মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশের এক–তৃতীয়াংশ পরিবার ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছে

দেশের মানুষের পরিবারপ্রতি ধার বা ঋণ করা বেড়েছে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। এক-তৃতীয়াংশ পরিবার ধার করে জীবনযাপন করছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ খানা আয়-ব্যয় জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। ২০১৬ সালে পরিবারপ্রতি গড় ঋণের পরিমাণ ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৩ টাকা। সেটি ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা। দেশের ৩৭ শতাংশ পরিবার গত এক বছরে হয় কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান, নয়তো বন্ধুবান্ধবের কাছ থেকে ঋণ বা ধার করেছে। গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গড়ে ৩৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ পরিবার ঋণ বা ধারের করেছে। ২০১৬ সালের জরিপে ধার বা ঋণ করে চলা পরিবার ছিল গড়ে ২৯ দশমিক ৭০ শতাংশ।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বিশ্বজুড়ে পণ্যমূল্য অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে। দেশে দেখা দেয় ডলার–সংকট। তাতে দেশেও নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ঘটে। বেড়ে যায় মূল্যস্ফীতি। তাতে মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের অনেক মানুষকে বাধ্য হয়ে ঋণ করতে হয়। সেই চিত্র উঠে এসেছে বিবিএসের জরিপেও। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকেও দেখা যায়, গত বছর ক্রেডিট কার্ড থেকে মানুষের ধার করা বেড়েছে।

মানুষের ঋণ বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়া অন্যতম কারণ। ২০১৬ সালের তুলনায় ২০২২ সালে এসে পরিবারপ্রতি ধার বা ঋণের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ২০২২ সাল শেষে পরিবারপ্রতি গড় ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা। ২০২৬ সালে এ ঋণের পরিমাণ ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৩ টাকা।

বিবিএসের জরিপের তথ্য বলছে, গত বছর গ্রামের মানুষের চেয়ে শহরের মানুষই বেশি টাকা ধার করেছেন। ২০২২ সালে শহরাঞ্চলে পরিবারপ্রতি গড় ধারের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৯৫ টাকা। একই সময়ে গ্রামাঞ্চলে পরিবারপ্রতি এ ঋণের পরিমাণ ছিল ৪১ হাজার ৯২১ টাকা।

আমাদের দেশে আমরা তিন ধরনের পরিবার দেখতে পাই। একটি গোষ্ঠী সব সময় আয়ের-ব্যয়ের একটা ঘাটতিতে থাকে। দ্বিতীয় আরেকটা গোষ্ঠী রয়েছে, যাদের আয় ব্যয়ের চেয়ে সামান্য বেশি। আর তৃতীয় গোষ্ঠীটির ব্যয়ের চেয়ে আয় বেশি, এটিকে সারপ্লাস জনগোষ্ঠী বলা হয়। কিন্তু তিনটি গোষ্ঠীই ঋণগ্রস্ত থাকে। প্রথমটি আয়-ব্যয়ের সংস্থানের জন্য নিয়মিত ঋণ করে। দ্বিতীয় গোষ্ঠীটি ঋণ করে মূলত দৈনন্দিন জীবনে হঠাৎ দেখা দেওয়া প্রয়োজন মেটাতে। আর সারপ্লাস জনগোষ্ঠীর মানুষেরা ঋণ করে মূলত বাড়ি, গাড়ি কেনার জন্য। এ কারণে সামগ্রিকভাবে ঋণগ্রস্ত পরিবার ও ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার তথ্য উঠে এসেছে।’

শহরের তুলনায় গ্রামে ঋণগ্রস্ত পরিবার বেশি। গ্রামাঞ্চলে গড়ে ৩৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ পরিবার ঋণগ্রস্ত। আর শহরাঞ্চলে এ সংখ্যা গড়ে ৩২ দশমিক ১১ শতাংশ। তবে ২০১৬ সালের চেয়ে ২০২২ সালে এসে শহরাঞ্চলে ঋণগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা বেশি বেড়েছে। ২০১৬ সালে শহরাঞ্চলে গড়ে ঋণগ্রস্ত পরিবার ছিল ২২ দশমিক ১০ শতাংশ। আর গ্রামাঞ্চলে সেই সংখ্যা ছিল ৩২ দশমিক ৭০ শতাংশ। ২০২২ সালে এসে শহরে ঋণগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা বেড়েছে গড়ে ১০ শতাংশীয় পয়েন্ট, গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে সাড়ে ৬ শতাংশীয় পয়েন্ট।

অর্থনীতির অগ্রগতি ও আর্থিক সামর্থ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি মানুষের ঋণ গ্রহণের সক্ষমতা বা প্রবণতাও বেড়ে যায়। এটি বেশি ঘটে শহরাঞ্চলে। এ কারণে আমরা দেখছি, আর্থিক খাতে ভোক্তা ঋণ, ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বাড়ছে।’ গ্রামের চেয়ে শহুরে মানুষের বেশি ঋণ করার কারণ প্রসঙ্গে এ গবেষক বলেন, ‘স্বল্পোন্নত অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি। আবার আমাদের জীবনযাত্রার মানের সঙ্গে জীবনযাত্রার ব্যয়ের বড় ধরনের অসামঞ্জস্য রয়েছে। আমরা উচ্চ ব্যয়ে নিম্নমানের জীবনযাপন করি। এ কারণে একশ্রেণির শহুরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ঋণ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা বেড়েছে। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি ও পণ্যমূল্যের চাপ তো রয়েছেই।’

ড.খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: গবেষণা পরিচালক, সিপিডি

এসএন

 

Header Ad

হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী-এমপিদের লাল পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এর ধারাবাহিকতায় বাতিল করা হয়েছে সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কূটনৈতিক পাসপোর্টও। রংপুরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন শ্রমিক নিহতের ঘটনায় করা হত্যা মামলার আসামি শিরীন শারমিন আত্মগোপনে রয়েছেন এবং গ্রেপ্তার এড়াতে ঢাকায় সাধারণ ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন বলে জানা গেছে।

৩ অক্টোবর, তিনি এবং তার স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন সাধারণ ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন। অভিযোগ রয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত না হয়ে তারা বাসায় বসেই আঙুলের ছাপ ও আইরিশ স্ক্যান জমা দেন। অথচ নিয়ম অনুসারে, এসব তথ্য পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জমা দিতে হয়।

এ প্রসঙ্গে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের একাধিক সূত্র জানায়, শিরীন শারমিন চৌধুরী ও তার স্বামী অনৈতিক সুবিধা নিয়ে পাসপোর্ট প্রক্রিয়ায় বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন এবং এর জন্য মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করছেন। যদিও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন জানান, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের পাসপোর্ট পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে আইনের সীমার মধ্যে থেকে পাসপোর্ট অধিদপ্তর কাজ করে।

সাবেক এ স্পিকারের বাসার ঠিকানা হিসেবে ধানমণ্ডির একটি বাসার উল্লেখ থাকলেও সেই ঠিকানায় তাদের পাওয়া যায়নি বলে জানান রক্ষণাবেক্ষণকারী কর্মচারী শাহাবুদ্দীন। তিনি জানান, শিরীন শারমিন এ বাসায় থাকেন না এবং এখানে তার উপস্থিতি গত কয়েক মাসে দেখা যায়নি।

পাসপোর্ট বিষয়ক এই বিতর্কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এই সময়ে হত্যা মামলার আসামিদের পাসপোর্ট প্রক্রিয়া সহজ করা সন্দেহজনক। এতে বিচার প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।”

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরোজ সরকার এ ধরনের সুবিধা সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং জানান, নিয়মের বাইরে কেউ এভাবে সুবিধা নিতে পারেন না। এদিকে মামলার তদন্তকারী রংপুর মহানগর পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, শিরীন শারমিন চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের জন্য খোঁজা হচ্ছে এবং তার সন্ধান পাওয়া মাত্রই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভায় ঢাকাস্থ ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ অংশ নেবেন। এছাড়া ওই দিন সকাল ১০টায় শহীদ রাষ্ট্রপতি ও স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠের কর্মসূচি রয়েছে। পাশাপাশি দিবসটি উদযাপনে সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে পোস্টার লাগানো এবং লিফলেট বিতরণ করা হবে।

পরদিন, ৮ নভেম্বর রাজধানীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি আয়োজিত র‍্যালিতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেবেন।

ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে নেতাকর্মীদের সর্বাত্মক অংশগ্রহণের মাধ্যমে কর্মসূচিকে সফল ও সার্থক করার আহ্বান জানিয়েছেন।

Header Ad

শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী

ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ও শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে শেখ হাসিনার আশ্রয় দেয়ার বিষয়টি নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকারের সমালোচনা করেছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। গত রবিবার (৩ নভেম্বর) গাড়োয়া বিধানসভা আসনের রাঙ্কায় এক নির্বাচনী সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

হেমন্ত সোরেন প্রশ্ন করেন, “বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হেলিকপ্টার ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হলো কেন? তাকে কি ভারত কোনোভাবে আশ্রয় দিয়েছে? আমি জানতে চাই, বাংলাদেশের সঙ্গে বিজেপির কোনো বিশেষ চুক্তি বা অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়া রয়েছে কি না।”

এর আগে, বিজেপির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক নির্বাচনী সমাবেশে ঝাড়খণ্ডের সরকারকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেয়ার অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, “ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী সম্প্রদায় ক্রমশ বিলুপ্তির পথে।” অমিত শাহ আরও জানান, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশকারীদের থেকে জমি কেড়ে নিয়ে তাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করতে কঠোর আইন আনা হবে।

অমিত শাহের মন্তব্যের জবাবে হেমন্ত সোরেন বলেন, “কেন ঝাড়খণ্ডের উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করা হচ্ছে? আমাদের রাজ্যের মানুষ এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দূষণের ভোগান্তিতে রয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, সীমান্ত পাহারা দেয়া ও অনুপ্রবেশ রোধ করা কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব। এই ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কোনো ভূমিকা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট