শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রপ্তানিক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে

বর্তমান সময়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাপনে বিশেষ করে অর্থনীতিতে খুব ভালোভাবেই গত বছরের প্রভাব রয়েছে এবং থাকবে। বিগত বছরের যে ঘাটতি অথবা সমস্যা ছিল, তার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে কি না— সেটি আমাদের দেখা দরকার মনে হয়। আমরা সেই কারণগুলোর দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখব, কারণগুলোর সহসা কোনো পরিবর্তন আপাতত দেখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে, ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধসহ সর্বত্র রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। নতুন করে জ্বালানি সংকট যুক্ত হয়েছে, সেখানেও রাজনৈতিক প্রভাব দেখা যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ডলারের পুনরায় মূল্যস্ফীতি হয়েছে। ডলারের উচ্চমূল্য সেটি আগামীতেও ভালোভাবে থাকবে বলে মনে হচ্ছে। সবকিছুর তড়িৎ সমাধান একেবারে আশা করা যায় না। অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে যে কারণগুলো ছিল, সেটি কিছুটা প্রশমিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। যেমন বাড়তি ব্যয় কমিয়ে আনা, সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধির চেষ্টা করা, অপ্রয়োজনীয় সরকারি ব্যয় কমানো ইত্যাদি। অন্যদিকে সরকারি অর্থের অপচয়, ব্যাংক থেকে অর্থপাচার হয়ে যাওয়া, দুর্নীতিগুলো কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপটে সামষ্টিক অর্থনীতিতে বড় কোনো পরিবর্তন সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। রেমিট্যান্সের প্রবাহের ক্ষেত্রেও চ্যালেঞ্জটি রয়ে গেছে। রপ্তানিক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বাড়ানো গেলে অর্থনীতি হয়ত জুন অবধি কিছুটা পরিবর্তন হবে। তবে তা খুব ভালোভাবে সম্পন্ন হবে সেটি আশা করা যায় না।

দেশের জ্বালানিখাতে যদি কোনো পরিবর্তন আসে, বিশেষ করে শীত পরবর্তী সময়কালে ইউরোপে জ্বালানি বাজারে যদি পরিবর্তন আসে, ডলার যদি কিছুটা কম মূল্যমান হয়, রেমিট্যান্স প্রবাহ যদি কিছুটা ইতিবাচক হয়, হয়ত বছরের দ্বিতীয়ার্ধে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে পারে। তার সঙ্গে যুক্ত হবে আমাদের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। সেক্ষেত্রে সীমিত পর্যায়ে এক ধরনের অস্থিরতা থাকতে পারে। তবে সেটি বড় রকমের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না।

আমি মনে করি, এবারের নির্বাচন অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে। অর্থাৎ এ বছর নির্বাচন একটি ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি। সবকিছু মিলিয়ে যেটি মনে হয়, বছরটি গত সালের অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যদিয়েই হয়ত যাবে। সেটি শুধু বাংলাদেশ কেন্দ্রিক হবে তা নয়, অন্যান্য উন্নয়নশী্ল দেশেই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। তারাও বিভিন্নভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। সরকারের পক্ষ থেকে আইএমএফের কাছে থেকে ঋণ সহায়তার উদ্যোগটি অর্থাৎ যে সমস্ত শর্তাদি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো পরিপালন করলে আমার ধারণা বছর শেষে আমরা তার একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাব।

একইভাবে অন্যান্য উৎসগুলো থেকে যদি ঋণেরক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে, বিশ্বব্যাংকসহ এশিয়ান ব্যাংক থেকে ঋণপ্রাপ্তি, সেক্ষেত্রে হয়ত আমাদের বিনিয়োগ পরিস্থিতি এবং রিজার্ভের ক্ষেত্রে যদি একটি স্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে আসা যায়, সেটিও অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক দিক হবে বলে আমি মনে করি। মোট কথা, এ বছরটিও আমাদের জন্য একটি নিম্ন ভারসাম্যের মধ্যদিয়েই হয়ত অধিকাংশ সময়টি কাটাতে হতে পারে। আমাদের অর্থনৈতিক যে প্রবৃদ্ধি সেটি হয়ত বজায় রাখা একটু কষ্টকর হবে। সেদিকটি নজরে রেখেই আমাদের অর্থনৈতিক কার্যক্রমগুলো সাজানো উচিত। মূল্যস্ফীতি রোধ, অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করা, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, রিজার্ভ বৃদ্ধিসহ জনকল্যাণমুখী বিশেষ করে প্রান্তিক মানুষের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি আমলে নিতে হবে।

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: সিপিডির গবেষণা পরিচালক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ