মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশের উন্নয়নে এই সফর চিন্তার নতুন খোরাক সৃষ্টি করবে

প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট বাস্তবতা। জাপান এখন বাংলাদেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। দুই দেশ সময়ে সময়ে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তা সত্য, তাদের সম্পর্ক সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শক্তিশালী থেকে শক্তিশালী হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিককালের জাপান সফরে ঢাকা-টোকিও সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের নতুন দৃঢ়তার ভিত্তিতে, দুই দেশের জনগণ এবং দুই সরকারের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা আগামী বছরগুলোতে আরও শক্তিশালী হবে। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের আরও উজ্জ্বল সম্ভাবনা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এটি একটি ইতিবাচক দিক।

আমরা আশা করি বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরও বাড়বে। এ ছাড়াও, আমরা মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এবং ঢাকা মেট্রো রেলের মতো আমাদের মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে জাপানের সহায়তার প্রশংসা করি।

জাপান বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী শিল্পোন্নত দেশ। বাংলাদেশের দেশ গঠনের কৌশলে জাপান যে ভূমিকা পালন করেছে তা নিঃস্বার্থ বন্ধুত্বের একটি দৃষ্টান্ত। গত চার দশক ধরে জাপান ও বাংলাদেশ যে বন্ধুত্ব উপভোগ করছে তা আজকের বিশ্বে বিরল। বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপানের অব্যাহত সমর্থনের বিষয়ে আমাদের আশ্বস্ত করেছে যেটি প্রশংসনীয়।

জাপানি উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে আরও বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছেন। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের কালের পরীক্ষিত বন্ধু জাপান এবং এর জনগণ আমাদের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পরিবর্তনমূলক যাত্রায় আমাদের সঙ্গে থাকবে। ঢাকা ও টোকিওর মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হচ্ছে। পরবর্তীটি একক বৃহত্তম দ্বিপাক্ষিক দাতা এবং বিশ্বস্ত বন্ধু এবং উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি অপরিহার্য যে টোকিও একটি উন্নত দেশ হওয়ার যাত্রায় বাংলাদেশের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকতে পারলে সেটি বাংলাদেশের জন্য সবক্ষেত্রেই অবদান রাখবে।

বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে জাপান সবসময়ই বড় ভূমিকা রেখেছে। এখন বাংলাদেশ জাপানের কাছ থেকে অনেক বেশি অবদান আশা করছে। সরকারের বাস্তববাদী নীতির কারণে বাংলাদেশ বিনিয়োগ, শিল্পায়ন ও রপ্তানির জন্য একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র হতে পারে এবং সে দেশের সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের নিজেদের জন্য ব্যবসা ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখতে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এবং দেশের জনগণ আমাদের জাপানি বন্ধুদের কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে এবং দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরও জোরদার করে বর্তমান ব্যাপক অংশীদারিত্ব থেকে কৌশলগত অংশীদারিত্বে পরিণত করার দরকার আছে বলে মনে করি।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী [ফুমিও] কিশিদা এবং আমি ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব’-এর যৌথ বিবৃতিটি শেষ করেছি। আমি আত্মবিশ্বাসী যে আমাদের দুই দেশের জনগণ এবং আমাদের সরকারের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতা আগামী বছরগুলোতে আরও শক্তিশালী হবে।”

জাপান বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী শিল্পোন্নত দেশ হওয়ায় দেশের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছেন যেটি একটি ভালো দিক।

এটা উৎসাহজনক যে, আমরা কয়েক দশক ধরে জাতি হিসেবে যে সম্পর্কগুলো গড়ে তুলেছি তা এখন নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের নেতারা তাদের ৫০ বছরের পুরনো বন্ধুত্বকে আরও জোরদার করার জন্য বর্তমান ব্যবসা ও বিনিয়োগের সুযোগ বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা ইতিবাচক হবে আশা করি। প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়ে দুই দেশ আলোচনা করছে সেটিও খুব ভালো দিক হিসেবেই দেখা উচিত হবে।

জাপান ও বাংলাদেশ পাঁচ দশক ধরে শক্তিশালী মিত্র। উচ্চতর অংশীদারিত্ব আগামী কয়েক দশক ধরে উভয় দেশের জন্য পারস্পরিকভাবে উপকারী হবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং আমার ধারণা এই সফরের মাধ্যমে এই কঠিন অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে নতুন চিন্তার খোরাক সৃষ্টি হবে এবং উন্নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশকে পৌঁছাতে হলে ব্যাপক আকারে সহমত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ঐক্যমতে পৌঁছাতে হবে। আমার ধারণা,তাহলেই কেবলমাত্র আমরা একটি আশাপ্রদ ফলাফল অর্জন করতে পারব।

এম.হুমায়ুন কবির: সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন

Header Ad
Header Ad

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন। সোমবার (২০ জানুয়ারি) শপথ নেওয়ার পরপরই তিনি এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

এছাড়া, তার শপথগ্রহণের পরপরই ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা, পানামা খাল ফেরত নেওয়া এবং বিদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি করার মতো বড় পদক্ষেপের ঘোষণা দেন। তিনি বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি নির্বাহী আদেশও বাতিল করেন, যা দেশটির রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারিতে ক্যাপিটল ভবনে দাঙ্গায় যুক্ত থাকার জন্য আটক প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন ট্রাম্প। ওই দিন সাভারের ডিসি জেলের বাইরে তার সমর্থকরা অপেক্ষা করছিলেন, যখন ট্রাম্প ক্যাপিটল ওয়ান অ্যারেনায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। ট্রাম্প তখনই ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ওয়াশিংটনে ফিরে ৬ জানুয়ারির দাঙ্গায় অভিযুক্তদের ক্ষমা করবেন। এর পরপরই উপস্থিত জনতার মধ্যে উদযাপনের চিৎকার শোনা যায়, কেউ কেউ "ফ্রিডম!" বলে স্লোগান দিতে থাকেন।

ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে হামলা চালানোদের 'রাজনৈতিক বন্দি' হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এবং তাদের ক্ষমা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। তবে এটি স্পষ্ট নয় যে, তিনি ক্ষমার আওতায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করবেন কিনা।

২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি, ট্রাম্প সমর্থকরা ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালায়, যেখানে সেদিন বাইডেনকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তুতি চলছিল। হামলাকারীরা কংগ্রেসের অধিবেশন ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাণ্ডব চালায় এবং বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতার কার্যালয় তছনছ করে দেয়। সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্যসহ পাঁচজন নিহত হন।

ডেমোক্র্যাটরা এই হামলার জন্য ট্রাম্পকে দায়ী করে তাকে অভিশংসনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তবে সিনেটে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের অভাবে ট্রাম্প শাস্তি থেকে মুক্তি পান।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

গ্রেপ্তার সাইদুর রহমান সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

তার বিরুদ্ধে ১৪টি হত্যা মামলায় অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যেখানে তাকে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) আশিক ইকবাল। গ্রেপ্তারের সময়, গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম রাজধানীর উত্তরা থেকে সাইদুর রহমান সুজনকে আটক করে।

সাইদুর রহমান সুজন সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন এবং তিনি আওয়ামী লীগে সক্রিয় রাজনীতি করতেন। গোয়েন্দা পুলিশের দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সাভার মডেল থানার পরিদর্শক আশিক ইকবাল জানান, সুজনের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যার অভিযোগে ১৪টি মামলা রয়েছে, এছাড়া আরও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলাও রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে আদালতে হাজির করা হবে।

উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর সাভারের রাজপথে গুলি চালানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে সাইদুর রহমান সুজনের হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

Header Ad
Header Ad

দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প

বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

ইতিহাস ভেঙে দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচনে জয় পাওয়ার ৭৭ দিন পর বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সাদা বাড়ির মসনদে বসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল ভবনে দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্টের শপথ নিয়েছেন তিনি।

এদিকে দায়িত্ব নিয়েই একগুচ্ছ নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেনের শাসনামলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করেন নিয়েছেন প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে। ফেডারেল সরকারের বেশ কিছু নীতিমালায় পরিবর্তন ও মুল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত একটি আদেশেও সই করেছেন তিনি। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল অ্যারেনায় সমর্থকদের সামনেই এই পদক্ষেপ নেন।

পরে ওভাল অফিসে ফিরে আরও কিছু নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ট্রাম্প। এর মধ্যে একটি হলো, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা। জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব ইস্যুতেও একটি আদেশ দিয়েছেন। এছাড়া ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলায় অভিযুক্ত দেড় হাজার মানুষকে সাধারণ ক্ষমা করেছেন।

এর আগে, ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাকে শপথ পাঠ করান যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস। এ সময় বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, তার স্ত্রী জিল বাইডেনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। সবার উপস্থিতিতে ধর্মীয় গ্রন্থ বাইবেলের ওপর হাত রেখে শপথ পাঠ করেন ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প। তিনিই হলেন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সে ক্ষমতায় বসা প্রেসিডেন্ট।

এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ট্রাম্প। এর আগে ২০১৭ সালে ক্যাপিটল ভবনের পাশে ন্যাশনাল মলে বিপুল আয়োজনে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তবে এবার বাদ সাধে তীব্র ঠান্ডা আবহাওয়া। সে কারণেই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ক্যাপিটল ভবনের ভেতরে। ৪০ বছর আগে ১৯৮৫ সালে একই কারণে ক্যাপিটল ভবনের ভেতরে শপথ নিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বারের শপথ: নতুন আমেরিকার সূচনা
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে চিটাগং কিংসের পঞ্চম জয়
খাগড়াছড়িতে অবৈধভাবে পরিচালিত ১৬টি ইট ভাটা বন্ধ
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণ নিয়ে আওয়ামী লীগের উচ্ছ্বাস কতটা বাস্তবিক?
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন: সফল আয়োজনের লক্ষ্যে তিনটি কমিটি গঠন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোটার ফলাফল স্থগিত
ফেসবুকে মাশরাফির মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন, যা জানা গেল
রিসোর্ট থেকে ১৬ ছাত্র-ছাত্রী আটক, কাজী ডেকে ৪ যুগলের বিয়ে
'সুগার মাম্মি' হতে চান অভিনেত্রী হুমায়রা সুবাহ
নমরুদের মতো ক্ষমতা ছিলো শেখ হাসিনার: রিজভী
১০ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন
৩০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ: বাহার ও মেয়ের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সরকারি-বেসরকারি চাকরি পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা, সিভি আহ্বান
নিজে প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন করে দলের কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
বাংলাদেশিদের বের করে দিন, হাসিনাকে দিয়ে শুরু করুন: শিবসেনা নেতা