সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আছে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা

বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থা যদি আমরা লক্ষ্য করি, তাহলে দেখা যাবে বছরে দুইবার ঋতু পরিবর্তনের সময় অথবা মৌসুমি বায়ু দিক পরিবর্তনের সময় বঙ্গোপসাগরে কিংবা আরও গভীরে মহাসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়। এই নিম্নচাপটি ধীরে ধীরে উত্তরে এগোয়। এটি উত্তর-পশিমে, উত্তর-পূর্বে যেতে পারে, সরাসরি উত্তরেও যেতে পারে। উত্তর-পশ্চিম হলে ভারতের উপকূলে আঘাত হানে। উত্তর-পূর্ব হলে মায়ানমারে আঘাত হানে। সরাসরি উত্তর কিংবা উত্তর-পশ্চিম কোনায় হলে বাংলাদেশে আঘাত হানে।

এটি কোন দিকে যাবে, বাতাসের চাপের দিক থেকে যেদিকে নিম্নচাপটি গতি বাড়ায় সেদিকে ঘূর্ণিঝড়টি রওনা দেয়। বছরের এই দুই সময়ে যদি সমুদ্রের পানির উত্তাপ ২৭ শতাংশ থাকে, তখন নিম্নচাপটি সমুদ্র থেকে প্রচুর শক্তি সঞ্চয় করে। মনে রাখতে হবে, নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়েছে বলতে চারদিক থেকে বাতাস ধাবিত হচ্ছে, সমুদ্রের পানির উচ্চতা উপরে উঠছে। জোয়ার অস্বাভাবিক মাত্রায় হচ্ছে এবং ভাটাও অস্বাভাবিক মাত্রায় নিচে নেমে যাচ্ছে। এটি বলা যেতে পারে ভারতের দক্ষিণ এটি বলা যেতে পারে এটি ভারতের একেবারে দক্ষিণ কোনা থেকে মধ্যখানে বাংলাদেশ হয়ে মায়ানমারের দক্ষিণ পর্যন্ত যেকোনো জায়গায় আঘাত করতে পারে এবং নির্ভর করে বাতাসের গতিবেগের উপরে। এর শক্তি নির্ভর করে সমুদ্র থেকে কতটা শক্তি সে গ্রহণ করল। আমরা অনেক সময় দেখি নিম্নচাপটি উত্তর দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং তারপর কোনদিকে থেমে আছে। যখন সে থেমে থাকে তখন সে আরও বেশি শক্তি সঞ্চয় করে।

এবারে মোখার কথা যদি বলি, ১০ থেকে ১২ দিন আগে থেকেই নিম্নচাপের কথা বলা হয়েছে। মহাকাশে যে ভূ-উপগ্রহগুলো আছে, সেগুলো থেকে ভূপৃষ্টে বা সমুদ্রপৃষ্ঠে ঘূর্ণিঝড়টি কতদূর নাগাদ শক্তিশালী হবে। সে অনুযায়ী সবগুলো পূর্বাভাস মোটামুটি সঠিক। তবে বলা বাহুল্য এই পূর্বাভাস কখনো অঙ্ক করে চলে না। দিক পরিবর্তন করে। কাজেই হয়তো একটি আনুমানিক দিক নির্দেশনা দেওয়া যায়।

এটি গেল বিজ্ঞানের ব্যাপার। মানুষকে যে পূর্বাভাস দেওয়া হবে, তাদেরকে যে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, এটি কিন্তু মানুষেরই ব্যবস্থাপনা। এই ব্যবস্থাপনায় আমি মনে করি অনেক গোলমাল আছে, অনেক উন্নতি করার ব্যাপার আছে। প্রথম কথা হচ্ছে, আমাদের আবহাওয়া দপ্তর পরিচালিত হয় সামরিক বিভাগের অধীনে অর্থাৎ মিনিস্ট্রি অফ ডিফেন্স। তারা নিয়ম কানুন সুক্ষ্মভাবে মেনে চলেন। কিন্তু পূর্বাভাসতো আর সূক্ষ্মভাবে মেনে চলবে না। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, পূর্বাভাস ১০০/১৫০ বছর আগে সমুদ্র জাহাজ চলাচলের জন্য প্রণীত হয়েছিল যেন জাহাজগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এই সমুদ্রগামী জাহাজকে মাছধরার ট্রলারকে আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত দিলেতো আর কাজ হবে না। তাদের জন্য প্রয়োজন আছে। কিন্তু উপকূলে লক্ষ লক্ষ মানুষ বসবাস করে। তাদের জন্য পূর্বাভাসটুকু দিতে হবে।

আমাদের দেশে ১ থেকে ১১ আমি পুনরায় বলছি, ১ থেকে ১১ এর যে সতর্ক সংকেত এটি জাহাজের ক্যাপ্টেনের জন্য দেওয়া হয়। মানুষের জন্য দেওয়া হয় না। বাংলাদেশের ৪টি বন্দর অর্থাৎ মংলা বন্দর পায়রা বন্দর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বন্দর এই চারটি বন্দরকে কেন্দ্র করে দেওয়া হয়। এর আগের ঘুর্ণিঝড়গুলো যদি আমরা দেখি, সতর্ক সংকেতগুলো বেশ গোলমেলে ছিল। তবে আমি বেশকিছু পরিবর্তন এসেছে। কক্সবাজারকে ১০ নম্বর সতর্ক সংকেত দিয়েছে। মংলা ও চট্টগ্রামকে ৮ নম্বর কিন্তু ঘূর্ণিঝড় চলে গেল মায়ানমারের দিকে। ঘূর্নিঝড়ের ১০ নম্বরে আমি ভুল ধরছি না। কিন্তু এটিতো জাহাজের ক্যাপ্টেনকে দেওয়া হলো। এর সঙ্গে জলোচ্ছ্বাসের খবরটুকু পরিষ্কার হতে হবে। কোন এলাকাতে জলোচ্ছ্বাস হবে, জলোচ্ছ্বাস কখন ল্যন্ড ফল করবে, এটি জানা দরকার। ভরা কাটালের সময় জলোচ্ছ্বাস আসে, পূর্ণ জোয়ারের সময় জলোচ্ছ্বাস আসে, তাহলে মহাবিপদ। ভাটার সময় যদি জলোচ্ছ্বাস আসে প্রভাবটা অনেক কম হয়। তাহলে বাতাসের গতিবেগ নিয়ে আমাদের এক ধরনের ভাবনা হবে।

জলোচ্ছ্বাসের বিষয় নিয়ে আরেক ধরনের ভাবনা হবে। আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার যে স্ট্যন্ডিং অর্ডার আছে, সে অনুযায়ী সঠিক হলেও সঠিক সংকেত যে সবসময় সঠিক কাজ করবে তা কিন্তু নয়। এই সংকেতগুলো সাধারণ মানুষের বোধগম্য করে দিতে হবে।

এর পরের কথা হচ্ছে আশ্রয় ব্যবস্থাপনা। ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত ব্যবহারের পরে আমাদের আশ্রয় ব্যবস্থাপনায় যাওয়ার কথা। খবরের কাগজে আমরা যতটকু দেখতে পাচ্ছি, অনলাইন অথবা ইন্টারনেটে যতটুকু দেখতে পেয়েছি, মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে চায়নি। তারা তাদের গুদাম বাড়িঘর ফেলে যেতে চায় না। আশ্রয় কেন্দ্রগুলো সব জায়গায় পর্যাপ্ত নয়। তা ছাড়া, প্রশ্ন হচ্ছে আশ্রয় কেন্দ্রে কখন যাব? ঘূর্ণিঝড় কখন আঘাত হানতে পারে? যেমন সতর্ক সংকেত অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে সম্ভাব্য সময়ের ১২/১৩ ঘণ্টা পরে। বিভিন্ন দেশে আমরা দেখি এরা ঘণ্টায় ঘণ্টায় আঘাত করে। তারপর ৪/৫ ঘণ্টা খবর নেই। আমি মনে করি, আজকের সময়ে এটি পর্যাপ্ত নয়। ভারত যদি এটি ঘন ঘন করে আপডেট দেখাতে পারে, তাহলে আমাদের এখানে হবে না কেন?

আমি মনে করি, এখানে আমাদের একটি প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আছে। আমাদের সকল দফতরগুলোতে একজন মহাপরিচালক নেতৃত্ব দেন। আবহাওয়া দপ্তরে কিন্তু একজন পরিচালক নেতৃত্ব দেন। মহাপরিচালক নেই এবং এটি বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ের জন্য সঠিক হতে পারে। আমার কথা হচ্ছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে। বছরে কখনো একবার কখনো দুবার তিনবার হচ্ছে, এখন থেকে ১০/১৫ বছর পরে এর সংখ্যা আরও বাড়তে থাকবে। প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। এই অদ্ভুত সতর্কতা সংকেত পদ্ধতি বদলাতে হবে। সতর্ক সংকেতগুলোতে সম্ভাব্য আক্রান্ত এলাকাগুলো দেখাতে হবে। এখন থেকে ঘূর্নিঝড়কে অর্থাৎ প্রাকৃতিক দূর্যোগগুলোকে মনে রেখে সম্পূর্ণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজানোর জন্য এখন থেকেই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

ড. আইনুন নিশাত: ইমেরিটাস অধ্যাপক, সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট রিসার্চ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

 

Header Ad
Header Ad

ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল নিশ্চিত ছিল আগেই, তবে গ্রুপ-চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছে ভারত। নিউজিল্যান্ডকে ৪৪ রানে হারিয়ে এ-গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রোহিত শর্মার দল।

রোববার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নামে ভারত। তবে শুরুটা ভালো হয়নি। ৩০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় দলটি। এরপর শ্রেয়াস আইয়ারের ৯৮ বলে ৭৯ রান দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলে। হার্দিক পান্ডিয়া (৪৫), অক্ষর প্যাটেল (৪২), লোকেশ রাহুল (২৩) এবং রবীন্দ্র জাদেজার (১৬) ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৪৯ রান সংগ্রহ করে ভারত।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ৫ উইকেট নেন (৪২ রানে), যা তার ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা বোলিং পারফরম্যান্স।

২৫০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ৪৫.৩ ওভারে ২০৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ৮১ রান (১২০ বল) করে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন। তবে দলের অন্য ব্যাটাররা ব্যর্থ হন। ওপেনার উইল ইয়াং ২২, মিচেল স্যান্টনার ২৮ রান করলেও কেউ ৩০ রানের গণ্ডি পেরোতে পারেননি।

ভারতের স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী ৪২ রানে ৫ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে দেন। এছাড়া কুলদীপ যাদব ২টি এবং হার্দিক, অক্ষর ও জাদেজা ১টি করে উইকেট শিকার করেন।

এই জয়ের ফলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ভারত সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে বি-গ্রুপের রানার্সআপ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, যারা বি-গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দিব মিলেমিশে’ এই প্রতিপাদ্যে সারা দেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় ৭ম বারের মতো জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে রবিবার (২ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের কোর্ট মোড় ঘুরে একইস্থানে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহমেদ আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, চুয়াডাঙ্গা সরকারী কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড.মুন্সী আবু সাইফ, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক আকবর। আরো উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম কর্মী,সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ শিক্ষর্থীরা। 

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রাহুল রায়। স্বাগত বক্তব্যে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহমেদ আলী বলেন, জেলায় দুটি সংসদীয় আসন রয়েছে। এখানে মোট ভোটার রয়েছে ৯ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭২ জন। এবার নতুন ভোটার তালিকায় জেলার ৪ উপজেলায় ৪৮ হাজার নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ভোটার হচ্ছে তার সাংবিধানিক অধিকার। 

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন,জাতীয় পরিচয় পত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কারনে আপনার সন্তান ও আত্মীয় স্বজনদের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়ার প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ বলে মন্তব্য করেছেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন এ ধরনের অনৈতিক প্রবণতা থেকে বিরত থাকেন।

রোববার (২ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের কেন্দ্রীয় মসজিদে ‘রমজানের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, “দেশের ধনীরা নিয়মিত জাকাত দিলে বছরে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার তহবিল গঠিত হতে পারে। এই অর্থ সঠিকভাবে বণ্টন করা হলে আগামী ১০ বছরে দেশে কোনো ভিক্ষুক খুঁজে পাওয়া যাবে না।”

দেশের সম্পদ লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে তিনি বলেন, “যারা দেশের সম্পদ লুট করে বিক্রি করে দেয়, তারা দেশদ্রোহী। তারা দেশপ্রেমিক হতে পারে না। এদের বিচার হওয়া উচিত।”

তিনি আরও বলেন, “ঘুষের লোভে ফাইল আটকিয়ে রাখার মানসিকতা পরিহার করতে হবে। এ ধরনের মানসিকতা পরিবর্তন না হলে দেশ কখনো নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে না।”

ধর্ম উপদেষ্টার এই বক্তব্য রমজান মাসে নৈতিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার গুরুত্বকে সামনে এনেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া
চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 
মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা
বিশ্বের সাথে একই দিনে রোজা-ঈদ পালনের পথ খোঁজার অনুরোধ তারেক রহমানের
ঢাকায় ছিনতাইবাজদের খপ্পরে জনপ্রিয় অভিনেতা, চিনতে পেরে বলল ‘মোবাইল নেওয়ার দরকার নাই’
প্রকাশ্যে ধূমপান অপরাধ, মনে করিয়ে দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে রমজানেই আসছে ৪ কার্গো এলএনজি: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
১৫ বছর পর শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের ইমামতি ফেরত পেলেন মুফতি ছাইফুল্লাহ
নির্বাচন দেরিতে হলে ষড়যন্ত্র বাড়বে: সালাহ উদ্দিন আহমেদ
গাজায় সব ধরনের মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধের ঘোষণা ইসরায়েলের
যুক্তরাষ্ট্রের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে মনোনীত করে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
সাবেক মন্ত্রী আমীর হোসেন আমুর ৪৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে চার রিভিউয়ের শুনানি ৮ মে
লেবুর ডাবল সেঞ্চুরী
দেশের আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একগুচ্ছ পদক্ষেপ
বিরামপুরে ৭ম জাতীয় ভোটার দিবস পালিত
দর্শনায় ভোক্তা অধিকারের বাজার মনিটরিং অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ডিজিএফআইয়ের সাবেক প্রধানের বাসায় মিললো বান্ডিল বান্ডিল টাকা
কর্মবিরতিতে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা  
আজ থেকে ৪০ দিনের ছুটিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান