বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিনামূল্যে থাকা-খাওয়া সুব্যবস্থা পোরশা মোসাফিরখানায়

১৯০৮ সাল। বরেন্দ্র ভূমির এবড়ো-থেবড়ো রাস্তা। হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত পথিক। সামান্য বিশ্রাম পেলে বড়ই প্রশান্তি আসত শরীরে। কিন্তু বনজঙ্গলে ঢাকা এলাকায় কোথায় সেই আশ্রয়। অনেক সময় নানা ভোগান্তির শিকার হতেন পথিক। তাদের এমন দুর্দশার কথা মনে করেই নওগাঁর পোরশা উপজেলায় মরহুম খাদেম শাহ্ ও আব্দুল হাকিম শাহ্ সামাজিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পোরশা মোসাফিরখানা প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে তিন দিন বিনামূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেন এর প্রতিষ্ঠাতারা।

মোসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা মরহুম খাদেম শাহ্ এর ছেলের নাতি মইনুল হাসান চৌধুরী বলেন, উপমহাদেশে আমার জানামতে কলকাতায় আরেকটি মোসাফিরখানা প্রতিষ্ঠা করেন ইব্রাহিম শাহ্। ওনার দেখা দেখি এই মফস্বল এলাকায় থাকা, খাওয়ার হোটেল ব্যবস্থা না থাকায় স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোসাফিরখানাটি প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক তিন দিন বিনামূল্যে থাকা ও খেতে পারেন। এটাই এই মোসাফিরখানার সুব্যবস্থা।

নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে পোরশা সদরের মিনা বাজারে অবস্থিত এ মোসাফিরখানা। অতিথিদের থাকার জন্য রয়েছে ১৬টি কক্ষ। প্রতিটি কক্ষে দুজন মানুষের জন্য দুটি করে খাট। অতিথি বেশি হলে হলরুমেও আছে থাকার ব্যবস্থা। একসঙ্গে সেখানে ৩০ জন থাকতে পারেন। সব মিলিয়ে এই মোসাফিরখানায় ৬০ জন মানুষ থাকতে পারেন। মোসাফিরখানার উত্তর পাশেই একটা পুকুর। তাতে শানবাঁধানো ঘাট। চাইলে সেখানে গোসল করে সারা দিনের শ্রান্তিও দূর করতে পারবেন ক্লান্ত পথিক। ভবনের দ্বিতীয় তলার পশ্চিম দিকে খাবারের জন্য একটি জায়গা আছে। মোসাফিরখানার পক্ষ থেকে প্রতি বুধবার দুপুরে সেখানে গরিব ও অসহায় মানুষদের বিনামূল্যে খাওয়ানো হয়। গত ১১৪ বছর ধরে এ অঞ্চলে সুনামের সঙ্গে সেবার উদ্দেশ্যেই পরিচালিত হচ্ছে এই বিশ্রামাগারটি।

সরজমিনে দেখা যায়, পূর্ব-পশ্চিমে লম্বা একটি দ্বিতল ভবন। প্রশস্ত বারান্দা, আবাসিক কক্ষ, হলরুম, খাবারের স্থান, পরিচ্ছন্ন শৌচাগার, অজুর স্থানসহ নানা সুবিধা। আবাসিক প্রতিটি কক্ষে গালিচা পাতা। নওগাঁ পোরশা উপজেলায় ১৯০৮ সালে স্থানীয় ব্যক্তি খাদেম মোহাম্মদ শাহ্ তৈরি করেছিলেন একটি মাটির ঘর। ঘরের নাম দিয়েছিলেন মোসাফিরখানা। মানুষের রাত বা দিনে বিশ্রামের জন্যই এটি নির্মাণ করা হয়েছিল। পাশাপাশি বিনামূল্যে খাবারেরও ব্যবস্থা করেছিলেন খাদেম মোহাম্মদ শাহ। এটি পরিচালনা ও এর সব ধরনের খরচ চালানোর জন্য তিনি মুসাফিরখানায় দান করে দিয়েছিলেন ২০০ বিঘা জমি। সেই ২০০ বিঘা জমিতেই বর্তমানের মুসাফিরখানাটি।

দুই দিন ধরে মোসাফিরখানার একটি কক্ষে আছেন মোতালেব হোসেন। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে এসেছেন। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, 'ভাড়ায় থাকার মতো কোনো আবাসিক হোটেল এই এলাকায় নেই। এমন একটি প্রত্যন্ত স্থানে বিনা খরচে এ রকম থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা, ভাবা যায় না। এখানকার সেবা খুব ভালো। লোকজন খুব আন্তরিক।'

১৭ বছর ধরে মোসাফিরখানাটির সেবক মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, 'এখানে প্রতি বুধবার মুসল্লিরা খাওয়া-দাওয়া করে। মওলানা একরামরা যদি পোরশায় আসেন, তিন দিন এখানে রেখে খাওয়া-দাওয়া করানো হয়। আর কোনো মেহমান এলে যেহেতু এখানে কোনো আবাসিক বোর্ডিং নেই এখানেই থাকার যায়গা। প্রতি সপ্তাহে ফকির মিসকিনদের খাওয়ানো হয়।'

মোসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতার বংশধর মোহাম্মদ তৌফিক শাহ চৌধুরী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, 'এই মোসাফিরখানা আমাদের পূর্বপুরুষরা প্রতিষ্ঠা করেন। তার ধারাবাহিকতায় বর্তমানেও চলছে। আমরা পোরশার এলাকাবাসী সবাই সহযোগিতা করি। এখানে প্রতিদিনই মোসাফিরদের খাওয়ানো হয়। সে ধারাবাহিকতা এখনো চলছে। আশা করি আগামী দিনেও চলবে। বিশেষ করে এই মোসাফির খানার প্রোপার্টি দেড় থেকে দুইশো বিঘা জমি রয়েছে। এই জমি আমাদের পূর্বপূরুষেরা দান করেছেন। প্রতি বছর মোসাফিরখানার উদ্দেশ্যে এলাকাবাসী সবাই সহযোগিতা করে।'

একটি কমিটির মাধ্যমে মোসাফিরখানাটি পরিচালিত হয়। বর্তমানে মোসাফিরখানা পরিচালনা কমিটির সভাপতি জামিলুর রহমান শাহ্ ও সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম শাহ্। অতিথিদের সার্বিক দেখভালের জন্য একজন ব্যবস্থাপক ও দুজন কর্মচারী আছেন।

প্রায় ২৫ বছর ধরে মুসাফিরখানার ব্যবস্থাপক সিরাজুল ইসলাম। তিনি বললেন, এখন প্রতিদিন গড়ে পাঁচজন অতিথি থাকেন। অন্যান্য সময়ের তুলনায় পবিত্র রমজান মাসে অতিথিদের আগমন বাড়ে। তখন প্রতিদিন ২০-২২ জন রাত যাপন করেন। মোসাফিরখানার জমির টাকা দিয়ে এসব খাওয়া খরচ চলে। স্থানীয় লোকজনও অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেন।

এসএন

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া