রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫ | ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বৃদ্ধি

ছবি: সংগৃহীত

দেশে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বাড়িয়েছে সরকার। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। নতুন দাম শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে।

নতুন দর অনুযায়ী:

ডিজেল: ১০৫ টাকা (আগে ১০৪ টাকা)
কেরোসিন: ১০৫ টাকা (আগে ১০৪ টাকা)
অকটেন: ১২৬ টাকা (আগে ১২৫ টাকা)
পেট্রোল: ১২২ টাকা (আগে ১২১ টাকা)

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বিশ্ববাজারে তেলের দাম ওঠানামার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে প্রতি মাসে দাম নির্ধারণ করা হচ্ছে। এ হিসেবেই ২০২৫ সালের জানুয়ারির মূল্য সমন্বয় করে ফেব্রুয়ারির জন্য নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন মূল্য কার্যকরের ফলে গণপরিবহন ও পণ্য পরিবহনে কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

খালেদা জিয়াকে খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের শুনানি ৩ মার্চ  

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আপিলের শুনানির জন্য আগামীকাল সোমবার দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

দুদকের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে রোববার (২ মার্চ) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হোসাইন। খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ। এর আগে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এদিন আপিলের শুনানির জন্য ২ মার্চ ধার্য করেন আপিল বিভাগ। রোববার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক।

খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ। গত ২৭ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস দেন হাইকোর্ট।সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে বুধবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল,ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন খোকন, ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন।গত ২০ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদাকে সাত বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি শুরু হয়।

গত ৩ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য পেপারবুক নিজ খরচে তৈরির অনুমতি দেন হাইকোর্ট।

খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

পরে আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কোনো অনুকম্পা চান না। তিনি আইনীভাবে মামলা নিষ্পত্তি করতে চান। এ কারণে আমরা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার সাজার রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত আপিল শুনানি করতে চাই। আপিল শুনানির জন্য আদালত আমাদের নিজ খরচ পেপারবুক প্রস্তুত করার অনুমতি দিয়েছেন।

২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে অন্য তিন আসামিকেও সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত। খালেদা জিয়াসহ প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। এ ছাড়া ট্রাস্টের নামে কেনা কাকরাইলে ৪২ কাঠা জমি বাজেয়াপ্ত করে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন খালেদা জিয়া।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধার নাতি সেজে পুলিশে ১২ বছর চাকরি, অবশেষে গ্রেপ্তার

ছবিঃ সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধার নাতি পরিচয়ে ভুয়া সনদ ব্যবহার করে পুলিশের কনস্টেবল পদে চাকরি নেওয়ার অভিযোগে মো. শেখ সুমন নামে এক পুলিশ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

দীর্ঘ ১২ বছর পর তদন্তে প্রতারণার বিষয়টি উদঘাটিত হলে তাকে আটক করা হয়। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ভারত থেকে দেশে ফেরার সময় আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া উপজেলার মোগড়া গ্রামের বাসিন্দা নান্নু মিয়ার ছেলে মো. সুমন ২০১২ সালে পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে চাকরি লাভ করেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধার নাতি কোটায় নিয়োগ পাওয়ার জন্য প্রতিবেশী মো. হোসেন মিয়ার মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করেন। তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, হোসেন মিয়া তার দাদা নন।

২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর স্থানীয় যুবক মো. ফরহাদ মিয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তৎকালীন কসবা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন বিষয়টি তদন্ত করেন। সাক্ষ্য-প্রমাণ পর্যালোচনা শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়।

প্রকৃতপক্ষে মো. সুমনের দাখিল করা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হোসেন মিয়া (অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য) তার দাদা নন। সুমনের দাদার নাম আলতাফ আলী হোসেন। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হোসেন মিয়ার নাতি না হয়েও ইচ্ছাকৃতভাবে অন্যের মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেয়ে যাবতীয় বেতন ও রেশনসহ অন্যান্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

কুমিল্লার বুড়িচং থানায় কর্মরত থাকা কনস্টেবল সুমনের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চলাকালেই গত বছরের ১ ডিসেম্বর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে তিনি চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন। ২১ ডিসেম্বর তার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট এলাকা থেকে মো. সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার (১ মার্চ) বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রোজার মাধ্যমে শুধুই আত্মিক নয়, শারীরিক অনেক রোগেরও নিরাময়  

ছবিঃ সংগৃহীত

রোজা শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুশীলন নয়, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী—এ কথা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত। দীর্ঘ সময় উপবাস থাকার ফলে শরীরের বিপাকীয় কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। ইসলাম ধর্মের প্রতিটি বিধান মানবকল্যাণে নিবেদিত, যদিও অনেক ক্ষেত্রে এর সুফল সম্পর্কে আমরা অবগত নই।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে রোজার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে, দেহের বিপাকীয় কার্যক্রমে শৃঙ্খলা আনার মাধ্যমে এটি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগের মতো জটিল সমস্যাগুলোর ঝুঁকি কমায়। বিশ্বখ্যাত চিকিৎসা গবেষকরা রোজার উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন এবং এর স্বাস্থ্যকর দিকগুলোকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। জাপানি চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওহশোমি তার গবেষণায় দেখিয়েছেন, রোজার ফলে শরীরে ‘অটোফেজি’ নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া সক্রিয় হয়, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

রোজার উপকারিতা

১. চর্বি কমানো: রোজা রাখলে শরীর সংরক্ষিত গ্লাইকোজেন ১০-১২ ঘণ্টার মধ্যে ফুরিয়ে গেলে চর্বি পোড়ানো শুরু করে। এটি হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়ানো, রক্তচাপ ও রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং পেটের চর্বি কমাতে সহায়তা করে।

২. পেটের স্বাস্থ্য রক্ষা: রোজা পেটের উপকারী জীবাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে।

৩. ওজন কমানো: বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে পরিচালিত ৩৫টি গবেষণায় দেখা গেছে, রমজান শেষে গড়ে ১ থেকে ১.৫ কেজি ওজন কমে।

৪. রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: তুরস্কসহ ১৬টি গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, রোজা রক্তে সুগারের মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

৫. কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও বাহরাইনের ৯১টি গবেষণা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, রোজা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করে।

৬. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: ২০১৯ সালে লন্ডনের পাঁচটি মসজিদে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, রমজানে সিস্টোলিক ব্লাড প্রেসার গড়ে সাত মিলিমিটার মার্কারি এবং ডায়াস্টোলিক ব্লাড প্রেসার তিন মিলিমিটার মার্কারি কমে।

রোজা শুধুমাত্র আত্মশুদ্ধি ও ধর্মীয় অনুশীলনই নয়, এটি শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রশান্তির জন্যও অত্যন্ত উপকারী। বিজ্ঞান ও ইসলাম উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই রোজার গুরুত্ব অনস্বীকার্য, যা মানুষের সুস্থ, সচেতন ও সংযমী জীবনযাপনে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়াকে খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের শুনানি ৩ মার্চ  
মুক্তিযোদ্ধার নাতি সেজে পুলিশে ১২ বছর চাকরি, অবশেষে গ্রেপ্তার
রোজার মাধ্যমে শুধুই আত্মিক নয়, শারীরিক অনেক রোগেরও নিরাময়  
মধ্যরাতে ফের সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া বিএসএফের, বাধা বিজিবির  
নিষিদ্ধঘোষিত চবি ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী ফাল্গুনী গ্রেপ্তার
রংপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নেতার ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, ভিডিও ভাইরাল
মোহাম্মদপুরে পুলিশের অভিযানে ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজসহ গ্রেপ্তার ১০
আমেরিকার কাছে কৃতজ্ঞ, ট্রাম্পকে ধন্যবাদ: জেলেনস্কি
রমজান মাসে শুটিং করি না, ইবাদতে মশগুল থাকি: প্রিয়াঙ্কা
প্রেমের টানে ষাটোর্ধ্ব মোতাসিনের কাছে ছুটে এলেন ইউক্রেনের নারী
পবিত্র রমজানে হিংসা-বিদ্বেষ-সংঘাত পরিহারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
১৪তম সন্তানের বাবা হলেন ইলন মাস্ক
৫ ডিসেম্বর নির্বাচন হলে ভালো হয়: আযম খান
জাতীয় নাগরিক পার্টির কোনো রাজনৈতিক দর্শন পাইনি: রিজভী
খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে: প্রেস সচিব
দেশের আকাশে চাঁদ দেখা গেছে, কাল থেকে রোজা শুরু
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে পার্থক্য কোথায়, প্রশ্ন নুরের
ভোট কারচুপিতে জড়িত ইউএনওদের বিচারের আওতায় আনতে হবে : ফারুক
শ্মশানের যায়গা দখল ও মন্দিরে ডাকাতি করেছে আ'লীগ: আব্দুস সালাম
৪৫ দিনের মধ্যে শুরু হবে শেখ হাসিনার বিচার কাজ: চিফ প্রসিকিউটর