সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অপরিকল্পিত বিদ্যুৎ উন্নয়নের খেসারত দিতে হচ্ছে

দেশের শতভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছানো সরকারের লক্ষ্য ছিল। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মধ্য দিয়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নে সরকারের ঘোষিত কর্মসূচি শেষ হলো বলা যায়। কিন্তু সবাই বিদ্যুৎ পেল কি না, সেটি এখন বিবেচ্য বিষয়। জ্বালানি তেল, গ্যাসের দাম বৃদ্ধির কারণে ভর্তুকি দিয়ে এবার গ্রীষ্ম মৌসুমে চাহিদামতো বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যাবে না বলে ধারণা করা যায়।

এখন আমাদের সামনে দুটো চ্যালেঞ্জ আছে। শতভাগ বিদ্যুতায়নের পরও উৎপাদন ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে লোডশেডিং করা হতে পারে। আর যারা বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় থেকেও সংযোগ নিতে পারছে না, তাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানো।

বিআইডিএসের এক গবেষণা বলছে, বিচ্ছিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা গেলেও ১৫ শতাংশ জনগণ সংযোগ নিতে সক্ষম নন। বিচ্ছিন্ন চরে বিদ্যুৎ সুবিধা পেয়ে ওই জনপদের মানুষ নানা অর্থনৈতিক কাজ করার সুযোগ পাবে। জ্বালানির উচ্চদামের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিচ্ছিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়া গ্রাহকরা। করোনা পরিস্থিতিতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আয় আরও কমে গেছে। এ অবস্থায় শতভাগ মানুষের বিদ্যুৎ–সংযোগ পাওয়া ও শতভাগ মানুষকে লোডশেডিংমুক্ত রাখা সরকারের জন্য চরম চ্যালেঞ্জ হিসেবে অপেক্ষা করছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার বড় অংশ এসেছে বেসরকারি খাতের অবদান থেকে। চাহিদার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ উৎপাদন সক্ষমতা বিদ্যুৎখাত উন্নয়নের সূচক হতে পারে না। কারিগরি বিবেচনায় এটি অপরিকল্পিত, অগ্রহণযোগ্য ও অযৌক্তিক উন্নয়ন। যার ফল অনেকটা বাড়তি দাম দিয়ে এখন ভোগ করছি ভবিষ্যতেও করতে হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের অধিকাংশ সক্ষমতাই কয়লা, গ্যাস ও তরল জ্বালানিনির্ভর। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির প্রবণতায় চাহিদা অনুসারে জ্বালানি সরবরাহ করতে না পারার কারণে উৎপাদন সক্ষমতার সিংহভাগই উৎপাদনহীন থেকে যাবে। এ অবস্থায় এটা জাতির জন্য বোঝা হবে। বেসরকারিখাতে উত্তরোত্তর ভাড়া অব্যাহত রাখতে হবে। এটি ভোক্তা ও সরকারের জন্য অসহনীয় হবে বলে শঙ্কা আছে।

উৎপাদনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিতরণ ও সঞ্চালন লাইন এগোতে পারেনি। এর জন্য খেসারত দিতে হচ্ছে। দুই বছর ধরে উৎপাদন করলেও পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ নেওয়া যায়নি। ঢাকায় আনার জন্য সঞ্চালন লাইনের কাজ শেষ হয়নি নির্ধারিত সময়ের পরও। প্রতি মাসেই কোটি কোটি টাকার কেন্দ্র ভাড়া দিতে হচ্ছে। এমন করেই অপরিকল্পিত বিদ্যুৎ উন্নয়নের খেসারত দিতে হচ্ছে। ভোক্তারা এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কি না, সেটি দেখার বিষয় আছে। স্থানীয়ভাবে সরবরাহ করার জন্য অঞ্চলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা সরকারের জাতীয় কৌশলেই আছে। এ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে সেই বিবেচনা থেকে। এ কেন্দ্র থেকে ওই অঞ্চলের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটানো যেত। এতে সেখানকার তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালানোর প্রয়োজন হতো না। ঢাকায় আনার সঞ্চালন লাইন তৈরির বিষয়টি ব্যয়বহুল ও অপরিকল্পিত উন্নয়নের নমুনা।

বর্তমানে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে, তার জন্য সঞ্চালন লাইনে ঘাটতি নেই। প্রক্ষেপণ অনুসারে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়েনি। এটিও আমাদের জন্য অশনিসংকেত। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তা না থাকায় এসব খাতের বড় অংশ নিজস্ব উৎপাদিত ক্যাপটিভ বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল রয়ে গেছে। তাই বিদ্যুৎ সরবরাহের জাতীয় গ্রিডে চাহিদা বাড়েনি। তবে উৎপাদন বৃদ্ধির সঙ্গে সঞ্চালন লাইন বাড়ানোর পরিকল্পনা ছিল। এ খাতে বেসরকারি খাতকে যুক্ত করার পরিকল্পনার কথাও শোনা গিয়েছিল। এটি হলে আরও ভয়াবহ ব্যাপার। এটা এখন সোনার হরিণ বলা যায়। যা শোনা যায়, দেখা যায় না। সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাওয়ার বিষয়টি ভোক্তার জন্য এমনই বলে মনে হয়।

লেখক: জ্বালানি উপদেষ্টা, ক্যাব

আরএ/

Header Ad
Header Ad

আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেই চীনের সঙ্গে শুরু করেছেন বাণিজ্যযুদ্ধ। দুই দেশের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে বিশ্ববাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এর মধ্যেই চীন বিশ্বজুড়ে দেশগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে, যেন তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনও বাণিজ্যচুক্তিতে না যায়, যা চীনের স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, চীন বিশ্বাস করে—সব দেশই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের বাণিজ্য বিরোধ মেটাতে পারে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনও চুক্তি করে যা চীনের ক্ষতি করে, তাহলে বেইজিং তাতে কঠোরভাবে আপত্তি জানাবে। তিনি আরও বলেন, কেউ চীনের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ করলে চীন 'সঠিক এবং সমুচিত প্রতিক্রিয়া' জানাবে।

এই হুঁশিয়ারি এমন সময়ে এসেছে, যখন ট্রাম্প প্রশাসন অন্যান্য দেশগুলোর ওপর চাপ দিচ্ছে—তারা যেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুল্ক ছাড় পেতে চাইলে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করে। চীনের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র সমতার কথা বলে একতরফাভাবে সব দেশের ওপর শুল্ক চাপিয়ে দিচ্ছে এবং দেশগুলোকে তথাকথিত ‘পারস্পরিক শুল্ক’ আলোচনায় বাধ্য করছে।

চীন জানিয়েছে, তারা নিজের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় দৃঢ় ও সক্ষম এবং বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর সঙ্গে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করতে চায়। ইতোমধ্যে প্রায় ৫০টি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাড়তি শুল্ক নিয়ে আলোচনায় নেমেছে। জাপান সয়াবিন ও চালের আমদানি বাড়ানোর কথা ভাবছে, আর ইন্দোনেশিয়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনে অন্য উৎস নির্ভরতা কমাতে চাইছে।

উল্লেখ্য, ট্রাম্প গত ২ এপ্রিল বহু দেশের ওপর শুল্ক আরোপ স্থগিত করলেও, চীনের ওপর তা বহাল রেখেছেন। চীনই এই শুল্ক নীতির মূল লক্ষ্য। এর জবাবে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তিনটি দেশ সফর করেছেন, যেখানে মূল উদ্দেশ্য ছিল—আঞ্চলিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা বাণিজ্যনীতির বিরুদ্ধে ঐক্য গড়ে তোলা।

(সূত্র: রয়টার্স, সিএনএন, দ্য গার্ডিয়ান)

Header Ad
Header Ad

৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ৮ মে শুরু হচ্ছে ৪৬তম বিসিএসের আবশ্যিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা, যা চলবে ১৯ মে পর্যন্ত। এই পরীক্ষাগুলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ কেন্দ্রসহ দেশব্যাপী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য চারটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।

রবিবার (২০ এপ্রিল) পিএসির প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরীক্ষার হলে নিষিদ্ধ সামগ্রী পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং তাকে ভবিষ্যতের সব নিয়োগ পরীক্ষার জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হবে।

লিখিত পরীক্ষায় মানতে হবে যেসব নির্দেশনা:

১. পরীক্ষার হলে বই, ঘড়ি, মুঠোফোন, ক্যালকুলেটর, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ব্যাংক/ক্রেডিট কার্ডসদৃশ ডিভাইস, গয়না, ব্রেসলেট ও ব্যাগ আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এসব সামগ্রীসহ কাউকে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।

২. পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশের সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের উপস্থিতিতে, মেটাল ডিটেক্টরের সাহায্যে মুঠোফোন ও অন্যান্য নিষিদ্ধ সামগ্রী তল্লাশি করা হবে। প্রবেশপত্র অবশ্যই সঙ্গে থাকতে হবে।

৩. পরীক্ষার দিন নিষিদ্ধ সামগ্রী সঙ্গে না আনার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে সতর্কবার্তা পাঠানো হবে। পরীক্ষার্থীদের এই নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।

৪. পরীক্ষার সময় কানের ওপর কোনো আবরণ রাখা যাবে না এবং কানে হিয়ারিং এইড ব্যবহারের প্রয়োজন হলে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শপত্রসহ কমিশনের পূর্বানুমোদন নিতে হবে।

৪৬তম বিসিএসে মোট ৩,১৪০টি পদের বিপরীতে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ দেওয়া হবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। এর মধ্যে সহকারী সার্জন ১,৬৮২ জন এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন ১৬ জন নেওয়া হবে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নিয়োগ থাকবে শিক্ষা ক্যাডারে, যেখানে ৫২০ জন প্রার্থীকে বিভিন্ন বিষয়ে নিয়োগ দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন

প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিহত শিক্ষার্থী পারভেজ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বনানীতে প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২১ এপ্রিল) ভোরে তাদের আটক করা হয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল সারোয়ার। তবে আটককৃতদের নাম-পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।

এর আগে, শনিবার বিকেলে পারভেজের সহপাঠীদের সঙ্গে পাশের ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের দুই ছাত্রীকে ঘিরে হাসাহাসির জেরে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে বিষয়টি মীমাংসা হয়েছে বলে জানায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ক্যাম্পাস থেকে বের হওয়ার পরপরই পারভেজকে ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি দল ঘিরে ধরে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

রোববার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে পারভেজের মরদেহ নেওয়া হয় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, যেখানে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর রাত ১০টার দিকে ময়মনসিংহের ভালুকার কাইচান গ্রামে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

এই ঘটনায় পারভেজের মামাতো ভাই হুমায়ুন কবীর বাদী হয়ে বনানী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বহিরাগতসহ আটজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও ২৫-৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার অভিযুক্তরা হলেন—মেহেরাজ ইসলাম (২০), আবু জহর গিফফারি পিয়াস (২০), মো. মাহাথির হাসান (২০), সোবহান নিয়াজ তুষার (২৪), হৃদয় মিয়াজি (২৩), রিফাত (২১), আলী (২১) ও ফাহিম (২২)। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, ঘটনার সূত্রপাত যাকে ঘিরে, সেই ‘কথিত প্রেমিকা’ শনাক্ত হলেও মামলায় তার নাম নেই।

পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল