবহার ৫০℅ থেকে ৯০% কমানো সম্ভব হয়েছে।

তাই বাবা-মায়েদের উদ্দেশ্যে বলা যায়,বাচ্চাদের মেজাজের ভিন্নতা দেখে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ না হয়ে বাচ্চাদের সাহায্য করা। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নেয়া যেতে পারে।



লেখক: এডাল্ট অ্যান্ড চাইল্ড সাইক্রিয়াট্রিস্ট, এভার কেয়ার হাসপাতাল

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

অনুর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ

তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২৯ নভেম্বর শুরু হচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের এবারের আসর। ওয়ানডে ফরম্যাটে হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচেই মাঠে নামবেন বাংলাদেশের যুবারা। এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার মিশনে আজ দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এবারের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে নেতৃত্ব দেবেন আজিজুল হাকিম তামিম। আগামী ২৯ নভেম্বর আফগানিস্তানের বিপক্ষে টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯। ‘এ’ গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গী শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও আফগানিস্তান। অন্যদিকে ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, জাপান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ শেষে ১ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ম্যাচে নেপাল ও ৩ ডিসেম্বর শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

টুর্নামেন্টের সবগুলো ম্যাচই সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হবে। দুবাই ও শারজা দুই ভেন্যুতে আয়োজিত হবে টুর্নামেন্টের ১৫টি ম্যাচ।

আগামী ২৪ নভেম্বর আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ। ২৬ নভেম্বর শারজাতে ভারতের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমরা।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ স্কোয়াড:
আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিফাত বেগ, সামিউন বশির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বরেণ্য, সাদ ইসলাম রাজিন।

স্ট্যান্ডবাই:
কালাম সিদ্দিকী, শাহরিয়ার আজমীর, ইয়াসির আরাফাত, সানজিদ মজুমদার।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া