মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশের উন্নয়নে এই সফর চিন্তার নতুন খোরাক সৃষ্টি করবে

প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট বাস্তবতা। জাপান এখন বাংলাদেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। দুই দেশ সময়ে সময়ে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তা সত্য, তাদের সম্পর্ক সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শক্তিশালী থেকে শক্তিশালী হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিককালের জাপান সফরে ঢাকা-টোকিও সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের নতুন দৃঢ়তার ভিত্তিতে, দুই দেশের জনগণ এবং দুই সরকারের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা আগামী বছরগুলোতে আরও শক্তিশালী হবে। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের আরও উজ্জ্বল সম্ভাবনা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এটি একটি ইতিবাচক দিক।

আমরা আশা করি বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরও বাড়বে। এ ছাড়াও, আমরা মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এবং ঢাকা মেট্রো রেলের মতো আমাদের মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে জাপানের সহায়তার প্রশংসা করি।

জাপান বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী শিল্পোন্নত দেশ। বাংলাদেশের দেশ গঠনের কৌশলে জাপান যে ভূমিকা পালন করেছে তা নিঃস্বার্থ বন্ধুত্বের একটি দৃষ্টান্ত। গত চার দশক ধরে জাপান ও বাংলাদেশ যে বন্ধুত্ব উপভোগ করছে তা আজকের বিশ্বে বিরল। বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপানের অব্যাহত সমর্থনের বিষয়ে আমাদের আশ্বস্ত করেছে যেটি প্রশংসনীয়।

জাপানি উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে আরও বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছেন। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের কালের পরীক্ষিত বন্ধু জাপান এবং এর জনগণ আমাদের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পরিবর্তনমূলক যাত্রায় আমাদের সঙ্গে থাকবে। ঢাকা ও টোকিওর মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হচ্ছে। পরবর্তীটি একক বৃহত্তম দ্বিপাক্ষিক দাতা এবং বিশ্বস্ত বন্ধু এবং উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি অপরিহার্য যে টোকিও একটি উন্নত দেশ হওয়ার যাত্রায় বাংলাদেশের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকতে পারলে সেটি বাংলাদেশের জন্য সবক্ষেত্রেই অবদান রাখবে।

বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে জাপান সবসময়ই বড় ভূমিকা রেখেছে। এখন বাংলাদেশ জাপানের কাছ থেকে অনেক বেশি অবদান আশা করছে। সরকারের বাস্তববাদী নীতির কারণে বাংলাদেশ বিনিয়োগ, শিল্পায়ন ও রপ্তানির জন্য একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র হতে পারে এবং সে দেশের সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের নিজেদের জন্য ব্যবসা ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখতে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এবং দেশের জনগণ আমাদের জাপানি বন্ধুদের কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে এবং দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরও জোরদার করে বর্তমান ব্যাপক অংশীদারিত্ব থেকে কৌশলগত অংশীদারিত্বে পরিণত করার দরকার আছে বলে মনে করি।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী [ফুমিও] কিশিদা এবং আমি ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব’-এর যৌথ বিবৃতিটি শেষ করেছি। আমি আত্মবিশ্বাসী যে আমাদের দুই দেশের জনগণ এবং আমাদের সরকারের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতা আগামী বছরগুলোতে আরও শক্তিশালী হবে।”

জাপান বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী শিল্পোন্নত দেশ হওয়ায় দেশের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছেন যেটি একটি ভালো দিক।

এটা উৎসাহজনক যে, আমরা কয়েক দশক ধরে জাতি হিসেবে যে সম্পর্কগুলো গড়ে তুলেছি তা এখন নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের নেতারা তাদের ৫০ বছরের পুরনো বন্ধুত্বকে আরও জোরদার করার জন্য বর্তমান ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা ইতিবাচক হবে আশা করি। প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়ে দুই দেশ আলোচনা করছে সেটিও খুব ভালো দিক হিসেবেই দেখা উচিত হবে।

জাপান ও বাংলাদেশ পাঁচ দশক ধরে শক্তিশালী মিত্র। উচ্চতর অংশীদারিত্ব আগামী কয়েক দশক ধরে উভয় দেশের জন্য পারস্পরিকভাবে উপকারী হবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং আমার ধারণা এই সফরের মাধ্যমে এই কঠিন অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে নতুন চিন্তার খোরাক সৃষ্টি হবে এবং উন্নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশকে পৌঁছাতে হলে ব্যাপক আকারে সহমত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ঐক্যমতে পৌঁছাতে হবে। আমার ধারণা,তাহলেই কেবলমাত্র আমরা একটি আশাপ্রদ ফলাফল অর্জন করতে পারব।

এম.হুমায়ুন কবির: সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন

Header Ad
Header Ad

রেলের টিকেটে বাসে যেতে পারবেন গন্তব্যে  

যাত্রীদের জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জরুরি বার্তা

ছবিঃ সংগৃহীত

মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেল বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাতের পর থেকেই রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীদের জন্য বিআরটিসি বাসের ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সোয়া ৯টার দিকে সংবাদমাধ্যমে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পাঠানো এক জরুরি বার্তায় এ কথা জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতির পরিপ্রেক্ষিতে আজ ২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে রেলওয়ের বিকল্প হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ রেল রুটগুলোতে যাত্রী পরিবহনের জন্য বিআরটিসি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ও বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা, কুমিল্লা, বগুড়া ও ময়মনসিংহগামী যাত্রীরা তাদের কেনা ট্রেনের টিকিটে বিআরটিসি বাস সার্ভিসের মাধ্যমে ভ্রমণ করতে পারবেন। একইসঙ্গে উল্লেখিত জায়গাগুলো থেকে বিআরটিসি বাসের মাধ্যমে ঢাকাতেও আসতে পারবেন।

পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই বিআরটিসি বাস সার্ভিস চালু থাকবে বলেও বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির ফোনালাপ, যা জানা গেলো

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবিঃ সংগৃহীত

এক সপ্তাহ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগেই তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার সোমবার (২৭ জানুয়ারি) ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বললেন তিনি।

জানা গেছে, আগামী দিনে ভারত-যুক্তরারষ্ট্রের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরও মজবুত করা নিয়ে কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে।

ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলার বিষয়টি নিজেই আজ এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন মোদী। তিনি লিখেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলে আমি উচ্ছ্বসিত। দ্বিতীয়বার ঐতিহাসিক জয়ের জন্য তাকে অভিনন্দন। আমরা পারস্পরিক উপকার ও বিশ্বস্ত অংশীদারিত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আমাদের দেশের জনগণের কল্যাণে এবং বিশ্ব শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার লক্ষ্যে আগামী দিনেও একসঙ্গে কাজ করবো।

গত ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। প্রশ্ন উঠেছিল কেন ট্রাম্পের শপথে নেই মোদী?

আগামী ফেব্রুয়ারিতেই মুখোমুখি হতে পারেন ট্রাম্প ও মোদী। ওয়াশিংটনে তাদের একটি বৈঠকের পরিকল্পনা করছেন দুই দেশের কূটনীতিকরা।

এই মুহূর্তে তাদের মধ্যে আলোচনা অত্যন্ত জরুরি বলেই মনে করা হচ্ছে। যার মধ্যে অন্যতম ইস্যু শুল্ক। গত ডিসেম্বরেই ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি দিতে দেখা গিয়েছিল মার্কিন ডলার ব্যবহার না করলেই ১০০ শতাংশ শুল্কের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হবে ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলোর ওপরে।

৯ সদস্যের ব্রিকসে রয়েছে ভারতও। ফলে সেই পরিপ্রেক্ষিতে মোদীর সঙ্গে ট্রাম্পের এই বিষয়ে কথা হতে পারে।

 

Header Ad
Header Ad

সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেল বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাতের পর থেকেই রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।

সকালে রাজধানীর কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষায় অনেক যাত্রীকে বসে থাকতে দেখা গেছে। তাদের অনেকেই ট্রেন চলাচল বন্ধের খবর জানতেন না। এ ছাড়া রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় স্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে যাত্রীদের। অনেকে বিকল্প পথে যাত্রা শুরু করেছেন।

যাত্রীরা জানান, স্টেশনে আসা কেউই জানতেন না ট্রেন চলাচল বন্ধ। তাই কাউন্টারে এসেই পড়তে হয় বিপাকে। শীতে মধ্যে পরিবার নিয়ে আসা যাত্রীদের ভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে।

মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন রানিং স্টাফরা। গত বুধবার চট্টগ্রামে পুরোনো রেলস্টেশনে সংবাদ সম্মেলন করে ২৭ জানুয়ারির মধ্যে দাবি মানার শর্ত দেয় রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন। অন্যথায় ২৮ জানুয়ারি থেকে রেল চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় তারা।

এই রানিং স্টাফরা হলেন গার্ড, ট্রেনচালক (লোকোমাস্টার), সহকারী চালক ও টিকিট পরিদর্শক (টিটিই)। তারা সাধারণত দীর্ঘ সময় ট্রেনে দায়িত্ব পালন করেন। দৈনিক আট ঘণ্টার বেশি কাজ করলে বেসিকের (মূল বেতন) হিসেবে বাড়তি অর্থ পেতেন তারা। এ ছাড়া অবসরের পর বেসিকের সঙ্গে এর ৭৫ শতাংশ অর্থ যোগ করে অবসরকালীন অর্থের হিসাব হতো।

তবে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর এই সুবিধা সীমিত করে অর্থ মন্ত্রণালয়। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, তার মন্ত্রণালয় আন্দোলনরত কর্মীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছে। ট্রেন বন্ধ করে সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগে না ফেলার আহ্বান জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যাত্রীদের জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জরুরি বার্তা
ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির ফোনালাপ, যা জানা গেলো
সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা  
শিক্ষার্থীদের ভিসা দ্রুত দিতে কানাডাকে ঢাকার অনুরোধ  
পুত্রবধূদের পরিচর্যায় খালেদা জিয়া এখন ‘অনেক সুস্থ’  
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন প্রস্তুতি: ইসি সঙ্গে ইইউ আজ  
মালয়েশিয়া নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশি প্রবাসীর মৃত্যু
ঢাবি-সাত কলেজ সংঘর্ষ নিয়ে আজহারীর প্রতিক্রিয়া    
দুই ঘণ্টায় স্বদেশে ফিরলেন ২ লাখ ফিলিস্তিনি
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকায় ১১ জনই আ:লীগ নেতা  
বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  
ঢাবি ও সাত কলেজের সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
এবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
প্লে অফে এক পা রাজশাহীর  
সীমান্তের ওপারে মাদকের বাঙ্কার: বাংলাদেশে পাচারের আগেই ধরা পড়লো বিশাল চালান
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদি  
সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাবির বাস চলতে না দেয়ার হুঁশিয়ারি
টাঙ্গাইলে গুড়িয়ে দেওয়া হলো সীসা তৈরি কারখানা
কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি
নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের