বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মধ্যম আয়ের বাংলাদেশে উদ্ভাবনের চ্যালেঞ্জ নিতে হবে

আমাদের দেশ নানামুখী চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করছে। এখানে অর্থনীতি, সুশাসন, রাজনীতি- সব জায়গায় একটি সংকট যেমন স্পষ্ট, তেমনি এর সঙ্গে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ একত্র হয়ে সমস্যা আরও তীব্রতর হচ্ছে। কিন্তু এসব সমস্যা তো আমাদেরই সমাধান করে এগোতে হবে। তাই এর মধ্যেও সমাধানমুখী চিন্তা লালন করা, সফলতা থেকে শিক্ষা নেওয়া, সংকট মোকাবিলায় নিজের মধ্যে প্রেরণা তৈরি করা- সব মিলিয়েই আমাদের ভাবতে হবে।

পরিবর্তন একটি নিত্য প্রক্রিয়া। অর্ধশতাধিক বছর ধরে আমরা নানামুখী পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। আগের সমস্যা আর এখনকার চ্যালেঞ্জ এক নয়। পুরোনো ও নতুন চ্যালেঞ্জ সমাধানে নিজের মধ্যে এক ধরনের সংকল্প ও পরিবর্তনের তাগিদ অনুভব করা জরুরি। অন্যদের মধ্যেও এই তাগাদা তৈরি করা জরুরি। সংকট সমাধানে সে জন্য উদ্ভাবনী চিন্তা, সুনির্দিষ্ট কৌশলও এর বাইরে নয়। ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষের জীবন পরিবর্তন করার চ্যালেঞ্জ এখনো স্পষ্ট। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও নারীর অধিকারসম্পন্ন সুন্দর সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখতে হবে।

বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন একটি সংকট। সুপেয় পানির সংকট কোথাও কোথাও বড় সমস্যা। নগর দারিদ্র্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর উন্নম্নয়ন- সব ক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করছি এবং এগোচ্ছি। সব সমাধান আমরা জেনে গেছি- এমন আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই। প্রতিনিয়ত কাজ করে যাওয়া এবং তার কার্যকারিতার পর্যবেক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ। তা ছাড়া মানুষের কর্মসংস্থানেও এটি ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। আড়ংয়ের উদাহরণ নেওয়া যায়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ যেটি ঘটেছে সেটি হলো, গ্রামীণ নারীদের সুযোগ তৈরি।

বলাবাহুল্য, সময়ের আলোকে এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমেও অনেক পরিবর্তন এসেছে। ক্ষুদ্রঋণ এখন আর সেই অর্থে ক্ষুদ্র নেই। একটা সময় ছিল, যখন গ্রামের নারীদের অল্প কিছু ঋণ দেওয়া হতো এবং কিস্তিতে তারা সেটি শোধ করতেন। এখন ক্ষুদ্রঋণের কয়েকটি ধরন তৈরি হয়েছে। যারা কিছুটা অবস্থাপন্ন, ব্যবসার জন্য তাদের ঋণ দেওয়ার কার্যক্রম হলো প্রগতি। প্রগতি এসএমই অর্থাৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দেয়। তারা প্রয়োজন অনুসারে অর্থ পেয়ে থাকেন। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম ইউপিজি-আল্ট্রা পুওর গ্র্যাজুয়েশন। অর্থাৎ যারা একেবারে হতদরিদ্র তাদের দারিদ্র্য থেকে বের করার কার্যক্রম রয়েছে। ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আমরা লক্ষ্য করছি।

আগামীতেও সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থার যথাযথ ভূমিকার প্রয়োজন রয়েছে। সে ক্ষেত্রে সরকারের দিক থেকে আগ্রহ লাগবে। যেমন সরকার শিক্ষা খাতে ব্যাপক ব্যয় করছে। তারপরও সেখানে সমস্যা রয়ে গেছে। বিশেষ করে শিক্ষক প্রশিক্ষণের কথা বলা যায়। সরকার চাইলে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবস্থা করা উচিত। নগর স্বাস্থ্য, বিশেষ করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় আমাদের যে সাংগঠনিক দক্ষতা রয়েছে, সেটি কাজে লাগাতে পারে। আবার বিচার ব্যবস্থায় মামলার যে জট রয়েছে, সেখানে মামলাজট কমাতে এডিআর তথা বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে উন্নয়ন সংস্থাগুলোকেও কাজে লাগাতে পারে। আমরা জানি, বিমানবন্দরে আমাদের বিশেষ অভিবাসী কর্নার রয়েছে। সেখানে কোনো অভিবাসী সমস্যায় পড়লে সরকারের দায়িত্বশীলরাই সমাধানের জন্য আমাদের কাছে পাঠান। ফলে উন্নয়ন সংস্থাগুলো এক ধরনের ভূমিকা রাখছে। সরকার নিয়ন্ত্রণমূলক মানসিকতা না নিয়ে, তাদের উপর আস্থা রেখে কাজে লাগালে নিঃসন্দেহে আরও ভালো উদাহরণ তৈরি হবে। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের পরিবর্তনে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেরও ব্যাপক অবদান রয়েছে।

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: নির্বাহী চেয়ারম্যান, পিপিআরসি ও চেয়ারম্যান, ব্র্যাক

এসএন

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফদের বিশেষ সুবিধা পুনর্বহালের দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া কর্মবিরতির ফলে সারাদেশে রেল চলাচল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। রানিং স্টাফদের মধ্যে ট্রেনচালক, গার্ড, সহকারী চালক এবং টিটিই অন্তর্ভুক্ত, যারা ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। এই কর্মীদের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। তাদের দাবি, ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসা মাইলেজসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক সুবিধাগুলো পুনরায় কার্যকর করতে হবে।

এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা এবিএম শফিকুল আলম ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানির শ্বশুর। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তিনি আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। ২০২১ সালে তিনি তার ফেসবুকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে ভোট চেয়েছিলেন। এছাড়া তার সাম্প্রতিক পোস্টগুলোতেও আওয়ামী লীগ সমর্থনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

আন্দোলনের পেছনে রানিং স্টাফদের দাবি, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে তাদের অনেক সুবিধা বাতিল করা হলেও কিছু সুবিধা পুনর্বহাল করা হয়েছিল। তবে এখন তারা দাবি করছেন, এসব সুবিধা পুরোপুরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ২০২২ সালে এমনই এক কর্মবিরতির মাধ্যমে তাদের কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়েছিল। তবে বর্তমানে তারা পূর্বের সুবিধাগুলো সম্পূর্ণভাবে কার্যকরের বিষয়ে অনড় অবস্থানে রয়েছেন।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা অনুমোদন করেনি। তাই রানিং স্টাফদের জন্য এটি চালু রাখার বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এমন আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

এদিকে, এই আন্দোলনের ফলে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় দেশের পরিবহন খাতেও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছে, তবে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত কোনো সুরাহা হয়নি। রানিং স্টাফ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, তারা গত ১৭ বছর ধরে এই দাবিতে আন্দোলন করছেন এবং বর্তমান আন্দোলন তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে।

Header Ad
Header Ad

বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

ছবি: সংগৃহীত

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের গ্যালারিরুমে “দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা: কী চাই এবং কেনো-কর্তৃত্ববাদ, ফ্যাসিবাদ না গণতন্ত্র” শীর্ষক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সমাজ-রাজনীতি বিশ্লেষক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। সেমিনারের সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম মোস্তফা কামাল।

কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান দক্ষিণ এশিয়ার গণতান্ত্রিক অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, “মালদ্বীপ, পাকিস্তান এবং ভারতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা বিফল হয়েছে। মালদ্বীপ রাজতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়েছে। তবে ভারতবর্ষের মানুষ শাসনকে ভয় পায়, যা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে শিক্ষক, ছাত্র, গণমাধ্যমসহ অনেকে সরকারের তোষামোদ করেছেন। এতে শাসকের কার্যক্রমের সমালোচনা কম হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদের বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশে গত তিনটি নির্বাচন জনগণের মূল্যায়ন ছিল না।”

সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী রেজুয়ান হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মোছা. রাজিয়া সুলতানা ও মো. সাইফুল ইসলাম, প্রভাষক মুনমুন আক্তার এবং জামিলুর রহমান।

এ সেমিনারটি দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে গোমূত্র নিয়ে ব্যাপক চর্চার পর এবার চীনে শুরু হয়েছে বাঘমূত্র বিক্রি। বাঘমূত্রকে বাতজনিত রোগের কার্যকরী ওষুধ হিসেবে দাবি করছে চীনের সিচুয়ানের একটি চিড়িয়াখানা।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

চীনের সিচুয়ান প্রদেশের ইয়ান বিফেংশিয়া ওয়াইল্ডলাইফ জু নামে একটি চিড়িয়াখানা বোতলজাত বাঘমূত্র বিক্রি করছে। ২৫০ মিলিলিটারের প্রতিটি বোতলের দাম ধরা হয়েছে ৫০ ইউয়ান (প্রায় ৮৪৭ টাকা)।

ওই চিড়িয়াখানা দাবি করেছে, বাঘমূত্র বাতজনিত রোগ বা রিউম্যাটিজম সারাতে সহায়ক। ব্যবহারের জন্য মূত্রের সঙ্গে সামান্য হোয়াইট ওয়াইন এবং আদাকুচি মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় প্রয়োগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, কেউ চাইলে মূত্র পান করেও ব্যথা কমাতে পারেন বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে বাঘমূত্র সেবনের পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

চিড়িয়াখানার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাঘেরা যে বেসিনে প্রস্রাব করে, সেখান থেকে মূত্র সংগ্রহ করা হয়। তবে এটি খুব সীমিত পরিমাণে বিক্রি হয়। প্রতিদিন মাত্র দুই বোতল বাঘমূত্র বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ভারতের মতো চীনের এই ঘটনা নিয়েও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষত, বাঘমূত্রের ওষুধ হিসেবে কার্যকারিতা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি এবং কৌতূহল দুটোই লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর
বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!
ব্রাজিল বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়: আমীর খসরু
ছাত্র আন্দোলনের মুখে সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আইনি লড়াইয়ে নয়নতারার বিপক্ষে ধানুশের বড় জয়
দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে চলছে: রিজভী
জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি হবে: তারেক রহমান
ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসকে রক্ষা করতে চান? জেনে নিন উপায়
৩৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে বন অধিদপ্তর, আবেদন অনলাইনে
নবাবগঞ্জে বিদেশি পিস্তল, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১
সব ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের সিদ্ধান্ত
টাঙ্গাইলে দুই গ্রামের বিরোধের জেরে হামলা, বাবা-ছেলেসহ আহত ৩
ট্রেন ধর্মঘটে বেনাপোল স্টেশন ফাঁকা
দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার সাদ্দাম হোসেন
বিএনপির সাবেক এমপি আব্দুল মোমেন তালুকদার মারা গেছেন
ভারতে লাড্ডু বিতরণের সময় ভেঙে পড়ল ৬৫ ফুট উঁচু মঞ্চ, নিহত ৭
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনে লাখ টাকার সিগারেট বিক্রি!
‘জবাই করা লাশ উদ্ধারসহ দাফন কাফন কাজে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছে আসামিরা’
প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে