ফটোগ্রাফিক সোসাইটির নতুন কমিটি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, ছাত্রীদের আছে অনেক গুণ। তাদের আছে দারুণ একটি ছবি তোলার ক্লাব। সেখানে ছবিপ্রেমী ছাত্র, ছাত্রীরা এক হয়েছেন। তারা বিভিন্ন সময় ছবি তুলতে যান, বিভিন্ন কমশালার আয়োজন করেন। এই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফিক সোসাইটি-বিএসএমআরএসটিইউএফএস’র নতুন কমিটি হয়েছে। তাতে সভাপতি নাহমাদ হাসান ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন রুবেল শিদকার।
১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের দিনে ‘বিএসএমআরএসটিইউএফএস’র মেন্টর ও বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. রাজিউর রহমান তাদের নতুন কমিটি গড়ার জন্য সুপারিশ করেন ও এরপর কমিটিকে প্রধান প্রশিক্ষক সজল কুমার পাল ও তার সহকারী মেহেদী হাসান অনুমোদন করেন।
‘বিএসএমআরএসটিইউএফএস’র কমিটিতে অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি বিপ্লব হোসেন, সৈয়দ শান্ত ও মুহিত সুপ্ত; যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাসুম পারভেজ, আল মাহমুদ মুরাদ ও নুসরাত রিতু; সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, রিফাত আহমেদ ও মাহমুদুল হাসান জায়েদ; কোষাধ্যক্ষ অর্পিতা সেন ও ওবায়দুর রহমান; দপ্তর সম্পাদক-সৌরভ কর্মকার ও মোস্তাফিজুর রহমান; প্রকাশনা ও যোগাযোগ সম্পাদক আবরার ও নাজমুল হাসান সরকার; মানব সম্পদ সম্পাদক অর্ক আহমেদ পাপ্পু ও মোহাম্মদ ধ্রুব। কার্যনির্বাহী সদস্য- মারুফ, মিঠু পাল, নুসরাত জাহান ও আরিফ সেজান।
সভাপতি হয়ে নাহমাদ হাসান বলেছেন, ‘আমাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীনতম সংগঠনটির সভাপতি হতে পারা সত্যিই আনন্দের। আমি আমার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি পেয়েছি। আমার দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে আলোকচিত্রের ভুবনে পথযাত্রার সবই ‘বিএসএমআরএসটিইউএফএসর অবদান। সিনিয়রদের রেখে যাওয়া দিকনির্দেশনা নবীণ আলোকচিত্রীদের পৌছে দেবার মাধ্যমেই আমার স্বাথকতা ফুটে উঠবে।’
সাধারণ সম্পাদক রুবেল শিকদার বলেছেন, ‘আমাদের ৫৫ একর জমির এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য্য আলোকচিত্রচর্চার মাধ্যমে যেন ধরে রাখতে পারি ও দেশের নাম উজ্জ্বল করতে পারি সেই দোয়া চাই। দীর্ঘ চার বছরের ফটোগ্রাফিক পথচলায় আমাদের সোসাইটি থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি।’
ওএস।