শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডিজিটাল ভূমি সেবায় আস্থা বাড়ছে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের মানুষের

মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল করিম। এখন বসবাস কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার একটি গ্রামে। সরকারি কর্মজীবন থেকেও বয়সের ভারে অবসরে। সেরে নিচ্ছেন জায়গা-জমি ভাগ-বণ্টনসহ অন্যান্য কাজ। টেলিফোনে কথা বলতেই আনন্দে আটখানা মুক্তিযোদ্ধা স্ব-গৌরবে জানালেন মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন জমি সংক্রান্ত শুনানির জন্য নিজ পৈত্রিক ঠিকানা দৌলতপুর উপজেলার ভূমি অফিসে যাওয়ার। দীর্ঘ এই পথে তাকে চলতে হবে ইজিবাইক অথবা ব্যাটারি চালিত স্থানীয়ভাবে তৈরি পাখি ভ্যানে। আব্দুল করিম জানতে পারলেন দৌলতপুর ভূমি অফিস তাকে সেবা দিতে পারবে উপজেলার যেকোনো তহসিল অফিস থেকেই। সেক্ষেত্রে আব্দুল করিমের পথ কমে গেলো অর্ধেকেরও বেশি, একেবারেই চিন্তা নেই দীর্ঘ সারিতে অপেক্ষার! আব্দুল করিমকে আগে থেকে জানিয়ে দেওয়া শুনানির সময়েই সংযুক্ত করা হলো অনলাইন ভিডিও কনফারেন্সে। একদিকে সেবা গ্রহীতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল করিম, অন্যদিকে সহকারী কমিশনার (এসি ল্যান্ড) আফরোজ শাহীন খসরু।

দৌলতপুরের হাড়াভাঙ্গার গোলেজান নেছা, আব্দুল হামিদের মতো আরও অনেকেই নিজের কাজ সেরে নিচ্ছেন ডিজিটাল সেবার সহজ জীবনে। কুষ্টিয়ার বিশাল আয়তনের সীমান্তবর্তী উপজেলা দৌলতপুরে ভূমি উন্নয়ন কর এখন শতভাগ আদায় হচ্ছে অনলাইনেই। সবশেষ অর্থবছরে ২ কোটি ১৬ লাখ রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে বাড়তি আদায় হয়েছে প্রায় ৫০ লাখ টাকা। প্রতিবেদন লেখার দিন ২৪ জুলাই ২০২২ থেকে ঠিক ১২ মাস আগে মাইকে প্রচার আর লিফলেট বিতরণ হয় মাসব্যাপী। সেখানে উপজেলাব্যাপী জনসাধারণকে ভূমিসেবা, ই-নামজারিসহ বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে অবগত করা হয়। পাশাপাশি চালানো হয় পোস্টার প্রদর্শণী। উপজেলার প্রধান কার্যালয় সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালায় ও ১২টি তহসিল অফিসের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ বৃদ্ধি, নিরাপত্তা জোরদার, অনিয়ম প্রতিরোধের লক্ষ্যে বসানো হয় ভিডিও কনফারেন্স কমিউনিকেশন সিস্টেম ও সিসি ক্যামেরা। এখানে এখন দশ কার্যদিবস বা দুই সপ্তহে সম্পন্ন হয় নাম খারিজ প্রক্রিয়া, যা এধরণের সেবা গ্রহীতাদের জন্য বেশ সুখকর খবর।

উপজেলাটিতে গেলো ১২ মাসে খাস জমি উদ্ধার ও সনাক্ত হয়েছে প্রায় ৮ একর, যার সরকার নির্ধারিত বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৭ কোটি টাকা। উদ্ধারে প্রক্রিয়াধিন আরও বেশকিছু জমি। বহমান পদ্মা-হিসনায় বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন বাস্তবায়নের পাশাপাশি কড়া নজর ভোক্তা অধিকার, বাল্যবিবাহেও। ১২ মাসের কড়চা রচনায় প্রসঙ্গক্রমে আলোচনায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফরোজ শাহীন খসরু। বত্রিশ বছর বয়সী এই কর্মকর্তা দৌলতপুর উপজেলায় দায়িত্বগ্রহণের মধ্যদিয়ে শুরু করেন এসি ল্যান্ড হিসাবে কাজ। ক্যারিয়ারের অন্যতম বড় দায়িত্ব, তাও আবার আয়তনের দিক থেকে বড় আর ভৌগলিক দিক থেকে বৈচিত্রপূর্ণ দৌলতপুর উপজেলায়। ৬৮ তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা এই মেধাবী কর্মকর্তা বলেন, দৌলতপুর উপজেলা কাজ করার জন্য চমৎকার একটি প্ল্যাটফর্ম। গত এক বছরে বিভিন্ন দিক নিয়ে বিশ্লেষণের মাধ্যমে বেশকিছু পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়েছে। সেবা গ্রহীতারা ডিজিটাল সেবা গ্রহনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। আশা করি তাদের আস্থা বাড়ছে। আগামীর দিনগুলোতে সবধরণের কাজ আরও গতিশীল হবে বলে প্রত্যাশা রাখছি।

উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জমি-জমা সংক্রান্ত সেবা গ্রহণকারীদের সঙ্গে সরেজমিন কথা বলে জানা গেছে, প্রথমত সময় আর দ্বিতীয়ত বাড়তি খরচ দুই-ই বেঁচে যাচ্ছে তাদের। দেশের বিভিন্ন উপজেলায় এধরণের ডিজিটালাইজেশন প্রকল্প বরাদ্দ সহকারে চালু করা হয়েছে, যার আওতায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর না থাকলেও এই কার্যালয়টি দিতে সক্ষম বেশকিছু উল্লেখযোগ্য ডিজিটাল সেবা। যার কারিগর হিসাবে সমাদৃত তরুণ কর্মকর্তা আফরোজ শাহীন খসরু।

 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত