বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নেত্রকোনায় রাসেলের অভিনব পাঠাগার

খুঁটির উপর ছোট্ট একটি বাক্স। দুইপাশে বেশ কয়েকটি প্লাস্টিকের চেয়ার। উপরে কয়েক পাতা টিনের একটি চালা। এটি বইবন্ধু পাঠাগার। ১৫ হাজারেরও বেশি টাকার বই আছে এখানে। অথচ নেই কোনো তালা-চাবি। যে কেউ যেকোনো সময় চাইলেই বাক্সের দরজা খুলে পছন্দের বইটি বেঞ্চে বসে পড়ছেন। এ এক অভিনব পাঠাগার।

নেত্রকোনা জেলা সদরের মৌগাতি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আনুমানিক ১০০০ ফুট উত্তরে এগোলেই চোখে পড়বে এ পাঠাগার। নগুয়া কুশলগাঁও গ্রামের ঢুপিখালী নদী ও ঘন সবুজ বনের উপকূলে অবস্থিত পাঠাগারটিকে ‘বইবন্ধু পাঠাগার’ নাম দিয়েছেন কবি নির্মলেন্দু গুণ।

পাঠাগারটির প্রতিষ্ঠাতা ১৬ বছর বয়সী কবি মো. রাসেল হাসান। এর আগে তিনি বিস্ময়কর সব প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তিনি ‘জ্যোৎস্নাধোয়া রাত’ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও। বহুমুখী প্রতিভাধর এ কিশোরের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তার পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠার পেছনের গল্প ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য।

রাসেল একদিন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। পাশেই একটি ঘরে সভা হচ্ছে দেখে তিনি একজনের কাছে জিজ্ঞেস করলেন ভিতরে কী হচ্ছে। কোনো পাঠাগার প্রতিষ্ঠার আলোচনা সভার কথা জেনে তিনিও সভায় শরিক হওয়ার লোভ সামলাতে পারছিলেন না। কিন্তু বয়স ছিল অন্তরায়। কেবল ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়া বালক পিতৃতুল্য মানুষের কাছে যেতে সাহস পাননি। এরপর একদিন ওই পাঠাগার প্রতিষ্ঠাতার কাছ থেকে জানতে পারলেন- এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে যারা অবসরে আছেন তারাই কেবল পাঠাগার থেকে বই পড়তে পারবেন।

তখন রাসেল নিজেই পাঠাগার প্রতিষ্ঠার কথা চিন্তা করলেন। কিন্তু নিজের সামর্থ্যের দিকে তাকিয়ে দমে যান তিনি, তবে দমে যায়নি তার চিন্তা। অবশেষে দশম শ্রেণিতে এসে সেই স্বপ্ন তিনি বাস্তবায়ন করেন। একদিন তিনি পরিকল্পনা করলেন ছোট্ট একটি বাক্স বানিয়ে একটি খুঁটিতে রাস্তায় পুঁতে রাখবেন।

বাক্সটি বইয়ে ভরপুর থাকবে। মানুষ এখান থেকে নিয়ে বই পড়বে। তখন তার হাতে ছিল ৬০০-৭০০ টাকা। বাজারে গিয়ে জানতে পারেন এ টাকায় বাক্স তৈরি হবে না। এরপর অনেকের কাছে সাহায্য চেয়ে ব্যর্থ হন। ফেসবুকে পোস্ট দিলে কেউ কেউ এগিয়ে আসেন সহযোগিতায়। বানান বাক্স। প্রয়োজন দেখা দেয় লোহার খুঁটি তৈরির। আবার হাতে টাকা নেই, করেন ঋণ। বাক্স ও খুঁটি বানানো হলো।

দেখা গেল উপরে টিন না দিলে হবে না। অনেক কষ্ট করে সে অর্থ জোগাড় করে পাঁচ পাতা টিন কিনে এনে তার কাকাকে নিয়ে চালাটি তৈরি করেন। কিছু বইও কিনে রাখেন পাঠাগারে। তার অভিনব পাঠাগারে পাঠকের আনাগোনা দেখে আনন্দ অশ্রুতে ভরে ওঠে চোখ। রাসেল কবি নির্মলেন্দু গুণের কাছে পাঠাগারটির নাম চাইলে তিনি পাঠাগারটির নাম দেন ‘বইবন্ধু পাঠাগার’।

কবি রাসেলের এ পাঠাগারে তার লেখা ৪৩টি বই ও পাঁচটি চেয়ার উপহার দেন এবং আরও বই দেবেন বলে জানান। রাসেলের চোখ এখন উদ্ভাসিত। চারদিক থেকে পাঠক আসতে শুরু করেছে এরই মধ্যে। জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকেও আসছেন অনেকেই।

পাঠাগারের পাঠক ঝুমা আক্তার বলেন, বইবন্ধু পাঠাগার আমাদের জ্ঞানের ক্ষুধা মিটাচ্ছে।

বিদ্যুৎ তালুকদার আরিফ বলেন, আমরা পাঠাগারের অভাব অনুভবন করতাম। পাঠাগারটি হওয়ায় ভীষণ ভালো লাগছে। সময় পেলেই চলে আসি বই পড়তে।

কবি তানভীর জাহান চৌধুরী বলেন, যে পাঠাগারে কবি নির্মলেন্দু গুণ দৃষ্টি দিয়েছেন সে পাঠাগার দৃষ্টি নন্দিত হবে। একদিন বইবন্ধু পাঠাগার হবে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মতো।

কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক অধ্যাপক ননী গোপাল সরকার বলেন, বইবন্ধু পাঠাগার পরিদর্শন করে চমৎকৃত হয়েছি। ঢুপিখালীর তীরে গাছ গাছালির শ্যামল ছায়ায় ভিন্নধর্মী এ পাঠাগার নিরবে নিভৃতে জ্ঞানের আলো বিলিয়ে দিচ্ছে।

রাসেল হাসান বলেন, মানুষ এখন অনেক সভ্য, অনেক বিশুদ্ধ। কিন্তু অনেকের দৃষ্টিভঙ্গিই খারাপ। আমাদের চিন্তা ইতিবাচক করা উচিত। আমাকে অনেকে বলছিল বই চুরি হয়ে যাবে। আসলে তা না। কে চুরি করবে? যে বই পড়ে সে কখনো চুরি করবে না। আর যে চুরি করে সে তো পড়বে না। সুতরাং চুরি হবে কেন। বই পাঠাগার থেকে কেউ চুরি করেনি, করবেও না আশাকরি।

তিনি আরও বলেন, সামনে বর্ষা মৌসুম আসছে। ঝড়-বাদলে বই তো ভিজেই যাবে। পাঠাগারটির ক্ষয়ক্ষতিও হবে। এখন প্রশাসন যদি ছোট করে হলেও একটি ঘর নির্মাণ করে দেয় তবে বইবন্ধু পাঠাগার অনেক উপকৃত হবে।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত