শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অবহেলায় রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি

ভাষাবিদদের মতে গ্রন্থাগারকে বলা হয় জনতার বিশ্ববিদ্যালয়। যেখান থেকে সাধারণ মানুষ আগ্রহ থাকলে সুযোগ হয় জ্ঞানার্জনের সুযোগ। পাকভারেতের শাসন আমলে পাশ্চাত্য দেশগুলোতে যখন গণ গ্রন্থাগার ছড়িয়ে পড়ছিল। ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৩৫ সালে কলকাতা পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৫০ সালের ১৪ আগস্ট ‘পাবলিক লাইব্রেরি অ্যাক্ট অব ইংল্যান্ড’ পাস হওয়ার পরের সময়কে বলা হয়ে থাকে পাবলিক লাইব্রেরির মুভমেন্ট। কারণ এই আইনের ফলে তৎকালীন ভারতবর্ষে প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করে গণ গ্রন্থাগার। যার ছোঁয়া লাগে তৎকালীন পূর্ববঙ্গেও। ১৮৫৪ সালে বগুড়া, যশোর, বরিশাল ও রংপুরে গণ গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা ছিল যুগান্তকারী ঘটনা।

সরেজমিনে ঘুরে দেখাগেছে, দেশের ১৬৮ বছরের পুরনো রংপুরের ঐতিহাসিক গণ গ্রন্থাগারের বর্তমান অবস্থা খুবই করুন। রংপুর শহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাশে বিশাল এলাকা জুড়ে কয়েকটি ভবন মিলে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির ব্যাপ্তি ছিল। স্থানীয়দের কাছ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে। ১৯ দশকে এখানে টাউন হল নির্মাণ করা হয়। ১৯৭১ সালের পর এর পেছনে গড়ে ওঠে শিল্পকলা একাডেমি ভবন। গণ গ্রন্থাগার চত্বরেই নির্মাণ করা হয় স্বাধীন বাংলার প্রথম শহীদ মিনার।

 

 

গণ গ্রন্থাগারের নিযুক্ত কর্মচারীরা জানান, করোনা মহামারির শুরুর পর দুই বছর ধরে গণ গ্রন্থাগারটি বন্ধ রয়েছে। বিদ্যুৎ ও চেয়ার-টেবিল না থাকায় এখন আর এটি চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে না।করোনা মহামারির আগে শুধু ৭টি জাতীয় দৈনিক ও একটি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা পড়তে এখানে মূলত বয়স্করা আসতেন।

রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা ও সাহিত্যিক আকবর হোসেন বলেন, রংপুরের গণ গ্রন্থাগারের বরাদ্দকৃত জায়গার একটি অংশ দখল করে সর্বাধুনিক শিল্পকলা একাডেমির ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া মূল ভবনের একটি অংশে রংপুর ফাউন্ডেশন ও রংপুর সাহিত্য পরিষদের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে গণ গ্রন্থাগারের দুটি ভবন, যার একটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। অন্যটিতে বই সংরক্ষিত আছে। এছাড়া আরেকটি ভবনে সভা-সমাবেশ করার জন্য ছোট পরিসরে একটি মিলনায়তন আছে, এটিও বন্ধ। রংপুর পাবলিক লাইব্রেরী এখন বেসরকারি একটি কমিটির মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২১ জন সদস্য আছেন এই কমিটিতে। সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাহিত্যিক আকবর হোসেন ঐতিহাসিক গণ গ্রন্থাগারটি দখল হয়ে থাকা নিয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির পেছনে ৫৫ শতক জায়গায় শিল্পকলা একাডেমি ভবন তৈরি করা হয়েছে। তারা নির্মাণের আগে ক্ষতিপূরণ দিবে বলেছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত এক টাকাও দেয়নি।

তিনি জানান, ২০১০ সালে সদস্য সংখ্যা ছিল ৪৩২ জন এবং ২০১১ সালে ছিলেন ২২৮ জন। পরের বছরগুলোর আর কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৯০ জন আজীবন সদস্য থাকার একটি তথ্য পাওয়া যায়। এখানে যে কেউ আজীন সদস্য হওয়ার আবেদন করতে পারেন। এজন্য ৫ হাজার টাকা এককালীন অনুদান দিতে হয়। গণ গ্রন্থাগারটি মোট বইয়ের সংখ্যা ৫ হাজার ২৮২টি। এর মধ্যে ইংরেজি ভাষায় ১৯০০ শতকের পাঁচটি জার্নাল রয়েছে।

আকবর হোসেন আরো বলেন, গণ গ্রন্থাগারে ৬ হাজার বই আছে। এর মধ্যে দুই হাজার প্রাচীন আমলের বই নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। সেগুলো রক্ষায় বাইন্ডিং করে বস্তাবন্দি করে রাখা হয়েছে। আলমারি সহ বই রাখার প্রয়োজনীয় জায়গা না থাকায় সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা যাচ্ছে না প্রাচীন আমলের বই গুলো।তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় সবচেয়ে ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি। রংপুর শহরের রাজাকারদের ট্রেনিং ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালেই প্রতিষ্ঠাকালীন অধিকাংশ মূল্যবান বই-জার্নাল চুরি হয়ে যায় কিংবা ধ্বংস করে দেওয়া হয়।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে এখানে ৩০ হাজারেরও বেশি বই ছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় রাজাকাররা হাজার হাজার বই আগুনে পুড়িয়ে রান্নার জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করেছে। গণ গ্রন্থাগারে পাঠক ফিরিয়ে আনতে তেমন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। উন্নয়ন বলতে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির বাইরে দেয়ালে রঙ ও নতুন সাইনবোর্ড দেওয়া হয়েছে। মূল ভবন এখনও পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ভিতরে কোন সংস্কার কাজ হয়নি। গণ গ্রন্থাগারে শতবর্ষ আগের দুটি বড় টেবিল আছে, যেগুলো ব্যবহার হয় না। বর্তমানে লাইব্রেরিতে চেয়ার নেই। নেই মানসম্মত কোন টেবিল। বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা আছে তাও খুবই অপ্রতুল্য। আমরা রংপুর গণপূর্ত প্রকৌশলীদের দিয়ে নকশা ও সম্ভাব্য বয়ের হিসাব করে তিন দফা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছি। অনেক চেষ্টা করেও ঐতিহাসিক এই গণগ্রন্থাগারকে রক্ষা করতে পারছি না।

রংপুরের জেলা প্রশাসক ও রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি কমিটির সভাপতি আসিব আহসান বলেছেন, গণ গ্রন্থাগারটি সংস্কারের মাধ্যমে ব্যবহার উপযোগী করার জন্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

 

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ