বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সারোগেসির কথা বলি

অন্যের গর্ভ ভাড়া নিয়ে সন্তান জন্মদানের পদ্ধতিকে বলে সারোগেসি। নানা দেশে এভাবে ছেলেমেয়ের জন্ম দিচ্ছেন সন্তান জন্মদানে অক্ষম বাবা-মা। আবার অনেকে জেনেশুনেও এই পথে চলেছেন নানা কারণে। এই আধুনিক, আলোচিত বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন সারা জেরীন তাসপিয়া

বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা প্রকৃতির এক অনন্য আশীর্বাদ। মানুষের ভালোবাসার ধন, আদরের দুলাল হলো তার সন্তান। প্রকৃতির নিয়মে প্রতিটি মা-ও বাবা চান নিজের রক্ত ধারণ করা সন্তানের বাবা-মা হতে কিন্তু সে ক্ষমতাটি থাকে না অনেকের। তাহলে তারা কী কখনো সন্তানের বাবা-মা হতে পারবেন না? তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে, যারা প্রাকৃতিকভাবে সন্তান ধারণে অক্ষম, তারাও ‘সারোগেসি’ পদ্ধতিতে নিজের সন্তান পেতে পারেন। আবার আধুনিক বিজ্ঞানের জয়-জয়কারের এই সময়ে বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা থাকলেও অনেকে ‘সারোগেসি’তে বাবা-মা হয়ে থাকেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক সারোগেসি পদ্ধতি সম্পর্কে

সারোগেসি কি?
সারোগেসি একটি সহায়ক প্রজননভিত্তিক পদ্ধতি। যেখানে কাংখিত বাবা-মা অন্য নারীর গর্ভটি ভাড়া করেন। পদ্ধতিটিতে একজন নারী অর্থের বিনিময়ে তার নিজের গর্ভে অন্যের সন্তান বড় করেন ও তাকে জন্ম দেন। গর্ভ ভাড়া ও সন্তানের জন্মদান এই পুরো প্রক্রিয়াটি দুই পক্ষের একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। একজন নারীর গর্ভে অন্য দম্পতির সন্তান ধারণের প্রক্রিয়াটিকে ‘সারোগেসি’ বলে।

দুই ধরণের...
পার্শিয়াল সারোগেসি : পার্শিয়াল সারোগেসিতে সন্তান ধারণে মা কোনো ভূমিকা পালন করেন না। বাবার শুক্রাণু ও সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু আলাদাভাবে ফার্টিলাইজ করে সারোগেট মায়ের গর্ভধারণের মাধ্যমে এ সন্তান প্রসব প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। পার্শিয়াল সারোগেসিতে সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু ও গর্ভ দুটোই ভাড়া নেওয়া হয়। ফলে এই ক্ষেত্রে সন্তানের ওপর মায়ের জৈবিক একটি অধিকার থেকে যায়। তাই অনেকে স্পার্ম ব্যাংক ও ডিম্বাণু ব্যাংক থেকে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু সংগ্রহ করে সারোগেসি পদ্ধতিটি সম্পন্ন করা বেশি নিরাপদ মনে করেন।
জেস্টেশনাল সারোগেসি : এই পদ্ধতিটিতে মূলত দম্পতিদের শুক্রাণু ও ডিম্বাণু নিয়ে ল্যাবে ভ্রুণ তৈরি করা হয়। পরে সারোগেট মায়ের জরায়ুতে ভ্রূণটি প্রতিস্থাপন করা হয়। জেস্টেশনাল সারোগেসি পদ্ধতি এখন খুব জনপ্রিয়তা লাভ করছে। তবে সারোগেট মাকে বায়োলজিক্যাল মা বলা যাবে না।

গর্ভ ভাড়া প্রক্রিয়া
সন্তান ধারণে অক্ষম কিংবা যারা গর্ভধারণ করতে আগ্রহী নন-এমন কোনো দম্পতি একজন মহিলার গর্ভ ভাড়া নেন। এরপর তাদের সন্তানটি অন্য মহিলার গর্ভে বেড়ে ওঠে। সে জন্মের পরে চুক্তিপত্র অনুসারে অবিভাবক তাদের সন্তানকে নিয়ে নেন। সারোগেট মা অর্থের বিনিময়ে তার গর্ভ ভাড়া দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে সন্তানের প্রতি তার কোনো অধিকার থাকে না।

পদ্ধতিটির জনপ্রিয়তার কারণ
অনেক চেষ্টার পরেও যখন সন্তান লাভের আর কোন পথ থাকে না, তখন সারোগেসি হয় সন্তানের জন্য ব্যাকুল মা-বাবার অন্যতম আশ্রয়। যদিও বাংলাদেশে সন্তান দত্তক নেবার চলটি খুব বেশি আছে। তারপরও অনেক কারণেই সারোগেসি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে আছে-ক. অনেক মা গর্ভধারণে আগ্রহী নন। ফলে তারা সারোগেট মায়ের শরণাপন্ন হন। খ. অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও বারবার মিসক্যারেজ বা গর্ভপাত হয়ে গেলে। গ. অকাল মেনোপজ, ঘ. জরায়ুতে অস্বাভাবিকতা বা অস্ত্রোপাচারের কারণে জরায়ু কেটে বাদ দিয়ে দিলে, ঙ. গর্ভধারণে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে বা গর্ভধারণ করলে শারীরিক জটিলতাসহ যেকোনো শারীরিক দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি থাকলে, চ. সমকামী কিন্তু সন্তান লাভে আগ্রহী কোনো দম্পতি, ছ. অনেকেই আছেন যারা একা, একাই নিজের সন্তানের অভিভাবক হতে চান, ছ. কেউ, কেউ আছেন যারা গর্ভধারণকালীন বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক কষ্ট সহ্য করতে আগ্রহী নন।

সারোগেসির ঝুঁকি
সারোগেসি খুব সহজ কোনো প্রক্রিয়া নয়। পদ্ধতিটিতে অনেক ধরণের ঝুঁকি থাকে। ভ্রুণের জীবনের প্রি-ইমপ্লানন্টেশন, প্রসবপূর্ব জটিলতা ছাড়াও আরো অনেক ঝুঁকি আছে। ফলে ডিম্বাশয় উদ্দীপনা, আইভিএফ চক্র, আইভিএফ ও জেনেটিক ল্যাবরেটরির মধ্যে ভ্রুণ ও এ বিষয়ক অনেক জটিল চিকিৎসাও হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে মানসিক প্রস্তুতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের দেশের সারোগেসি:
আমাদের এই বাংলাদেশে সারোগেসির বিষয়টি এখনো প্রচলিত নয়। তবে গোপনে গর্ভ ভাড়া নিয়ে বাবা-মা হওয়ার ঘটনা ঘটছে। আইনগতভাবে বৈধ না হওয়ায় কেউই বিষয়গুলো প্রকাশ করেন না। আইনী ঝামেলা এড়াতে কেউ, কেউ বিদেশে গিয়ে গর্ভ ভাড়া নিচ্ছেন।

ইসলাম বলে :
মহান আল্লাহ জৈবিক চাহিদা পূরণ ও সন্তান ধারণ-গ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি বলেছেন। আমাদের ধর্ম ইসলাম মানুষের বংশধারার পবিত্রতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। পুরুষের জন্য এমন কোনো নারীর শরীরে তার শুক্রাণু প্রবেশ করানো জায়েজ নয়, যা পবিত্র ধর্ম ইসলামে হালাল নয়। শারীরিক সম্পর্ক বা ভিন্ন কোনো পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমেও জায়েজ নয়। হারাম। ফলে ইসলামে এ পদ্ধতিকে জায়েজ বলার সুযোগ নেই।

 

ওএস।

Header Ad
Header Ad

বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

উপস্থাপক হানিফ সংকেত। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র ঈদের বিশেষ পর্ব আজ (১ এপ্রিল) বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর প্রচারিত হবে। হানিফ সংকেতের রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনায় নির্মিত এই বিশেষ পর্বে থাকছে বর্ণাঢ্য আয়োজন। বরাবরের মতোই অনুষ্ঠানের শুরু হবে কাজী নজরুল ইসলামের কালজয়ী গান ‘ও মন রমজানের ওই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে।

এবারের ‘ইত্যাদি’তে থাকছে দেশাত্মবোধক গান, যেখানে কিংবদন্তি শিল্পী সৈয়দ আব্দুল হাদী ও সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া গানের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন আরও ১০ জন তরুণ শিল্পী। সংগীত পরিবেশনায় থাকছেন হাবিব ওয়াহিদ ও প্রীতম হাসান। এ ছাড়া সিয়াম আহমেদ ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমিও গানে অংশ নিয়েছেন। বিশেষ নৃত্য পরিবেশন করবেন জনপ্রিয় চার অভিনেত্রী সাফা কবির, সাদিয়া আয়মান, সামিরা খান মাহি ও পারসা ইভানা।

এবারের ‘ইত্যাদি’তে তিন জনপ্রিয় তারকা দম্পতি—শহীদুজ্জামান সেলিম ও রোজী সিদ্দিকী, এফ এস নাঈম ও নাদিয়া আহমেদ, ইন্তেখাব দিনার ও বিজরী বরকতউল্লাহ গানে গানে অনলাইন কেনাকাটার মজার অভিজ্ঞতা তুলে ধরবেন। মধ্যবিত্তের অর্থনৈতিক টানাপোড়েন নিয়ে নির্মিত মিউজিকাল ড্রামাতে অভিনয় করেছেন ফজলুর রহমান বাবু, মোমেনা চৌধুরী, আনোয়ার শাহী ও র‍্যাপ শিল্পী মাহমুদুল হাসান।

বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে তৌসিফ মাহবুব ও শবনম বুবলির নৃত্য পরিবেশনা। পাশাপাশি, ‘গুজব’ নামের ছোট নাটিকায় বিদেশি অভিনয়শিল্পীদের অংশগ্রহণ দর্শকদের জন্য বাড়তি চমক হয়ে আসবে। এছাড়াও নিয়মিত চরিত্র নাতি ও কাশেম টিভির রিপোর্টার, সামাজিক অসঙ্গতি ও সমসাময়িক ঘটনাও উঠে আসবে ‘ইত্যাদি’র বিশেষ পর্বে।

অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছে ফাগুন অডিও ভিশন এবং রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনায় রয়েছেন হানিফ সংকেত। ঈদের আমেজে ভরা ‘ইত্যাদি’র এই বিশেষ পর্ব দর্শকদের জন্য চমক ও বিনোদনে ভরপুর হতে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রতিদিন যানজটে নাকাল রাজধানীবাসীর জন্য ঈদের ছুটিতে ঢাকা যেন এক অন্য রকম শহর। কর্মব্যস্ত এই নগরী এখন শান্ত, ফাঁকা ও যানজটমুক্ত। যারা ঈদে ঢাকায় রয়ে গেছেন, তারা উপভোগ করছেন এক ভিন্ন পরিবেশ।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) ঈদের দ্বিতীয় দিনেও রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতে যানবাহনের চাপ ছিল কম। অলস দুপুরে ফাঁকা রাস্তায় হালকা বাতাসে খেলা করছিল রোদের ছায়া। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু এলাকায় মানুষের চলাচল বাড়তে দেখা গেছে।

ঈদে যারা ঢাকায় থেকে গেছেন, তারা অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়িয়েছেন বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রে। মিরপুর চিড়িয়াখানা, জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, জিয়া উদ্যান, শ্যামলী ওয়ান্ডারল্যান্ডসহ বিভিন্ন পার্ক ও বিনোদন কেন্দ্রে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী রাকিব হাসান জানান, "ঈদের ছুটিতে ঢাকার ফাঁকা রাস্তাগুলোতে ঘুরে বেড়ানোর দারুণ সুযোগ পাওয়া যায়। গতকাল বন্ধুদের সঙ্গে বাইকে পুরো শহরটা ঘুরেছি, দারুণ লেগেছে।"

তবে, কর্মজীবীদের জন্য এই ফাঁকা ঢাকা যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস। ব্যাংক কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা বলেন, "সারা বছর এই যানজট নিয়ে অফিস করতে হয়। কিন্তু ঈদের ছুটিতে ঢাকাকে অন্য রকম মনে হয়। যদি সারা বছর এমন থাকত, তাহলে জীবন আরও সহজ হতো।"

যাত্রী কম থাকায় আয় কমে গেছে রিকশাচালকদের। সায়েন্সল্যাবে অপেক্ষমাণ রিকশাচালক মোহাম্মদ আরিফ জানান, "যাত্রী নেই বললেই চলে। আয় কমেছে, তবে ভালো দিক হলো জ্যাম নেই, রিকশা চালানো সহজ লাগছে।"

অন্যদিকে, সদরঘাট থেকে গুলিস্তানে আসা চালক লোকমান বলেন, "গুলিস্তান ও বাবুবাজার এলাকায় কিছুটা যানজট পেয়েছি, তবে বাকি রাস্তা ফাঁকা ছিল।"

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, ঈদের ছুটিতে বাসাবাড়ি ও অফিস-আদালত ফাঁকা থাকায় অপরাধ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক জানান, "সাইবার মনিটরিংসহ গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে ঈদকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নাশকতার তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।"

সরকারি চাকরিজীবীরা এবারের ঈদে টানা ৯ দিনের ছুটি উপভোগ করছেন। আগামী ৬ এপ্রিল থেকে অফিস-আদালত খুলবে। তবে অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এর আগেই খুলবে, ফলে ধীরে ধীরে রাজধানী আবার কর্মচঞ্চল হয়ে উঠবে।

Header Ad
Header Ad

মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২

ছবি: সংগৃহীত

মাদারীপুরে পদ্মা সেতু এক্সপ্রেসওয়ের সংলগ্ন সাহেববাজার সড়কে বিপরীতমুখী তিনটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে চার যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) দুপুর দেড়টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানা গেছে, নাওডোবা গোলচত্বর থেকে সাহেববাজার সড়কে তিনটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। গুরুতর আহত চারজনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে আরও দুজনের মৃত্যু হয়।

শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রতন শেখ জানান, দুর্ঘটনাটি জাজিরা থানার অন্তর্ভুক্ত হলেও এটি শিবচরের সীমানা সংলগ্ন। তিনি বলেন, "ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হয়েছেন। আহত চারজনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে আরও দুজনের মৃত্যু হয়। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও দুই যুবক।"

এদিকে, স্থানীয় প্রশাসন দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছে এবং নিহতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২
থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
রাশিয়া আমাদের চিরকালের বন্ধু, কখনো শত্রু নয়: চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান খালেদা জিয়ার
দ্বিতীয় দফায় মিয়ানমারে ত্রাণ সহায়তা পাঠালো বাংলাদেশ
ভারতে প্রশিক্ষণ প্লেন বিধ্বস্ত, পাইলট আহত
এপ্রিলে ঢাকায় আসছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, প্রাণহানি হতে পারে ৩ লাখ
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
শান্তিপূর্ণ ঈদ উদযাপনে সেনাবাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়াল
রাজধানীতে মেট্রোরেল ও সারা দেশে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
যমুনা সেতু দিয়ে একসপ্তাহে ২ লাখ ৪৭ হাজার যানবাহন পারাপার, ১৭ কোটি টাকার টোল আদায়
ঈদের দিনে সড়কে মৃত্যুর মিছিল: ১০ জেলায় নিহত ২১
টঙ্গিবাড়ীতে ঈদের দিনে ১০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি, উপকৃত ৪২০ পরিবার
ঈদের দিনেও তাপপ্রবাহ অব্যাহত, এক বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
যশোরের শার্শা সীমান্তে যুবকের লাশ উদ্ধার, আটক ১