শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সারোগেসির কথা বলি

অন্যের গর্ভ ভাড়া নিয়ে সন্তান জন্মদানের পদ্ধতিকে বলে সারোগেসি। নানা দেশে এভাবে ছেলেমেয়ের জন্ম দিচ্ছেন সন্তান জন্মদানে অক্ষম বাবা-মা। আবার অনেকে জেনেশুনেও এই পথে চলেছেন নানা কারণে। এই আধুনিক, আলোচিত বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন সারা জেরীন তাসপিয়া

বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা প্রকৃতির এক অনন্য আশীর্বাদ। মানুষের ভালোবাসার ধন, আদরের দুলাল হলো তার সন্তান। প্রকৃতির নিয়মে প্রতিটি মা-ও বাবা চান নিজের রক্ত ধারণ করা সন্তানের বাবা-মা হতে কিন্তু সে ক্ষমতাটি থাকে না অনেকের। তাহলে তারা কী কখনো সন্তানের বাবা-মা হতে পারবেন না? তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে, যারা প্রাকৃতিকভাবে সন্তান ধারণে অক্ষম, তারাও ‘সারোগেসি’ পদ্ধতিতে নিজের সন্তান পেতে পারেন। আবার আধুনিক বিজ্ঞানের জয়-জয়কারের এই সময়ে বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা থাকলেও অনেকে ‘সারোগেসি’তে বাবা-মা হয়ে থাকেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক সারোগেসি পদ্ধতি সম্পর্কে

সারোগেসি কি?
সারোগেসি একটি সহায়ক প্রজননভিত্তিক পদ্ধতি। যেখানে কাংখিত বাবা-মা অন্য নারীর গর্ভটি ভাড়া করেন। পদ্ধতিটিতে একজন নারী অর্থের বিনিময়ে তার নিজের গর্ভে অন্যের সন্তান বড় করেন ও তাকে জন্ম দেন। গর্ভ ভাড়া ও সন্তানের জন্মদান এই পুরো প্রক্রিয়াটি দুই পক্ষের একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। একজন নারীর গর্ভে অন্য দম্পতির সন্তান ধারণের প্রক্রিয়াটিকে ‘সারোগেসি’ বলে।

দুই ধরণের...
পার্শিয়াল সারোগেসি : পার্শিয়াল সারোগেসিতে সন্তান ধারণে মা কোনো ভূমিকা পালন করেন না। বাবার শুক্রাণু ও সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু আলাদাভাবে ফার্টিলাইজ করে সারোগেট মায়ের গর্ভধারণের মাধ্যমে এ সন্তান প্রসব প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। পার্শিয়াল সারোগেসিতে সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু ও গর্ভ দুটোই ভাড়া নেওয়া হয়। ফলে এই ক্ষেত্রে সন্তানের ওপর মায়ের জৈবিক একটি অধিকার থেকে যায়। তাই অনেকে স্পার্ম ব্যাংক ও ডিম্বাণু ব্যাংক থেকে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু সংগ্রহ করে সারোগেসি পদ্ধতিটি সম্পন্ন করা বেশি নিরাপদ মনে করেন।
জেস্টেশনাল সারোগেসি : এই পদ্ধতিটিতে মূলত দম্পতিদের শুক্রাণু ও ডিম্বাণু নিয়ে ল্যাবে ভ্রুণ তৈরি করা হয়। পরে সারোগেট মায়ের জরায়ুতে ভ্রূণটি প্রতিস্থাপন করা হয়। জেস্টেশনাল সারোগেসি পদ্ধতি এখন খুব জনপ্রিয়তা লাভ করছে। তবে সারোগেট মাকে বায়োলজিক্যাল মা বলা যাবে না।

গর্ভ ভাড়া প্রক্রিয়া
সন্তান ধারণে অক্ষম কিংবা যারা গর্ভধারণ করতে আগ্রহী নন-এমন কোনো দম্পতি একজন মহিলার গর্ভ ভাড়া নেন। এরপর তাদের সন্তানটি অন্য মহিলার গর্ভে বেড়ে ওঠে। সে জন্মের পরে চুক্তিপত্র অনুসারে অবিভাবক তাদের সন্তানকে নিয়ে নেন। সারোগেট মা অর্থের বিনিময়ে তার গর্ভ ভাড়া দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে সন্তানের প্রতি তার কোনো অধিকার থাকে না।

পদ্ধতিটির জনপ্রিয়তার কারণ
অনেক চেষ্টার পরেও যখন সন্তান লাভের আর কোন পথ থাকে না, তখন সারোগেসি হয় সন্তানের জন্য ব্যাকুল মা-বাবার অন্যতম আশ্রয়। যদিও বাংলাদেশে সন্তান দত্তক নেবার চলটি খুব বেশি আছে। তারপরও অনেক কারণেই সারোগেসি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে আছে-ক. অনেক মা গর্ভধারণে আগ্রহী নন। ফলে তারা সারোগেট মায়ের শরণাপন্ন হন। খ. অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও বারবার মিসক্যারেজ বা গর্ভপাত হয়ে গেলে। গ. অকাল মেনোপজ, ঘ. জরায়ুতে অস্বাভাবিকতা বা অস্ত্রোপাচারের কারণে জরায়ু কেটে বাদ দিয়ে দিলে, ঙ. গর্ভধারণে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে বা গর্ভধারণ করলে শারীরিক জটিলতাসহ যেকোনো শারীরিক দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি থাকলে, চ. সমকামী কিন্তু সন্তান লাভে আগ্রহী কোনো দম্পতি, ছ. অনেকেই আছেন যারা একা, একাই নিজের সন্তানের অভিভাবক হতে চান, ছ. কেউ, কেউ আছেন যারা গর্ভধারণকালীন বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক কষ্ট সহ্য করতে আগ্রহী নন।

সারোগেসির ঝুঁকি
সারোগেসি খুব সহজ কোনো প্রক্রিয়া নয়। পদ্ধতিটিতে অনেক ধরণের ঝুঁকি থাকে। ভ্রুণের জীবনের প্রি-ইমপ্লানন্টেশন, প্রসবপূর্ব জটিলতা ছাড়াও আরো অনেক ঝুঁকি আছে। ফলে ডিম্বাশয় উদ্দীপনা, আইভিএফ চক্র, আইভিএফ ও জেনেটিক ল্যাবরেটরির মধ্যে ভ্রুণ ও এ বিষয়ক অনেক জটিল চিকিৎসাও হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে মানসিক প্রস্তুতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের দেশের সারোগেসি:
আমাদের এই বাংলাদেশে সারোগেসির বিষয়টি এখনো প্রচলিত নয়। তবে গোপনে গর্ভ ভাড়া নিয়ে বাবা-মা হওয়ার ঘটনা ঘটছে। আইনগতভাবে বৈধ না হওয়ায় কেউই বিষয়গুলো প্রকাশ করেন না। আইনী ঝামেলা এড়াতে কেউ, কেউ বিদেশে গিয়ে গর্ভ ভাড়া নিচ্ছেন।

ইসলাম বলে :
মহান আল্লাহ জৈবিক চাহিদা পূরণ ও সন্তান ধারণ-গ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি বলেছেন। আমাদের ধর্ম ইসলাম মানুষের বংশধারার পবিত্রতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। পুরুষের জন্য এমন কোনো নারীর শরীরে তার শুক্রাণু প্রবেশ করানো জায়েজ নয়, যা পবিত্র ধর্ম ইসলামে হালাল নয়। শারীরিক সম্পর্ক বা ভিন্ন কোনো পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমেও জায়েজ নয়। হারাম। ফলে ইসলামে এ পদ্ধতিকে জায়েজ বলার সুযোগ নেই।

 

ওএস।

Header Ad
Header Ad

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "একটি বৈষম্যহীন, উদ্ভাবনী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন। মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং উদ্ভাবনের পরিবেশ তৈরি করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।"

তিনি জানান, 'আইপি অ্যান্ড মিউজিক: ফিল দ্য বিট অব আইপি'—এ বছরের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যা সৃজনশীলতার সঙ্গে প্রযুক্তির যোগসূত্র তুলে ধরে। সংগীতকে তিনি "হৃদয়ের ভাষা" আখ্যা দিয়ে বলেন, "এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং আমাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার শক্তিশালী হাতিয়ার।"

ড. ইউনূস আরও বলেন, "বাংলাদেশের সংগীতশিল্পীরা লোকগান থেকে আধুনিক ধারায় নানাভাবে নিজেদের প্রতিভা প্রকাশ করে বিশ্বকে মুগ্ধ করছেন। এ শিল্পে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের মূল্যায়নের মাধ্যমে একটি অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি সম্ভব।"

তিনি মনে করেন, শিল্প ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অগ্রগতি যেমন সম্ভব, তেমনি প্রয়োজন মেধাসম্পদ আইন ও নীতির কার্যকর প্রয়োগ, যাতে শিল্পীদের সৃজনশীলতা সুরক্ষিত থাকে এবং নতুন প্রজন্ম উদ্ভাবনে উৎসাহিত হয়।

বাণীর শেষাংশে তিনি বলেন, "ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই সরকার উদ্ভাবনী শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে একটি টেকসই বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদযাপন করা হয়, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরা এবং মেধাসম্পদের সুরক্ষার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে প্রতারণার জালে ফেলে এক নারীর কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৫ টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় থেকে  স্থানীয় জনতা ধরে ৬ নারীকে পুলিশে সোপর্দ করে।

গ্রেফতারকৃত নারীরা হলেন- ব্রাক্ষনবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রামের শিপনের স্ত্রী সাহানা আক্তার, ফিরোজের মেয়ে  ইভা আক্তার, ইয়াসিনের স্ত্রী সুলতানা খাতুন, পলাশের স্ত্রী মোর্শেদা, মালিলের স্ত্রী রাবেয়া ও জুয়েলের স্ত্রী নারগিস বেগম।

বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপপরিদর্শক(এসআই) পবিত্র বিশ্বাস জানান, বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় গ্রামের এক গৃহবধূ বেনাপোল বাজার থেকে ইজিবাইক চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বোরকা পরা ৬ নারী ঐ ইজিবাইকে উঠে তাকে জিম্মি করে ফেলে। এক পর্যায়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর চিৎকার দেয়। এসময় পথচারীরা এগিয়ে এসে ছিনতাইকারীদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।  এরা পেশাদার প্রতারক ও ছিনতাইকারী জানায় পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

"সংস্কার না নির্বাচন—এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন," বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দাবি করেন—জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনাগুলো গণহত্যা, যার বিচার না হলে দেশে কোনো ধরনের নির্বাচন বা সংস্কার অর্থহীন হয়ে পড়ে।

সারজিস আলম বলেন, "বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে অন্য কোনো বিষয় প্রাসঙ্গিক নয়।" তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি ২০২৪ সালের আগস্টে পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি।

আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সারজিস। তিনি বলেন, “আমরা যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করি, তারা পশ্চিমাদের অবস্থানের কথা বলে। কিন্তু শাপলা, পিলখানা বা জুলাইয়ের ঘটনায় যখন রক্ত ঝরল, তখন পশ্চিমারা কোথায় ছিল?”

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে;

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত