মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যে আমাকে সময়ের সঙ্গে রাখে

তখন আমার কিশোরবেলা। ঢাকা থেকে অনেক দূরে এক শহরে থাকি। জাতীয় পত্রিকার ভাষায় মফস্বল। সেখানে ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকা পৌঁছায় পরের দিন। পত্রিকায় দুটো তারিখ লেখা থাকত। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ আর মফস্বলের জন্য প্রযোজ্য তারিখ। মফস্বলের জন্য প্রযোজ্য তারিখ হতো পত্রিকা প্রকাশের পরদিন। অর্থাৎ এটা মানতে হলো, ঢাকা থেকে যারা দূরে থাকে তাদের কাছে সেটা টাটকা খবর, যে খবর ততক্ষণে একদিনের বাসি হয়ে গেছে ঢাকাবাসীর কাছে।

তারপর এক সময় ঢাকা থেকে দূর শহরে দিনের পত্রিকা দিনে পৌঁছানোর ব্যবস্থা হলো। পত্রিকায় মফস্বলের জন্য প্রযোজ্য তারিখ আর লেখার প্রয়োজন পড়ল না। আমরা ঢাকাবাসীর সঙ্গে তরতাজা টাটকা খবর পেতে থাকলাম। বড়ো হলাম। পড়তে গেলাম ভারতে। সেখানে দেখলাম অতি আজব ঘটনা। দৈনিক যে পত্রিকা সকালে প্রকাশিত হয়, সেই একই পত্রিকা সারাদিনের খবর নিয়ে ছোটো আকারে বিকালেও প্রকাশিত হয়। শুনলাম ইউরোপ, আমেরিকাতে নাকি এমন ট্যাবলয়েড পত্রিকা প্রকাশনার রেওয়াজ আছে। তাতে পুরো ২৪ ঘণ্টা সময় দুভাগে ভাগ হয়ে গেল। সকাল থেকে শুরু করে সারাদিনে ঘটে যাওয়া খবর পেয়ে যেতে থাকলাম সন্ধ্যার মুখে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল চালু হলো। ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সংবাদ পেতে থাকলাম। আচমকা ঝড়ের মতো গতি গেল বেড়ে। তাতে বিস্ময়ের সঙ্গে আমাদের ভেতর চলে এলো বিভ্রান্তি, বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল, গুজব ও অযৌক্তিক তর্ক। কতক অনলাইন পত্রিকা যাচাই না করেই, লোকমুখে শোনা খবর পরিবেশন করতে শুরু করে দিলো। এ যেন এক বীভৎস প্রতিযোগিতা কিংবা লড়াই। কার আগে কে কোন খবর পৌঁছে দিতে পারে পাঠকের কাছে। তাতে আকস্মাৎ মিথ্যা জায়গা করে নিতে থাকল। আমাদের ভেতর আস্থার সংকট তৈরি হলো।

হইচই ডামাডোলের ভেতর একটি অনলাইন পত্রিকা প্রকাশের একদম প্রথম দিন থেকে পাঠকের আস্থা অর্জন করে নিল। সেই পত্রিকাটি হচ্ছে, ঢাকাপ্রকাশ। এটা সম্ভব হয়েছে দ্রুত সঠিক সংবাদ পাওয়ার মধ্য দিয়ে। যখনই ঘটনা ঘটেছে, সঙ্গে সঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ তা পাঠককে জানাচ্ছে দায়িত্ব নিয়ে, সংবাদের সত্যতা যাচাই করে। আমার বিশ্বাস, এটা সম্ভব হয়েছে পত্রিকার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সততা, দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতার জন্য।

ঢাকাপ্রকাশ সব ধরনের পাঠকের কাছে সমানভাবে সমাদৃত। এক এক মানুষের মনের চাহিদা এক এক রকম। কেউ পছন্দ করেন রাজনীতি, কেউ খেলা। ঢাকাপ্রকাশ যেটা করেছে তা হচ্ছে বহুমাত্রিক আঙ্গিকে নিজেকে বেশ গুছিয়ে সাজিয়েছে। এখানে যেমন রাজনৈতিক আলোচনা আছে, তেমনি আছে সারা দেশে ঘটে যাওয়া ঘটনার তাৎক্ষণিক উপস্থাপন, আছে সারা বিশ্বের কথা, মতামত, অর্থনীতি, খেলা, সাহিত্য, বিনোদন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, আইন-আদালতসহ নানান আয়োজন। এমনকি আপন কথা বলার জন্য রয়েছে হৃদয়ের জানালা।

এই যে এত আয়োজন, কেন? এই আয়োজন আমাকে মানসিক শক্তি জোগায়। দোরে দোরে ঘুরতে হয় না আমাকে। একখানে সব পেয়ে যাই। আর আস্থা পাই বলে মনের জোরও বেড়ে যায়। ঢাকাপ্রকাশ আমাকে রাখে সময়ের সঙ্গে। প্রথম বর্ষপূর্তিকে ঢাকাপ্রকাশ-এর সকলকে অভিনন্দন। সততায়, আস্থায় মজবুত থাকুক ঢাকাপ্রকাশ সবসময়।

লেখক: কথাসাহিত্যিক

Header Ad
Header Ad

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী

প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ আড়াই বছরের বন্দিদশা শেষে অবশেষে মুক্ত বাতাসে পা রাখলেন অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে ভারতের কলকাতার আলিপুর প্রেসিডেন্সি কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্তি পান।

কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে পিকে হালদার বলেন, "আমি এখন কিছু বলবো না। পরে সব বলবো।" তিনি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে হাতজোড় করে জানান, তার আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করে পরে বিস্তারিত জানাবেন। কারাগারের বাইরে অপেক্ষারত একটি সাদা উবার গাড়িতে উঠে দ্রুত সেখান থেকে চলে যান। তবে তিনি কোথায় গেছেন, তা জানাননি।

এর আগে গত শুক্রবার কলকাতার নগর দায়রা আদালত শর্তসাপেক্ষে পিকে হালদারের জামিন মঞ্জুর করেন। তাকে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে মুক্তি দেওয়া হয়। মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ জানুয়ারি।

২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পিকে হালদারসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছিল ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। তাদের বিরুদ্ধে অর্থপাচার আইনে মামলা দায়ের করা হয়, যা এখনও কলকাতার নগর দায়রা আদালতে বিচারাধীন।

Header Ad
Header Ad

প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস

জেফ বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজ। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের একেবারে শেষে চোখ ধাঁধানো ব্যয়বহুল বিয়ে করছেন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোস। দীর্ঘ ৮ বছরের প্রেমিকা, বান্ধবী লরেন সানচেজকে বিয়ে করছেন এ ধনকুবের। বেজোস ও সানচেজের আলোচিত এই বিয়েতে খরচ ধরা হয়েছে ৬০০ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি)। এমন নানা জল্পনা এখন বিভিন্ন গণমাধ্যমে ঠাঁই পেয়েছে।

লরেন সানচেজ পেশায় একজন সাংবাদিক, উপস্থাপক, অভিনেত্রী ও একজন হেলিকপ্টার পাইলট। ডেইলি বিস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যবসায়ী জেফ আর সাংবাদিক লরেনের বিয়ে হতে চলেছে এ সপ্তাহের শেষ নাগাদ অর্থাৎ বড়দিনের পরপরই।

জেফ বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজ। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিবেদনে বলা হয়, আসন্ন বিয়ে ও বড় দিন উদযাপন নিয়ে এরইমধ্যে বিশেষ গোপনীয়তা বজায় রেখেছেন বেজোস ও সানচেজ জুটি। বিয়ের তারিখ প্রকাশের আগে একাধিকবার নানা গুঞ্জন উঠেছিল এ জুটিকে নিয়ে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অ্যাসপেনে ৬০ বছরের বেজোস আর ৫৫ বছরের সানচেজ বিবাহ-পূর্ব (প্রি–ওয়েডিং) কিছু আয়োজনে অংশ নেন। আগামী শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) তাদের বিয়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, হলিউডের অভিনেতা-পরিচালক কেভিন কস্টনারের ১৬০ একরের ডানবার র‍্যাঞ্চে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী বেজোসের বিয়ের আসর বসছে। এই আয়োজনে খরচ হবে ৬০ কোটি ডলার। বিয়ের আসর বসবে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের অ্যাসপেন শহরে। আমন্ত্রিত অতিথির সংখ্যা প্রকাশ পেয়েছে ১৮০ জন। যাদের মধ্যে রয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, জর্ডনের রানি কুইন রানিয়া এবং হলিউডের রোমান্টিক সিনেমা ‘টাইটানিক’-র নায়ক লিওনার্দো ডিকাপ্রিও।

ধারণা করা হচ্ছে, ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলের বিলাসবহুল বিয়ের পর অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের বিয়ে তাক লাগিয়ে দেবে বিশ্ব অঙ্গন।

মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, লরেনের জন্যই ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে স্ত্রী ম্যাকেনজি স্কটের সঙ্গে ২৫ বছরের সংসারের ইতি টানেন জেফ। তাদের এই বিচ্ছেদ বিশ্বজুড়ে তুমুল আলোচিত হয়। কেননা, এখন পর্যন্ত জেফ বেজোস ও ম্যাকেনজিরটাই বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিবাহবিচ্ছেদ।

ওই বিচ্ছেদের আপসরফা হয়েছিল প্রায় ৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে। যার পুরোটাই ছিল অ্যামাজনের শেয়ার। ২০১৯ সালে ভারতের যে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল, এটি ঠিক তার অর্ধেক।

বিচ্ছেদের সময় বেজোস ছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী। আর বিচ্ছেদের পর বেজোসের কাছ থেকে পাওয়া সম্পদের সুবাদে ম্যাকেনজি বিশ্বের অন্যতম ধনী নারীর কাতারে চলে আসেন।

তবে সানচেজকে বিয়ের গুঞ্জন অস্বীকার করেছেন বেজোস। এক্স বার্তায় তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।’ অ্যামাজনের প্রধান আরও বলেন, ‘আপনি যা পড়েছেন, তা মোটেও বিশ্বাস করবেন না, বিশেষ করে এটা আগের চেয়ে আজ আরও বেশি সত্য।’

Header Ad
Header Ad

পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়যন্ত্র মামলার পুনরায় তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নতুন করে তদন্ত হবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলারও।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানিয়েছেন দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।

দুদক জানায়, পদ্মা সেতু দুর্নীতি ষড়যন্ত্র মামলার পুনরায় তদন্ত শুরু করেছে দুদক। এছাড়াও সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলা পুনরায় তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। তিন মামলায় আসামি হলেও পরে দায়মুক্তি পান তিনি।

দুদকের অনুসন্ধান দল জানিয়েছে, ৮ প্রকল্পে শেখ হাসিনার ২১ হাজার কোটি টাকা লোপাটের তদন্তে প্রধান উপদেষ্টার সচিব বরাবর তথ্য চেয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করা হলে দুদক মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বলেন, এর আগেও এ বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের অবগত করা হয়েছে। অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধান দলের সদস্যরা দালিলিক প্রমাণ সংগ্রহের জন্য চিঠিপত্র দিচ্ছেন বিভিন্ন দফতরে। এটা তাদের অনুসন্ধান কাজের অংশ। তথ্য পাওয়ার পর দলের সদস্যরা পর্যালোচনা করবেন। এটার সাথে অভিযোগ প্রমাণের সহায়ক ও অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, ছোট বোন শেখ রেহানা এবং রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের দেশে-বিদেশে লেনদেনের যাবতীয় নথি তলব করে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে চিঠি দেয় দুদক।

এদিন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের পাঠানো চিঠিতে সংস্থাটির অনুসন্ধান টিম সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের নামে পরিচালিত অফশোর ব্যাংকের হিসাব বিবরণীসহ সব অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে। পাশাপাশি অনুসন্ধান টিম প্রথম দফায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত নথিপত্র তলব করে নির্বাচন কমিশন এবং ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অফিসের নথি তলব করেছে।

তাদের নামে পরিচালিত অফশোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের নথি ও দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের বিস্তারিত বিবরণ সরবরাহের জন্য বিএফআইইউর কাছে চিঠি দেয় অনুসন্ধান টিম। শিগগির আরো কিছু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নথি তলব করে চিঠি পাঠানো হবে।

এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যর একটি দল গঠন করে দুদক।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
উদ্বোধনের দিনেই বগি সেটে সমস্যা, শিডিউল বিপর্যয়ে ‘রুপসী বাংলা এক্সপ্রেস’
গাইবান্ধায় জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলীর যোগসাজশে নিরাপদ পানির নামে ৪ কোটির অধিক টাকা ভাগাভাগি
১৭ বছর পর কারামুক্ত হয়ে যা বললেন বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টু
শেখ হাসিনাকে ফেরত আনলে বিচারটা ভালোভাবে করা যাবে: তাজুল ইসলাম
‘আমি এখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য না, আমি একজন উপদেষ্টা’
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের সাথে রেফারি এসোসিয়েশনের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবিতে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি আহ্বান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ নেই
‘দেশে দুটি দেশপ্রেমিক শক্তি আছে, একটি সেনাবাহিনী আরেকটি জামায়াত’
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
ঢাকা মহানগর, জবি, পলিটেকনিক ও পাঁচটি কলেজে ছাত্রদলের কমিটি
আবু সাঈদ ফ্রান্সে আছে দাবিতে গোলাম মাওলা রনির নামে ভুয়া মন্তব্য প্রচার