রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজশাহীতে প্রতীকী রূপে টিকে আছে ৩৫ ঢোপকল

পুঠিয়ার বিখ্যাত জমিদার মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবী রাজশাহীর মানুষকে কলেরার হাত থেকে রক্ষা করতে রক্ষাকবজ হিসেবেই তৈরি করেছিলেন ‘ঢোপকল’। কলেরার সেই ক্লান্তিলগ্ন পেরিয়েছে বহু আগেই। প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে জনজীবনেও। ‘ঢোপকল’ ছাপিয়ে এসেছে ‘ওয়াটার ট্যাংক’। নিরাপদ পানি সরবরাহের প্রতিশ্রুতি নিয়ে গঠিত হয়েছে ওয়াসা। আর একারণেই কালের বির্বতনের সঙ্গে সংগ্রাম করে এখন প্রতিকী রুপেই টিকে আছে ঢোপকল।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একসময় রাজশাহী মহানগরে শতাধিক ঢোপকল ছিল। ঢোপকলের উপযোগিতা ফুরিয়েছে অনেক আগেই। তবে এখন ৩৫টির মতো ঢোপকল আছে। এরমধ্যে ১২টি ঢোপকলে ওয়াসার পানি সাপ্লায়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যেটা গত বছরও ছিল ২২টির মতো। ঢোপকলগুলো দীর্ঘ দিনের পুরোনা হওয়ায় পানি রির্জাভে রাখার সক্ষমতাও হারাচ্ছে। এতে প্রতি বছর ঢোপকলের সংখ্যাও কমছে। আর ঐতিহ্যের অংশ হিসেবেই প্রতীকী রূপে কিছু ঢোপকল সংরক্ষণ করা হচ্ছে।

জানা যায়, ১৯৩০ এর দশকে রাজশাহীতে পানিবাহিত রোগ কলেরার প্রাদুর্ভাব হয়েছিল। নোংরা, জীবাণুতে ভর্তি পানি খেয়ে অনেকে মারা গেছেন। তখন পুঠিয়ার জমিদার মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবীর টাকায় সুপেয় পানির কলের ব্যবস্থা করা হলো। যুগান্তকারী উদ্যোগে বানানো হলো ‘ঢোপকল’। সুপেয় পানির সরবরাহকারী কল হিসেবে ইতিহাসের পাতায় উজ্জ্বল এসব। তবে এখন ঢোপকলের উপযোগিতা ফুরিয়েছে। রাজশাহী ওয়াসার পানির লাইন আছে আলাদা।

এক একটি ঢোপকল ১২ ফুট উঁচু, ৪ ফুট চওড়া। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই কলগুলো বিশেষভাবে বানানো। মূল উপকরণ সিমেন্ট ও ইটের খোয়া। প্রতিটি কলের গায়ে উপর থেকে নিচের দিক পর্যন্ত বিশেষ একটি ঢেউ খেলানো ডিজাইন রয়েছে। নকশাটি করা হয়েছে টিন ব্যবহার করে। চারিদিকে টিনের রাউন্ড বানিয়ে তার ভেতরে সিমেন্ট ও ইটের খোয়ার ঢালাই ঢেলে দেওয়া হয়েছে। ঢালাইটি আড়াই থেকে তিন ইঞ্চির, আজও দারুণ শক্ত। অসাধারণ ডিজাইন, পুরোটাই সিমেন্টের দারুণ কারুকাজ আর পানির ফিল্টারিং ব্যবস্থা রাজশাহীর ঢোপকলের বিশেষত্ব। প্রতিটি ঢোপকলের পানি ধারণ ক্ষমতা ৪৭০ গ্যালন।

সবগুলো ঢোপকলে সুপেয় পানি দেওয়ার জন্য মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবী নিজের নামে একটি বিশেষ পানিশোধন কেন্দ্র তৈরি করে দিয়েছিলেন। তার কেন্দ্র থেকেই লোহা ও পানির ক্ষার দূর করে ঢোপকলে পানি দেওয়া হতো। কলগুলোর প্রতিটির আলাদা ফিল্টারিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পুরোপুরি স্বচ্ছ ও সুপেয় পানি খেতেন নগরের মানুষ। পাথরের কুঁচি আছে ভেতরে কোনোভাবে ঢুকে পড়া ময়লাগুলো থেকে পানিকে বাঁচাতে। বালি ও পাথরের স্তরও আছে প্রতিটি কলে। তা ছাড়া সিমেন্টের কল বলে পানি কোনোভাবেই গরম হয় না। শীতকালে তীব্র শীতের প্রভাব পড়ে না পানিতে।

১৯৩৭ থেকে ১৯৬৫ টানা ২৮ বছর রাজশাহী শহরের সুপেয় পানি ব্যবস্থা ছিল ঢোপকলগুলোর মাধ্যমে। এরপর নগরায়ন হলো। প্রতিষ্ঠিত হলো ওয়াসা। তারা নিজেদের ব্যবস্থা গড়ে তুলল। তারপরও যে কয়েকটি বেঁচে আছে, সেগুলোর মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটিকে তারা রিজার্ভ পানির ট্যাংকি হিসেবে সচল রেখেছেন।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) জেলা শাখার সভাপতি ও রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জামাত খান বলেছেন, ‘আমাদের রাজশাহী নগরীতে সুপেয় পানি সরবরাহের কালের সাক্ষী হয়ে রয়েছে এই ঢোপকলগুলো। মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবীর দান ও প্রশাসনিক এই উদ্যোগ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে জ্বলজ্বল করে জ্বলছে। সে সময় নগরবাসীকে বিশুদ্ধ পানির সরবরাহে ঢোপকল স্থাপন প্রকল্প যে জীবনদায়ী ভূমিকা রেখেছে। এই প্রকল্পকে রাজশাহী ওয়াসা রক্ষা করতে পারেনি। বিশুদ্ধ পানির সরবরাহের প্রশ্নেও ওয়াসা পিছিয়ে আছে। আবার আধুনিকতার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে ঢোপকলগুলো যত্ন ও কাজে লাগানোর অভাবে পিছিয়ে গিয়েছে। নগর উন্নয়ন কাজে কিছু ঢোপকল ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ. এইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের আন্তরিকতা ও ও সুশীল সামাজের দাবিতে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে বাকিগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এই ঢোপকলগুলো ভবিষ্যতের কাছে সাক্ষী হয়ে থাকবে।’

রাজশাহী ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মো. পারভেজ মাসুদ বলেছেন, ‘সময়ের সঙ্গে পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় অনেকটাই পরিবর্তন এসেছে। ঢোপকলগুলোর কার্যকারিতাও এখন বিলুপ্তিতে। ওয়াসা যে ঢোপকলগুলো পানির রির্জাভার হিসেবে ব্যবহার করছিল। দীর্ঘ দিনের পুরোনো হওয়ায় সেখানে ব্যাকটেরিয়া ও জীবানুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছিল। এতে যুগের চাহিদায় বিকল্প ভাবতে হচ্ছে। তবে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে রাজশাহী নগরের দর্শনীয় স্থান, গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও জাদুঘরে ঢোপকলগুলো স্থানান্তর করা হচ্ছে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  

ছবিঃ সংগৃহীত

নাটোরে বাগাতিপাড়া উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাসরঘরে ঢুকে বরকে মারধর ও বাসরঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বরের মা, নানীসহ আরও তিনজন।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু। দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাগাতিপাড়ার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু।

এ ঘটনায় শনিবার দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ওই গ্রামের মিন্টু আলী শাহের ছেলে আরাফাত শাহের (২১) সঙ্গে নাটোরের লালপুরের ওয়ালিয়া ছোটময়না এলাকার আব্দুল মজিদের মেয়ের বিয়ে হয়।

বিয়ের অনুষ্ঠান ঘিরে দুইদিন ধরে বাড়িতে সাউন্ড বক্সে উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে উদ্‌যাপন করেন আগত অতিথিরা।

বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী আব্দুল আওয়াল শাহ অভিযোগ করলে বরের বাবা মিন্টু বক্সের সাউন্ড কমিয়ে দেন।

পরে শুক্রবার রাতে ফের উচ্চশব্দে গান বাজালে আব্দুল আওয়াল শাহ ও তার ছেলেসহ স্থানীয় কয়েকজন এসে বর, তার মা, নানীসহ চারজনকে মারপিট করে। এসময় তারা বাসর ঘরটিও ভাঙচুর করেন।

মিন্টু আলী শাহ স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, হঠাৎ করে আব্দুল আওয়াল শাহ তার ছেলেসহ স্থানীয় তিনজন আমার ছেলেকে বাসর ঘর থেকে টেনে বাইরে নিয়ে এসে মারপিট করেন।

এরপর তারা বাসর ঘরে ঢুকে বাড়িতে আগত অতিথিদের বলে- তোরা এখন গান বাজা, আমরা বাসর করবো।’ এরপর ঘরে থাকা খাটসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন তারা।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আব্দুল আওয়াল শাহ বলেন, কয়েকদিন ধরে উচ্চস্বরে গান বাজিয়ে এলাকার কাউকে ঘুমাতে দিচ্ছে না বিয়ে বাড়ির লোকজন। আমরা তাদের গান বাজাতে মানা করেছি, কাউকে কোনো মারপিট করা হয়নি।

এ বিষয়ে শনিবার রাত ৮টার দিকে ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ ঘটনায় গ্রাম্যভাবে বসা হয়েছে, বিষয়টি সমাধান করা হচ্ছে। বক্স বাজানোকে কেন্দ্র করেই এ ঘটনা ঘটছে।

তবে তিনি বলেন, ভাঙচুর করেনি, এগুলো মিথ্যা। এখন সেই সালিশে আছি, পরে কথা বলি।

তাহলে সালিশ করছেন কী নিয়ে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ওইযে মারামারি করিছিল, তখন হয়তোবা ইয়া হইছে…। ওরা নিজেরাই হয়তো ভাঙচুর করি এখন ঝামেলা করতিছে।

এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, বিয়ে বাড়িতে সাউন্ড বক্স বাজাচ্ছিল সেই বিষয়কে কেন্দ্র করে একটা ঝামেলা হয়েছিল। বাসরঘরের ফুলটুল টান দিয়ে ছিঁড়ছে, অন্য কিছু না। গান বাজাচ্ছিল এ নিয়ে, রাগের মাথায় দুই একটু হয় না!

চারজন আহত হয়েছে জানেন কিনা জানতে চাইলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসরঘর ভাঙচুর ও মারপিটের ঘটনা সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ আমি থানায় পাইনি।

 

Header Ad
Header Ad

আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ভারত নাকি পাকিস্তান! চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উত্তাপ আজ দ্বিগুণ, কারণ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান! রাজনৈতিক বৈরিতার ছায়া পড়েছে ক্রিকেটেও, ভারত পাকিস্তানে না খেলে দুবাইয়ে নিজেদের ম্যাচ আয়োজন করায় টুর্নামেন্ট পেয়েছে নতুন মাত্রা, বাড়িয়েছে উত্তেজনা।

দুবাইয়ে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় ম্যাচ মাঠে গড়াবে। ম্যাচ শুরুর আগেই শুরু হয়েছে কথার লড়াই। প্রথম ম্যাচে জিতে এগিয়ে ভারত। পরাজয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে ব্যাকফুটে পাকিস্তান।

ভারত-পাকিস্তান মানেই বারতি উত্তেজনা। এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তান স্বাগতিক। তবে পাকিস্তানের মাঠে খেলতে অস্বিকৃতি জানানোয় ভারতের ম্যাচগুলো হচ্ছে দুবাইয়ে। স্বাগতিক হয়েও এই ম্যাচে পাকিস্তান অতিথি। হোম ভেন্যুর স্বাদ নিচ্ছে ভারত। ম্যাচ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ সিমাহীন।
প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে কোনঠাসা পাকিস্তান। রিজওয়ানদের জন্য ডু অর ডাই ম্যাচ। আইসিসি ইভেন্টে ভারতের বিপক্ষে রেকর্ডটাও পক্ষে নেই। অনুপ্রেরণা শুধু সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে তোলা। যদিও সেই দলের দুই নায়ক ফখর জামান ও মোহাম্মদ আমির নেই এবার।

তুলনায় অনেকটাই নির্ভার ভারত। পুরো টুর্নামেন্ট এই ভেন্যুতেই খেলবে ব্লু শার্টরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় জয়ে আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া। শুভমান গিল সেঞ্চুরি পেয়েছেন, বোলিংয়ে পাঁচ উইকেট মোহাম্মদ শামির। কথার লড়াইয়ে ঢিলের জবাব পাটকেল ছুড়ছে টিম ইন্ডিয়া।

অনেকটা এগিয়ে থেকেই চিরপ্রতিদ্ব্ন্দ্বীর মোকাবেলা করবে টিম ইন্ডিয়া।

 

 

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত