মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আবারও শুরু হলো ওয়ালটন এসি এক্সচেঞ্জ অফার

আবারও ‘এসি এক্সচেঞ্জ অফার’ শুরু করেছে দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড ওয়ালটন। এর আওতায় যেকোনো ব্র্র্যান্ডের পুরাতন এসির বদলে বিশেষ মূল্যছাড়ে গ্রাহকরা কিনতে পারছেন ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির ওয়ালটন স্প্লিট এবং ক্যাসেট ও সিলিং টাইপ কমার্শিয়াল এসি। এ সুযোগ থাকছে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত।

এসি এক্সচেঞ্জ অফারের আওতায় দেশের সকল ওয়ালটন প্লাজা বা পরিবেশক শোরুমে যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরনো এসি জমা দিয়ে গ্রাহকেরা পছন্দমতো ওয়ালটনের ১ টন থেকে ২.৫ টনের যেকোনো মডেলের ইনভার্টার স্প্লিট এসি কিনতে পারছেন। এক্ষেত্রে গ্রাহক পুরনো এসির বদলে ওয়ালটনের নতুন ইনভার্টার স্প্লিট এসির মূল্য থেকে ২০,৮০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পাচ্ছেন।

এর পাশাপাশি যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরনো লাইট কমার্শিয়াল এসির বদলে ওয়ালটনের ১.৫ টন থেকে ৫ টন পর্যন্ত কমার্শিয়াল ক্যাসেট ও সিলিং টাইপ এসি কেনা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ওয়ালটনের নতুন ক্যাসেট বা সিলিং টাইপ এসিতে গ্রাহক ৩৬,৩৬০ টাকা পর্যন্ত মূল্যছাড় পাচ্ছেন।

ঘরে বসে অনলাইনের ওয়ালটন ই-প্লাজা থেকেও গ্রাহকরা এক্সচেঞ্জ অফারে এসি অর্ডার করতে পারবেন। এর পাশাপাশি পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ই-প্লাজায় ১০ এপ্রিল, ২০২৩ পর্যন্ত নির্দিষ্ট মডেলের এসিতে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড় রয়েছে।

ওয়ালটন এসির হেড অব সেলস অ্যান্ড মনিটরিং মুহাইমিন উল বারী বলেন, পুরনো এসিগুলোতে অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তা ছাড়া এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ খরচও বেশি। রয়েছে পরিবেশ দূষণ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। তাই গ্রাহকরা যাতে তাদের পুরাতন এসির বদলে ওয়ালটনের বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব নতুন প্রযুক্তির এসি কিনতে পারেন, সেজন্য এক্সচেঞ্জের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এর আগে এসি এক্সচেঞ্জের এই সুযোগ ক্রেতাদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছিল। তখন অসংখ্য ক্রেতা তাদের পুরনো এসি বদলে ওয়ালটনে নতুন এসি নিয়েছেন। গ্রাহকদের চাহিদার প্রেক্ষিতেই পুনরায় ‘এসি এক্সচেঞ্জ অফার’ চালু করা হয়েছে।

কর্তৃপক্ষ জানায়, সারা বিশ্বে এখন জ্বালানি সংকট চলছে। এ অবস্থায় পুরনো এসি বদলে ওয়ালটনের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এসি নিলে যেমন গ্রাহকদের খরচ বাঁচবে তেমনি দেশের জ্বালানি ও অর্থের সাশ্রয় হবে। পাশাপাশি বিশ্বের পরিবেশও ভালো থাকবে। ওয়ালটন সব সময় ক্রেতা ও দেশের স্বার্থ বিবেচনা করে পণ্য উৎপাদন ও সেবা দিয়ে আসছে।

ওয়ালটন এসির প্রোডাক্ট ম্যানেজার এস.এম. সাকিবুর রহমান জানান, বর্তমানে বাজারে রয়েছে ১ থেকে ২.৫ টনের নানান সিরিজের ৪৯ মডেলের নান্দনিক ডিজাইন ও সর্বাধুনিক ফিচারের ওয়ালটন এসি। এর মধ্যে ‘ইনভার্না’ সিরিজের এক্সট্রিম সেভার মডেলের এসিটি দক্ষিণ এশিয়ার সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি। যা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউটশন (বিএসটিআই) কর্তৃক ৫.৫ স্টার এনার্জি রেটিংপ্রাপ্ত। এই এসিতে রয়েছে ফ্রস্ট ক্লিন, এয়ার প্লাজমা, থ্রি-ইন-ওয়ান কনভার্টার টেকনোলজি, স্মার্ট কন্ট্রোলসহ নানান অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার।

এ ছাড়া, বাজারে রয়েছে ওয়ালটনের অফলাইন ভয়েস কন্ট্রোল এসি, ব্লুটুথ ও এয়ার প্লাজমা ফিচারের থ্রি ইন ওয়ান কনভার্টার প্রযুক্তির এসি। ওয়ালটনের ক্রিস্টালাইন প্রিটো সিরিজের ব্লুটুথ প্রযুক্তির এসিটি ইন্টারনেট ছাড়াই ব্লুটুথের মাধ্যমে স্মার্টফোন থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

এসিতে ব্যবহৃত এয়ার প্লাজমা প্রযুক্তি বাতাসে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে ঘরে স্বাস্থ্যকর ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করে। থ্রি ইন ওয়ান কনভার্টার টেকনোলজির এসি গ্রাহকের রুমের আয়তন অনুযায়ী ১.৫ টন থেকে ১ টন এবং পৌনে এক টনে রূপান্তর সুবিধা রয়েছে।

অন্যদিকে, ওয়ালটনের রয়েছে ১.৫ টন থেকে ৫ টনের ১৯ মডেলের ক্যাসেট ও সিলিং টাইপ কমার্শিয়াল এসি। যা শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অফিস, কমিউনিটি সেন্টার, রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি মাঝারি স্থাপনায় ব্যবহারের জন্য আদর্শ।

ওয়ালটন এসিতে এক বছরের রিপ্লেসমেন্টের পাশাপাশি ইনভার্টার এসির কম্প্রেসরে রয়েছে ১০ বছর পর্যন্ত ওয়ারেন্টি। আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে ৭৯টি সার্ভিস সেন্টারের পাশাপাশি ৪০০ এরও বেশি সার্ভিস পার্টনারের মাধ্যমে দেশব্যাপী এসির গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। তাদের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানরা প্রতি ১০০ দিন পর পর এসি ক্রেতাদের ফ্রি সার্ভিস দিচ্ছেন।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭