সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিক্ষামন্ত্রীকে অভ্যর্থনা নিয়ে অধ্যাপকদের ঝগড়া

লেখা ও ছবি : আতোয়ার রহমান, প্রতিনিধি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

ময়মনসিংহের ত্রিশালের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘১৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ পালিত হচ্ছে। এই ক্যাম্পাসের জন্মদিনটির দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠানে আজ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মণিকে অভ্যর্থনা জানানো ও তাকে ফুল দেওয়ার পরিকল্পনাকে কেন্দ্র করে গতকাল মঙ্গলবার ১০ এপ্রিল সন্ধ্যা ছয়টায় প্রশাসন ভবনের সামনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখরের সামনে শিক্ষকদের মধ্যে তুমুল ঝগড়া হয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রীকে কোন, কোন স্থানে কারা থেকে ফুল দেবেন-এই জায়গা ও কীভাবে তাকে বরণ করা হবে ইত্যাদি নানা বিষয়েও অধ্যাপকরা বিবাদে নেমেছেন।

অধ্যাপকদের মধ্যে পক্ষপাত নিয়ে বিবাদের খবরও জানিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের প্রতিনিধি আতোয়ার রহমান।

চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সঞ্জয় দে ‘১৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন কমিটি’র সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধানের বিরুদ্ধে আয়োজনটিতে গড়মিল করা ও শিডিউলে পক্ষপাত ও ফুল দেওয়ায় পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগ করেছেন।

তিনি তাকে বলেছেন, ‘এই ভিসি স্যার (অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর)কে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এইচ.এম. মোস্তাফিজুর রহমান পাননি যে, নিজের মতো করে সব করবেন। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালনানুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে কে, কে থাকবেন-এ বিষয়ে আপনি উপাচার্য স্যারের পরামর্শ গ্রহণ করেছেন? তাকে সবকিছু জানিয়েছেন?’

এই প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান বলেছেন, ‘এজন্য একটি উদযাপন কমিটি তৈরি করা হয়েছে। কমিটি তার মতো করে কাজ করছে। আমাদের সব সিদ্ধান্ত আলোচনার মাধ্যমেই গ্রহণ করা হয়েছে।’

সঙ্গে, সঙ্গে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধানকে সমর্থন করে চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সঞ্জয় দে’র সঙ্গে ঝগড়া করেছেন মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের রেজওয়ান আহমেদ শুভ্র, রিমন সরকার ও নৃবিজ্ঞানের আসিফ ইকবাল আরিফ।

ড. সঞ্জয় দে’কে সমর্থন করে তাদের সঙ্গে ঝগড়া করেছেন নৃবিজ্ঞানের প্রভাষক জুয়েল মোল্ল্যা। তিনি তাদের জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলেও অভিযোগ করেছেন তখন।

এরপর কজন অধ্যাপককে প্রশাসন ভবনের তুমুল হট্টগোলের মধ্যে প্রবেশে বাধা দিয়ে ভেতর থেকে গেটের তালা লাগিয়ে দিয়েছেন ‘১৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন কমিটি’র আহবায়ক অধ্যাপক ড. আহমেদুল বারী।

তিনি তখন বলেছেন, ‘যাদের কাছে এই উৎসবের জন্য ইস্যু করা প্রবেশপত্র আছে, তারাই কেবল উপস্থিত থাকতে পারবেন।’

পরে এই প্রতিবেদক বিষয়টি নিয়ে চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সঞ্জয় দে’র কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেছেন, ‘যেটুকু হয়েছে, বিশেষ কিছু নয়।’

এরপর বলেছেন, ‘আমার কোনো অধ্যাপকের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। আগামীকালের অনুষ্ঠানটি সফল করাই আমাদের লক্ষ্য। অনুষ্ঠানটি সবার অংশগ্রহণে সফল হোক-এই চাই।’

এই বিষয়ে অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান কোনো মন্ত্য করতে রাজি হননি এই প্রতিবেদকের কাছে।

নৃবিজ্ঞানের প্রভাষক জুয়েল মোল্ল্যা বলেছেন, ‘আমি ছাত্রজীবনে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় রাজনীতি করে এখানে এসেছি। আমাদের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মণিও বঙ্গবন্ধুর আদশের এই রাজনীতি করছেন। ফলে তার অনুষ্ঠানে কোনো ঘাটতি থাকুক এটি আমি চাই না।’

জুয়েল মোল্ল্যা আরো বলেন, ‘অধ্যাপকরা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির সঙ্গে জড়িত না থাকলে জ্ঞানপাপী হিসেবে কাজ করেন।’

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. শেখ সুজন আলী অধ্যাপকদের ঝগড়া নিয়ে বলেছেন, ‘সবাই মিলে কোনো কাজ করতে গেলে এমন দুই, চারটি কথা হতেই পারে। সবকিছুর উধ্বে প্রগ্রাম বাস্তবায়ন করাই অমাদের মূল কথা।’

এই সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম অধ্যাপকদের ঝগড়াটি নিয়ে বলেছেন, ‘যা কিছু ঘটেছে, খুব নিন্দনীয় ঘটনা। যে ঘটিয়েছেন, তার আচরণ অধ্যাপকের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়।’

তিনি আরো বলেছেন, ‘আমি মনে করি, ঘটনাটির বিচার হওয়া উচিত। কারণ এই ধরণের সুন্দর একটি প্রগ্রামে যে এ ধরণের সমস্য সৃষ্টি করেছে, তার উদ্দেশ্য কী জানা দরকার।’

ওএস।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২