রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এখনো বেশি দামেই চিনি বিক্রি

সরকার খোলা চিনির দাম কেজিতে ৩ টাকা কমিয়ে ১০৪ টাকা কেজি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। যা ৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। কিন্তু বাজারে তার কোনো অস্ত্বিত নেই। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, চিনি নেই। অনেকে বলছেন, কম দামে এখনো কোনো চিনি পাইনি। তাই আগের মতোই বেশি দামে ১১৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে রমজাস মাস শেষের দিকে আসায় লেবু ও শসা কম দামে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া ডিমও আগের মতো ১২০-১২৫ টাকা ডজন বিক্রি হচ্ছে।

শনিবার (৮ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, টাউনহল ঘুরে সংশ্লিষ্ট খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র দেখা গেছে।

আগের মতোই বেশি দামে মুরগি বিক্রি
কারওয়ান বাজারের ঢাকা ব্রয়লার, নুরজাহান ব্রয়লার হাউজের নবীসহ অন্যান্য ব্যবসায়ীরা জানান, আগের চেয়ে একটু দাম বেড়েছে। তাই বর্তমানে ব্রয়লার ২০০ থেকে ২২০ ও পাকিস্তানি মুরগি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এর চেয়ে আরও নাও কমতে পারে। কমলে কম দামে বিক্রি করা হবে। অপরদিকে টাউনহলের ভিআইপিসহ অন্য খুচরা মুরগি ব্যবসায়ীরা বলেন, ব্রয়লার ২০০ থেকে ২১০ টাকা ও পাকিস্তানি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। দাম বেড়ে গেছে। তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

তবে মুরগির দাম বৃদ্ধি পেলেও গরুর মাংস আগের মতোই ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, খাসির মাংসও ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান মাংস বিক্রেতারা। এদিকে আগের সপ্তাহে মতো ডিম ১২০-১২৫ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। তবে এলাকাভেদে এই দাম কম-বেশি হচ্ছে।

মুরগির দাম বাড়লেও কারওয়ান বাজার ও টাউনহলে আগের মতোই রুই, কাতলা, ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। মাছ বিক্রেতারা জানান, রুই, কাতলা ২৫০-৪৫০ টাকা কেজি। তবে বড় মাছ আরও বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। চিংড়ি ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি, টেংরা, বোয়াল, আইড় ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৩০০-৩৫০ টাকা, শিং ৪০০-৬০০, কাজলি ও বাতাসি ৬০০ টাকা, পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ২০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া, আকারভেদে ইলিশ বিক্রি করা হচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে। হাফ কেজির ইলিশ ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

এখনো বেশি দামে চিনি বিক্রি
টাইনহলের নিউ হক ভ্যারাইটি স্টোর, মনির স্টোর এবং কারওয়ান বাজারের লক্ষীপুর স্টোর, আ. গনি স্টোরসহ অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীরা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, শুধু শুনছি চিনির দাম কমেছে কিন্তু আমরা তো পাচ্ছি না। তাই বিক্রিও করতে পারছি না। আবার কোথাও পাওয়া গেলেও ১১৫ টাকার কম বিক্রি করা যাচ্ছে না।

তবে সয়াবিন তেল ১ লিটার ১৮৫ থেকে ১৮৭ টাকা, ২ লিটার ৩৭০ থেকে ৩৮০ টাকা ও ৫ লিটার ৮৭০ থেকে ৯০৫ টাকা, মসুর ডাল ৯৫ থেকে ১৩৫ টাকা কেজি, প্যাকেট আটা ২ কেজি ১৩০ টাকা ও খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা, ময়দা ১৫০ টাকা, ছোলা ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

পেঁয়াজের দাম কমের দিকে। প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, দেশি রসুন ১০০ টাকা, চায়না রসুন ২৪০ টাকা কেজি, দেশি আদা ১১০-১৪০ টাকা ও বিদেশি আদা ২৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

দেশে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও কমছে না চালের দাম। আগের মতোই মোটা স্বর্ণা চাল ৪৪ থেকে ৫০ টাকা, ২৮ ও পাইজাম ৫৬ থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন কোম্পানির বস্তার মিনিকেট চালের কেজি ৭২ টাকা থেকে ৭৫ টাকা কেজি বিক্রি করছে খুচরা ব্যবসায়ীরা।

কমের দিকে লেবু, বেগুণ, শসার দাম
রমজানের প্রথমে লেবুর হালি ৭০ থেকে ১০০ টাকা হালি বিক্রি হলেও বর্তমানে অনেক কম দামে বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ান বাজারের স্বপন বলেন, বড় লেবুর ডজন ৫০ থেকে টাকা ও ছোটগুলো ৩০ থেকে টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে। যা আগে অনেক বেশি দামে বিক্রি করা হতো। কারওয়ান বাজারেও কম দামে লেবু বিক্রি হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান। রমজানের প্রথমে শসার কেজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও বর্তমানে কমে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি করছে খুচরা ব্যবসায়ীরা।

এদিকে রমজানে বাজারে চাহিদা কম থাকায় সবজির দামও কিছুটা কমেছে। বেগুন আগে বেশি দামে বিক্রি হলেও বর্তমানে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি, পটল ও ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, টমেটো ৩০ থেকে ৪০ টাকা, আলু ২৫-৩০ টাকা, প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপি ২০-৪০ টাকা, লাউ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, শিমের কেজি ৩৫-৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৩০ টাকা, মূলা ও পেঁপের কেজি ২০-৩০ টাকা, গাঁজর ৩০-৪০ টাকা বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা। তবে সজনার দাম কমে ১০০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি, লাল ও পালং শাকের আঁটি ১০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা ও ধনিয়ার পাতা ১০ থেকে ১৫ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে।

জেডএ/এএস

Header Ad

এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের নভেম্বরের শেষভাগ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঠে গড়াবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ। এবারের যুব এশিয়া কাপ হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ইতোমধ্যেই ১৪ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে। দলের নেতৃত্বে আজিজুল হাকিম তামিম। টুর্নামেন্টটি খেলতে টাইগার যুবারা আজ (রোববার) সকালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে উড়াল দিয়েছে।

ওই বহরে স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজেমেন্টের সদস্যরাও রওয়া হয়েছেন বিশ্বকাপের আয়োজক দেশটির উদ্দেশ্যে। এর আগে গত বৃৃহস্পতিবার ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছিল বিসিবি। নেতৃত্ব পাওয়া আজিজুল হাকিম তামিম এশিয়া কাপে নিজেদের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য জানিয়েছেন। পাশাপাশি ২০২০ সালের পর আবারও বিশ্বকাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস রয়েছে তার।

এবারের যুব এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেপাল। এ ছাড়া ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জাপান। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিনেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের দল দ্বিতীয় ম্যাচে ১ ডিসেম্বর নেপালের বিপক্ষে খেলবে। ৩ ডিসেম্বর গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ লঙ্কানরা।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল :
জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), রিফাত বেগ, আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), সামিউন বশির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, আশরাফুজ্জামান বরেণ্য, সাদ ইসলাম রাজিন।


অতিরিক্ত– কালাম সিদ্দিকী, শাহরিয়ার আজমীর, ইয়াসির আরাফাত, সানজিদ মজুমদার।

Header Ad

আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমাকে স্যার বলার দরকার নেই আমি আপনাদের ভাই। গণঅভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দিবেন। যদি জাতির প্রয়োজন পড়ে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো।’

ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সাইনটিস্ট ম্যানিয়া এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার সময় কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেন তিনি ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, জেন-জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়।

উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ পায় সে কাজটি আমাদের করতে হবে। আমরা আশা করি, যে প্রত্যাশা নিয়ে সবাই আন্দোলন করেছে, রক্ত দিয়েছে সে প্রত্যাশা আমাদের পূরণ হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এ আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়তে পারবো।

নাহিদ ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই যেন এ বিষয়ে সচেতন থাকি, দায়িত্বশীল আচরণ করি। ছাত্রদের মধ্যে বিবাদ,সংঘাত শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে। আমরা এতদিন বিক্ষোভ করেছি, রাজপথে থেকেছি, আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের সময়। আমাদের এখন মেধাকে কাজে লাগাতে হবে, সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান শহিদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করার পাশাপাশি শহিদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

প্রসঙ্গত, উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।

Header Ad

দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম। ভরিতে এবার সর্বোচ্চ দুই হাজার ৮৩৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে এক লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা। যা আজ ছিল এক লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। এর আগে গত ২১ নভেম্বর ভরিতে ১৯৯৪ টাকা বাড়া‌নো হয়েছিল।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা।

এর আগে, গত ২১ নভেম্বর সোনার দাম বাড়য়েছিল বাজুস। যা ২২ নভেম্বর কার্যকর হয়, ওই দামে এই দুই দিন সোনা কেনাবেচা হয়েছে। সেই হি‌সে‌বে আজ‌কে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা সোনা এক লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...