মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রপ্তানিক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে

বর্তমান সময়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাপনে বিশেষ করে অর্থনীতিতে খুব ভালোভাবেই গত বছরের প্রভাব রয়েছে এবং থাকবে। বিগত বছরের যে ঘাটতি অথবা সমস্যা ছিল, তার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে কি না— সেটি আমাদের দেখা দরকার মনে হয়। আমরা সেই কারণগুলোর দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখব, কারণগুলোর সহসা কোনো পরিবর্তন আপাতত দেখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে, ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধসহ সর্বত্র রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। নতুন করে জ্বালানি সংকট যুক্ত হয়েছে, সেখানেও রাজনৈতিক প্রভাব দেখা যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ডলারের পুনরায় মূল্যস্ফীতি হয়েছে। ডলারের উচ্চমূল্য সেটি আগামীতেও ভালোভাবে থাকবে বলে মনে হচ্ছে। সবকিছুর তড়িৎ সমাধান একেবারে আশা করা যায় না। অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে যে কারণগুলো ছিল, সেটি কিছুটা প্রশমিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। যেমন বাড়তি ব্যয় কমিয়ে আনা, সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধির চেষ্টা করা, অপ্রয়োজনীয় সরকারি ব্যয় কমানো ইত্যাদি। অন্যদিকে সরকারি অর্থের অপচয়, ব্যাংক থেকে অর্থপাচার হয়ে যাওয়া, দুর্নীতিগুলো কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপটে সামষ্টিক অর্থনীতিতে বড় কোনো পরিবর্তন সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। রেমিট্যান্সের প্রবাহের ক্ষেত্রেও চ্যালেঞ্জটি রয়ে গেছে। রপ্তানিক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বাড়ানো গেলে অর্থনীতি হয়ত জুন অবধি কিছুটা পরিবর্তন হবে। তবে তা খুব ভালোভাবে সম্পন্ন হবে সেটি আশা করা যায় না।

দেশের জ্বালানিখাতে যদি কোনো পরিবর্তন আসে, বিশেষ করে শীত পরবর্তী সময়কালে ইউরোপে জ্বালানি বাজারে যদি পরিবর্তন আসে, ডলার যদি কিছুটা কম মূল্যমান হয়, রেমিট্যান্স প্রবাহ যদি কিছুটা ইতিবাচক হয়, হয়ত বছরের দ্বিতীয়ার্ধে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে পারে। তার সঙ্গে যুক্ত হবে আমাদের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। সেক্ষেত্রে সীমিত পর্যায়ে এক ধরনের অস্থিরতা থাকতে পারে। তবে সেটি বড় রকমের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না।

আমি মনে করি, এবারের নির্বাচন অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে। অর্থাৎ এ বছর নির্বাচন একটি ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি। সবকিছু মিলিয়ে যেটি মনে হয়, বছরটি গত সালের অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যদিয়েই হয়ত যাবে। সেটি শুধু বাংলাদেশ কেন্দ্রিক হবে তা নয়, অন্যান্য উন্নয়নশী্ল দেশেই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। তারাও বিভিন্নভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। সরকারের পক্ষ থেকে আইএমএফের কাছে থেকে ঋণ সহায়তার উদ্যোগটি অর্থাৎ যে সমস্ত শর্তাদি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো পরিপালন করলে আমার ধারণা বছর শেষে আমরা তার একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাব।

একইভাবে অন্যান্য উৎসগুলো থেকে যদি ঋণেরক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে, বিশ্বব্যাংকসহ এশিয়ান ব্যাংক থেকে ঋণপ্রাপ্তি, সেক্ষেত্রে হয়ত আমাদের বিনিয়োগ পরিস্থিতি এবং রিজার্ভের ক্ষেত্রে যদি একটি স্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে আসা যায়, সেটিও অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক দিক হবে বলে আমি মনে করি। মোট কথা, এ বছরটিও আমাদের জন্য একটি নিম্ন ভারসাম্যের মধ্যদিয়েই হয়ত অধিকাংশ সময়টি কাটাতে হতে পারে। আমাদের অর্থনৈতিক যে প্রবৃদ্ধি সেটি হয়ত বজায় রাখা একটু কষ্টকর হবে। সেদিকটি নজরে রেখেই আমাদের অর্থনৈতিক কার্যক্রমগুলো সাজানো উচিত। মূল্যস্ফীতি রোধ, অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করা, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, রিজার্ভ বৃদ্ধিসহ জনকল্যাণমুখী বিশেষ করে প্রান্তিক মানুষের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি আমলে নিতে হবে।

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: সিপিডির গবেষণা পরিচালক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭