মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজশাহীতে প্রতীকী রূপে টিকে আছে ৩৫ ঢোপকল

পুঠিয়ার বিখ্যাত জমিদার মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবী রাজশাহীর মানুষকে কলেরার হাত থেকে রক্ষা করতে রক্ষাকবজ হিসেবেই তৈরি করেছিলেন ‘ঢোপকল’। কলেরার সেই ক্লান্তিলগ্ন পেরিয়েছে বহু আগেই। প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে জনজীবনেও। ‘ঢোপকল’ ছাপিয়ে এসেছে ‘ওয়াটার ট্যাংক’। নিরাপদ পানি সরবরাহের প্রতিশ্রুতি নিয়ে গঠিত হয়েছে ওয়াসা। আর একারণেই কালের বির্বতনের সঙ্গে সংগ্রাম করে এখন প্রতিকী রুপেই টিকে আছে ঢোপকল।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একসময় রাজশাহী মহানগরে শতাধিক ঢোপকল ছিল। ঢোপকলের উপযোগিতা ফুরিয়েছে অনেক আগেই। তবে এখন ৩৫টির মতো ঢোপকল আছে। এরমধ্যে ১২টি ঢোপকলে ওয়াসার পানি সাপ্লায়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যেটা গত বছরও ছিল ২২টির মতো। ঢোপকলগুলো দীর্ঘ দিনের পুরোনা হওয়ায় পানি রির্জাভে রাখার সক্ষমতাও হারাচ্ছে। এতে প্রতি বছর ঢোপকলের সংখ্যাও কমছে। আর ঐতিহ্যের অংশ হিসেবেই প্রতীকী রূপে কিছু ঢোপকল সংরক্ষণ করা হচ্ছে।

জানা যায়, ১৯৩০ এর দশকে রাজশাহীতে পানিবাহিত রোগ কলেরার প্রাদুর্ভাব হয়েছিল। নোংরা, জীবাণুতে ভর্তি পানি খেয়ে অনেকে মারা গেছেন। তখন পুঠিয়ার জমিদার মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবীর টাকায় সুপেয় পানির কলের ব্যবস্থা করা হলো। যুগান্তকারী উদ্যোগে বানানো হলো ‘ঢোপকল’। সুপেয় পানির সরবরাহকারী কল হিসেবে ইতিহাসের পাতায় উজ্জ্বল এসব। তবে এখন ঢোপকলের উপযোগিতা ফুরিয়েছে। রাজশাহী ওয়াসার পানির লাইন আছে আলাদা।

এক একটি ঢোপকল ১২ ফুট উঁচু, ৪ ফুট চওড়া। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই কলগুলো বিশেষভাবে বানানো। মূল উপকরণ সিমেন্ট ও ইটের খোয়া। প্রতিটি কলের গায়ে উপর থেকে নিচের দিক পর্যন্ত বিশেষ একটি ঢেউ খেলানো ডিজাইন রয়েছে। নকশাটি করা হয়েছে টিন ব্যবহার করে। চারিদিকে টিনের রাউন্ড বানিয়ে তার ভেতরে সিমেন্ট ও ইটের খোয়ার ঢালাই ঢেলে দেওয়া হয়েছে। ঢালাইটি আড়াই থেকে তিন ইঞ্চির, আজও দারুণ শক্ত। অসাধারণ ডিজাইন, পুরোটাই সিমেন্টের দারুণ কারুকাজ আর পানির ফিল্টারিং ব্যবস্থা রাজশাহীর ঢোপকলের বিশেষত্ব। প্রতিটি ঢোপকলের পানি ধারণ ক্ষমতা ৪৭০ গ্যালন।

সবগুলো ঢোপকলে সুপেয় পানি দেওয়ার জন্য মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবী নিজের নামে একটি বিশেষ পানিশোধন কেন্দ্র তৈরি করে দিয়েছিলেন। তার কেন্দ্র থেকেই লোহা ও পানির ক্ষার দূর করে ঢোপকলে পানি দেওয়া হতো। কলগুলোর প্রতিটির আলাদা ফিল্টারিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পুরোপুরি স্বচ্ছ ও সুপেয় পানি খেতেন নগরের মানুষ। পাথরের কুঁচি আছে ভেতরে কোনোভাবে ঢুকে পড়া ময়লাগুলো থেকে পানিকে বাঁচাতে। বালি ও পাথরের স্তরও আছে প্রতিটি কলে। তা ছাড়া সিমেন্টের কল বলে পানি কোনোভাবেই গরম হয় না। শীতকালে তীব্র শীতের প্রভাব পড়ে না পানিতে।

১৯৩৭ থেকে ১৯৬৫ টানা ২৮ বছর রাজশাহী শহরের সুপেয় পানি ব্যবস্থা ছিল ঢোপকলগুলোর মাধ্যমে। এরপর নগরায়ন হলো। প্রতিষ্ঠিত হলো ওয়াসা। তারা নিজেদের ব্যবস্থা গড়ে তুলল। তারপরও যে কয়েকটি বেঁচে আছে, সেগুলোর মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটিকে তারা রিজার্ভ পানির ট্যাংকি হিসেবে সচল রেখেছেন।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) জেলা শাখার সভাপতি ও রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জামাত খান বলেছেন, ‘আমাদের রাজশাহী নগরীতে সুপেয় পানি সরবরাহের কালের সাক্ষী হয়ে রয়েছে এই ঢোপকলগুলো। মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবীর দান ও প্রশাসনিক এই উদ্যোগ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে জ্বলজ্বল করে জ্বলছে। সে সময় নগরবাসীকে বিশুদ্ধ পানির সরবরাহে ঢোপকল স্থাপন প্রকল্প যে জীবনদায়ী ভূমিকা রেখেছে। এই প্রকল্পকে রাজশাহী ওয়াসা রক্ষা করতে পারেনি। বিশুদ্ধ পানির সরবরাহের প্রশ্নেও ওয়াসা পিছিয়ে আছে। আবার আধুনিকতার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে ঢোপকলগুলো যত্ন ও কাজে লাগানোর অভাবে পিছিয়ে গিয়েছে। নগর উন্নয়ন কাজে কিছু ঢোপকল ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ. এইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের আন্তরিকতা ও ও সুশীল সামাজের দাবিতে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে বাকিগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এই ঢোপকলগুলো ভবিষ্যতের কাছে সাক্ষী হয়ে থাকবে।’

রাজশাহী ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মো. পারভেজ মাসুদ বলেছেন, ‘সময়ের সঙ্গে পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় অনেকটাই পরিবর্তন এসেছে। ঢোপকলগুলোর কার্যকারিতাও এখন বিলুপ্তিতে। ওয়াসা যে ঢোপকলগুলো পানির রির্জাভার হিসেবে ব্যবহার করছিল। দীর্ঘ দিনের পুরোনো হওয়ায় সেখানে ব্যাকটেরিয়া ও জীবানুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছিল। এতে যুগের চাহিদায় বিকল্প ভাবতে হচ্ছে। তবে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে রাজশাহী নগরের দর্শনীয় স্থান, গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও জাদুঘরে ঢোপকলগুলো স্থানান্তর করা হচ্ছে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক জানিয়েছেন, কোনো সন্ত্রাসী রেহাই পাবে না। শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল বা ইমন, যারাই হোক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ অন্যান্য অপরাধীদের আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের মনিটরিং অব্যাহত আছে এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে আমরা জনগণের স্বস্তি নিশ্চিত করতে কাজ করছি।”

৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে পিচ্চি হেলাল ও ইমনের নাম উল্লেখযোগ্য। পিচ্চি হেলালের বিরুদ্ধে ডাবল মার্ডারের মামলা হয়েছে এবং ইমনের বিরুদ্ধে এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কোপানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, “তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কোনো সন্ত্রাসীই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।”

রাতে পুলিশের টহল কমে যাওয়ার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “পুলিশের মনোবল সম্পূর্ণ অটুট। বর্তমান কমিশনারের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে।”

অপরাধের ধরন অনুযায়ী অপরাধীদের তালিকা করা হচ্ছে জানিয়ে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, “আমরা তালিকা তৈরি করেছি এবং সে অনুযায়ী অভিযান চলছে। এলিফ্যান্ট রোডের ঘটনায় ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হাজারীবাগ থেকে গ্রেপ্তার হওয়া রাতুল তার সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছে। এই অভিযানে আরও তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।”

ডিবি প্রধান আরও বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কোনো অপরাধীই ছাড় পাবে না।”

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ

ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার তেল কিনছে বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও দিল্লির দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে চলছে নানা টানাপোড়েন, যার মাত্রা প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। দু'দেশের মধ্যে সীমান্তে উত্তেজনাও চলছে।অবশ্য সম্পর্কের এই বৈরিতা সত্ত্বেও ভারত থেকে অন্যতম জ্বালানি ডিজেল আমদানি অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ

রোববার (১২ জানুয়ারি) এক বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিগগিরই ভারত থেকে এক লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানি করবে বাংলাদেশ। এর জন্য বাংলাদেশি মুদ্রা টাকায় খরচ হবে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যম।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সীমান্তবিষয়ক ইস্যুতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনার ভেতরেই ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। রোববার বিপিসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।

কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, এই ডিজেল চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে আমদানি করা হবে এবং এর জন্য বাংলাদেশি মুদ্রা টাকায় খরচ হবে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। এ বছর বিপিসির পরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা ৭৪ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৪৬ লাখ টন ডিজেল, যার ৮০ শতাংশই সরাসরি আমদানি করা হয়ে থাকে। আর বাকি অংশ স্থানীয় শোধনাগার থেকে পাওয়া যায়। মূলত বিপিসি নিয়মিতভাবে ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) থেকে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে থাকে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে এই তেল ট্রেনে করে বাংলাদেশে আসছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে

সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিব তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে আনা হয়। এ সময় দুদকের উপ-পরিচালক নাজমুল হুসাইন তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। তবে আসামিপক্ষের কোনো আইনজীবী তার জামিন চেয়ে আবেদন করেননি। পরে শুনানি শেষে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত সম্পদ বা সম্পত্তির মালিক হওয়ার অভিযোগে আসামি ও তার উপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে বা বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ বা সম্পত্তি, দায়-দেনা, আয়ের উৎস ও তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী দাখিল করার জন্য সম্পদ বিবরণী জারি করা হয়। তিনি গত বছরের ২৭ অক্টোবর নিজ স্বাক্ষরে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশসহ সম্পদ বিবরণী ফরম গ্রহণ করেন। কিন্তু আদেশ প্রাপ্তির ২১ কার্যদিবসের মধ্যে অর্থাৎ গত ২৫ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধে মামলাটি রুজু করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় এস কে সুর, তার স্ত্রী সুপর্ণা সুর চৌধুরী ও কন্যা নন্দিতা সুর চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ২৩ ডিসেম্বর মামলা দায়ের করে দুদক।

এর আগে আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় এস কে সুরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এস কে সুর চৌধুরী ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে অবসরে যান। অভিযোগ আছে, এস কে সুর ডেপুটি গভর্নর থাকাকালে আলোচিত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় সহযোগিতা করেছেন ও সুবিধা নিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান
ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ইবি প্রশাসনের মামলা
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি
এস আলমের ২০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক, ৮৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
নির্বাচন কমিশনে ইউএনডিপি’র প্রতিনিধি দল
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর, মুক্তিতে বাধা নেই
‘ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হলে হাসিনার পতনের মত প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব’
টাঙ্গাইলে ১০ কোটি টাকার বালু ৪৯ লাখে বিক্রি: এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানির নতুন তারিখ
নওগাঁয় ডাকাতি শেষে গৃহবধূকে ‍তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৭
৩ বছর আগেই স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে জয়ের
মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে ‘বিতর্ক’, তথ্য প্রকাশে আপত্তি
প্রেমিকের সঙ্গে পালানোর সময় প্রাণ হারালেন প্রেমিকা
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করতে পারবেন বিবাহিতরাও