সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সবাইকে জ্ঞানের আলোকিত হতে হবে : অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন

লেখা ও ছবি : মো. বাবুল হোসেন, জনসংযোগ কর্মকর্তা, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ২০২০-’২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ গতকাল রোববার ২২ মে, ২০২২ তারিখে পালন করা হয়েছে।
‘পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় নবীনবরণ আয়োজন কমিটি’ নবীনবরণের আয়োজন করেছে বলে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. বাবুল হোসেন আরো জানিয়েছেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টায় ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা চত্বর প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠান শুরু হয়ে বিকেল পর্যন্ত চলেছে। এ আমাদের সপ্তম কেন্দ্রীয় নবীনবরণ। প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। প্রায় সবাই এসেছে। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেছেন বাংলার সহযোগী অধ্যাপক ড. মীর হুমায়ূন কবীর ও ইংরেজির সহকারী অধ্যাপক রওশন ইয়াজদানী। তাদের কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস. এম. মোস্তফা কামাল খান। সদস্য সচিব অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. ফজলে রাব্বি খান।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন প্রধান অতিথি হিসেবে নবীনবরণে অংশ নিয়েছেন।
সভাপতিত্ব করেছেন উপ-উপাচার্য।
রাজশাহী বিভাগের অন্যতম জেলা পাবনা পদ্মা, বড়াল, যমুনা, ইছামতি, আত্রাই ও চলন বিলের। তাদের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চলতি শিক্ষাবষে পাঁচ অনুষদের মোট ২১টি বিভাগে ৯শ ৫৩ জন ছাত্র, ছাত্রী ভর্তি হয়েছেন। তারা ১৩তম ব্যাচ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো আমাদের এই ক্যাম্পাস থেকেও তোমাদের সবাইকে জ্ঞানার্জন, আহরণ এবং সৃজনশীল কমকাণ্ডে অংশ নিতে হবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তিনির্ভর বলে আধুনিক এই প্রযুক্তিকে গ্রহণ করে জীবনের ভালো কাজে লাগাতে হবে। প্রতিদিন অল্প, অল্প হলেও ভালো কাজ করতে হবে। জমানো এই কাজগুলোই জীবনের ব্যাংকে বড় সঞ্চয় হবে।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘তোমাদের সবাইকে এই বিশ্ববিদ্যালয়, বিভাগ ও বন্ধুদের ভালোবাসতে হবে।’
বরণ্যে নারী মুক্তিযোদ্ধা জানিয়েছেন, ‘আমাদের যা আছে, তাই নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে।’
তিনি বলেছেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজের ভেতরে লালন করতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের ধর্মীয় অনুশাসনগুলো মেনে চলার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।
তিনি বলেছেন, ‘আলো ছাড়া কেউ চলতে পারেন না। তাই জীবনের নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সবাইকে জ্ঞানের আলোকিত হতে হবে।'
তিনি শিক্ষকদের আহবান জানিয়েছেন, ‘আপনাদের নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে।’
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস. এম. মোস্তফা কামাল খান বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণে সভাপতির বক্তব্যে বলেছেন, ‘এই পৃথিবীতে ইতিহাসের বিবর্তনে ও মানুষের প্রয়োজনে নব, নব জ্ঞানচর্চার উদ্ভব হয়েছে।’
তিনি বলেছেন, ‘যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল দায়িত্ব হলো, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের বিকাশে কাজ করা। ফলে শুধু জ্ঞানার্জন নয়, আগামী শতকের সুন্দর, সুশীল বাংলাদেশও গড়ে উঠবে তোমাদের নেতৃত্বে এবং তোমারই হবে ভবিষ্যতের কর্ণধার।’
২০০৮ সালের ৫ জুন প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির নবীনবরণে আরো কথা বলেছেন পাঁচ ডিন-বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ড. মো. খায়রুল আলম, প্রকৌশল অনুষদের অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ড. মো. হাবিবুল্লাহ্, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান বেং জীব ও ভু-বিজ্ঞান অনুষদের ড. মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম।
বিরাট অনুষ্ঠানটিতে প্রক্টর ড. মো. হাসিবুর রহমান, চলতি দায়িত্বে রেজিষ্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম এবং ছাত্র উপদেষ্টা ড. সমীরন কুমার সাহাও আলোচনা করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের পুরোনো ও নবীন ছাত্র-ছাত্রীদের মনোভাব প্রকাশের সুযোগ করে দিয়েছে।
অনুষ্ঠানের একজন নবীন শিক্ষার্থী নিজের মনোভাব প্রকাশ করেছেন এভাবে, 'আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে প্রথম দিনেই ফুল দিয়ে বরণ করা হলো বলে খুব আনন্দ লাগছে। এই আনন্দ ও ভালো লাগা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ণের পুরোটা সময় মনের গভীরে ধরে রাখব।’
ওএস।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২