শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জবির টয়লেটগুলোর অবস্থা খুবই অস্বাস্থ্যকর

দেশের অন্যতম উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শৌচাগার গুলো দেখে যে কেউই একবার হলেও থুথু ফেলবেন। সামনে দিয়ে হেটে গেলে বমিও করতে পারে অনেকেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের টয়লেটগুলোর অবস্থা পাবলিক টয়লেটের চেয়েও নোংরা। শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ থাকলেও ছোট বিষয় বলে এড়িয়ে যাচ্ছেন অনেকেই।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনের শৌচাগারগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে সেগুলোতে শ্যাওলা জমে মারাত্মক দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। অধিকাংশ শৌচাগারে সাবান ও টিস্যুর ব্যবস্থা নেই। এমনকি টিস্যু ফেলার পর্যাপ্ত ঝুড়িও রাখা হয়নি। কিছু কিছু শৌচাগারে দরজা বন্ধ করার খিল পর্যন্ত নেই। সেখানে কলম দিয়ে গোপনীয়তা রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে। নেই পানির ব্যবহার করার জন্য বদনাও।

এর মধ্যে ক্যান্টিনের পেছনে শৌচাগারের অবস্থা সবচেয়ে শোচনীয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনগুলো বিকাল ৩:৩০ মিনিটের পর বন্ধ হয়ে যায়। এরপর লাইব্রেরিতে পড়তে আসা শিক্ষার্থী, ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসা দশনার্থী এবং শিক্ষার্থীদের বাধ্য হয়ে ক্যানটিনের পেছনে শৌচাগার ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না করায় শৌচাগারগুলোতে শ্যাওলার আস্তরণ জমে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।

ব্যবহারের অযোগ্য শৌচাগারের তালিকায় এর পরেই রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়াম সংলগ্ন শৌচাগারটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে আসা বিভিন্ন অতিথি এবং দর্শনার্থীদের এ শৌচাগারটি ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় এই শৌচাগারে কোন সেনিটাইজেশন ব্যবস্থা নেই। টিস্যু এবং টিস্যু ফেলার জন্য নির্দিষ্ট কোন ঝুড়ি নেই। যার কারণে শৌচাগারের বেসিনগুলো পানি ভর্তি ও নোংরা অবস্থায় দেখা যায়।

এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন ভবন ও অনুষদ গুলো ঘুরে দেখা যায় সেখানে শিক্ষার্থী অনুপাতে পর্যাপ্ত শৌচালয়ের ব্যবস্থা নেই।

কলা ভবন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদেও রয়েছে বাথরুমের অপর্যাপ্ততা। এর মধ্যে রফিক ভবন উল্লেখযোগ্য। রফিক ভবনে অধ্যায়নরত চারুকলা, বাংলা এবং ইতিহাস বিভাগের প্রায় এক হাজার পুরুষ ও নারী শিক্ষার্থীর জন্য ভবনের চতুর্থ তলায় দুইটি এবং নিচতলায় রয়েছে ৪টি শৌচাগার রয়েছে। এতে মেয়েদের জন্য দেওয়া ওয়াশরুম মাত্র একটি আরেকটি থাকে সবসময় তালাবদ্ধ।

অন্যদিকে দেখা যায়, রফিক ভবনের নিচে অবস্থিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের বাথরুমের আলাদা চিত্র। লাগিয়ে রাখা হয়েছে তালা। এক মেডিকেল সেন্টারের জন্যই বরাদ্দ দুইটি বাথরুমের যদিও মেডিকেল সেন্টারে কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে সাত জন। এ ছাড়া, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য আলাদা বাথরুমের ব্যবস্থা রয়েছে।

এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়নরত নারী শিক্ষার্থীরা রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। নারী শিক্ষার্থীদের বিশেষ পরিছন্নতার প্রয়োজন থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শৌচাগারে তাদের জন্য সাবান টিস্যু এবং স্যানেটারি ন্যাপকিনের ব্যবস্থা নেই।

এ বিষয়ে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী শিহাব বলেন, এখানে তো আসাই যায় না। এত নোংরা বাথরুমগুলো। ছিটকানিও নেই, এটা নেই ওটা নেই। সবসময় ময়লা থাকে। এসব কর্তৃপক্ষের দেখা প্রয়োজন।

সুমি ও শিমলা জাহান নামের দুই বান্ধবী মেয়েদের ওয়াশরুম নিয়ে অভিযোগ করে বলেন, আমাদের এখানে অনেক মেয়ে শিক্ষার্থী কিন্ত পর্যাপ্ত বাথরুম নেই। একটা মাত্র বাথরুম নিচতলায় এটা দিয়ে কীভাবে কি হয়। এত নোংরা থাকে অনেক সময় যাওয়াই যায় না। স্যানিটারি প্যাডের কথা নাইবা বললাম।

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘ওয়াশরুমগুলো আগামীকাল এর মধ্যে পরিষ্কার করে দেওয়া হবে, শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছে। তাই নিয়মিত পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা হবে। আমাদের ওয়াশরুম গুলো ওপেন ওয়াশরুম, তাই ওপেন ওয়াশরুমে ন্যাপকিন দেওয়া সম্ভব নাকি? তবে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে, বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা চেষ্টা করব।’

এ বিষয়ে জানতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলামের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত