শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সারোগেসির কথা বলি

অন্যের গর্ভ ভাড়া নিয়ে সন্তান জন্মদানের পদ্ধতিকে বলে সারোগেসি। নানা দেশে এভাবে ছেলেমেয়ের জন্ম দিচ্ছেন সন্তান জন্মদানে অক্ষম বাবা-মা। আবার অনেকে জেনেশুনেও এই পথে চলেছেন নানা কারণে। এই আধুনিক, আলোচিত বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন সারা জেরীন তাসপিয়া

বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা প্রকৃতির এক অনন্য আশীর্বাদ। মানুষের ভালোবাসার ধন, আদরের দুলাল হলো তার সন্তান। প্রকৃতির নিয়মে প্রতিটি মা-ও বাবা চান নিজের রক্ত ধারণ করা সন্তানের বাবা-মা হতে কিন্তু সে ক্ষমতাটি থাকে না অনেকের। তাহলে তারা কী কখনো সন্তানের বাবা-মা হতে পারবেন না? তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে, যারা প্রাকৃতিকভাবে সন্তান ধারণে অক্ষম, তারাও ‘সারোগেসি’ পদ্ধতিতে নিজের সন্তান পেতে পারেন। আবার আধুনিক বিজ্ঞানের জয়-জয়কারের এই সময়ে বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা থাকলেও অনেকে ‘সারোগেসি’তে বাবা-মা হয়ে থাকেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক সারোগেসি পদ্ধতি সম্পর্কে

সারোগেসি কি?
সারোগেসি একটি সহায়ক প্রজননভিত্তিক পদ্ধতি। যেখানে কাংখিত বাবা-মা অন্য নারীর গর্ভটি ভাড়া করেন। পদ্ধতিটিতে একজন নারী অর্থের বিনিময়ে তার নিজের গর্ভে অন্যের সন্তান বড় করেন ও তাকে জন্ম দেন। গর্ভ ভাড়া ও সন্তানের জন্মদান এই পুরো প্রক্রিয়াটি দুই পক্ষের একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। একজন নারীর গর্ভে অন্য দম্পতির সন্তান ধারণের প্রক্রিয়াটিকে ‘সারোগেসি’ বলে।

দুই ধরণের...
পার্শিয়াল সারোগেসি : পার্শিয়াল সারোগেসিতে সন্তান ধারণে মা কোনো ভূমিকা পালন করেন না। বাবার শুক্রাণু ও সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু আলাদাভাবে ফার্টিলাইজ করে সারোগেট মায়ের গর্ভধারণের মাধ্যমে এ সন্তান প্রসব প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। পার্শিয়াল সারোগেসিতে সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু ও গর্ভ দুটোই ভাড়া নেওয়া হয়। ফলে এই ক্ষেত্রে সন্তানের ওপর মায়ের জৈবিক একটি অধিকার থেকে যায়। তাই অনেকে স্পার্ম ব্যাংক ও ডিম্বাণু ব্যাংক থেকে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু সংগ্রহ করে সারোগেসি পদ্ধতিটি সম্পন্ন করা বেশি নিরাপদ মনে করেন।
জেস্টেশনাল সারোগেসি : এই পদ্ধতিটিতে মূলত দম্পতিদের শুক্রাণু ও ডিম্বাণু নিয়ে ল্যাবে ভ্রুণ তৈরি করা হয়। পরে সারোগেট মায়ের জরায়ুতে ভ্রূণটি প্রতিস্থাপন করা হয়। জেস্টেশনাল সারোগেসি পদ্ধতি এখন খুব জনপ্রিয়তা লাভ করছে। তবে সারোগেট মাকে বায়োলজিক্যাল মা বলা যাবে না।

গর্ভ ভাড়া প্রক্রিয়া
সন্তান ধারণে অক্ষম কিংবা যারা গর্ভধারণ করতে আগ্রহী নন-এমন কোনো দম্পতি একজন মহিলার গর্ভ ভাড়া নেন। এরপর তাদের সন্তানটি অন্য মহিলার গর্ভে বেড়ে ওঠে। সে জন্মের পরে চুক্তিপত্র অনুসারে অবিভাবক তাদের সন্তানকে নিয়ে নেন। সারোগেট মা অর্থের বিনিময়ে তার গর্ভ ভাড়া দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে সন্তানের প্রতি তার কোনো অধিকার থাকে না।

পদ্ধতিটির জনপ্রিয়তার কারণ
অনেক চেষ্টার পরেও যখন সন্তান লাভের আর কোন পথ থাকে না, তখন সারোগেসি হয় সন্তানের জন্য ব্যাকুল মা-বাবার অন্যতম আশ্রয়। যদিও বাংলাদেশে সন্তান দত্তক নেবার চলটি খুব বেশি আছে। তারপরও অনেক কারণেই সারোগেসি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে আছে-ক. অনেক মা গর্ভধারণে আগ্রহী নন। ফলে তারা সারোগেট মায়ের শরণাপন্ন হন। খ. অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও বারবার মিসক্যারেজ বা গর্ভপাত হয়ে গেলে। গ. অকাল মেনোপজ, ঘ. জরায়ুতে অস্বাভাবিকতা বা অস্ত্রোপাচারের কারণে জরায়ু কেটে বাদ দিয়ে দিলে, ঙ. গর্ভধারণে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে বা গর্ভধারণ করলে শারীরিক জটিলতাসহ যেকোনো শারীরিক দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি থাকলে, চ. সমকামী কিন্তু সন্তান লাভে আগ্রহী কোনো দম্পতি, ছ. অনেকেই আছেন যারা একা, একাই নিজের সন্তানের অভিভাবক হতে চান, ছ. কেউ, কেউ আছেন যারা গর্ভধারণকালীন বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক কষ্ট সহ্য করতে আগ্রহী নন।

সারোগেসির ঝুঁকি
সারোগেসি খুব সহজ কোনো প্রক্রিয়া নয়। পদ্ধতিটিতে অনেক ধরণের ঝুঁকি থাকে। ভ্রুণের জীবনের প্রি-ইমপ্লানন্টেশন, প্রসবপূর্ব জটিলতা ছাড়াও আরো অনেক ঝুঁকি আছে। ফলে ডিম্বাশয় উদ্দীপনা, আইভিএফ চক্র, আইভিএফ ও জেনেটিক ল্যাবরেটরির মধ্যে ভ্রুণ ও এ বিষয়ক অনেক জটিল চিকিৎসাও হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে মানসিক প্রস্তুতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের দেশের সারোগেসি:
আমাদের এই বাংলাদেশে সারোগেসির বিষয়টি এখনো প্রচলিত নয়। তবে গোপনে গর্ভ ভাড়া নিয়ে বাবা-মা হওয়ার ঘটনা ঘটছে। আইনগতভাবে বৈধ না হওয়ায় কেউই বিষয়গুলো প্রকাশ করেন না। আইনী ঝামেলা এড়াতে কেউ, কেউ বিদেশে গিয়ে গর্ভ ভাড়া নিচ্ছেন।

ইসলাম বলে :
মহান আল্লাহ জৈবিক চাহিদা পূরণ ও সন্তান ধারণ-গ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি বলেছেন। আমাদের ধর্ম ইসলাম মানুষের বংশধারার পবিত্রতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। পুরুষের জন্য এমন কোনো নারীর শরীরে তার শুক্রাণু প্রবেশ করানো জায়েজ নয়, যা পবিত্র ধর্ম ইসলামে হালাল নয়। শারীরিক সম্পর্ক বা ভিন্ন কোনো পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমেও জায়েজ নয়। হারাম। ফলে ইসলামে এ পদ্ধতিকে জায়েজ বলার সুযোগ নেই।

 

ওএস।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে

মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল এক তরুনীর দুলাভাই হাসপাতালে  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে চলন্ত মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে পড়ে তাসলিমা খাতুন (২৪) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তার দুলাভাই আবুল কালাম আজাদ (৩০) আহত হয়েছেন।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৪টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের উপজেলার আনালিয়া বাড়ী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত তাসলিমা বগুড়া জেলার বিসনোপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি মেডিকেলে চাকরি করতেন, আর তার দুলাভাই ঢাকার একটি ঔষুধের দোকানে কর্মরত ছিলেন।

স্থানীয়রা যায়, ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলে করে বগুড়ায় ফিরছিলেন তাসলিমা ও তার দুলাভাই আবুল কালাম আজাদ। পথিমধ্যে আনালিয়া বাড়ী এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেলের চাকার সঙ্গে তাসলিমার ওড়না পেঁচিয়ে যায়। এতে তিনি ভারসাম্য হারিয়ে মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।

যমুনা সেতু পূর্ব থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শহিদুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নেই, জানালো বিসিবি  

ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়। ছবিঃ সংগৃহীত

স্পষ্ট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িল সন্দেহে ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়কে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, এমন একটি প্রতিবেদন বের হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিসিবি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, ক্রিকেটার বিজয়ের ওপর বিদেশ ভ্রমণসহ কোন ধরনের নিষেধাজ্ঞা নেই।

বিসিবি বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, সূত্রের বরাত দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম খবর প্রকাশ করেছে যে, ক্রিকেটার বিজয়ের ওপর এন্টি করাপশন ইউনিট (আকসু) বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা অরোপ করেছে। বিসিবি এনামুলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের মতো কিছুর বিষয়ে এখনো অবগত নয়।

তবে বিপিএলে স্পট ফিক্সিং নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে অনেক অভিযোগ এসেছে। আইসিসির নিয়ম অনুসরণ করে বিসিবি ও আকসু এ বিষয়ে তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ গোপনীয়তার সঙ্গে হচ্ছে বলেও জানিয়েছে বিসিবি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে বিসিবি বদ্ধ পরিকর, সততা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেবে বোর্ড।

স্পষ্ট ফিক্সিংয়ে সম্পৃক্ত নন অথচ তার নাম প্রকাশ করে মর্যাদাহানি করা হচ্ছে এমন দাবি করে অন্তত ২ জন ক্রিকেটার কোয়াবের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন। বিষয়টি উল্লেখ করে সমকালকে কোয়াবের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। কয়েকজন ক্রিকেটার যোগাযোগ করে বলেছেন তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হচ্ছে। কেউ এসবে জড়িত না থাকা সত্ত্বেও তাদের নাম বাইরে আসলে সেটি দুঃখজনক। এ ধরনের খবর ওই ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার এবং মর্যাদার জন্যও ক্ষতিকর।’

 

Header Ad
Header Ad

ইজতেমায় গেলেন হাসনাত আবদুল্লাহ, কুশল বিনিময় করলেন মামুনুল হক সাথে  

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক।ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে এসেছেন।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে ইজতেমা ময়দানের বিদেশি মেহমানদের গেট-২ দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেন তারা। সেখানে দুজনে কুশল বিনিময় করেছেন। ময়দানে তাদের অভ্যর্থনা জানান ইজতেমার প্রথম পর্বের শুরায়ে নেজামের আয়োজক কমিটির মুরুব্বি প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান।

তিনি বলেন, ‘হাসনাত আবদুল্লাহ এবং মামুনুল হক ইজতেমার ময়দানে মুসল্লিদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করেন। এরপর ময়দান ঘুরে দেখেন। মূলত সবকিছু ঠিকমতো হচ্ছে কিনা, তা দেখতে এসেছেন তারা।’

এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুর জেলা কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মো. রায়হান আহমেদ, যুগ্ম সংগঠক মাহমুদুর রহমান রিফাত, যুগ্ম সংগঠক শেখ সাব্বিরসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রথম ধাপ শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি)। রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হবে প্রথম পর্বের ইজতেমা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল এক তরুনীর দুলাভাই হাসপাতালে  
বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নেই, জানালো বিসিবি  
ইজতেমায় গেলেন হাসনাত আবদুল্লাহ, কুশল বিনিময় করলেন মামুনুল হক সাথে  
ট্রাম্পের প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে যোগ দিতে কাল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ফখরুল-খসরু  
সাবিনা ইয়াসমীন আইসিইউতে    
ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি, ময়লা ফেললেন প্রেসসচিব  
দেশের পুনর্গঠনে একমাত্র বিএনপি সক্ষম: তারেক রহমান  
কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্তের নির্দেশ সরকারের
যমুনার দুর্গম চরে সুবিধাবঞ্চিতদের ফ্রী স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে হিউম্যান কনসার্ন
প্লে-অফে খুলনা টাইগার্স কপাল পুড়ল রাজশাহীর
অমর একুশে বইমেলার পর্দা উঠল  
সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বললেন ‘রাষ্ট্র চলছে না’
ফরিদপুরে মন্দিরে সরস্বতীপ্রতিমা ভাঙার অভিযোগে গ্রেপ্তার যুবক
সেন্টমার্টিন দ্বীপকে বাঁচাতে ভ্রমণ বন্ধ রাখা হয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
যৌথবাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতার মৃত্যু, সামাজিক মাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া
লাইভ শোতে নারী ভক্তকে জাপটে ধরে চুমু, বিতর্কে ভারতীয় গায়ক
১২ জন নিয়ে খেলেছে ভারত, ম্যাচ রেফারির ব্যাখ্যা চান বাটলার
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে চতুর্থদিনের অনশন, বিকালে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের অবরোধের হুমকি
আলাউদ্দিন নাসিমের গুলশানের বাড়ি গোপন, দুদকের তদন্ত শুরু
আ.লীগ সমর্থকদের কাছে ‘আলোচিত মাফলারটি’ বিক্রির ঘোষণা দিলেন প্রেসসচিব